ব্ল্যাক পার্ল
ব্ল্যাক পার্ল | |
---|---|
ক্যাপ্টেন | জ্যাক স্প্যারো—৩ বছর (সত্যিকারের অধিনায়ক) হেক্টর বারবোসা—১০ বছরের বেশি (জ্যাক স্প্যারোর বিরুদ্ধে এক বিদ্রোহের পর অধিনায়কত্ব পায়) |
প্রকার | ইস্ট ইন্ডিয়ানম্যান |
যুদ্ধাস্ত্র | ৩২ × ১২-পাউন্ডের কামান |
প্রদর্শিত চলচ্চিত্র | দ্য কার্স অফ দ্য ব্ল্যাক পার্ল ডেড ম্যান’স চেস্ট অ্যাট ওয়ার্ল্ড’স এন্ড |
ব্ল্যাক পার্ল (ইংরেজি: Black Pearl), মূল উইকড ওয়েঞ্চ (ইংরেজি: Wicked Wench) হচ্ছে একটি কাল্পনিক জাহাজ। এটি দেখা যায় পাইরেটস অফ দ্য ক্যারিবিয়ান: দ্য কার্স অফ দ্য ব্ল্যাক পার্ল, পাইরেটস অফ দ্য ক্যারিবিয়ান: ডেড ম্যান’স চেস্ট, ও পাইরেটস অফ দ্য ক্যারিবিয়ান: অ্যাট ওয়ার্ল্ড’স এন্ড চলচ্চিত্রে। চিত্রনাট্য অনুসারে কালো মাস্তুল ও পাল দেখে ব্ল্যাক পার্ল-কে সহজেই চেনা যায়। এর ফলে বিভিন্নভাবে সুবিধা হতো। কাটলার বেকেটের নির্দেশে জাহাজটি পুড়িয়ে ও ডুবিয়ে দেওয়ার আগে এর নাম ছিলো উইকড ওয়েঞ্চ। পরবর্তীতে জ্যাক স্প্যারোর সাথে হওয়া এক চুক্তি অনুসারে ডেভি জোন্স এটিকে সমুদ্রগর্ভ থেকে তুলে আনে। স্প্যারো এর নতুন নাম দেয় ব্ল্যাক পার্ল। জাহাজটিকে ‘নাই আনক্যাচেবল’ (‘Nigh Uncatchable’) বা ‘ছোঁয়া অসম্ভব’ বলে ডাকা হয়। নামকরণের স্বার্থকতা বিচার করে, তিনটি চলচ্চিত্রেই দেখা যায় যে, কোনো না কোনোভাবে জাহাজটি ধরা পড়ার হাত থেকে পালিয়ে গেছে, বা অতিক্রম করে চলে গেছে। এর মধ্যে আছে ইন্টারসেপ্টর (যাকে ক্যারিবিয়ানের সবচেয়ে দ্রুতগামী জাহাজ হিসেবে ধরা হয়) ও দ্য ফ্লাইং ডাচম্যান (যা প্রকৃতপক্ষে বাতাসের প্রতিকূলে পার্লের থেকেও দ্রুতগামী একটি জাহাজ)। অনেকগুলো পাল ধারণ করার কারণে জাহাজটি এতো বেশি দ্রুতগামী। অ্যাট ওয়ার্ল্ড’স এন্ড-এ উল্লেখ করা হয় যে, এটিই একমাত্র জাহাজ যা কী না দ্য ফ্লাইং ডাচম্যান-কে পরাজিত করতে পারে।