বিষয়বস্তুতে চলুন

মহিন্দ রাজাপক্ষ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
মহিন্দ রাজপক্ষ
මහින්ද රාජපක්ෂ
மஹிந்த ராஜபக்ஷ
২০১৮ সালে রাজপক্ষ
শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী
কাজের মেয়াদ
২১শে নভেম্বর ২০১৯ – ৯ই মে ২০২২
রাষ্ট্রপতিগোঠাভয় রাজপক্ষ
পূর্বসূরীরনিল বিক্রমসিংহ
উত্তরসূরীরনিল বিক্রমসিংহ
কাজের মেয়াদ
২৬শে অক্টোবর ২০১৮ – ১৫ই ডিসেম্বর ২০১৮[]
রাষ্ট্রপতিমৈত্রীপাল সিরিসেন
পূর্বসূরীরনিল বিক্রমসিংহ
উত্তরসূরীরনিল বিক্রমসিংহ
কাজের মেয়াদ
৬ই এপ্রিল ২০০৪ – ১৯শে নভেম্বর ২০০৫
রাষ্ট্রপতিচন্দ্রিকা কুমারতুঙ্গ
পূর্বসূরীরনিল বিক্রমসিংহ
উত্তরসূরীরত্নসিরি বিক্রমনায়ক
৬ষ্ঠ শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রপতি
কাজের মেয়াদ
১৯শে নভেম্বর ২০০৫ – ৯ই জানুয়ারি ২০১৫
প্রধানমন্ত্রীরত্নসিরি বিক্রমনায়ক
দিসানায়ক মুদিয়নসেলাগে জয়রত্ন
পূর্বসূরীচন্দ্রিকা কুমারতুঙ্গ
উত্তরসূরীমৈত্রীপাল সিরিসেন
১২শ বিরোধীদলীয় নেতা
কাজের মেয়াদ
১৮ই ডিসেম্বর ২০১৮ – ২১শে নভেম্বর ২০১৯
রাষ্ট্রপতিমৈত্রীপাল সিরিসেন
প্রধানমন্ত্রীরনিল বিক্রমসিংহ
পূর্বসূরীআর. সম্বন্দন
উত্তরসূরীসজিৎ প্রেমদাস
কাজের মেয়াদ
৬ই ফেব্রুয়ারি ২০০২ – ২রা এপ্রিল ২০০৪
রাষ্ট্রপতিচন্দ্রিকা কুমারতুঙ্গ
প্রধানমন্ত্রীরনিল বিক্রমসিংহ
পূর্বসূরীরত্নসিরি বিক্রমসিংহ
উত্তরসূরীরনিল বিক্রমসিংহ
মন্ত্রিসভা পদ
শ্রীলঙ্কার অর্থমন্ত্রী
কাজের মেয়াদ
২২শে নভেম্বর ২০১৯ – ৮ই জুলাই ২০২১
রাষ্ট্রপতিগোঠাভয় রাজপক্ষ
পূর্বসূরীমঙ্গল সমরবীর
উত্তরসূরীবাসিল রাজপক্ষ
কাজের মেয়াদ
২৩ নভেম্বর ২০০৫ – ৯ জানুয়ারি ২০১৫
রাষ্ট্রপতিস্বয়ং
পূর্বসূরীশরৎ অমুনুগম
উত্তরসূরীরবি করুণানায়ক
প্রতিরক্ষা ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী
কাজের মেয়াদ
১৯শে নভেম্বর ২০০৫ – ৮ই জানুয়ারি ২০১৫
রাষ্ট্রপতিস্বয়ং
পূর্বসূরীতিলক মারপন
উত্তরসূরীমৈত্রীপাল সিরিসেন
সড়ক, বন্দর ও জাহাজ মন্ত্রী
কাজের মেয়াদ
২৩শে এপ্রিল ২০১০ – ৮ই জানুয়ারি ২০১৫
রাষ্ট্রপতিস্বয়ং
পূর্বসূরীমঙ্গল সমরবীর
উত্তরসূরীকবীর হাশিম
কাজের মেয়াদ
২২ এপ্রিল ২০০৪ – ১৯শে নভেম্বর ২০০৫
রাষ্ট্রপতিচন্দ্রিকা কুমারতুঙ্গ
পূর্বসূরীজেয়রাজ প্রনান্দুপুল্লে
উত্তরসূরীমঙ্গল সমরবীর
আইনশৃঙ্খলা মন্ত্রী
কাজের মেয়াদ
২৬শে অগাস্ট ২০১৩ – ৮ জানুয়ারি ২০১৫
রাষ্ট্রপতিস্বয়ং
পূর্বসূরীদফতর প্রতিষ্ঠিত
উত্তরসূরীজন অমরতুঙ্গ
মৎস্য ও জলজ সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী
কাজের মেয়াদ
১৯৯৭ – ১৪ই সেপ্টেম্বর ২০০১
রাষ্ট্রপতিচন্দ্রিকা কুমারতুঙ্গ
পূর্বসূরীইন্দিক গুণবর্ধন
উত্তরসূরীমহিন্দ বিজেসেকর
শ্রম ও বৃত্তি প্রশিক্ষণ মন্ত্রী
কাজের মেয়াদ
১৯শে অগাস্ট ১৯৯৪ – ১৯৯৭
রাষ্ট্রপতিডিংগিরি বণ্ডা বিজেতুঙ্গ
চন্দ্রিকা কুমারতুঙ্গ
পূর্বসূরীডিংগিরি বণ্ডা বিজেতুঙ্গ
উত্তরসূরীআলবী মৌলানা
নির্বাচনকেন্দ্র
কুরুণেগল আসনের
শ্রীলঙ্কা সংসদ সদস্য
দায়িত্বাধীন
অধিকৃত কার্যালয়
১৭ই অগাস্ট ২০১৫
হম্বনতোট আসনের
শ্রীলঙ্কা সংসদ সদস্য
কাজের মেয়াদ
১৫ই ফেব্রুয়ারি ১৯৮৯ – ১৯শে নভেম্বর ২০০৫
পূর্বসূরীনির্বাচনক্ষেত্র প্রতিষ্ঠিত
উত্তরসূরীনিরুপমা রাজপক্ষ
বেলিঅত্ত আসনের
শ্রীলঙ্কা সংসদ সদস্য
কাজের মেয়াদ
২৭শে মে ১৯৭০ – ২১শে জুলাই ১৯৭৭
পূর্বসূরীডন পিটার অতপত্তু
উত্তরসূরীরঞ্জিত অতপত্তু
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্মপের্সি মহেন্দ রাজপক্ষ
(1945-11-18) ১৮ নভেম্বর ১৯৪৫ (বয়স ৭৯)
বীরকেটিয়, দক্ষিণ প্রদেশ, ব্রিটিশ সিলন
(অধুনা শ্রীলঙ্কা)
জাতীয়তাশ্রীলঙ্কান
রাজনৈতিক দলশ্রীলঙ্কা পোদুজন পেরমুণ (২০১৮ পরবর্তী)
অন্যান্য
রাজনৈতিক দল
শ্রীলঙ্কা ফ্রিডম পার্টি (২০১৮ পূর্ব)
দাম্পত্য সঙ্গীশিরন্তি রাজপক্ষ
(জন্মনাম বিক্রমসিংহ)
সম্পর্ক
সন্তাননমল
যোষিত
রোহিত
আত্মীয়স্বজনরাজপক্ষ পরিবার
বাসস্থানকার্লটন হাউস, তঙ্গল্ল
মেদমুলন বলব্ব
প্রাক্তন শিক্ষার্থীশ্রীলঙ্কা ল কলেজ
জীবিকাআইনজীবী, রাজনীতিবিদ
ধর্মথেরবাদ বৌদ্ধধর্ম[]
ওয়েবসাইটদাফতরিক ওয়েবসাইট

