ব্যবহারকারী:KingsukX/খেলাঘর
সমাজবিজ্ঞান
[সম্পাদনা]সমাজবিজ্ঞান মানব সমাজের বৈজ্ঞানিক এবং পদ্ধতিগত অধ্যয়ন। এতে সমাজ, মানুষের সামাজিক আচরণ, সামাজিক সম্পর্কের ধরণ, সামাজিক মিথস্ক্রিয়া এবং দৈনন্দিন জীবনের সাথে সম্পর্কিত সংস্কৃতির দিকগুলো প্রতি মনোনিবেশ করা হয়। [1] [2] [3] সমাজবিজ্ঞানকে সামাজিক বিজ্ঞান এবং মানবিক উভয়ের অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। সামাজিক শৃঙ্খলা এবং সামাজিক পরিবর্তন সম্পর্কে জ্ঞানের একটি শাখা বিকাশের জন্য সমাজবিজ্ঞান অভিজ্ঞতাভিত্তিক গবেষণা এবং ক্রিটিক্যাল থিংকিং-এর বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করে।[4] সমাজবিজ্ঞানের গবেষণার বিষয় পৃথক মাইক্রো-স্তরের মিথস্ক্রিয়া এবং এজেন্সির বিশ্লেষণ থেকে শুরু করে সামাজিক ব্যবস্থা এবং সামাজিক কাঠামোর ম্যাক্রো-স্তরের বিশ্লেষণ পর্যন্ত বিস্তৃত। ফলিত সমাজবৈজ্ঞানিক গবেষণা সরাসরি সামাজিক নীতি এবং কল্যাণে প্রয়োগ করা যায়। তবে তাত্ত্বিক পদ্ধতিগুলো সামাজিক প্রক্রিয়া এবং ঘটনাবলী বোঝার চেষ্টা করে।[5]
সমাজবিজ্ঞানের প্রচলিতভাবে সামাজিক স্তরবিন্যাস, সামাজিক শ্রেণি, সামাজিক গতিশীলতা, ধর্ম, ধর্মনিরপেক্ষতা, আইনের সমাজতত্ত্ব, যৌনতা, লিঙ্গ এবং বিচ্যুতির মতো বিষয়ে মনোনিবেশ করে। সাম্প্রতিক গবেষণায় ডিজিটাল বিভাজনের সামাজিক-প্রযুক্তিগত দিকগুলো একটি নতুন আগ্রহ হিসেবে যুক্ত হয়েছে। [6] যেহেতু মানব ক্রিয়াকলাপের সমস্ত ক্ষেত্র সামাজিক কাঠামো এবং স্বতন্ত্র সংস্থার মধ্যে পারস্পরিক ক্রিয়া দ্বারা প্রভাবিত হয়,ফলে সমাজবিজ্ঞান ধীরে ধীরে অন্যান্য বিষয় এবং প্রতিষ্ঠানের দিকে তার মনোযোগ প্রসারিত করেছে, যেমন স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান; অর্থনীতি; সামরিক সমাজবিজ্ঞান; শাস্তি ও নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা; ইন্টারনেট; শিক্ষার সমাজবিজ্ঞান; সামাজিক পুঁজি এবং বৈজ্ঞানিক জ্ঞান উন্নয়নে সামাজিক কার্যকলাপের ভূমিকা।
সামাজিক বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির পরিসরও প্রসারিত হয়েছে। কারণ সামাজিক গবেষকরা বিভিন্ন ধরণের গুণগত এবং পরিমাণগত গবেষণা পদ্ধতি ব্যবহার করেন। বিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ের ভাষাগত ও সাংস্কৃতিক বাঁকগুলো, বিশেষত, সমাজের বিশ্লেষণের দিকে ক্রমবর্ধমান ব্যাখ্যামূলক, হার্মেনিউটিক এবং দার্শনিক পদ্ধতির দিকে পরিচালিত করেছে। বিপরীতে, একবিংশ শতাব্দীর শুরুতে এজেন্ট-ভিত্তিক মডেলিং এবং সামাজিক নেটওয়ার্ক বিশ্লেষণের মতো নতুন বিশ্লেষণাত্মক, গাণিতিকভাবে এবং গণনামূলকভাবে কঠোর কৌশলগুলোর উত্থান লক্ষ্য করা যায়। [7] [8]
সামাজিক গবেষণা জীবনের বিভিন্ন শিল্প ও ক্ষেত্র জুড়ে প্রভাব ফেলে, যেমন রাজনীতিবিদ, নীতি নির্ধারক এবং আইনপ্রণেতাদের মধ্যে; শিক্ষাবিদ; পরিকল্পনাকারী; প্রশাসক; ডেভেলপার; বিজনেস ম্যাগনেট এবং ম্যানেজার; সমাজকর্মী; বেসরকারী সংস্থা; এবং অলাভজনক সংস্থা, পাশাপাশি সাধারণভাবে সামাজিক সমস্যা সমাধানে আগ্রহী ব্যক্তি।
Habitat and population
[সম্পাদনা]বিশ্ব জনসংখ্যা | ৮০০ কোটি |
---|---|
জনসংখ্যার ঘনত্ব | মোট এলাকা অনুসারে ১৬ বর্গ কিমি/(৪১ বর্গ মাইল) , শুধুমাত্র স্থলভাগে ৫৪ বর্গ কিমি/(১৩৯ বর্গ মাইল) |
বৃহত্তর শহর[n ২] | টোকিও, দিল্লী, সাংহাই, সাও পাওলো, মেক্সিকো সিটি, কায়রো, মুম্বাই, বেইজিং, ঢাকা, ওসাকা, নিউ ইয়র্ক-নিউজার্সি, করাচি, বুয়েন্স আয়ার্স, চংকিং, ইস্তাম্বুল, কলকাতা, ম্যানিলা, লাগোস, রিও ডে জেনিরো, থিয়েনচিন, কিনশাসা, কুয়াংচৌ, লস অ্যাঞ্জেলেস-লং বিচ, মস্কো, শেনচেন, লাহোর, বেঙ্গালুরু, প্যারিস, জাকার্তা, চেন্নাই, লিমা, বোগোতা, ব্যাংকক, লন্ডন |
ল
[সম্পাদনা]Early human settlements were dependent on proximity to water and—depending on the lifestyle—other natural resources used for subsistence, such as populations of animal prey for hunting and arable land for growing crops and grazing livestock.[৪] Modern humans, however, have a great capacity for altering their habitats by means of technology, irrigation, urban planning, construction, deforestation and desertification.[৫] Human settlements continue to be vulnerable to natural disasters, especially those placed in hazardous locations and with low quality of construction.[৬] Grouping and deliberate habitat alteration is often done with the goals of providing protection, accumulating comforts or material wealth, expanding the available food, improving aesthetics, increasing knowledge or enhancing the exchange of resources.[৭]
Humans are one of the most adaptable species, despite having a low or narrow tolerance for many of the earth's extreme environments.[৮] Through advanced tools, humans have been able to extend their tolerance to a wide variety of temperatures, humidity, and altitudes.[৮] As a result, humans are a cosmopolitan species found in almost all regions of the world, including tropical rainforest, arid desert, extremely cold arctic regions, and heavily polluted cities; in comparison, most other species are confined to a few geographical areas by their limited adaptability.[৯] The human population is not, however, uniformly distributed on the Earth's surface, because the population density varies from one region to another, and large stretches of surface are almost completely uninhabited, like Antarctica and vast swathes of the ocean.[৮][১০] Most humans (61%) live in Asia; the remainder live in the Americas (14%), Africa (14%), Europe (11%), and Oceania (0.5%).[১১]
Within the last century, humans have explored challenging environments such as Antarctica, the deep sea, and outer space.[১২] Human habitation within these hostile environments is restrictive and expensive, typically limited in duration, and restricted to scientific, military, or industrial expeditions.[১২] Humans have briefly visited the Moon and made their presence felt on other celestial bodies through human-made robotic spacecraft.[১৩][১৪][১৫] Since the early 20th century, there has been continuous human presence in Antarctica through research stations and, since 2000, in space through habitation on the International Space Station.[১৬]
Estimates of the population at the time agriculture emerged in around 10,000 BC have ranged between 1 million and 15 million.[১৮][১৯] Around 50–60 million people lived in the combined eastern and western Roman Empire in the 4th century AD.[২০] Bubonic plagues, first recorded in the 6th century AD, reduced the population by 50%, with the Black Death killing 75–200 million people in Eurasia and North Africa alone.[২১] Human population was believed to have reached one billion in 1800. It has since then increased exponentially, reaching two billion in 1930 and three billion in 1960, four in 1975, five in 1987 and six billion in 1999.[২২] It passed seven billion in 2011[২৩] and passed eight billion in November 2022.[২৪] It took over two million years of human prehistory and history for the human population to reach one billion and only 207 years more to grow to 7 billion.[২৫] The combined biomass of the carbon of all the humans on Earth in 2018 was estimated at 60 million tons, about 10 times larger than that of all non-domesticated mammals.[১৭]
In 2018, 4.2 billion humans (55%) lived in urban areas, up from 751 million in 1950.[২৬] The most urbanized regions are Northern America (82%), Latin America (81%), Europe (74%) and Oceania (68%), with Africa and Asia having nearly 90% of the world's 3.4 billion rural population.[২৬] Problems for humans living in cities include various forms of pollution and crime,[২৭] especially in inner city and suburban slums. Humans have had a dramatic effect on the environment. They are apex predators, being rarely preyed upon by other species.[২৮] Human population growth, industrialization, land development, overconsumption and combustion of fossil fuels have led to environmental destruction and pollution that significantly contributes to the ongoing mass extinction of other forms of life.[২৯][৩০]
ওয়েবসাইটের তালিকা
[সম্পাদনা]পহেলা এপ্রিল, ২০২২ পর্যন্ত হালনাগাদকৃত।
সাইট | ডোমেন নাম | সিমিলারওয়েব এর তালিকা (১ এপ্রিল ২০২২ -এর হিসাব অনুযায়ী[হালনাগাদ])[৩১] |
বিভাগ | মূল রাষ্ট্র |
---|---|---|---|---|
গুগল সার্চ | google.com | 1 () | Computers Electronics and Technology > Search Engines | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
ইউটিউব | youtube.com | 2 () | Arts & Entertainment > TV Movies and Streaming | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
ফেসবুক | facebook.com | 3 () | Computers Electronics and Technology > Social Networks and Online Communities | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
টুইটার | twitter.com | 4 () | Computers Electronics and Technology > Social Networks and Online Communities | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
ইন্সটাগ্রাম | instagram.com | 5 () | Computers Electronics and Technology > Social Networks and Online Communities | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
বাইডু | baidu.com | 6 () | Computers Electronics and Technology > Search Engines | চীন |
উইকিপিডিয়া | wikipedia.org | 7 () | Reference Materials > Dictionaries and Encyclopedias | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
ইয়ানডেক্স | yandex.ru | 8 () | Computers Electronics and Technology > Search Engines | রাশিয়া |
ইয়াহু | yahoo.com | 9 () | News and Media | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
এক্সভিডিও | xvideos.com | 10 () | Adult | চেক প্রজাতন্ত্র |
হোয়াটসঅ্যাপ | whatsapp.com | 11 (2) | Computers Electronics and Technology > Social Networks and Online Communities | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
আমাজন | amazon.com | 12 () | E commerce and Shopping > Marketplace | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
এক্সএনএক্সএক্স | xnxx.com | 13 () | Adult | চেক প্রজাতন্ত্র |
ইয়াহু জাপান | yahoo.co.jp | 14 () | News and Media | জাপান |
লাইভ | live.com | 15 () | Computers Electronics and Technology > Email | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
নেটফ্লিক্স | netflix.com | 16 (2) | Arts & Entertainment > TV Movies and Streaming | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
পর্ণহাব | pornhub.com | 17 () | Adult | কানাডা |
টিকটক | tiktok.com | 18 () | Computers Electronics and Technology > Social Networks and Online Communities | চীন |
রেডিট | reddit.com | 19 (2) | Computers Electronics and Technology > Social Networks and Online Communities | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
অফিস | office.com | 20 (3) | Computers Electronics and Technology > Programming and Developer Software | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
ভিকে | vk.com | 21 () | Computers Electronics and Technology > Social Networks and Online Communities | রাশিয়া |
লিংকডইন | linkedin.com | 22 (2) | Computers Electronics and Technology > Social Networks and Online Communities | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
জুম | zoom.us | 23 (3) | Computers Electronics and Technology > Other Computers Electronics and Technology | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
xHamster | xhamster.com | 24 () | Adult | সাইপ্রাস |
Discord | discord.com | 25 (1) | Computers Electronics and Technology > Social Networks and Online Communities | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
Twitch | twitch.tv | 26 (3) | Games > Video Games Consoles and Accessories | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
Docomo | docomo.ne.jp | 27 (10) | Computers Electronics and Technology > Telecommunications | জাপান |
Naver | naver.com | 28 () | News and Media | দক্ষিণ কোরিয়া |
Bing | bing.com | 29 (1) | Computers Electronics and Technology > Search Engines | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
Mail.Ru | mail.ru | 30 (1) | Computers Electronics and Technology > Email | রাশিয়া |
Roblox | roblox.com | 31 (1) | Games > Video Games Consoles and Accessories | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
Bilibili | bilibili.com | 32 (2) | Arts & Entertainment > Animation and Comics | চীন |
Microsoft Online | microsoftonline.com | 33 (3) | Computers Electronics and Technology > Programming and Developer Software | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
DuckDuckGo | duckduckgo.com | 34 (2) | Computers Electronics and Technology > Search Engines | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
pinterest.com | 35 (1) | Computers Electronics and Technology > Social Networks and Online Communities | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | |
qq.com | 36 (1) | News and Media | চীন | |
MSN | msn.com | 37 (2) | News and Media | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
Yahoo News | news.yahoo.co.jp | 38 (2) | News and Media | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
Microsoft | microsoft.com | 39 (6) | Computers Electronics and Technology > Programming and Developer Software | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
Yandex Turbo Pages | turbopages.org | 40 (2) | News and Media | রাশিয়া |
Globo | globo.com | 41 (2) | News and Media | ব্রাজিল |
Google BR | google.com.br | 42 (1) | Computers Electronics and Technology > Search Engines | ব্রাজিল |
Samsung | samsung.com | 43 (4) | Computers Electronics and Technology > Consumer Electronics | দক্ষিণ কোরিয়া |
eBay | ebay.com | 44 (1) | E commerce and Shopping > Marketplace | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
Accuweather | accuweather.com | 45 (2) | Science and Education > Weather | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
Fandom | fandom.com | 46 (3) | Arts & Entertainment > Other Arts and Entertainment | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
Telegram | t.me | 47 (5) | Computers Electronics and Technology > Other Computers Electronics and Technology | রাশিয়া |
RealSRV | realsrv.com | 48 (2) | Adult | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
Weather | weather.com | 49 () | Science and Education > Weather | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
OK.ru | ok.ru | 50 (1) | Computers Electronics and Technology > Social Networks and Online Communities | রাশিয়া |
Current squad
[সম্পাদনা]In January 2023, BCB published a 21-players list for the central contract for the 2023 season (from January to December). BCB awarded three different contract system for three formats. However contract grade system was abolished since 2021 season. Only 4 players were given contracts for all three format, while 2 players for Test and ODI with 1 player for only ODI, 2 players for Test and T20I, 3 players for ODI and T20I, 5 players for only Test and 4 players for only T20I.
