ফিলিস্তিন
ফিলিস্তিনের দাবিকৃত অঞ্চল (সবুজ)[২] ইসরায়েলেরও দাবিকৃত অঞ্চল (হালকা সবুজ) | |
অবস্থা | আংশিকভাবে স্বীকৃত রাষ্ট্র, জাতিসংঘের পর্যবেক্ষক রাষ্ট্র জাতিসংঘের ১৪৪টি সদস্য রাষ্ট্র কর্তৃক স্বীকৃত |
| |
বৃহত্তম নগরী | রাফাহ |
সরকারি ভাষা | আরবি |
ধর্ম | ইসলাম |
জাতীয়তাসূচক বিশেষণ | ফিলিস্তিনি |
সরকার | এককেন্দ্রিক আধা-রাষ্ট্রপতি শাসিত প্রজাতন্ত্র[৫] |
মাহমুদ আব্বাস | |
মোহাম্মদ মোস্তফা | |
• স্পিকার | সেলিম জানাউন |
আইন-সভা | জাতীয় পরিষদ |
গঠন | |
২৭ অক্টোবর ১৯২৩ | |
২৯ নভেম্বর ২০১২ | |
• ইসরায়েলের সাথে সার্বভৌমত্বের বিরোধ | চলমান[iii][৬][৭] |
আয়তন | |
• মোট | ২৬,৬৯০ কিমি২ (১০,৩১০ মা২) (১৬৩তম) |
• পানি (%) | ৩.৫[৮] |
২৫,৭৯৩ কিমি২ | |
৩৬৫ কিমি২[৯] | |
জনসংখ্যা | |
• ২০২০ আনুমানিক | ৫১,৫৯,০৭৬ জন (১২১তম) |
• ঘনত্ব | ১৯৩/কিমি২ (৪৯৯.৯/বর্গমাইল) |
জিডিপি (পিপিপি) | ২০১৮ আনুমানিক |
• মোট | $২৬.৪৭৯ বিলিয়ন[১০] (–) |
• মাথাপিছু | $৫,৭৯৫[১১] (–) |
জিডিপি (মনোনীত) | ২০১৮ আনুমানিক |
• মোট | $১৪.৬১৬ বিলিয়ন[১২] (–) |
• মাথাপিছু | $৩,১৯৯[১৩] (–) |
জিনি (২০০৯) | ৩৫.৫[১৪] মাধ্যম |
মানব উন্নয়ন সূচক (২০১৯) | ০.৭০৮[১৫] উচ্চ · ১১৫তম |
মুদ্রা |
|
সময় অঞ্চল | ইউটিসি ২ (ফিলিস্তিন মান সময়) |
• গ্রীষ্মকালীন (ডিএসটি) | ইউটিসি ৩ (ফিলিস্তিন গ্রীষ্মকালীন সময়) |
তারিখ বিন্যাস | dd/mm/yyyy |
গাড়ী চালনার দিক | ডান |
কলিং কোড | 970 |
আইএসও ৩১৬৬ কোড | PS |
ইন্টারনেট টিএলডি | .ps |
|
ফিলিস্তিন বা প্যালেস্টাইন[i] (আরবি: فلسطين, ফিলাস্তীন্[১৮][১৯]), সরকারিভাবে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র (আরবি: دولة فلسطين, দাউলাত্ ফিলাস্তীন্) নামে পরিচিত,[৫] হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য অঞ্চলের নির্বাসনঘোষিত একটি রাষ্ট্র, যেখানে ১৫ নভেম্বর ১৯৮৮ সালে আলজিয়ার্স শহরে প্যালেস্টাইন লিবারেশন অরগানাইজেশন (পিএলও) ও প্যালেস্টাইন জাতীয় পরিষদ (পিএনসি) একপাক্ষিক ভাবে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা ঘোষণা করেছিল। ১৯৮৮ ঘোষণার সময়ে কোনো অঞ্চলেই পিএলওর নিয়ন্ত্রণ ছিল না,[২০] যদিও তারা যে অঞ্চলগুলি দাবি করেছিল আন্তর্জাতিকভাবে সেইগুলি ইসরাইলের দখলে রয়েছে।[২১] ১৯৪৭ সালে জাতিসংঘ দ্বারা প্রস্তাবিত ফিলিস্তিন বিভাগ যেভাবে প্রস্তাবিত হয়েছিল, সেখানে ফিলিস্তিন ভূখণ্ড (গাজা ভূখণ্ড ও পশ্চিম তীর) ছাড়াও ইসরায়েল শাসনাধীন কিছু অঞ্চল এবং জেরুজালেমকে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের রাজধানী হিসেবে দাবী করে তারা।[ii][১৯][৩]
