বিষয়বস্তুতে চলুন

ভুসি সিবান্দা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ভুসি সিবান্দা
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নাম
ভুসিমুজি সিবান্দা
জন্ম (1983-10-10) ১০ অক্টোবর ১৯৮৩ (বয়স ৪১)
হাইফিল্ড, হারারে, জিম্বাবুয়ে
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি মিডিয়াম
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ৬০)
৪ নভেম্বর ২০০৩ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ
শেষ টেস্ট২০১৩ বনাম পাকিস্তান
ওডিআই অভিষেক
(ক্যাপ ৭৫)
২২ নভেম্বর ২০০৩ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ
শেষ ওডিআই৩১ আগস্ট ২০১৩ বনাম পাকিস্তান
ওডিআই শার্ট নং৪৬
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
২০০২-২০০৬মিডল্যান্ডস
২০০৯-মিড ওয়েস্ট রাইনোজ
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট ওডিআই এফসি এলএ
ম্যাচ সংখ্যা ১২ ১১১ ১০৫ ২০৮
রানের সংখ্যা ৫২৬ ২,৭০৬ ৫,৭৮৫ ৪,৯৭৪
ব্যাটিং গড় ২১.৯১ ২৫.২৮ ৩০.৯৩ ২৫,৭৭
১০০/৫০ ০/২ ২/২০ ১৪/২৩ ৪/৩২
সর্বোচ্চ রান ৯৩ ১১৬ ২১৫ ১৯০
বল করেছে ১৪১ ২,০০১ ৪০২
উইকেট ২২
বোলিং গড় ৭৪.৫০ ৫৮.৮১ ৮২.৬০
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট n/a n/a
সেরা বোলিং ১/১২ ৪/৩০ ২/৫০
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ১৩/– ৩৯/– ১১৬/– ৭৪/–
উৎস: ESPNcricinfo, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪

ভুসিমুজি ভুসি সিবান্দা (জন্ম: ১০ অক্টোবর, ১৯৮৩) জিম্বাবুয়ের ক্রিকেটারজিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দলের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলছেন। এছাড়াও লোগান কাপে মিডল্যান্ডসের প্রতিনিধিত্ব করছেন।

খেলোয়াড়ী জীবন

[সম্পাদনা]

ডানহাতি উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান সিবান্দা কিশোর অবস্থাতেই ক্রিকেট প্রতিভার বিচ্ছুরণ ঘটান। জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট একাডেমি থেকে স্নাতক ডিগ্রীধারী সিবান্দা জাতীয় দলে নিজের স্থান করে নেন। ২০০৩ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে একদিনের আন্তর্জাতিকে তার অভিষেক ঘটে। খেলায় তিনি ৫৮ রান করেন। কিন্তু পরবর্তীকালে জাতীয় দলে তার আসা-যাওয়ার পালা শুরু হয়। পরবর্তী অর্ধ-শতকের জন্য তাকে ১৮ ইনিংস অপেক্ষা করতে হয়। তন্মধ্যে তিনি ধারাবাহিকভাবে তিন খেলায় শূন্য রান করেন।

মে, ২০০৫ সালে বিদ্রোহী জিম্বাবুয়ের ক্রিকেটারগণ জাতীয় দলে ফিরে আসলে তার আসন বেশ নড়বড়ে হয়ে যায়। কিন্তু অন্যান্যদের প্রত্যাবর্তন অসফল হলে তিনি পুনরায় শীর্ষ সারির ব্যাটসম্যান হিসেবে নিয়মিত খেলতে থাকেন। ক্যারিবিয় ত্রি-দেশীয় প্রতিযোগিতায় বার্মুদার বিপক্ষে ২০০৬ সালে অভিষেক সেঞ্চুরি করেন।

মাঝে বিরতি দিয়ে তিনি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরে আসেন। এসময় তিনি অবসর নেয়ার কথা অস্বীকার করেন।[] ২০০৭ সালে আফ্রো-এশিয়া কাপে আফ্রিকা একাদশের পক্ষে তিন খেলার মধ্যে দুইটিতে অংশ নেন। ৪০.০০ গড়ে ৮০ রান সংগ্রহ করেন। ২০১১ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের শুরুতে প্রাথমিক পর্যায়ে তিনি অন্তর্ভুক্ত হননি। কিন্তু শন উইলিয়ামসের আঘাতপ্রাপ্তির ফলে মূল একাদশে তার ঠাঁই হয়। একটি খেলায় ৫৭ বলে ৬১ রান করেন সাত চারের সাহায্যে। জিম্বাবুয়ে দলে ৬ উইকেটে ৩০৮ রান করেন।[]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. [১]
  2. "Zimbabwe end their World Cup campaign with thumping victory over Kenya"Daily Mail। ২০ মার্চ ২০১১। 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]