This is a list of players who are centrally contracted with BCB or has played for Bangladesh in the past 12 months or has been named in the recent Test, ODI or T20I squad. Uncapped players are listed in italics.
Updated on 29 March 2023
২০২৩ সালের জানুয়ারিতে, বিসিবি ২০২৩ মৌসুমের (জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত) কেন্দ্রীয় চুক্তির জন্য ২১ জন খেলোয়াড়ের তালিকা প্রকাশ করে। বিসিবি তিন ফরম্যাটের জন্য তিনটি ভিন্ন চুক্তির ব্যবস্থা করেছে। তবে চুক্তিতে গ্রেড সিস্টেম ২০২১ মরসুম থেকে বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছিল। তিনটি ফরম্যাটের জন্য মাত্র ৪ জন খেলোয়াড়কে চুক্তি করা হয়েছিল। অপরদিকে টেস্ট এবং ওডিআইয়ের জন্য ২ জন, শুধুমাত্র ওডিআইয়ের জন্য ১ জন, টেস্ট এবং টি-টোয়েন্টির জন্য ২ জন, ওডিআই এবং টি-টোয়েন্টির জন্য ৪ জন, শুধুমাত্র টেস্টের জন্য ৫ জন এবং শুধুমাত্র টি-টোয়েন্টির জন্য ৫ জন খেলোয়াড়ের সাথে চুক্তি করা হয়েছিল।
এটি এমন খেলোয়াড়দের একটি তালিকা যারা বিসিবির সাথে কেন্দ্রীয়ভাবে চুক্তিবদ্ধ বা গত ১২ মাসে বাংলাদেশের হয়ে খেলেছেন বা সাম্প্রতিক টেস্ট, ওডিআই বা টি-টোয়েন্টি স্কোয়াডে নাম রাখা হয়েছে। অভিষেক না হওয়া খেলোয়াড়দেরও তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে । (২৯ মার্চ ২০২৩ তারিখে আপডেট করা হয়েছে)
প্রতীক | অর্থ |
---|---|
শ/ন | সব ফরম্যাটে খেলোয়াড়ের শার্ট নম্বর |
চুক্তি | যে ফরম্যাটে খেলোয়াড়ের সাথে চুক্তি করা হয়েছে |
ফর্ম | একজন খেলোয়াড় সম্প্রতি যে বিশেষ ফরম্যাটে খেলেছে, তার পুরো ক্যারিয়ারে নয় |
নাম | বয়স | ব্যাটিং স্টাইল | বোলিং স্টাইল | চুক্তি | ঘরোয়া দল | ক্লাব দল | ফর্ম | শ/ন | ক্যাপশন | ||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
টেস্ট | ওডিআই | টি-টোয়েন্টি | |||||||||
ব্যাটসম্যান | |||||||||||
জাকের আলী | ২৬ | ডান | — | না | সিলেট বিভাগ | আবাহনী লিমিটেড | টি-২০ | ||||
ইয়াসির আলী | ২৮ | ডান | ডান- হাতি অফ স্পিন | না | চট্টগ্রাম বিভাগ | প্রাইম ব্যাংক | টেস্ট, ওডিআই, টি-২০ | ২৬ | |||
মুমিনুল হক | ৩৩ | বাম | বামহাতি অর্থোডক্স | হ্যাঁ | না | চট্টগ্রাম বিভাগ | প্রাইম ব্যাংক | টেস্ট | ৭ | ||
মাহমুদুল হাসান জয় | ২৪ | ডান | — | হ্যাঁ | না | চট্টগ্রাম বিভাগ | আবাহনী লিমিটেড | টেস্ট | ৭১ | ||
জাকির হাসান | ২৬ | ডান | — | হ্যাঁ | না | সিলেট বিভাগ | রূপগঞ্জ টাইগার্স | টেস্ট | ২১ | ||
তাওহীদ হৃদয় | ২৪ | ডান | — | না | রাজশাহী বিভাগ | শেখ জামাল ধানমন্ডি | ওডিআই, টি-২০ | ৭৭ | |||
তামিম ইকবাল | ৩৫ | বাম | ডান- হাতিঅফ স্পিন | হ্যাঁ | না | চট্টগ্রাম বিভাগ | প্রাইম ব্যাংক | টেস্ট, ওডিআই | ২৮ | ওডিআই (ক্যাপ্টেন) | |
নাজমুল হোসেন শান্ত | ২৬ | বাম | ডান- হাতি অফ ব্রেক | হ্যাঁ | না | হ্যাঁ | রাজশাহী বিভাগ | আবাহনী লিমিটেড | টেস্ট, ওডিআই, টি-২০ | ৯৯ | |
রনি তালুকদার | ৩৪ | ডান | — | না | ঢাকা বিভাগ | মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব | টি-২০ | ৩৭ | |||
অলরাউন্ডার | |||||||||||
সাকিব আল হাসান | ৩৭ | বাম | বামহাতি অর্থোডক্স | হ্যাঁ | খুলনা বিভাগ | মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব | টেস্ট, ওডিআই, টি-২০ | ৭৫ | টেস্ট, টি-২০ (ক্যাপ্টেন) | ||
মাহেদী হাসান | ২৯ | ডান | ডান- হাতি অফ ব্রেক | না | হ্যাঁ | খুলনা বিভাগ | প্রাইম ব্যাংক | টি-২০ | ৫৫ | ||
আফিফ হোসেন | ২৫ | বাম | ডান- হাতি অফ ব্রেক | না | হ্যাঁ | সিলেট বিভাগ | আবাহনী লিমিটেড | ওডিআই, টি-২০ | ১৮ | ||
মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত | ২৮ | ডান | ডান- হাতি অফ ব্রেক | না | হ্যাঁ | বরিশাল বিভাগ | আবাহনী লিমিটেড | টেস্ট, ওডিআই, টি-২০ | ৩২ | ||
শামীম হোসেন | ২৪ | বাম | ডান- হাতি অফ ব্রেক | না | চট্টগ্রাম বিভাগ | রূপগঞ্জ টাইগার্স | টি-২০ | ২৯ | |||
মেহেদী হাসান মিরাজ | ২৭ | ডান | ডান- হাতি অফ স্পিন | হ্যাঁ | খুলনা বিভাগ | শেখ জামাল ধানমন্ডি | টেস্ট, ওডিআই, টি-২০ | ৫৩ | |||
মাহমুদুল্লাহ | ৩৮ | ডান | ডান- হাতি অফ ব্রেক | না | হ্যাঁ | না | ঢাকা মহানগর | মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব | ওডিআই | ৩০ | |
উইকেটকিপার | |||||||||||
লিটন দাস | ৩০ | ডান | ডান- হাতি অফ ব্রেক | হ্যাঁ | রংপুর বিভাগ | আবাহনী লিমিটেড | টেস্ট, ওডিআই, টি-২০ | ১৬ | টেস্ট, ওডিআই (ভাইস ক্যাপ্টেন) | ||
নুরুল হাসান | ৩১ | Right | — | হ্যাঁ | না | হ্যাঁ | খুলনা বিভাগ | শেখ জামাল ধানমন্ডি | টেস্ট, ওডিআই, টি-২০ | ৮১ | টি-২০ (ভাইস ক্যাপ্টেন) |
এনামুল হক | ৩১ | ডান | — | না | খুলনা বিভাগ | আবাহনী লিমিটেড | টেস্ট, ওডিআই, টি-২০ | ৬৬ | |||
মুশফিকুর রহিম | ৩৭ | ডান | — | হ্যাঁ | না | রাজশাহী বিভাগ | প্রাইম ব্যাংক | টেস্ট, ওডিআই, টি-২০ | ১৫ | ||
স্পিন বোলার | |||||||||||
নাসুম আহমেদ | ৩০ | বাম | বামহাতি অর্থোডক্স | না | হ্যাঁ | সিলেট বিভাগ | রূপগঞ্জ টাইগার্স | ওডিআই, টি-২০ | ১০ | ||
রিশাদ হোসেন | ২২ | ডান | ডান- হাতি লেগ ব্রেক | না | রংপুর বিভাগ | খেলাঘর | টি-২০ | ||||
তাইজুল ইসলাম | ৩২ | বাম | বামহাতি অর্থোডক্স | হ্যাঁ | না | রাজশাহী বিভাগ | প্রাইম ব্যাংক | টেস্ট, ওডিআই | ১২ | ||
সিম বোলার | |||||||||||
খালেদ আহমেদ | ৩২ | ডান | ডানহাতি মিডিয়াম | হ্যাঁ | না | সিলেট বিভাগ | মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব | টেস্ট | ১৪ | ||
তাসকিন আহমেদ | ২৯ | বাম | ডানহাতি ফাস্ট বোলিং | হ্যাঁ | ঢাকা মহানগর | মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব | টেস্ট, ওডিআই, টি-২০ | ৩ | |||
এবাদত হোসেন | ৩০ | ডান | ডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম | হ্যাঁ | না | সিলেট বিভাগ | শেখ জামাল ধানমন্ডি | টেস্ট, ওডিআই, টি-২০ | ৫৮ | ||
শরিফুল ইসলাম | ২৩ | বাম | বামহাতি মিডিয়াম-ফাস্ট | না | হ্যাঁ | রাজশাহী বিভাগ | প্রাইম ব্যাংক | টেস্ট, ওডিআই, টি-২০ | ৪৭ | ||
হাসান মাহমুদ | ২৫ | ডান | ডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম | না | হ্যাঁ | চট্টগ্রাম বিভাগ | খেলাঘর | ওডিআই, টি-২০ | ৯১ | ||
মুস্তাফিজুর রহমান | ২৯ | বাম | বামহাতি মিডিয়াম-ফাস্ট | না | হ্যাঁ | খুলনা বিভাগ | প্রাইম ব্যাংক | টেস্ট, ওডিআই, টি-২০ | ৯০ | ||
রেজাউর রহমান রাজা | ২৫ | ডান | ডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম | না | সিলেট বিভাগ | প্রাইম ব্যাংক | টেস্ট |
২০২০ সালের জানুয়ারিতে, বিসিবি টেস্ট ক্রিকেটের পাশাপাশি ওডিআই এবং টি-টোয়েন্টি ম্যাচের ফি ৭০% বৃদ্ধি করে।বর্তমানে একাদশে থাকা খেলোয়াড়রা প্রতিটি টেস্টের জন্য ৳ ৬ লাখ ( ইউএস $৬,৪০০) এবং প্রতিটি ওডিআইয়ের জন্য ৳ ৩ লাখ (ইউএস$৩,২০০) এবং প্রতিটি টি-টোয়েন্টির জন্য ৳ ২ লাখ (ইউএস$২,১০০) করে পান।[৩২]
- Match fees
In January 2020, BCB increased test match fees by 70% in test cricket as well as ODI and T20I match fees. Players who are in the playing XI get paid ৳৬ লাখ for each test while they are paid ৳৩ লাখ for each ODI and ৳২ লাখ for each T20I.
