লোমে
Lomé | |
---|---|
City | |
টোগোতে অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ৬°৭′৫৫″ উত্তর ১°১৩′২২″ পূর্ব / ৬.১৩১৯৪° উত্তর ১.২২২৭৮° পূর্ব | |
দেশ | টোগো |
অঞ্চল | Maritime Region |
Prefecture | Golfe |
সরকার | |
• মেয়র | Aouissi Lodé |
আয়তন | |
• City | ৯৯.১৪ বর্গকিমি (৩৮.২৮ বর্গমাইল) |
• মহানগর | ২৮০ বর্গকিমি (১১০ বর্গমাইল) |
উচ্চতা | ১০ মিটার (৩০ ফুট) |
জনসংখ্যা (২০১০ আদমশুমারি) | |
• City | ৮,৩৮,৪৩৭ |
• জনঘনত্ব | ৮,৫০০/বর্গকিমি (২২,০০০/বর্গমাইল) |
• মহানগর | ১৪,৭৭,৬৬০ |
• মহানগর জনঘনত্ব | ৫,৩০০/বর্গকিমি (১৪,০০০/বর্গমাইল) |
সময় অঞ্চল | ইউটিসি |
মানব উন্নয়ন সূচক (2019) | ০.৫৭৯[১] medium · 1st |
লোমে টোগোর জাতীয় রাজধানী ও বৃহত্তম শহর। ২০১০ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী এর শহুরে জনসংখ্যা ছিল ৮,৩৭,৪৩৭ জন, যখন মহানগর এলাকার স্থায়ী বাসিন্দা ১৪,৭৭,৬৬০ জন। লোমে গিনি উপসাগরের তীরে অবস্থিত। এটি দেশের প্রশাসনিক বাণিজ্য ও শিল্প কেন্দ্র, এখানে একটি তেল শোধনাগার আছে। লোমে দেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর, এ বন্দর দিয়ে রপ্তানি করা পন্যের মধ্যে রয়েছে খনিজ তেল, কোকো, কফি ও কপার।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]লোমে ইউই জাতির লোকেরা প্রতিষ্ঠা করেছিল এবং তারপর ১৯ শতকে জার্মা, বৃটিশ ও আফ্রিজান ব্যবসায়িদের দ্বারা। লোমে ১৮৯৭ সালে টোগোল্যান্ডের রাজধানী হয়।[২]
বিশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে শহরের জনসংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে। ১৯৫০ সালে এই শহরে প্রায় ৩০,০০০ জন বাসিন্দা ছিল: ১৯৬০ সাল নাগাদ (টোগো ফ্রান্সের কাছ থেকে স্বাধীনতা অর্জন করেছিল) জনসংখ্যা ৮০,০০০ জনে পৌঁছেছিল, ১৯৭০ সাল নাগাদ বেড়েছে ২০০,০০০ জনে।
ভূগোল
[সম্পাদনা]লোমের উত্তর দিকে উপকূল, দক্ষিণে আটলান্টিক মহাসাগর, পূর্বে বি গ্রাম এবং পশ্চিমে ঘানার সাথে আফলাও সীমানা দ্বারা বেষ্টিত।
জনসংখ্যা
[সম্পাদনা]২০১০ সালের আদমশুমারী অনুযায়ী লোমে শহরের জনসংখ্যা ৮,৩৭,৪৩৭ জন।
শিক্ষা
[সম্পাদনা]লোমে বিশ্ববিদ্যালয় (পূর্বে বেনিন বিশ্ববিদ্যালয় নামে পরিচিত ছিল) লোমের টোকোইন এলাকায় অবস্থিত, যা ১৯৭০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
অর্থনীতি
[সম্পাদনা]ঘানার রাজধানী আক্রা থেকে ২০০ কিলোমিটার (১২৪ মাইল) এবং কোটোনৌ, বেনিন থেকে ১৫০ কিলোমিটার (৯৩ মাইল) দূরে অবস্থিত, লোমে একটি গুরুত্বপূর্ণ বন্দর যা ১৯৬৮ সালে একটি মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চলসহ খোলা হয়েছিল। এটি ফসফেট, কফি, কোকো, তুলা এবং পাম তেল রফতানি করে, বেশিরভাগ ট্রানজিট ঘানা, মালি, নাইজার এবং বুর্কিনা ফাসোর মত প্রতিবেশী দেশগুলির সাথে হয়। বন্দরটিতে একটি তেল শোধনাগারও রয়েছে।
যোগাযোগ
[সম্পাদনা]লোমে-টোকইন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এ শহরকে পরিসেবা প্রদান করে, এএসকেওয়াই এয়ারলাইনস এ বিমানবন্দরকে হাব হিসেবে ব্যবহার করে প্যারিস, লিসবন, ব্রাসেলস, নিউইয়র্কে আন্তঃমহাদেশীয় উড্ডয়ন পরিচালনা করে। লোমে এবং টোগোতে অন্যান্য অনেক জায়গার মত মোটো-ট্যাক্সিগুলি পরিবহনের একটি সাধারণ রূপ। মোটরসাইকেলের চালকরা রাস্তাগুলি পূরণ করে এবং যাত্রীরা একটি সামান্য চার্জের জন্য পিছনে চড়ার জন্য তাদের পতাকা নামিয়ে দেয়।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Sub-national HDI - Area Database - Global Data Lab"। hdi.globaldatalab.org (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৯-১৩।
- ↑ Britannica, Lomé, britannica.com, USA, accessed on 30 June 2019