মহিন্দ রাজপক্ষ[] (সিংহলি: මහින්ද රාජපක්ෂ, তামিল: மஹிந்த ராஜபக்ஷ, [maˈhində ˈraːɟəˌpakʂə]; জন্মনাম পের্সি মহেন্দ্র রাজপক্ষ; ১৮ নভেম্বর ১৯৪৫) হলেন একজন শ্রীলঙ্কান রাজনীতিবিদ। তিনি ২০০৫ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রপতি; ২০০৪ থেকে ২০০৫, ২০১৮ ও ২০১৯ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী;[] ২০০২ থেকে ২০০৪ ও ২০১৮ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত বিরোধী দলের নেতা; এবং ২০০৫ থেকে ২০১৫ ও ২০১৯ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত শ্রীলঙ্কার অর্থমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি ২০১৫ সাল থেকে কুরুন্যাগলের সংসদ সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।[] তিনি শ্রীলঙ্কার ৬ষ্ঠ রাষ্ট্রপতিশ্রীলঙ্কার সামরিক বাহিনীর সর্বাধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। পেশায় তিনি একজন আইনজীবী। ১৯৭০ সালে প্রথমবারের মতো শ্রীলঙ্কার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ৬ এপ্রিল, ২০০৪ থেকে ২০০৫ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের পূর্ব পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। ১৯ নভেম্বর, ২০৫ তারিখে রাষ্ট্রপতি হিসেবে ৬ বছরের মেয়াদে ক্ষমতায় আসীন হন। এরপর ২৭ জানুয়ারি, ২০১০ তারিখে অনুষ্ঠিত নির্বাচনের মাধ্যমে ২য় মেয়াদে রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেন।[]