বিজ্ঞান
[সম্পাদনা]গণিত
[সম্পাদনা]২০ শতকে গণিতের একাধিক নতুন ক্ষেত্র তৈরি হয়েছিলো। ২০ শতকের প্রথম ভাগে পরিমাপ তত্ত্ব, কার্যকরী বিশ্লেষণ ও টপোলজি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলো এবং বিমূর্ত বীজগণিত ও সম্ভাব্যতার মতো ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য উন্নয়ন সাধিত হয়েছিল। সেট তত্ত্ব এবং আনুষ্ঠানিক যুক্তির বিকাশ গোডেলের অসম্পূর্ণতা তত্ত্বের দিকে পরিচালিত করে।
২০ শতকে কম্পিউটারের বিকাশের ফলে গণনার একটি তত্ত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়। [৩৩] গণনাগতভাবে-তীব্র ফলাফলের মধ্যে রয়েছে ফ্র্যাক্টালের অধ্যয়ন [৩৪] এবং ১৯৭৬ সালে চার বর্ণ উপপাদ্যের প্রমাণ [৩৫]
পদার্থবিজ্ঞান
[সম্পাদনা]- পদার্থবিজ্ঞানের নতুন ক্ষেত্র, যেমন: বিশেষ আপেক্ষিকতা, সাধারণ আপেক্ষিকতা এবং কোয়ান্টাম মেকানিক্স এই শতাব্দীর প্রথমার্ধে বিকশিত হয়েছিল। এই প্রক্রিয়ায় পরমাণুর অভ্যন্তরীণ গঠন স্পষ্টভাবে বোঝা সম্ভব হুয়। পরবর্তীতে মৌলিক কণাসমূহ আবিষ্কৃত হয়।
ব্যুৎপত্তি
[সম্পাদনা]প্রারম্ভিক প্রাচীন গ্রিক ভাষায়, বিশেষণ átheos ( ἄθεος, ব্যক্তিগত ἀ- θεός থেকে "ঈশ্বর") অর্থ "ঈশ্বরহীন"। এটি প্রথমে কুৎসা হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছিলো, মোটামুটিভাবে যার অর্থ ছিলো "অধার্মিক" বা "অপরাধী"। খ্রিস্টপূর্ব ৫ম শতাব্দীতে, শব্দটি "ঈশ্বরের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করা" বা "ঈশ্বরকে অস্বীকার করা" অর্থে অধিক ইচ্ছাকৃত এবং সক্রিয় ঈশ্বরহীনতা নির্দেশ করতে শুরু করে। এরপর ἀσεβής ( asebēs ) শব্দটি যারা স্থানীয় দেবতাদের অসম্মান করেছিলো তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োগ করা হয়েছিলো। এমনকি তারা অন্য দেবদেবীতে বিশ্বাস করলেও এই শব্দটি প্রয়োগ করা হতো। ধ্রুপদী পাঠ্যের আধুনিক অনুবাদগুলো কখনও কখনও átheos কে "atheistic" বা নিরীশ্বরবাদী হিসেবে অভিহিত করে। একটি বিমূর্ত বিশেষ্য হিসাবে, ἀθεότης ( atheotēs) ব্যবহৃত হতো যার অর্থ , "নাস্তিকতা"। সিসেরো গ্রীক শব্দটিকে ল্যাটিন átheos-এ লিপিবদ্ধ করেন। প্রারম্ভিক খ্রিস্টান এবং হেলেনিস্টদের মধ্যে বিতর্কে শব্দটি নিয়মিত ব্যবহারের প্রমাণ পাওয়া যায় , যেখানে প্রতিটি পক্ষ একে অপরকে দোষারোপ করতো। [৩৬]
- ↑ "World"। The World Factbook। CIA। ১৭ মে ২০১৬। ২৬ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ "World Population Prospects: The 2017 Revision" (পিডিএফ)। United Nations, Department of Economic and Social Affairs, Population Division। ২০১৭। পৃষ্ঠা 2&17। ২৬ জুন ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুলাই ২০২২।
- ↑ "The World's Cities in 2018" (পিডিএফ)। United Nations। ১ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ Rector RK (২০১৬)। The Early River Valley Civilizations (First সংস্করণ)। New York, NY। পৃষ্ঠা 10। আইএসবিএন 978-1-4994-6329-3। ওসিএলসি 953735302। ৩০ জুলাই ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুলাই ২০২২।
- ↑ "How People Modify the Environment" (পিডিএফ)। Westerville City School District। ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মার্চ ২০১৯।
- ↑ "Natural disasters and the urban poor" (পিডিএফ)। World Bank। অক্টোবর ২০০৩। ৯ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ Habitat UN (২০১৩)। The state of the world's cities 2012 / prosperity of cities.। [London]: Routledge। পৃষ্ঠা x। আইএসবিএন 978-1-135-01559-6। ওসিএলসি 889953315। ৩০ জুলাই ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুলাই ২০২২।
- ↑ ক খ গ Piantadosi CA (২০০৩)। The biology of human survival : life and death in extreme environments। Oxford: Oxford University Press। পৃষ্ঠা 2–3। আইএসবিএন 978-0-19-974807-5। ওসিএলসি 70215878। ৩০ জুলাই ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুলাই ২০২২।
- ↑ O'Neil D। "Human Biological Adaptability; Overview"। Palomar College। ৬ মার্চ ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "Population distribution and density"। BBC। ২৩ জুন ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুন ২০১৭।
- ↑ Bunn SE, Arthington AH (অক্টোবর ২০০২)। "Basic principles and ecological consequences of altered flow regimes for aquatic biodiversity"। Environmental Management। 30 (4): 492–507। hdl:10072/6758 । এসটুসিআইডি 25834286। ডিওআই:10.1007/s00267-002-2737-0। পিএমআইডি 12481916।
- ↑ ক খ Heim BE (১৯৯০–১৯৯১)। "Exploring the Last Frontiers for Mineral Resources: A Comparison of International Law Regarding the Deep Seabed, Outer Space, and Antarctica"। Vanderbilt Journal of Transnational Law। 23: 819। ২৩ জুন ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুলাই ২০২২।
- ↑ "Mission to Mars: Mars Science Laboratory Curiosity Rover"। Jet Propulsion Laboratory। ১৮ আগস্ট ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ আগস্ট ২০১৫।
- ↑ "Touchdown! Rosetta's Philae probe lands on comet"। European Space Agency। ১২ নভেম্বর ২০১৪। ২২ আগস্ট ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ আগস্ট ২০১৫।
- ↑ "NEAR-Shoemaker"। NASA। ২৬ আগস্ট ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ আগস্ট ২০১৫।
- ↑ Kraft R (১১ ডিসেম্বর ২০১০)। "JSC celebrates ten years of continuous human presence aboard the International Space Station"। JSC Features। Johnson Space Center। ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ ক খ Bar-On YM, Phillips R, Milo R (জুন ২০১৮)। "The biomass distribution on Earth"। Proceedings of the National Academy of Sciences of the United States of America। 115 (25): 6506–6511। ডিওআই:10.1073/pnas.1711842115 । পিএমআইডি 29784790। পিএমসি 6016768 । বিবকোড:2018PNAS..115.6506B।
- ↑ Tellier LN (২০০৯)। Urban world history: an economic and geographical perspective। পৃষ্ঠা 26। আইএসবিএন 978-2-7605-1588-8। ৮ এপ্রিল ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুলাই ২০২২ – Google Books-এর মাধ্যমে।
- ↑ Thomlinson R (১৯৭৫)। Demographic problems; controversy over population control. (2nd সংস্করণ)। Ecino, California: Dickenson Pub. Co। আইএসবিএন 978-0-8221-0166-6।
- ↑ Harl KW (১৯৯৮)। "Population estimates of the Roman Empire"। Tulane.edu। ৭ মে ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১২।
- ↑ Zietz BP, Dunkelberg H (ফেব্রুয়ারি ২০০৪)। "The history of the plague and the research on the causative agent Yersinia pestis"। International Journal of Hygiene and Environmental Health। 207 (2): 165–78। ডিওআই:10.1078/1438-4639-00259। পিএমআইডি 15031959। পিএমসি 7128933
|pmc=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। - ↑ "World's population reaches six billion"। BBC News। ৫ আগস্ট ১৯৯৯। ১৫ এপ্রিল ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৮।
- ↑ United Nations। "World population to reach 8 billion on 15 November 2022"। United Nations (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৭ অক্টোবর ২০২২।
- ↑ "Eight billion people, SARS-CoV-2 ancestor and illegal fishing"। Nature। 611 (641): 641। ২৩ নভেম্বর ২০২২। এসটুসিআইডি 253764233 Check
|s2cid=
value (সাহায্য)। ডিওআই:10.1038/d41586-022-03792-4। বিবকোড:2022Natur.611..641.। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জানুয়ারি ২০২৩। - ↑ "World Population to Hit Milestone With Birth of 7 Billionth Person"। PBS NewsHour। ২৭ অক্টোবর ২০১১। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- ↑ ক খ "68% of the world population projected to live in urban areas by 2050, says UN"। United Nations Department of Economic and Social Affairs (DESA) (ইংরেজি ভাষায়)। ১৬ মে ২০১৮। ১০ মার্চ ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০২১।
- ↑ Duhart DT (অক্টোবর ২০০০)। Urban, Suburban, and Rural Victimization, 1993–98 (পিডিএফ)। U.S. Department of Justice, Bureau of Justice Statistics। ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ অক্টোবর ২০০৬।
- ↑ Roopnarine PD (মার্চ ২০১৪)। "Humans are apex predators"। Proceedings of the National Academy of Sciences of the United States of America। 111 (9): E796। ডিওআই:10.1073/pnas.1323645111 । পিএমআইডি 24497513। পিএমসি 3948303 । বিবকোড:2014PNAS..111E.796R।
- ↑ Stokstad E (৫ মে ২০১৯)। "Landmark analysis documents the alarming global decline of nature"। Science (ইংরেজি ভাষায়)। AAAS। ২৬ অক্টোবর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ মে ২০২১।
For the first time at a global scale, the report has ranked the causes of damage. Topping the list, changes in land use—principally agriculture—that have destroyed habitat. Second, hunting and other kinds of exploitation. These are followed by climate change, pollution, and invasive species, which are being spread by trade and other activities. Climate change will likely overtake the other threats in the next decades, the authors note. Driving these threats are the growing human population, which has doubled since 1970 to 7.6 billion, and consumption. (Per capita of use of materials is up 15% over the past 5 decades.)
- ↑ Pimm S, Raven P, Peterson A, Sekercioglu CH, Ehrlich PR (জুলাই ২০০৬)। "Human impacts on the rates of recent, present, and future bird extinctions"। Proceedings of the National Academy of Sciences of the United States of America। 103 (29): 10941–6। ডিওআই:10.1073/pnas.0604181103 । পিএমআইডি 16829570। পিএমসি 1544153 । বিবকোড:2006PNAS..10310941P।
- ↑ "Similarweb Top Websites Ranking"। Similarweb। সংগ্রহের তারিখ মে ১১, ২০২২।
- ↑ Isam, Mohammad (১২ জানুয়ারি ২০২০)। "BCB increases Test-match fees by over 70%"। ESPNcricinfo (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জানুয়ারি ২০২০।
- ↑ Boyer, Carl B. (১৯৯১)। A history of mathematics। Merzbach, Uta C., 1933–, Rogers D. Spotswood Collection. (2nd ed. [rev.] সংস্করণ)। Wiley। আইএসবিএন 978-0471543978। ওসিএলসি 23823042।
- ↑ Devaney, Robert L. (১৯৯৮)। A first course in chaotic dynamical systems : theory and experiment (6. printing. সংস্করণ)। Addison-Wesley। আইএসবিএন 978-0-201-55406-9।
- ↑ Kenneth Appel; Wolfgang Haken (২৬ জুলাই ১৯৭৬)। "Every Planar Map is Four-Colorable"। Contemporary Mathematics। আইএসবিএন 9780821851036। ডিওআই:10.1090/conm/098।
- ↑ Drachmann, A.B. (১৯৭৭)। Atheism in Pagan Antiquity। Chicago: Ares Publishers। আইএসবিএন 978-0-89005-201-3।
a
[সম্পাদনা]b
[সম্পাদনা]c
[সম্পাদনা]x
[সম্পাদনা]y
[সম্পাদনা]z
[সম্পাদনা]মুদ্রা | বাংলাদেশী টাকা (BDT, ৳) |
---|---|
১ জুলাই – ৩০ জুন | |
বাণিজ্যিক সংস্থা | সাফতা, সার্ক, বিম্সটেক, ডব্লিউটিও, এআইআইবি, আইএমএফ, কমনওয়েলথ অব নেশন্স, বিশ্বব্যাংক, এডিবি, উন্নয়নশীল-৮ |
দেশের স্তর |
|
পরিসংখ্যান | |
জনসংখ্যা | ১৬,৫১,৫৮,৬১৬ (২০২২ জনশুমারি)[৩] |
জিডিপি | |
জিডিপি ক্রম | |
জিডিপি প্রবৃদ্ধি | |
মাথাপিছু জিডিপি | |
মাথাপিছু জিডিপি ক্রম | |
খাত অনুযায়ী জিডিপি | |
৯.৯৪% (মে ২০২৩)[৯] | |
দারিদ্র্যসীমার নিচে অবস্থিত জনসংখ্যা | |
৩২.৪ মধ্যম (২০১৬, বিশ্বব্যাংক)[১৫] | |
শ্রমশক্তি | |
পেশা অনুযায়ী শ্রমশক্তি |
|
বেকারত্ব |
|
প্রধান শিল্পসমূহ | |
১৬৮তম (গড়ের নিচে, ২০২০)[২২] | |
বৈদেশিক | |
রপ্তানি | |
রপ্তানি পণ্য | তুলা, যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জাম, রাসায়নিক, লোহা ও ইস্পাত, খাদ্যদ্রব্য |
প্রধান রপ্তানি অংশীদার |
|
আমদানি |
|
আমদানি পণ্য | বস্ত্র, মেশিনারি এবং মেকানিক্যাল যন্ত্রপাতি, বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম, খনিজ পণ্য, উদ্ভিজ্জ পণ্য, ধাতু এবং ধাতব পণ্য, রাসায়নিক ও সহযোগী পণ্য, যানবাহন এবং বিমান |
প্রধান আমদানি অংশীদার | |
এফডিআই স্টক | |
−$৩.৮০৮ বিলিয়ন (২০২০-২১)[২৬]}} | |
মোট বৈদেশিক ঋণ | $৭২.১ বিলিয়ন (মার্চ ২০২১ আনু.)[৩১] |
সরকারি অর্থসংস্থান | |
জিডিপির ৪০.৭% (নভেম্বর ২০২১)[৩২] | |
−৩.২% (জিডিপির) (২০১৭ আনু.)[৩০] | |
রাজস্ব | ৳৩.৯২৫ ট্রিলিয়ন (২০২১)[৩৩] |
ব্যয় | ৳৬.০৩৭ ট্রিলিয়ন (2021)[৩৩] |
বৈদেশিক মুদ্রার ভাণ্ডার | $৪৮ বিলিয়ন (আগস্ট ২০২১)[৩৭] (41st) |
মূল উপাত্ত সূত্র: সিআইএ ওয়ার্ল্ড ফ্যাক্টবুক মুদ্রা অনুল্লেখিত থাকলে তা মার্কিন ডলার এককে রয়েছে বলে ধরে নিতে হবে। |
বাংলাদেশের অর্থনীতি কৃষি থেকে উৎপাদনমুখী শিল্পে পরিবর্তনশীল অর্থনীতি। বাংলাদেশের অর্থনীতির বড় একটি অংশ হচ্ছে রেমিট্যান্স ও তৈরি পোশাক শিল্প।
বাংলাদেশ একটি নিম্ন-মধ্য আয়ের উন্নয়নশীল এবং স্থিতিশীল বাজার অর্থনীতি।[৩৮] এই অর্থনীতির বৈশিষ্ট্যসমূহের মধ্যে রয়েছে মধ্যমহারের বার্ষিক প্রবৃদ্ধি, পরিব্যাপ্ত দারিদ্র্য, আয় বণ্টনে অসমতা, শ্রমশক্তির উল্লেখযোগ্য বেকারত্ব, জ্বালানী, খাদ্যশস্য এবং মূলধনী যন্ত্রপাতির জন্য আমদানী নির্ভরতা, জাতীয় সঞ্চয়ের নিম্নহার, বৈদেশিক সাহায্যের ওপর ক্রমহ্রাসমান নির্ভরতা এবং কৃষি খাতের সংকোচনের সঙ্গে সঙ্গে সেবা খাতের দ্রুত প্রবৃদ্ধি। ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে স্বাধীনতা অর্জনের পর থেকে বাংলাদেশের অর্থনীতি যথেষ্ট অগ্রগতি অর্জন করেছে। বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্প বিশ্বের বৃহত্তম শিল্পের মধ্যে অন্যতম।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] ১৯৮০ খ্রিষ্টাব্দের আগে পর্যন্ত বাংলাদেশের অর্থনীতি মূলত পাট ও পাটজাত পণ্যের ওপর নির্ভরশীল ছিল।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] এসময় পাট রপ্তানি করে দেশটি অধিকাংশ বৈদেশিক মুদ্রা আয় করত। কিন্তু পলিপ্রোপিলিন পণ্যের আগমনের ফলে ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দ থেকেই পাটজাত দ্রব্যের জনপ্রিয়তা ও বাণিজ্য কমতে থাকে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
বাংলাদেশের মাথাপিছু স্থূল দেশজ উৎপাদন[৩৯] স্বাধীনতার পরপরই ১৯৭০-এর দশকে সর্বোচ্চ ৫৭% প্রবৃদ্ধি অর্জন করে। তবে এ প্রবৃদ্ধি বেশিদিন টেকেনি। ১৯৮০-এর দশকে এ হার ছিলো ২৯% এবং ১৯৯০-এর দশকে ছিলো ২৪%।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
বাংলাদেশের অর্থনীতি বিশ্বের মধ্যে ৩৯ তম এবং ক্রয়ক্ষমতার ভিত্তিতে (পিপিপি) ২৯ তম যা দক্ষিণ এশিয়ায় ২য়। বাংলাদেশ গত এক দশক ধরে গড়ে ৬.৩ শতাংশ হার ধরে রেখে মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে এবং বর্তমানে বিশ্বের ৭ম দ্রুত উন্নয়নশীল অর্থনীতি। ক্রয়ক্ষমতার সমতা অনুসারে (পিপিপি) বর্তমানে বাংলাদেশে মাথাপিছু জিডিপি ৪,৬০০ মার্কিন ডলার। বিশ্বব্যাংকের ২০১৯ সালের তথ্যানুসারে বাংলাদেশের মোট শ্রমশক্তি ৭,০০,০৯,৩৫৩ জন।[৪০][৪১][৪২]
২০১৯ সালে বাংলাদেশের জিডিপি ছিল ৩১৭.৪৬৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার যা ২০২০ সালে অনুমিত ৮৬০.৯১৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।[৪৩][৪৪]
২০১৮, ২০১৯ সালে জিডিপির হার ছিল যথাক্রমে ৮ % এবং ৭.৯ %। ২০২০, ২০২১ সালে সম্ভাব্য হার হবে যথাক্রমে ২ % ও ৯.৫ %।[৪৪]
আইনের দর্শন
[সম্পাদনা]আইনের দর্শন সাধারণত আইনশাস্ত্র নামে পরিচিত। আদর্শিক আইনশাস্ত্র প্রশ্ন করে "আইন কী হওয়া উচিত?"। অপরদিকে বিশ্লেষণমূলক আইনশাস্ত্র প্রশ্ন করে "আইন কী?"
বিশ্লেষণাত্মক আইনশাস্ত্র
[সম্পাদনা]"আইনের সর্বজনীনভাবে গ্রহণযোগ্য সংজ্ঞা" তৈরি করার জন্য বেশ কয়েকটি প্রচেষ্টা চালানো হয়েছে। ১৯৭১ সালে, ব্যারন হ্যাম্পস্টেড পরামর্শ দেন যে এই ধরনের কোনো সংজ্ঞা তৈরি করা যাবে না। [৪৫] ম্যাককুব্রে এবং হোয়াইট বলেন যে "আইন কি?" এই প্রশ্নের কোনো সহজ উত্তর নেই। গ্লানভিল উইলিয়ামস বলেছিলেন, "আইন" শব্দের অর্থ সেই শব্দটি কোন প্রসঙ্গে ব্যবহৃত হয়েছে তার উপর নির্ভর করে। উদাহরণস্বরূপ তিনি বলেছিলেন, " প্রাথমিক প্রথাগত আইন " ও " পৌর আইনের " মধ্যে "আইন" শব্দের দুটি ভিন্ন এবং অপরিবর্তনীয় অর্থ বিদ্যমান। [৪৬] থারম্যান আর্নল্ড বলেছিলেন ,"এটি স্পষ্ট যে "আইন" শব্দটিকে সংজ্ঞায়িত করা অসম্ভব এবং এটিও সমানভাবে স্পষ্ট যে এই শব্দটিকে সংজ্ঞায়িত করার সংগ্রাম কখনই পরিত্যাগ করা উচিত নয়।" [৪৭] "আইন" শব্দটি সংজ্ঞায়িত করার প্রয়োজন নেই এই দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ করা সম্ভব। (যেমন "আসুন সাধারণ বিষয়গুলো ভুলে যাই এবং মামলায় নেমে যাই")। [৪৮]
একটি সংজ্ঞা হলো আইন নিয়ম ও নির্দেশিকার একটি ব্যবস্থা যা আচরণ নিয়ন্ত্রণ করার জন্য সামাজিক প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে প্রয়োগ করা হয়। [৪৯] দ্য কনসেপ্ট অফ ল- এ, এইচএলএ হার্ট যুক্তি দিয়েছিলেন যে আইন হলো একটি "নিয়মের ব্যবস্থা"; [৫০] জন অস্টিন বলেন, আইন হলো "একটি সার্বভৌম ক্ষমতার আদেশ, যা অনুমোদনের হুমকির মাধ্যমে সমর্থিত"; [৫১] রোনাল্ড ডোয়ার্কিন আইনের সাম্রাজ্য শিরোনামে তার পাঠ্যে আইনকে ন্যায়বিচার অর্জনের জন্য একটি "ব্যাখ্যামূলক ধারণা" হিসেবে বর্ণনা করেছেন। [৫২] জোসেফ রাজ যুক্তি দেন যে আইন মানুষের স্বার্থের মধ্যস্থতা করার জন্য একটি "কর্তৃপক্ষ"। [৫৩] অলিভার ওয়েন্ডেল হোমস আইনকে "আদালত বাস্তবে কী করবে তার ভবিষ্যদ্বাণী, এবং এর চেয়ে বেশি ছলনাময় কিছু নয়।" বলে সম্বোধন করেছেন[৫৪] টমাস অ্যাকুইনাস তার আইন সম্পর্কিত গ্রন্থে যুক্তি দেন যে আইন হলো জিনিসগুলোর একটি যুক্তিসঙ্গত ক্রম, যা সাধারণ ভালোর সাথে সম্পর্কিত, যেটি সম্প্রদায়ের যত্ন নেওয়ার জন্য দায়ী এমন কারো মাধ্যমে তা প্রবর্তিত হয়। [৫৫] এই সংজ্ঞায় ইতিবাচক এবং প্রকৃতিবাদী উভয় প্রকার উপাদানই রয়েছে। [৫৬]
নৈতিকতা এবং ন্যায়বিচারের সাথে সম্পর্ক
[সম্পাদনা]__LEAD_SECTION__
[সম্পাদনা]গবেষণা হলো " জ্ঞানের মজুদ বাড়ানোর জন্য করা সৃজনশীল এবং পদ্ধতিগত কাজ"। [৫৭] এতে একটি বিষয়কে বোঝার জন্য প্রমাণ সংগ্রহ, সংগঠন এবং বিশ্লেষণ করা হয়। গবেষণায় পক্ষপাত এবং ত্রুটির উৎস নিয়ন্ত্রণ করার প্রতি বিশেষ মনোযোগ দেয়া হয়। এই কাজগুলো হিসাবরক্ষণ এবং পক্ষপাতের জন্য নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে চিহ্নিত করা হয়। একটি গবেষণা প্রকল্প অতীতে সম্পন্ন কোনো কাজের সম্প্রসারণ হতে পারে। গবেষণায় কোনো যন্ত্র, পদ্ধতি বা পরীক্ষা-নিরীক্ষার বৈধতা পরীক্ষা করার জন্য পূর্বের প্রকল্পের উপাদান বা সমগ্র প্রকল্পের পুনরাবৃত্তি করা হতে পারে।
প্রয়োগিত গবেষণার বিপরীতে মৌলিক গবেষণার প্রাথমিক উদ্দেশ্য হলো মানব জ্ঞানের অগ্রগতির জন্য বিভিন্ন কার্যপদ্ধতির দস্তাবেজিকরণ, আবিষ্কার, ব্যাখ্যা এবং গবেষণা ও উন্নয়ন (R&D)। গবেষণার পদ্ধতিগুলো জ্ঞানবিজ্ঞানের উপর নির্ভর করে। এক্ষেত্রে মানববিদ্যা ও বিজ্ঞানের উভয়ের মধ্যে যথেষ্ট পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। গবেষণার বিভিন্ন রূপ রয়েছে: বৈজ্ঞানিক, মানবিক, শৈল্পিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক, ব্যবসা, বিপণন, অনুশীলনকারী গবেষণা, জীবন, প্রযুক্তিগত, ইত্যাদি। গবেষণা অনুশীলনের বৈজ্ঞানিক অধ্যয়নকে মেটা-গবেষণা বলা হয়।
গবেষক হলেন এমন একজন ব্যক্তি যিনি গবেষণা পরিচালনায় নিযুক্ত, যা সম্ভবত আনুষ্ঠানিক চাকরির শিরোনামে একটি পেশা হিসাবে স্বীকৃত। সামাজিক গবেষক বা সমাজ বিজ্ঞানী হওয়ার জন্য, একজনের সামাজিক বিজ্ঞানের সাথে সম্পর্কিত যে বিষয়ে তারা বিশেষায়িত, সে বিষয়ে প্রচুর জ্ঞান থাকতে হবে। একইভাবে, প্রাকৃতিক বিজ্ঞান গবেষক হওয়ার জন্য, একজন ব্যক্তির প্রাকৃতিক বিজ্ঞান (পদার্থবিদ্যা, রসায়ন, জীববিদ্যা, জ্যোতির্বিদ্যা, প্রাণীবিদ্যা ইত্যাদি) সম্পর্কিত ক্ষেত্রের জ্ঞান থাকতে হবে।
__LEAD_SECTION__
[সম্পাদনা]২০২২ সালে প্রায় সমস্ত কোভিড-১৯ এর জন্য আরোপিত বিধিনিষেধ অপসারণ করা হয় এবং বেশিরভাগ দেশে আন্তর্জাতিক সীমানা পুনরায় চালু করা হয়। বিশ্বব্যাপী কোভিড-১৯ এর টিকা প্রদান অব্যাহত ছিল। মহামারী থেকে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার অব্যাহত ছিল, যদিও অনেক দেশ একটি চলমান মুদ্রাস্ফীতি বৃদ্ধির সম্মুখীন হয়।প্রতিক্রিয়া হিসাবে, অনেক কেন্দ্রীয় ব্যাংক তাদের সুদের হার ল্যান্ডমার্ক স্তরে উন্নীত করে। [৫৮] ২০২২ সালে বিশ্বের জনসংখ্যা আট বিলিয়নে পৌঁছায়। যদিও এই বছরটি দুটি বিধ্বংসী আটলান্টিক হারিকেন ( ফিওনা ও ইয়ান ) এবং এই শতাব্দীর সবচেয়ে শক্তিশালী আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের মতো অসংখ্য প্রাকৃতিক দুর্যোগের সাক্ষী ছিল। বছরের শেষের দিকে ওপেনএআই প্রথমবারের মত জনসাধারণের জন্য চ্যাটজিপিটি উন্মুক্ত করে। এর মাধ্যমে একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অস্ত্র প্রতিযোগিতা শুরু হয় । ২০২৩-এ এর তীব্রতা বৃদ্ধি পায়, একইসাথে ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ এফটিএক্সের পতন ঘটে ।
অনেক যুদ্ধ এবং সশস্ত্র সংঘাত ২০২২ সালকে প্রভাবিত করেছিল। মায়ানমারের অভ্যন্তরীণ সংঘাত বৃদ্ধি এবং টাইগ্রে যুদ্ধ তাদের অঞ্চলের মধ্যে উত্তেজনা বৃদ্ধির উপর আধিপত্য বিস্তার করে এবং প্রতিটিতে ১০,০০০ জনেরও বেশি মৃত্যু ঘটে। ২০২২ সাল ইউক্রেনে রাশিয়ান আক্রমণের জন্য সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ছিল।দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর এটি ইউরোপের বৃহত্তম সশস্ত্র সংঘাত। রাশিয়ার আক্রমণের ফলে ১ কোটি ৫৭ লক্ষ ইউক্রেনীয় (৮০ লক্ষ অভ্যন্তরীণভাবে উচ্ছেদকৃত জনগোষ্ঠী এবং ৭৭ লক্ষ শরণার্থী ) শরণার্থীতে পরিণত হন। ফলে রাশিয়ার উপর আন্তর্জাতিক নিন্দা ও নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছিল। এসময় পারমাণবিক হুমকির জন্ম হয়। রাশিয়া থেকে শত শত কোম্পানি তাদের কার্যক্রম প্রত্যাহার করে নেয় এবং প্রধান ক্রীড়া আয়োজনগুলো থেকে রাশিয়াকে বাদ দেওয়া হয়।
ঘটনাবলী
[সম্পাদনা]জানুয়ারি
[সম্পাদনা]- ১ জানুয়ারী - আঞ্চলিক ব্যাপক অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব, বিশ্বের বৃহত্তম মুক্ত বাণিজ্য এলাকা, অস্ট্রেলিয়া, ব্রুনাই, কম্বোডিয়া, চীন, ইন্দোনেশিয়া, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, লাওস, মালয়েশিয়া, মিয়ানমার, নিউজিল্যান্ড, ফিলিপাইন, সিঙ্গাপুর , থাইল্যান্ড এবং ভিয়েতনামের জন্য কার্যকর হয়। [৫৯]
- ২ জানুয়ারী - মারাত্মক বিক্ষোভের মধ্যে আবদাল্লা হামডোক সুদানের প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করেন । [৬০]
- ৪ জানুয়ারী - জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের পাঁচ স্থায়ী সদস্য - চীন, ফ্রান্স, রাশিয়া, যুক্তরাজ্য এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র - একটি বিরল যৌথ বিবৃতি জারি করে যা নিশ্চিত করে যে "একটি পারমাণবিক যুদ্ধ জয় করা যায় না এবং কখনও এমন যুদ্ধ করা উচিত নয়।" [৬১]
- ৫ জানুয়ারী - কাজাখস্তানে ২০২২ কাজাখ অস্থিতিশীলতার প্রতিক্রিয়া হিসাবে দেশব্যাপী জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়। প্রধানমন্ত্রী আসকার মামিনের মন্ত্রিসভা পদত্যাগ করে। প্রেসিডেন্ট কাসিম-জোমার্ট টোকায়েভ কাজাখস্তানের নিরাপত্তা পরিষদের চেয়ারম্যানের পদ থেকে প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি নুরসুলতান নজরবায়েভকে অপসারণ করেন, যিনি ব্যাপকভাবে দেশের প্রধান শক্তি হিসাবে বিবেচিত। [৬২] [৬৩] [৬৪]
- ৬ জানুয়ারী - কাজাখস্তানের রাষ্ট্রপতি টোকায়েভের অনুরোধের প্রেক্ষিতে কাজাখস্তানে একটি "শান্তিরক্ষা" মিশন মোতায়েন করি হয়, যার মধ্যে রাশিয়ান প্যারাট্রুপার ছিল। [৬৫]
- ৭ জানুয়ারী - কোভিড-১৯ মহামারী : বিশ্বব্যাপী কোভিড-১৯-এ আক্রান্ত সংখ্যা ৩০ কোটি ছাড়িয়ে যায়। [৬৬]
- ৯ জানুয়ারী - ৬ ফেব্রুয়ারি - ২০২১ আফ্রিকা কাপ অফ নেশনস ক্যামেরুনে অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে সেনেগাল প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল । [৬৭] [৬৮]
- ১০ জানুয়ারী - একটি শূকর থেকে একজন মানুষের দেহে প্রথম সফল হৃদপিন্ড প্রতিস্থাপন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাল্টিমোর, মেরিল্যান্ডে সম্পন্ন হয়। [৬৯] [৭০]
- ১৬ জানুয়ারী - বিশ্বের ১ নং টেনিস চ্যাম্পিয়ন নোভাক জোকোভিচকে কোভিড-১৯ টিকা সম্পর্কিত একটি উচ্চ-প্রোফাইল আইনি মামলার কারণে অস্ট্রেলিয়া থেকে নির্বাসিত করা হয়। ফলে তিনি ২০২২ অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে অংশগ্রহণ করতে পারেননি । [৭১] [৭২] [৭৩]
- ২৩ জানুয়ারী
- গ্রীষ্মমন্ডলীয় ঝড় আনার কারণে মাদাগাস্কার, মালাউই এবং মোজাম্বিকে ১১৫ জনের মৃত্যু হয়।এর কয়েকদিন পর মাদাগাস্কারে ধারাবাহিক বন্যায় ১১ জনের মৃত্যু হয় । [৭৪] [৭৫]
- বুর্কিনা ফাসোতে একটি অভ্যুত্থানের রাষ্ট্রপতি রচ কাবোরে ক্ষমতা হারান। বুরকিনাবের সামরিক বাহিনী অভ্যুত্থানের কারণ হিসেবে দেশের অভ্যন্তরে ইসলামপন্থী জঙ্গিদের কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণে সরকারের ব্যর্থতাকে দায়ী করে। [৭৬] [৭৭]