প্রারম্ভিক জীবন

[সম্পাদনা]

হাম্বানতোতার দক্ষিণাংশের বীরকাটিয়া গ্রামে রাজাপক্ষের জন্ম।[] শ্রীলঙ্কার স্বনামধন্য রাজনৈতিক পরিবারে তার জন্ম। তার বাবা ডি. এ. রাজাপক্ষ প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ, স্বাধীনতাকামী, সংসদ সদস্য এবং বিজেনন্দা ডাহানায়েকে সরকারের কৃষি ও ভূমিমন্ত্রী ছিলেন। তার দাদা ডি.এম. রাজাপক্ষ ১৯৩০-এর দশকে হাম্বানতোতা’র স্টেট কাউন্সিলর ছিলেন।

রাজাপক্ষ গলের রিচমন্ড কলেজে অধ্যয়ন করেন। এরপর কলম্বোর নালন্দা কলেজ এবং পরবর্তীতে থার্স্টটান কলেজে পড়াশোনা করেন। এছাড়াও তিনি সিংহলি চলচ্চিত্রে অভিনয়সহ বিদ্যোদয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্রন্থাগার সহকারীর দায়িত্ব পালন করেন।

রাজনৈতিক জীবন

[সম্পাদনা]

১৯৬৭ সালে পিতার মৃত্যুর পর এসএলএফপি দলের প্রার্থী হিসেবে বেলিয়াতা নির্বাচনী এলাকা থেকে প্রার্থী হন ও ১৯৭০ সালের নির্বাচনে মাত্র ২৪ বছর বয়সে সর্বকনিষ্ঠ সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।[] এরপর শ্রীলঙ্কা ল কলেজে আইন বিষয়ে পড়াশোনা করে নভেম্বর, ১৯৭৭ সালে অ্যাটর্নি এট ল হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন[]। ১৯৯৪ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত মন্ত্রীত্ব থাকাকালীন সময় বাদে সংসদ সদস্যের বাকী সময়টুকু টাঙ্গালে আইনচর্চা করেন।

১৯৭৭ সালে সংসদ নির্বাচনে পরাজিত হন এবং ১৯৮৯ সালে পুনরায় নির্বাচিত হন ও সংসদে হাম্বানতোতা জেলার প্রতিনিধিত্ব করেন। ১৯৯৪ সালে শ্রীলঙ্কার নির্বাচনে চন্দ্রিকা কুমারাতুঙ্গা’র নেতৃত্বাধীন পিপলস অ্যালায়েন্স বিজয়ী হলে রাজাপক্ষ শ্রমমন্ত্রী নিযুক্ত হন। ১৯৯৭ সালে মন্ত্রণালয় পুণর্গঠনের পূর্ব পর্যন্ত এ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলেন। এরপর তিনি মৎস্য ও পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান।[] ২০০১ সালে ইউনাইটেড ন্যাশনাল পার্টি (ইউএনপি) পিপলস অ্যালায়েন্সকে পরাজিত করলে তিনি সরকার থেকে পদচ্যুত হন। মার্চ, ২০০২ সালে সংসদে বিরোধী দলীয় নেতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হন।

২০০৪ সালের সংসদ নির্বাচনে স্বল্প ব্যবধানে বিজয় লাভ করে সরকার গঠন করে। এতে রাজাপক্ষ শ্রীলঙ্কা’র ত্রয়োদশ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন ৬ এপ্রিল, ২০০৪ তারিখে।[] প্রধানমন্ত্রীর পাশাপাশি রাজপথ মন্ত্রণালয়েরও দায়িত্ব পান।

শ্রীলঙ্কা ফ্রিডম পার্টির পক্ষ থেকে ২০০৫ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। তার প্রতিপক্ষ ছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী, বিরোধীদলীয় নেতা ও ইউনাইটেড ন্যাশনাল পার্টি প্রধান রনীল বিক্রমাসিংহে। ইউএনপি ব্যাপক নির্বাচনী প্রচারণা চালানো স্বত্ত্বেও মহিন্দ রাজাপক্ষ ১৯০,০০০ ভোটের স্বল্প ব্যবধানে জয়যুক্ত হন। বিরোধীরা দাবী করে যে, এলটিটিই নির্বাচন বয়কট করায় উত্তর ও পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোর তামিল অধ্যুষিত এলাকায় ভোটারদের জন্যই তাদের পরাজয়বরণ করতে হয়েছে। অধিকাংশ ভোটারদেরকেই জোরপূর্বক ভোটদান থেকে বিরত রাখা হয়েছে যা রনীল বিক্রমাসিংহের সমর্থক ছিল।[] রাজাপক্ষ ৫০.৩% ভোট পান। শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রপতি হিসেবে ক্ষমতায় আরোহণের পর রাজাপক্ষ মন্ত্রণালয় পুণর্গঠন করেন এবং প্রতিরক্ষা ও অর্থমন্ত্রণালয়ের দায়িত্বেও সম্পৃক্ত হন।