- ২৮ জানুয়ারী - কোভিড-১৯ মহামারী: বিশ্বব্যাপী পরিচালিত টিকার সংখ্যা ১০০০ কোটি ছাড়িয়ে যায়। [৭৮]
ফেব্রুয়ারি
[সম্পাদনা]মাঠসমূহ
[সম্পাদনা]প্রতিযোগিতাটি ভারতের ১০ টি ভিন্ন শহরের মোট
১০ টি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে।
১ম এবং ২য় সেমিফাইনালের ভেন্যু হলো যথাক্রমে মুম্বইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়াম এবং কলকাতার ইডেন গার্ডেন্স। আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ ফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। [৭৯]
আহমেদাবাদ | বেঙ্গালুরু | চেন্নাই | দিল্লী |
---|---|---|---|
নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়াম | এম চিন্নাস্বামী স্টেডিয়াম | এম এ চিদাম্বরম স্টেডিয়াম | অরুণ জেটলি স্টেডিয়াম |
ধারণক্ষমতা: ১,৩২,০০০ [৮০] | ধারণক্ষমতা: ৪০,০০০ [৮১] | ধারণক্ষমতা: ৫০,০০০ [৮২] | ধারণক্ষমতা: ৪১,০০০ |
ম্যাচ: ৫ (ফাইনাল ম্যাচ সহ) | ম্যাচ: ৫ | ম্যাচ: ৫ | ম্যাচ: ৫ |
ধর্মশালা | লুয়া ত্রুটি মডিউল:অবস্থান_মানচিত্ এর 13 নং লাইনে: নির্দিষ্ট অবস্থান মানচিত্রের সংজ্ঞা খুঁজে পাওয়া যায়নি। "মডিউল:অবস্থান মানচিত্র/উপাত্ত/India2" বা "টেমপ্লেট:অবস্থান মানচিত্র India2" দুটির একটিও বিদ্যমান নয়। | হায়দ্রাবাদ | |
এইচপিসিএ স্টেডিয়াম | রাজীব গান্ধী আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম | ||
ধারণক্ষমতা: ২৩,০০০ [৮৩] | ধারণক্ষমতা: ৫৫,০০০ | ||
ম্যাচ: ৫ | ম্যাচ: ৩ | ||
কলকাতা | লখনউ | মুম্বাই | পুনে |
ইডেন গার্ডেন | একানা ক্রিকেট স্টেডিয়াম | ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়াম | মহারাষ্ট্র ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়াম |
ধারণক্ষমতা: ৬৬,০০০ [৮৪] | ধারণক্ষমতা: ৫০,০০০ [৮৫] | ধারণক্ষমতা: ৩২,০০০ [৮৬] | ধারণক্ষমতা: ৩৭,৪০৬ |
ম্যাচ: ৫ (২য় সেমিফাইনাল সহ) | ম্যাচ: ৫ | ম্যাচ: ৫ (১ম সেমিফাইনাল সহ) | ম্যাচ: ৫ |
History
[সম্পাদনা]ঐতিহাসিক রূপান্তর
[সম্পাদনা]কফি পানের উৎসটি অস্পষ্ট হলেও [৮৭] কফি পান বা কফি গাছ সম্পর্কিত জ্ঞানের বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ রয়েছে, যা ১৫ শতকের মাঝামাঝি ইয়েমেনের আহমেদ আল-গাফফারের বিবরণে দেখা যায়। [৮৮] সম্ভবত ইয়েমেনে প্রথমবারের মতো কফি বীজ ভেজে বর্তমান সময়ের মতো করে কফি প্রস্তুত করা হতো। সুফিরা তাদের ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানে জন্য জাগ্রত থাকতে কফি ব্যবহার করতো। [৮৯] ইয়েমেনে কফি আবির্ভাবের পূর্বে কফি গাছের উৎপত্তি সম্পর্কে ভিন্ন ভিন্ন মত প্রচলিত ছিল। ইথিওপিয়া থেকে, লোহিত সাগরের ওপারে বাণিজ্যের মাধ্যমে ইয়েমেনে কফি আনা যেত। [৯০] একটি কাহিনীতে আফ্রিকার উপকূল থেকে অ্যাডেনে কফি আনার জন্য মুহাম্মদ ইবনে সা'দকে কৃতিত্ব দেয়া হয়। [৯১] অন্যান্য প্রাথমিক বিবরণ অনুযায়ী শাদিলি ধারার সুফি আলী বেন ওমরই প্রথমবারের মতো আরবে কফির প্রচলন করেছিলেন। [৯১] [৯২] আল শারদির মতে, আলী বেন ওমর ১৪০১ সালে আদল রাজা সাদাদিনের সঙ্গীদের সাথে থাকার সময় কফির সাথে পরিচিত হয়ে থাকতে পারেন।
১৬ শতকের বিখ্যাত ইসলামিক পন্ডিত ইবনে হাজার আল-হায়তামি তার লেখায় আফ্রিকার শৃঙ্গে অবস্থিত জেইলা অঞ্চলের একটি গাছ থেকে কাহওয়া নামক একটি পানীয় তৈরির কথা উল্লেখ করেছিলেন। [৮৯] আধুনিক সোমালিল্যান্ডের বারবেরা এবং জেইলার সোমালি ব্যবসায়ীরা ইথিওপিয়া থেকে ইয়েমেনে প্রথমবারের মতো কফি রপ্তানি করেছিলেন। এই কফি হারার এবং আবিসিনিয়ার অভ্যন্তর থেকে সংগ্রহ করা হয়েছিল। অ্যাডেনের ঔপনিবেশিক প্রশাসক (১৮৩৯-১৮৫৪) ক্যাপ্টেন হেইন্সের মতে, ১৯ শতাব্দীতে ব্রিটিশ-নিয়ন্ত্রিত অ্যাডেন কতৃক মোচার কফি বাণিজ্য দখল করার আগে মোচা ঐতিহাসিকভাবে তাদের কফির দুই-তৃতীয়াংশ পর্যন্ত বারবেরা-ভিত্তিক ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে আমদানি করেছিল। এরপর, ইথিওপিয়ান কফির বেশিরভাগই বারবেরার হয়ে অ্যাডেনে রপ্তানি করা হয়েছিল। [৯৩]
১৬ শতকের মধ্যে, কফি বাকি মধ্যপ্রাচ্য, পারস্য, তুরস্ক এবং উত্তর আফ্রিকায় পৌঁছেছিল। [৯৪] সেই সময় সুফি বাবা বুদান ইয়েমেন থেকে মধ্যপ্রাচ্যের বাইরে প্রথমবারের মতো ভারতে কফির বীজ পাচার করেছিলেন। তবে এর আগে, সমস্ত রপ্তানিকৃত কফি সিদ্ধ বা জীবাণুমুক্ত করা হয়েছিল। বাবা বুদানের প্রতিকৃতিতে তাকে সাতটি কফির বীজ বুকে বেঁধে পাচার করতে দেখা যায় । চোরাচালানের মাধ্যমে রপ্তানিকৃত বীজ থেকে জন্মানো প্রথম গাছগুলো মহীশূরে রোপণ করা হয়েছিল।
১৬০০ সালের মধ্যে কফি ইতালিতে ছড়িয়ে পড়ে এবং তারপর ইউরোপের বাকি অংশ, ইন্দোনেশিয়া এবং আমেরিকায় ছড়িয়ে পড়ে। [৯৫]
__LEAD_SECTION__
[সম্পাদনা]শিল্প বিপ্লব (ইংরেজি:Industrial Revolution) ( প্রথম শিল্প বিপ্লব নামেও পরিচিত) ছিল অধিক দক্ষ এবং স্থিতিশীল উৎপাদন প্রক্রিয়ার দিকে মানব অর্থনীতির বৈশ্বিক রূপান্তরের একটি সময়কাল। এটি কৃষি বিপ্লবের পর গ্রেট ব্রিটেন, ইউরোপ মহাদেশ এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ১৭৬০ থেকে ১৮২০-১৮৪০ সালের মধ্যে ঘটেছিল। [৯৬] এই রূপান্তরের মধ্যে হাতের মাধ্যমে উৎপাদন পদ্ধতির পরিবর্তে মেশিনের ব্যবহার; নতুন রাসায়নিক শিল্প এবং লৌহ উৎপাদন প্রক্রিয়া; জল শক্তি এবং বাষ্প শক্তির ক্রমবর্ধমান ব্যবহার; মেশিন টুলস উন্নয়ন এবং যান্ত্রিক কারখানা ব্যবস্থার উত্থান উল্লেখযোগ্য। এসময় উৎপাদন ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পায় যার ফলে জনসংখ্যা এবং জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার উভয়ই বৃদ্ধি পায় । বস্ত্র শিল্পে সর্বপ্রথম আধুনিক উৎপাদন পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়েছিল। [৯৭] টেক্সটাইল খাত কর্মসংস্থান, উৎপাদন মূল্য এবং বিনিয়োগকৃত পুঁজির কারণে একটি প্রভাবশালী শিল্পে পরিণত হয় ।
১৭৬০ – ১৮৪০ খ্রিষ্টাব্দ | |
পূর্ববর্তী যুগ | আদি-শিল্পায়ন |
---|---|
পরবর্তী যুগ | দ্বিতীয় শিল্প বিপ্লব |
উল্লেখযোগ্য ঘটনা |
|
কাঠামোগত স্তরে শিল্প বিপ্লব সমাজকে তথাকথিত সামাজিক প্রশ্নের সম্মুখীন করেছিল এবং অনেক ব্যক্তির সমন্বয়ে গঠিত বৃহৎ গোষ্ঠী পরিচালনার জন্য নতুন ধারণার দাবি করেছিল। একদিকে ক্রমবর্ধমান দারিদ্র্য , অন্যদিকে ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যা ও বস্তুবাদী সম্পদ সমাজের অতি ধনী এবং দরিদ্রতম মানুষের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি করে। [৯৮] এই উত্তেজনাগুলো কখনও কখনও সহিংসতায় পরিণত হয় এবং সমাজতন্ত্র, সাম্যবাদ ও নৈরাজ্যবাদের মতো দার্শনিক ধারণার জন্ম দেয়।
শিল্প বিপ্লব গ্রেট ব্রিটেনে শুরু হয়েছিল, এবং অনেক প্রযুক্তিগত এবং স্থাপত্য উদ্ভাবনই ছিল ব্রিটিশ বংশোদ্ভূত। [৯৯] [১০০] ১৮ শতকের মাঝামাঝি সময়ে, ব্রিটেন ছিল বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় বাণিজ্যিক দেশ, [১০১] যা উত্তর আমেরিকা এবং ক্যারিবীয় অঞ্চলের উপনিবেশ সহ একটি বৈশ্বিক বাণিজ্যিক সাম্রাজ্য নিয়ন্ত্রণ করতো। ভারতীয় উপমহাদেশে ব্রিটেনের প্রধান সামরিক ও রাজনৈতিক আধিপত্য ছিল; বিশেষত ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কার্যক্রমের মাধ্যমে আদি-শিল্পায়িত মুঘল বাংলার সাথে। [১০২] [১০৩] [১০৪] [১০৫] বাণিজ্যের বিকাশ এবং ব্যবসার উত্থান শিল্প বিপ্লবের প্রধান কারণসমূহের মধ্যে অন্যতম। [৯৭] :১৫
শিল্প বিপ্লবকে ইতিহাসের একটি বড় সন্ধিক্ষণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। একে বস্তুগত অগ্রগতির জন্য মানবজাতির কৃষি গ্রহণের সাথে তুলনা করা যায়। [১০৬] শিল্প বিপ্লব কোন না কোনভাবে দৈনন্দিন জীবনের প্রায় প্রতিটি দিককে প্রভাবিত করেছে। বিশেষত, গড় আয় এবং জনসংখ্যা নজিরবিহীন এবং টেকসইভাবে বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। কিছু অর্থনীতিবিদ বলেন যে শিল্প বিপ্লবের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ছিল, এসময় পশ্চিমা বিশ্বের সাধারণ জনগণের জীবনযাত্রার মান ইতিহাসে প্রথমবারের মতো ধারাবাহিকভাবে বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। যদিও অন্যরা বলেন যে এটি ১৯ এবং ২০ শতকের শেষের দিকে অর্থপূর্ণভাবে উন্নতি করতে শুরু করে। [১০৭] [১০৮] শিল্প বিপ্লব এবং আধুনিক পুঁজিবাদী অর্থনীতির উত্থানের আগে মাথাপিছু জিডিপি ব্যাপকভাবে স্থিতিশীল ছিল।অপরদিকে শিল্প বিপ্লব পুঁজিবাদী অর্থনীতিতে মাথাপিছু অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি যুগের সূচনা করেছিল। অর্থনৈতিক ইতিহাসবিদরা একমত যে শিল্প বিপ্লবের সূচনা প্রাণী ও উদ্ভিদের গার্হস্থ্যকরণের পর থেকে মানব ইতিহাসের সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা।
শিল্প বিপ্লবের সুনির্দিষ্ট শুরু এবং শেষ এখনও ঐতিহাসিকদের মধ্যে বিতর্কিত একটি বিষয় , ঠিক যেমন অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিবর্তনের গতি। এরিক হবসবাম মনে করেন যে ১৬৮০-র দশকে ব্রিটেনে শিল্প বিপ্লব শুরু হয়েছিল এবং ১৮৩০ বা ১৮৫০ এর দশক পর্যন্ত এটি পুরোপুরি অনুভূত হয়নি। অপরদিকে টিএস অ্যাশটন মনে করেন যে শিল্প বিপ্লব মোটামুটিভাবে ১৭৬০ থেকে ১৮৩০ সালের মধ্যে ঘটেছিল ১৭৮০-র দশকে যান্ত্রিক টেক্সটাইল স্পিনিং দিয়ে ব্রিটেনে প্রথম দ্রুত শিল্পায়ন শুরু হয়। [১০৯] ১৮০০ সালের পরে বাষ্প শক্তি এবং লোহা উৎপাদনের হার বৃদ্ধি পায়। ১৯ শতকের গোড়ার দিকে যান্ত্রিক টেক্সটাইল উৎপাদন গ্রেট ব্রিটেন থেকে ইউরোপ মহাদেশ এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ছড়িয়ে পড়ে। বেলজিয়াম এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বস্ত্র, লোহা ও কয়লা এবং পরে ফ্রান্স টেক্সটাইল উৎপাদনের গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হয়ে ওঠে। [৯৭]
১৮৩০-এর দশকের শেষ থেকে ১৮৪০-এর দশকের গোড়ার দিকে একটি অর্থনৈতিক মন্দা দেখা দেয়। এসময় শিল্প বিপ্লবের প্রাথমিক উদ্ভাবন, যেমন যান্ত্রিক স্পিনিং ও বুনন মন্থর হয়ে যায় এবং এদের বাজার পরিণত হয়ে ওঠে। এই সময়ের শেষের দিকে বিকশিত উদ্ভাবনগুলোর মধ্যে রয়েছে লোকোমোটিভ, স্টিমবোট ও স্টিমশিপের ক্রমবর্ধমান ব্যবহার এবং গরম চুল্লিতে লোহা গলানো ইত্যাদি।
১৮৪০ এবং ১৮৫০ এর দশকে ব্যাপকভাবে প্রচলিত বৈদ্যুতিক টেলিগ্রাফের মতো নতুন প্রযুক্তিগুলো উচ্চ হারে বৃদ্ধির মতো যথেষ্ট শক্তিশালী ছিল না। ১৮৭০ সালের পর থেকে দ্রুত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ঘটতে শুরু করে, যাকে দ্বিতীয় শিল্প বিপ্লব বলা হয়। সেসময়কার উদ্ভাবনের মধ্যে নতুন ইস্পাত তৈরির প্রক্রিয়া, গণ-উৎপাদন, সমাবেশ লাইন, বৈদ্যুতিক গ্রিড সিস্টেম, বড় আকারের মেশিন টুলস তৈরি এবং বাষ্পচালিত কারখানায় ক্রমবর্ধমান উন্নত যন্ত্রপাতির ব্যবহার অন্তর্ভুক্ত ছিল। [৯৭] [১১০]
ধারণা
[সম্পাদনা]প্রাণীর নৈতিকতার বর্ণালীতে মানুষ প্রাক-সামাজিক এবং সামাজিকের মধ্যে পড়ে। গ্রেট এপরা সবসময়ই হয় বেশি (বোনোবো, হোমো, প্যান ) বা কম ( গরিলা, পঙ্গো ) সামাজিক প্রাণী । নৃতাত্ত্বিক মরিস গোডেলিয়ারের মতে, মানবতার নিকটতম জৈবিক আত্মীয়দের (শিম্পাঞ্জি এবং বোনোবোস) বিপরীতে মানব সমাজের একটি সমালোচনামূলক নতুনত্ব হলো পুরুষদের পিতামাতার ভূমিকা গ্রহণ করা। এটি আমাদের নিকটতম আত্মীয়দের মধ্যে অনুপস্থিত বলে মনে করা হয়, তাদের ক্ষেত্রে পিতৃত্ব সাধারণত নির্ণয়যোগ্য নয়। [১১১] [১১২]
বিবর্তনীয় দৃষ্টিকোণ থেকে, কঠিন শারীরিক পরিবেশে মানুষের বেঁচে থাকার বিষয়টি হোমো সেপিয়েন্সের মাধ্যমে প্রদর্শিত সামাজিক গোষ্ঠীর কারণে নির্বাচিত হয়েছে বলে মনে হয়। [১১৩]
সমাজবিজ্ঞানে
[সম্পাদনা]সমাজবিজ্ঞানী পিটার এল. বার্গার সমাজকে এভাবে সংজ্ঞায়িত করেছেন: "...একটি মানব পণ্য এবং একটি মানব পণ্য ছাড়া আর কিছুই নয়, যা এখনও ক্রমাগত কাজ করে... এর প্রযোজকের উপর।" । তার মতে, সমাজ মানুষের দ্বারা সৃষ্টি হয়েছিল। কিন্তু এই সৃষ্টি পিছিয়ে যায় এবং প্রতিদিন মানুষকে তৈরি করে বা আকৃতি দেয়। [১১৪]
সমাজবিজ্ঞানী গেরহার্ড লেনস্কি সমাজকে তাদের প্রযুক্তি, যোগাযোগ এবং অর্থনীতির স্তরের উপর ভিত্তি করে এভাবে আলাদা করেছেন: (১) শিকারী এবং সংগ্রহকারী; (২) সরল কৃষি; (৩) উন্নত কৃষি; (৪) শিল্প; এবং (৫) বিশেষ (যেমন, মাছ ধরার সমিতি বা সামুদ্রিক সমিতি)। [১১৫] এটি পূর্বে নৃবিজ্ঞানী মর্টন এইচ. ফ্রাইড, একজন সংঘাত তত্ত্ববিদ এবং এলম্যান সার্ভিস, একজন ইন্টিগ্রেশন থিওরিস্ট দ্বারা তৈরি করা পদ্ধতির অনুরূপ, যারা সামাজিক বৈষম্য এবং এবং রাষ্ট্রের ভূমিকার বিবর্তনের উপর ভিত্তি করে সমস্ত মানব সংস্কৃতিতে সমাজের শ্রেণীবিভাগের একটি পদ্ধতি তৈরি করেছেন। এই শ্রেণিবিন্যাস পদ্ধতিতে চারটি বিভাগ রয়েছে:
- শিকারী-সংগ্রাহক দল (কর্তব্য এবং দায়িত্বের শ্রেণীকরণ)। এরপর এসেছিল কৃষিভিত্তিক সমাজ।
- উপজাতীয় সমাজ যেখানে সামাজিক পদমর্যাদা এবং প্রতিপত্তির কিছু সীমিত উদাহরণ রয়েছে।
- প্রধানদের নেতৃত্বে স্তরবদ্ধ কাঠামো।
- জটিল সামাজিক স্তরবিন্যাস এবং সংগঠিত, প্রাতিষ্ঠানিক সরকার সম্বলিত সভ্যতা ।
এছাড়াও, এখানে রয়েছে:
- মানবতা, মানবজাতি, যার উপর সমাজের বিশ্বাস সহ সমাজের সমস্ত উপাদান নির্ভর করে।
- ভার্চুয়াল সমাজ, অনলাইন পরিচয়ের উপর ভিত্তি করে একটি সমাজ, যা তথ্যের যুগে বিকশিত হচ্ছে।
সময়ের সাথে সাথে, কিছু সংস্কৃতি অধিক জটিল সংগঠন এবং নিয়ন্ত্রণের দিকে অগ্রসর হয়েছে। এই সাংস্কৃতিক বিবর্তন সম্প্রদায়ের নিদর্শনগুলোর উপর গভীর প্রভাব ফেলে। শিকারী-সংগ্রাহক উপজাতিরা কৃষিভিত্তিক গ্রামে পরিণত হওয়ার জন্য মৌসুমী খাদ্য মজুদ আছে এমন স্থানের পাশে বসতি স্থাপন করেছিল। গ্রাম পরিবর্তিত হয়ে নগর ও শহর হয়ে ওঠে। নগরগুলো নগর-রাষ্ট্র এবং জাতি-রাষ্ট্রে পরিণত হয়। [১১৬]
Events
[সম্পাদনা]- ১৩ - ১৭ নভেম্বর - মার্কিন রাষ্ট্রপতি বাইডেন সান ফ্রান্সিসকোতে এপিইসি শীর্ষ সম্মেলনের আয়োজন করেন যেখানে চীনা রাষ্ট্রপতি শি জিনপিং অংশ নেন। [১১৭] শীর্ষ সম্মেলন শেষে উভয় দেশ সামরিক যোগাযোগের স্থগিত মাধ্যমগুলো পুনরায় খুলতে এবং জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে তাদের লড়াইয়ে সহযোগিতা করতে সম্মত হয়। [১১৮] [১১৯]
- ১৭ নভেম্বর - ইতিহাসে প্রথমবারের মতো বৈশ্বিক গড় তাপমাত্রা সাময়িকভাবে প্রাক-শিল্প সময়ের গড় ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে যায়। [১২০]
- ১৯ নভেম্বর
- অস্ট্রেলিয়া ভারতকে হারিয়ে ২০২৩ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ জয় করে। [১২১]
- ২০২৩ আর্জেন্টিনার রাষ্ট্রপতি নির্বাচন : ২০২৩ সালের ২২ অক্টোবর প্রথম ধাপে জয়ের পর, জাভিয়ের মিলেই আর্জেন্টিনার রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপেও জয়লাভ করেন। ১০ ডিসেম্বর তিনি ও তার ভাইস প্রেসিডেন্ট ভিক্টোরিয়া ভিলারুল দায়িত্ব গ্রহণ করেন। [১২২]
- ২২ নভেম্বর
- ২৪ নভেম্বর – সোমালিয়া পূর্ব আফ্রিকান সম্প্রদায়ের অষ্টম সদস্যের স্বীকৃতি লাভ করে। দেশটি ২০১২ সালে সদস্যপদের জন্য আবেদন করেছিল [১২৫]
- ৩০ নভেম্বর – ব্রাজিল ২০২৪ সালে তেল উৎপাদন কৌশল নিয়ে আলোচনা করার জন্য ওপেকে যোগদানের ঘোষণা দেয় [১২৬] ব্রাজিল দক্ষিণ আমেরিকার বৃহত্তম তেল উৎপাদনকারী দেশ। দেশটি প্রতিদিন ৪.৬ মিলিয়ন ব্যারেল তেল ও গ্যাস উৎপাদন করে। [১২৭]
Events
[সম্পাদনা]- ৩ ডিসেম্বর - ২০২৩ গায়ানা এসকিবা সংকট : ভেনিজুয়েলার ভোটাররা প্রতিবেশী গায়ানার নিয়ন্ত্রণাধীন গুয়ানা এসকিবা- এর বিতর্কিত অঞ্চলে একটি মহকুমা তৈরিতে সম্মত হয়েছে কিনা তা জানতে একটি প্রতীকী গণভোটে ভোট দেয়। বিশ্লেষকরা বলেন, গণভোটের বাস্তবিক প্রভাব খুব কম হতে পারে। [১২৮]
- ৬ ডিসেম্বর – গুগল ডিপমাইন্ড জেমিনি ল্যাঙ্গুয়েজ মডেল প্রকাশ করে। জেমিনি অনুসন্ধান এবং বার্ড সহ গুগলের বিদ্যমান সরঞ্জামগুলোর ভিত্তি মডেল হিসেবে কাজ করবে। [১২৯]
- ১০ - ১২ ডিসেম্বর - ২০২৩ মিশরের রাষ্ট্রপতি নির্বাচন : বর্তমান রাষ্ট্রপতি আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসি নির্বাচনে ৮৯.৬ শতাংশ ভোট পেয়ে তৃতীয়বারের মতো জয়লাভ করেন। [১৩০] [১৩১]
- ১২ ডিসেম্বর - দুবাইতে কপ২৮ জলবায়ু শীর্ষ সম্মেলনে, দেশগুলির জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে সরে আসার বিষয়ে ঐক্যমতে পৌঁছায়। এটি সম্মেলনের ৩০ বছরের ইতিহাসে এই ধরনের প্রথম চুক্তি৷ এই পরিবর্তনটি বিশেষত শক্তি ব্যবস্থার জন্য প্রযোজ্য যেখানে প্লাস্টিক, পরিবহন বা কৃষি অন্তর্ভুক্ত নয়। [১৩২] [১৩৩]
- ১২ - ২২ ডিসেম্বর - ২০২৩ ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ সৌদি আরবে অনুষ্ঠিত হয়। ফাইনালে, ম্যানচেস্টার সিটি ফ্লুমিনেন্সকে ৪-০ গোলে পরাজিত করে।
- ১৬ ডিসেম্বর - কুয়েতের আমির নওয়াফ আল-আহমাদ আল-জাবের আল-সাবাহ ৮৬ বছর বয়সে মারা যান। সৎ ভাই মিশাল আল-আহমাদ আল-জাবের আল-সাবাহ তার স্থলাভিষিক্ত হন। [১৩৪]
- ১৭ ডিসেম্বর - ২০২৩ সার্বীয় সংসদীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এসএনএস জোট
- ১৮ ডিসেম্বর - হুথি বিদ্রোহীরা জাহাজের উপর ক্রমাগত আক্রমণ করায় বেশ কয়েকটি শিপিং কোম্পানি লোহিত সাগরে তাদের কার্যক্রম সাময়িকভাবে স্থগিত ঘোষণা করে। [১৩৫]
- ২০ ডিসেম্বর - ২০২৩ কঙ্গো গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রের সাধারণ নির্বাচন : বর্তমান রাষ্ট্রপতি ফেলিক্স শিসেকেদি দুই প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বীকে পরাজিত করে নির্বাচনে পুনরায় জয়লাভ করেন। [১৩৬]
- ২১ ডিসেম্বর
- ইউরোপিয়ান কোর্ট অফ জাস্টিস ফিফা এবং উয়েফা কতৃক ইউরোপীয় সুপার লিগে যোগদান করতে ইচ্ছুক ফুটবল ক্লাবগুলোকে নিষেধাজ্ঞার হুমকি দেয়া বেআইনি ঘোষণা করে। [১৩৭]
- প্রাগ বিশ্ববিদ্যালয়ে চেক প্রজাতন্ত্রের ইতিহাসের অন্যতম প্রাণঘাতী গোলাগুলির ঘটনা ঘটে, যাতে ১৫ জন নিহত এবং ২৫ জন আহত হয়। [১৩৮]
- ২২ ডিসেম্বর - ২০২৩ ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধ : গাজায় মৃতের সংখ্যা ২০,০০০ পেরিয়ে গেছে বলে জানা যায়, যা এর জনসংখ্যার প্রায় ১ শতাংশ। এটি ১৯৪৮ সালের আরব-ইসরায়েল যুদ্ধে হতাহতের সংখ্যাকে ছাড়িয়ে যায়। [১৩৯]
- ২৯ ডিসেম্বর - ইউক্রেনে রাশিয়ান আগ্রাসন : রাশিয়া ইউক্রেনের শহরগুলোতে ড্রোন এবং ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে অসংখ্য আক্রমণ চালায়। এতে কমপক্ষে ৩৯ জন নিহত এবং কমপক্ষে ১৬০ জন আহত হয়। [১৪০] [১৪১] ইউক্রেন পরের দিন একটি ড্রোন হামলা চালায়, যাতে ৩ শিশুসহ অন্তত ২১ জন নিহত এবং ১৭ শিশুসহ ১১০ জন আহত হয়। [১৪২] [১৪৩] [১৪৪]
- ৩১ ডিসেম্বর - ডেনমার্কের রানী দ্বিতীয় মার্গ্রেথ ৫২ বছর ধরে সিংহাসনে থাকার পর ১৪ জানুয়ারী ২০২৪ থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দেন। [১৪৫]
সমসাময়িক প্রকাশনা
[সম্পাদনা]নকশা