পরাজয়বরণ

[সম্পাদনা]

৮ জানুয়ারি, ২০১৫ তারিখে অনুষ্ঠিত রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে মৈত্রীপাল সিরিসেনে’র কাছে ৪৭.৬% ভোট পেয়ে পরাজিত হন।[১০] ক্রমবর্ধমান নিয়ন্ত্রণ, অকল্যাণকর সরকার, দূর্নীতির প্রেক্ষিতে তিনি পরাজিত হয়েছেন বলে ধারণা করা হয়।[১১] শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তিনি নির্বাচনের ফলাফল বানচাল ও সেনাবাহিনী প্রধান জগৎ জয়াসুরিয়াকে বশে রাখতে চাইলে তা ব্যর্থ হয় বলে এমপি রজিত সেনারত্নে জানান।[১২][১৩]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "Mahinda – The early years"। President.gov.lk। ২০১২-০৯-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৯-২৮ 
  2. এই সিংহল ব্যক্তিনামটির বাংলা প্রতিবর্ণীকরণে উইকিপিডিয়া:বাংলা ভাষায় সিংহল শব্দের প্রতিবর্ণীকরণে ব্যাখ্যাকৃত নীতিমালা অনুসরণ করা হয়েছে।
  3. "Prime Minister Mahinda Rajapaksa resigns"NewsWire (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২২-০৫-০৯। ২০২২-০৬-০২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৫-০৯ 
  4. "Proud leader who defended the motherland"Silumina। ২০২১-১১-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৬-০৮ 
  5. "(BBC)"। BBC News। ২০১০-০১-২৭। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৯-২৮ 
  6. President's Fund of Sri Lanka, President's Profile ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৪ জুলাই ২০০৭ তারিখে
  7. When Mahinda became the youngest MP ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৩০ সেপ্টেম্বর ২০০৭ তারিখে Thilakarathne, Indeewara, The Sunday Observer
  8. "President Mahinda Rajapaksa"। President.gov.lk। ২০১২-০১-০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৯-২৮ 
  9. "Hardliner wins Sri Lanka election"। BBC News। November 2005 18, 2005।  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
  10. "Sri Lanka's Rajapaksa suffers shock election defeat"। BBC। সংগ্রহের তারিখ ১০ জানুয়ারি ২০১৫ 
  11. "Sirisena dethrones Rajapaksa in Sri Lanka"। Khaleej Times। ১০ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ জানুয়ারি ২০১৫ 
  12. ""Army Refused Last Minute Orders To Deploy Troops In Capital City" - Rajitha"। AsiaMirror.lk। ১০ জানুয়ারি ২০১৫। ১০ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ জানুয়ারি ২০১৫ 
  13. "Army refused orders to deploy in Colombo- Rajitha"। ১০ জানুয়ারি ২০১৫। ১০ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ জানুয়ারি ২০১৫ 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]
প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট
সংবাদ গণমাধ্যম
অন্যান্য সংযোগ
রাজনৈতিক দপ্তর
পূর্বসূরী
রনীল বিক্রমাসিংহে
শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী
২০০৪-২০০৫
উত্তরসূরী
রত্নাসিরি বিক্রমানায়েকে
পূর্বসূরী
চন্দ্রিকা কুমারাতুঙ্গা
শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রপতি
২০০৫-২০১৫
উত্তরসূরী
মৈত্রীপাল সিরিসেন
কূটনৈতিক পদবী
পূর্বসূরী
এ পি জে আবদুল কালাম
সার্ক সভাপতি
২০০৮-২০১৫
নির্ধারিত হয়নি
পূর্বসূরী
মাহমুদ আহমাদিনেজাদ
জি-১৫ সভাপতি
২০১০-২০১৫
নির্ধারিত হয়নি


উদ্ধৃতি ত্রুটি: "lower-alpha" নামক গ্রুপের জন্য <ref> ট্যাগ রয়েছে, কিন্তু এর জন্য কোন সঙ্গতিপূর্ণ <references group="lower-alpha"/> ট্যাগ পাওয়া যায়নি