[সম্পাদনা]বইয়ের নকশা হলো একটি বইয়ের বিভিন্ন উপাদান, শৈলী, বিন্যাস, নকশা এবং ক্রমকে সুসংগত এককে বিন্যস্ত করার শিল্প। [১৪৬] বিখ্যাত টাইপোগ্রাফার জ্যান শিচোল্ডের (১৯০২-১৯৭৪) ভাষায়, বইয়ের নকশা, "যেসব নিয়ম ও পদ্ধতির উপর নির্ভর করে এবং যা শত বছর ধরে বিকশিত হয়েছে সেগুলো আর উন্নত করা সম্ভব নয় ৷ যদিও এগুলো আজ অনেকাংশেই ভুলে যাওয়া হয়েছে। নিখুঁত বই তৈরি করতে, এই নিয়মগুলোকে পুনরুজ্জীবিত এবং প্রয়োগ করতে হবে।" [১৪৭] রিচার্ড হেন্ডেল বইয়ের নকশাকে "একটি রহস্যময় বিষয়" হিসাবে বর্ণনা করেছেন। এর অর্থ কী তা বোঝার জন্য একটি প্রেক্ষাপটের প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করেছেন। [১৪৮]
Contemporary publishing
[সম্পাদনা]বিন্যাস
[সম্পাদনা]
উদ্ধৃতি ত্রুটি: "n" নামক গ্রুপের জন্য <ref>
ট্যাগ রয়েছে, কিন্তু এর জন্য কোন সঙ্গতিপূর্ণ <references group="n"/>
ট্যাগ পাওয়া যায়নি
- ↑ "World Economic Outlook Database, April 2019"। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল। সংগ্রহের তারিখ ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ "World Bank Country and Lending Groups"। World Bank। সংগ্রহের তারিখ ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ Population & Housing Census 2022: Preliminary Report। Bangladesh Bureau of Statistics। আগস্ট ২০২২। পৃষ্ঠা vii। আইএসবিএন 978-984-35-2977-0।
- ↑ ক খ গ ঘ "World Economic Outlook Database, April 2023"। International Monetary Fund। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ১১, ২০২৩।
- ↑ ক খ গ "The outlook is uncertain again amid financial sector turmoil, high inflation, ongoing effects of Russia's invasion of Ukraine, and three years of COVID"। International Monetary Fund। এপ্রিল ১১, ২০২৩।
- ↑ "Agriculture, forestry, fishing, value added (% of GDP)"। The World Bank। World Bank। ২৮ এপ্রিল ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ২৮ এপ্রিল ২০২২।
- ↑ "Agriculture, forestry, fishing, value added (% of GDP)"। The World Bank। World Bank। ২৮ এপ্রিল ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ২৮ এপ্রিল ২০২২।
- ↑ "Agriculture, forestry, fishing, value added (% of GDP)"। The World Bank। World Bank। ২৮ এপ্রিল ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ২৮ এপ্রিল ২০২২।
- ↑ "Inflation hits staggering high of 9.94% in May" (ইংরেজি ভাষায়)। Dhaka Tribune। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুন ২০২৩।
- ↑ "Poverty rate lowers to 20.5pc in 2018-19"। New Age (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Freeing the poor from poverty and hunger"। The Financial Express (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ World Bank (Spring ২০২০)। The Cursed Blessing of Public Banks। South Asia Economic Focus। World Bank। পৃষ্ঠা 89। আইএসবিএন 978-1-4648-1566-9। ডিওআই:10.1596/978-1-4648-1566-9। সংগ্রহের তারিখ ১৪ এপ্রিল ২০২০।
- ↑ "Select by country: Bangladesh"। World Poverty Clock।
- ↑ Ferreira, Francisco (৪ অক্টোবর ২০১৫)। "The international poverty line has just been raised to $1.90 a day, but global poverty is basically unchanged. How is that even possible?"। Let's Talk Development। The World Bank।
- ↑ "GINI index (World Bank estimate)"। World Bank। সংগ্রহের তারিখ ১০ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "Human Development Index (HDI)"। hdr.undp.org। HDRO (Human Development Report Office) United Nations Development Programme। সংগ্রহের তারিখ ১১ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Inequality-adjusted HDI (IHDI)"। hdr.undp.org। UNDP। সংগ্রহের তারিখ ২২ মে ২০২০।
- ↑ "Labor force, total - Bangladesh"। World Bank। সংগ্রহের তারিখ ২৯ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Employment to population ratio, 15 , total (%) (national estimate)"। World Bank। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ Report on Labour Force Survey (LFS) 2016-17 (পিডিএফ)। BBS। জানুয়ারি ২০১৮। পৃষ্ঠা 173। আইএসবিএন 978-984-519-110-4। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুলাই ২০১৮।
- ↑ Report on Labour Force Survey (LFS) 2016-17 (পিডিএফ)। BBS। জানুয়ারি ২০১৮। পৃষ্ঠা 70। আইএসবিএন 978-984-519-110-4। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুলাই ২০১৮।
- ↑ "Rankings: South Asia"। Doing Business। The World Bank।
- ↑ "Bangladesh earns nearly 25 bln USD from exports in H1 of 2021-22 fiscal-Xinhua"। www.xinhuanet.com। সংগ্রহের তারিখ ৭ জানুয়ারি ২০২২।
- ↑ "SELECTED ECONOMIC INDICATORS"। Bangladesh Bank। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৮-১৬।
- ↑ "Report: Cumulative Region-wise Data"। EPB। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুলাই ২০১৮।
- ↑ ক খ "SELECTED ECONOMIC INDICATORS"। Bangladesh Bank। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৮-১৬।
- ↑ "Trade Profiles: Bangladesh"। WTO। ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- ↑ "Foreign Direct Investment (FDI) in Bangladesh" (পিডিএফ)। Bangladesh Bank। Bangladesh Bank। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০২০।
- ↑ "Removing hurdles to higher FDI inflow"। The Financial Express (ইংরেজি ভাষায়)।
- ↑ ক খ "Bangladesh"। The World Factbook। Central Intelligence Agency। সংগ্রহের তারিখ ১০ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "Total External Debt Position of Bangladesh"। Bangladesh Bank। Bangladesh Bank। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৮-১৬।
- ↑ "There's still space for raising public debt"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২ ডিসেম্বর ২০২১।
- ↑ ক খ "Kamal presents Tk603,681 crore Bangladesh budget for 2021-22 fiscal year"। Dhaka Tribune। জুন ৩, ২০২১।
- ↑ "Sovereigns rating list"। Standard & Poor's। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মে ২০১১।
- ↑ "Moody's affirms Bangladesh's Ba3 rating, maintains stable outlook"। Moody's। ৩০ নভেম্বর ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১০ অক্টোবর ২০১৮।
- ↑ "Fitch – Complete Sovereign Rating History"। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০১৮।
- ↑ "Forex reserves cross record $48 billion mark"। The Business Standard (ইংরেজি ভাষায়)। ২৪ আগস্ট ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২৮ আগস্ট ২০২১।
- ↑ Riaz, Ali; Rahman, Mohammad Sajjadur (২০১৬-০১-২৯)। Routledge Handbook of Contemporary Bangladesh (ইংরেজি ভাষায়)। Routledge। পৃষ্ঠা ১৬৫। আইএসবিএন 978-1-317-30876-8।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৪ মে ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ আগস্ট ২০০৭।
- ↑ "Labor force, total - Bangladesh | Data"। data.worldbank.org (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২২।
- ↑ "Real GDP growth of Bangladesh"। IMF (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২২।
- ↑ "২৫ বড় অর্থনীতির তালিকায় ঢুকবে বাংলাদেশ"। প্রথম আলো। ২০১৯-০১-০৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২২।
- ↑ "Report for Selected Countries and Subjects 2019 (Bangladesh)"। IMF (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২২।
- ↑ ক খ "Report for Selected Countries and Subjects 2020 (Bangladesh)"। IMF (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-২২।
- ↑ Dennis Lloyd, Baron Lloyd of Hampstead. Introduction to Jurisprudence. Third Edition. Stevens & Sons. London. 1972. Second Impression. 1975. p. 39.
- ↑ Williams, Glanville. International Law and the Controversy Concerning the Meaning of the Word "Law". Revised version published in Laslett (Editor), Philosophy, Politics and Society (1956) p. 134 et seq. The original was published in (1945) 22 BYBIL 146.
- ↑ Arnold, Thurman. The Symbols of Government. 1935. p. 36.
- ↑ Baron Lloyd of Hampstead. Introduction to Jurisprudence. Third Edition. Stevens & Sons. London. 1972. Second Impression. 1975.
- ↑ Robertson, Crimes against humanity, 90.
- ↑ Campbell, The Contribution of Legal Studies, 184
- ↑ Bix, John Austin ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৬ জুন ২০০৭ তারিখে
- ↑ Dworkin, Law's Empire, 410
- ↑ Raz, The Authority of Law, 3–36
- ↑ Holmes, Oliver Wendell. "The Path of Law" (1897) 10 Harvard Law Review 457 at 461.
- ↑ Aquinas, St Thomas. Summa Theologica. 1a2ae, 90.4. Translated by J G Dawson. Ed d'Entreves. (Basil Blackwell). Latin: "nihil est aliud qau edam rationis ordinatio ad bonum commune, ab eo qi curam communitatis habet, promulgata".
- ↑ McCoubrey, Hilaire and White, Nigel D. Textbook on Jurisprudence. Second Edition. Blackstone Press Limited. 1996. আইএসবিএন ১-৮৫৪৩১-৫৮২-X. p. 73.
- ↑ OECD (২০১৫)। Frascati Manual। The Measurement of Scientific, Technological and Innovation Activities। আইএসবিএন 978-9264238800। ডিওআই:10.1787/9789264239012-en।
- ↑ "Investors prepare for slowing global interest rate rises"। Financial Times। ২০২২-১২-১২। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১২-১৩।
- ↑ "World's largest free trade deal is under way, but what is RCEP?"। South China Morning Post (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২২-০১-০১। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০১-০১।
- ↑ Elassar, Alaa; Meilhan, Pierre (২০২২-০১-০২)। "Sudan's Prime Minister resigns amid violent anti-coup protests that have left at least 57 people dead"। CNN।
- ↑ "'No one can win a nuclear war': Superpowers release rare joint statement"। The Sydney Morning Herald। ৪ জানুয়ারি ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০২২।
- ↑ Auyezov, Olzhas (২০২২-০১-০৫)। "Kazakh protesters torch public buildings; emergency declared, Cabinet resigns" (ইংরেজি ভাষায়)। Reuters। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০১-০৫।
- ↑ Satubaldina, Assel; January 2022, Zhanna Shayakhmetova in Nation on 5 (২০২২-০১-০৫)। "Kazakhstan Declares State of Emergency After Fuel Price Protests"। The Astana Times (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০১-০৫।
- ↑ "Kazakhstan is in turmoil after massive protests force the government to resign"। NPR। ৫ জানুয়ারি ২০২২। জানুয়ারি ৬, ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ জানুয়ারি ২০২২।
- ↑ "Russian paratroopers arrive in Kazakhstan as unrest continues"। The Guardian। ৬ জানুয়ারি ২০২২। জানুয়ারি ৬, ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ জানুয়ারি ২০২২।
- ↑ "Global Coronavirus Cases Top 300 Million"। The New York Times। ৭ জানুয়ারি ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ৭ জানুয়ারি ২০২২।
- ↑ "CAF postpones TotalEnergies Africa Cup final draw, new date to be set soon"। CAF। ৬ জুন ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুন ২০২১।
- ↑ "Senegal vs. Egypt - Football Match Report - February 6, 2022 - ESPN" (ইংরেজি ভাষায়)। ESPN। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০২-০৭।
- ↑ "University of Maryland School of Medicine Faculty Scientists and Clinicians Perform Historic First Successful Transplant of Porcine Heart into Adult Human with End-Stage Heart Disease"। University of Maryland Medical Center। ১০ জানুয়ারি ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২২।
- ↑ "Man gets genetically-modified pig heart in world-first transplant"। BBC News। ১০ জানুয়ারি ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২২।
- ↑ "Novak Djokovic: Tennis star deported after losing Australia visa battle"। BBC News। ১৬ জানুয়ারি ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০২২।
- ↑ "Novak Djokovic leaves Australia after court rejects visa challenge"। CNN। ১৬ জানুয়ারি ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০২২।
- ↑ "Novak Djokovic visa saga LIVE: Djokovic to miss 2022 Australian Open after losing court case"। The Sydney Morning Herald। ১৬ জানুয়ারি ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০২২।
- ↑ "At least four killed after tropical Storm Ana hits Malawi and Mozambique"। The Guardian। জানুয়ারি ২৫, ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ৭, ২০২২।
- ↑ "Malawi hit by flooding caused by tropical storm Ana; 1 dead"। Xinhua News Agency। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জানুয়ারি ২০২২।
- ↑ "Burkina Faso coup: Return of the military strongmen to West Africa"। BBC News (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২২-০১-২৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০১-২৮।
- ↑ "Burkina Faso: New leader gives first speech since ousting president"। BBC News (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২২-০১-২৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০১-২৮।
- ↑ "The world surpasses 10 billion vaccine doses administered, but gaps persist in who gets the shots."। The New York Times। ২৮ জানুয়ারি ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জানুয়ারি ২০২২।
- ↑ "Match schedule announced for the ICC Men's Cricket World Cup 2023"। www.icc-cricket.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুন ২০২৩।
- ↑ "Narendra Modi Stadium | India | Cricket Grounds | ESPNcricinfo.com"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-২৭।
- ↑ "M. Chinnaswamy Stadium | India | Cricket Grounds | ESPNcricinfo.com"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-২৭।
- ↑ "M. A. Chidambaram Stadium | India | Cricket Grounds | ESPNcricinfo.com"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-২৭।
- ↑ "Himachal Pradesh Cricket Association Stadium | India | Cricket Grounds | ESPNcricinfo.com"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-২৭।
- ↑ "Eden Gardens | India | Cricket Grounds | ESPNcricinfo.com"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-২৭।
- ↑ "Bharat Ratna Shri Atal Bihari Vajpayee Ekana Cricket Stadium | India | Cricket Grounds | ESPNcricinfo.com"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-২৭।
- ↑ "Wankhede Stadium | India | Cricket Grounds | ESPNcricinfo.com"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-২৭।
- ↑ Equity Capital From Ancient Partnerships to Modern Exchange Traded Funds By Geoffrey Poitras page 217
- ↑ Weinberg ও Bealer 2001।
- ↑ ক খ First Encyclopedia of Islam।
- ↑ Souza 2008।
- ↑ ক খ Hattox, Ralph S. (১৯৮৫)। Coffee and coffeehouses: The origins of a social beverage in the medieval Near East। University of Washington Press। পৃষ্ঠা 14। আইএসবিএন 978-0-295-96231-3। ২৭ মার্চ ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০২০।
- ↑ Burton, Richard F. (১৮৫৬)। First footsteps in East Africa। Longman। পৃষ্ঠা 78।
- ↑ R. J., Gavin (১৯৭৫)। Aden Under British Rule, 1839–1967 (ইংরেজি ভাষায়)। C. Hurst & Co. Publishers। পৃষ্ঠা 53।
- ↑ Wild, Antony (২০০৪)। Coffee: A Dark History। Fourth Estate। পৃষ্ঠা 52–53। আইএসবিএন 978-1-84115-649-1।
- ↑ Meyers, Hannah (৭ মার্চ ২০০৫)। "Suave Molecules of Mocha—Coffee, Chemistry, and Civilization"। New Partisan। New Partisan। ২২ মার্চ ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "Industrial History of European Countries"। European Route of Industrial Heritage। Council of Europe। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০২১।
- ↑ ক খ গ ঘ Landes, David S. (১৯৬৯)। The Unbound Prometheus। Press Syndicate of the University of Cambridge। আইএসবিএন 978-0521094184।
- ↑ Case, Holly (নভেম্বর ২০১৬)। "THE "SOCIAL QUESTION," 1820–1920*" (ইংরেজি ভাষায়): 747–775। আইএসএসএন 1479-2443। ডিওআই:10.1017/S1479244315000037।
- ↑ Horn, Jeff; Rosenband, Leonard (২০১০)। Reconceptualizing the Industrial Revolution। MIT Press। আইএসবিএন 978-0262515627।
- ↑ E. Anthony Wrigley, "Reconsidering the Industrial Revolution: England and Wales." Journal of Interdisciplinary History 49.01 (2018): 9–42.
- ↑ Reisman, George (১৯৯৮)। Capitalism: A complete understanding of the nature and value of human economic life। Jameson Books। পৃষ্ঠা 127। আইএসবিএন 978-0915463732।
- ↑ Tong, Junie T. (২০১৬)। Finance and Society in 21st Century China: Chinese Culture Versus Western Markets। CRC Press। পৃষ্ঠা 151। আইএসবিএন 978-1317135227।
- ↑ The Islamic World: Past and Present। Oxford University Press। ২০০৪। পৃষ্ঠা 174। আইএসবিএন 978-0195165203।
- ↑ Ray, Indrajit (২০১১)। Bengal Industries and the British Industrial Revolution (1757–1857)। Routledge। পৃষ্ঠা 7–10। আইএসবিএন 978-1136825521।
- ↑ Landes, David (১৯৯৯)। The Wealth and Poverty of Nations। W.W. Norton & Company। আইএসবিএন 978-0393318883।
- ↑ North, Douglass C.; Thomas, Robert Paul (মে ১৯৭৭)। "The First Economic Revolution"। Wiley on behalf of the Economic History Society: 229–230। জেস্টোর 2595144। ডিওআই:10.2307/2595144। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুন ২০২২।
- ↑ Feinstein, Charles (সেপ্টেম্বর ১৯৯৮)। "Pessimism Perpetuated: Real Wages and the Standard of Living in Britain during and after the Industrial Revolution": 625–658। ডিওআই:10.1017/s0022050700021100।
- ↑ Szreter & Mooney; Mooney (ফেব্রুয়ারি ১৯৯৮)। "Urbanization, Mortality, and the Standard of Living Debate: New Estimates of the Expectation of Life at Birth in Nineteenth-Century British Cities": 104। ডিওআই:10.1111/1468-0289.00084।
|hdl-সংগ্রহ=
এর|hdl=
প্রয়োজন (সাহায্য) - ↑ Gupta, Bishnupriya। "Cotton Textiles and the Great Divergence: Lancashire, India and Shifting Competitive Advantage, 1600–1850" (পিডিএফ)। International Institute of Social History। Department of Economics, University of Warwick। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০১৬।
- ↑ Taylor, George Rogers (১৯৫১)। The Transportation Revolution, 1815–1860। আইএসবিএন 978-0873321013।
- ↑ Godelier, Maurice (২০০৪)। Métamorphoses de la parenté।
- ↑ Jack Goody। "The Labyrinth of Kinship"। ২৭ সেপ্টেম্বর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুলাই ২০০৭।
- ↑ Wilson, David Sloan (২০০৮)। Evolution for everyone: how Darwin's theory can change the way we think about our lives (Paperback সংস্করণ)। Delacorte। আইএসবিএন 978-0385340922।
- ↑ Berger, Peter L. (১৯৬৭)। The Scared Canopy: Elements of a Sociological Theory of Religion। Doubleday & Company, Inc.। পৃষ্ঠা 3।
- ↑ Lenski 1974।
- ↑ Effland, R. 1998. The Cultural Evolution of Civilizations পর্তুগীজ ওয়েব আর্কাইভে আর্কাইভকৃত ১৫ মে ২০১৬ তারিখে.
- ↑ Martina, Michael; Brunnstrom, David (২০২৩-১১-১৫)। "China's Xi in US for high-stakes Biden summit, APEC"। Reuters (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-২০।
- ↑ Hawkins, Amy; correspondent, Amy Hawkins Senior China (২০২৩-১১-১৫)। "China and US pledge to fight climate crisis ahead of Xi-Biden summit"। The Guardian (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0261-3077। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-২০।
- ↑ "Pandas and partnership: Was Xi's US trip a success?"। France 24 (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-১১-১৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-২০।
- ↑ "Global temperature exceeds 2°C above pre-industrial average on 17 November | Copernicus"। climate.copernicus.eu। ২৩ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-২৪।
- ↑ Aldred, Tanya; Smyth, Rob (২০২৩-১১-১৯)। "Australia win Cricket World Cup after beating India by six wickets in final – as it happened"। the Guardian (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0261-3077। ২০ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-২০।
- ↑ "Argentina elections: Political outsider Javier Milei wins presidency"। United Press International। নভেম্বর ১৯, ২০২৩। ২০ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ১৯, ২০২৩।
- ↑ "Israel and Hamas agree to pause fighting for release of 50 hostages"। BBC News। ২২ নভেম্বর ২০২৩। ২২ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ নভেম্বর ২০২৩।
- ↑ "Dutch election: Anti-Islam populist Geert Wilders wins dramatic victory"। BBC News। ২৩ নভেম্বর ২০২৩। ২৩ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ নভেম্বর ২০২৩।
- ↑ "Somalia officially admitted into EAC"। The East African (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-১১-২৫। ৫ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-০৪।
- ↑ Iordache, Ruxandra (২০২৩-১১-৩০)। "Brazil set to join the influential OPEC oil producers' alliance"। CNBC (ইংরেজি ভাষায়)। ৩০ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-৩০।
- ↑ "Lula says Brazil's participation in OPEC is to stop oil producers using fossil fuels"। Reuters (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-১২-০২। ৩ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-০৩।
- ↑ Shortell, David (২০২৩-১২-০৪)। "Venezuelans approve takeover of oil-rich region of Guyana in referendum"। CNN (ইংরেজি ভাষায়)। ৪ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-০৬।
In a news conference announcing preliminary results from the first tranche of counted votes, the Venezuelan National Electoral Council said voters chose “yes” more than 95% of the time on each of five questions on the ballot.
- ↑ "Google claims new Gemini AI 'thinks more carefully'" (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-১২-০৬। ৬ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-০৭।
- ↑ "Egypt presidential elections: Here's what you need to know"। Al Jazeera English (ইংরেজি ভাষায়)।
- ↑ "Egypt's Sisi sweeps to third presidential term with 89.6% of vote"। France 24 (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-১২-১৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-৩০।
- ↑ "COP28 deal pledges transition away from fossil fuels for first time"। BBC News (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-১২-১৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-১৩।
- ↑ "Cop28 live: landmark deal to 'transition away' from fossil fuels agreed"। The Guardian (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-১২-১৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-১৩।
- ↑ Kuwait announces Sheikh Meshal Al Ahmad Al Jaber Al Sabah as country's new emir
- ↑ "BP pauses all Red Sea shipments after rebel attacks"। BBC News (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-১২-১৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-১৮।
- ↑ "DR Congo election: President Felix Tshisekedi declared landslide winner"। BBC। ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩। ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩।
- ↑ "European Super League: EU's top court rules FIFA and UEFA acted unlawfully in blocking breakaway competition"। Sky News (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-১২-২২। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-২২।
- ↑ "Gunman opens fire in a Prague university, killing 14 people in Czech Republic's worst mass shooting"। AP News (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-১২-২১। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-২২।
- ↑ "More than 20,000 dead in Gaza, a historic human toll"। The Washington Post (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-১২-২২। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-২২।
- ↑ "Russia launches the biggest aerial barrage of the war and kills 30 civilians, Ukraine says"। AP News। ডিসেম্বর ২৯, ২০২৩।
- ↑ "Ukraine's Interior Ministry reports 30 dead and over 160 wounded in Russian morning attack"। Ukrainian Pravda। ডিসেম্বর ২৯, ২০২৩।
- ↑ "Russia Accuses Ukraine of 'Terrorist' Attack on Belgorod, Vows Revenge"। The Moscow Times (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-১২-৩০। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-৩১।
- ↑ "Shelling kills 21 in Russia's city of Belgorod following Moscow's aerial attacks across Ukraine"। ABC News (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-৩০।
- ↑ "Russia accuses Kyiv of 'terrorist' attack on Belgorod civilians"। France 24 (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-১২-৩০। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-৩১।
- ↑ "Princess Mary to become Queen of Denmark as monarch announces surprise abdication"। ABC News (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-১২-৩১। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-০১।
- ↑ Lee, Marshall (২০০৪)। Bookmaking: Editing, Design, Production (3rd সংস্করণ)। W. W. Norton and Company। আইএসবিএন 978-0-393-73018-0।
- ↑ Tschichold 1991।
- ↑ Hendel 1998।