১৯৭৪ সালে আরব লীগের শীর্ষ বৈঠকে স্থির হয়েছিল যে, পিএলও ফিলিস্তিনের জনগণের একমাত্র বৈধ প্রতিনিধি এবং ও তাদের জন্য জরুরি ভিত্তিতে একটি স্বাধীন দেশ প্রতিষ্ঠা করার আহবান জানিয়েছিল।[২২] ২২ নভেম্বর ১৯৭৪, থেকে একটি জাতি হিসেবে পিএলওকে " রাষ্ট্রহীন-সত্ত্বা " রূপে পর্যবেক্ষক অবস্থা রাখা হয়েছিল।[২৩][২৪] যারা কেবলমাত্র জাতিসংঘে তাদের বক্তব্য রাখতে পারতেন, কিন্তু ভোট দেবার কোনো ক্ষমতা ছিল না।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]ফিলিস্তিন সমস্যার প্রেক্ষাপট
[সম্পাদনা]ভূমধ্যসাগরের পূর্বে ২৮,৪২৯ বর্গমাইলব্যাপী ফিলিস্তিন দেশটি ছিল উসমানীয় খেলাফতের অধীন, প্রথম বিশ্বযুদ্ধে যারা ছিল ব্রিটেন-বিরোধী জোটে৷ তখন যুদ্ধ জয়ে ফিলিস্তিনদের সহযোগিতা পাওয়ার আশায় ১৯১৭ সালে ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লর্ড বেলফোর যুদ্ধে জয়ী হলে এই ভূমিতে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হবে বলে আশ্বাস দেন৷ যা ইতিহাসে "বেলফোর ঘোষণা" হিসেবে পরিচিত৷ যেহেতু ফিলিস্তিন অঞ্চলে আরবীয়রা ছিল ইহুদিদের তুলনায় কয়েকগুণ বেশি, সেহেতু ঘোষণাটি তাদের অনুকূল বলেই ধরে নেয় স্থানীয় আরবীয়রা।
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্রিটেনের প্রয়োজনে দুর্লভ বোমা তৈরির উপকরণ কৃত্রিম ফসফরাস তৈরি করতে সক্ষম হন ইহুদি বিজ্ঞানী ড. হেইস বাইজম্যান৷ ফলে আনন্দিত ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী জানতে চাইলেন কী ধরনের পুরস্কার তিনি চান? উত্তর ছিল- "অর্থ নয়, আমার স্বজাতির জন্য এক টুকরো ভূমি আর তা হবে ফিলিস্তিন৷"[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] ফলে ফিলিস্তিন ভূখণ্ডটি ইহুদিদের হাতে তুলে দেয়ার জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুতি নেয় ব্রিটেন৷ প্রথম বিশ্বযুদ্ধ জয়ের পর ব্রিটেন স্বাধীনতা দেয়ার অঙ্গীকারে ১৯১৮ সাল থেকে ৩০ বছর দেশটিকে নিজেদের অধীন রাখে৷ মূলত এই সময়টিই ফিলিস্তিনকে আরব-শূন্য (বিশেষত মুসলিম-শূন্য) করার জন্য কাজে লাগায় ইঙ্গ-মার্কিন শক্তি৷ [২৫]
ফিলিস্তিনিদের উচ্ছেদকরণ
[সম্পাদনা]১৯২০ সালে জাতিপুঞ্জ ঘোষণার মাধ্যমে ব্রিটিশরা ম্যান্ডেটরি প্যালেস্টাইন প্রতিষ্ঠা করে। ব্রিটিশ কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার পর বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে দলে দলে ইহুদিরা ফিলিস্তিনে জড়ো হতে থাকে, যাকে আলিয়াহ বলা হয়। অতঃপর ব্রিটিশ সরকার একদিকে ইহুদিদের জন্য ফিলিস্তিন উন্মুক্ত করে দেয়, অন্যদিকে ব্রিটিশ বাহিনীর সহযোগিতায় ইহুদি মিলিশিয়ারা (আধা-সামরিক বাহিনী সদৃশ) ফিলিস্তিনদের বিতাড়িত করে নিজেদের অবস্থান সুদৃঢ় করার জন্য গড়ে তুলতে থাকে৷ তার মধ্যে তিনটি প্রধান সংগঠন ছিল হাগানাহ, ইরগুন ও স্ট্যার্ন গ্যাং যারা হত্যা, সন্ত্রাস, ধর্ষণ আর ধ্বংসযজ্ঞ সৃষ্টির মাধ্যমে ফিলিস্তিনদের বাধ্য করে ফিলিস্তিন ছেড়ে চলে যেতে৷ সংগঠনগুলোর গণহত্যার কথা যখন আন্তর্জাতিকভাবে প্রচারিত হচ্ছিল তখন পরিস্থিতকে নিজেদের অনুকূলে আনার জন্য গুপ্ত সংগঠন হাগানাহ বেছে নেয় আত্মহনন পন্থা৷ ১৯৪০ সালে এসএস প্যাট্রিয়া নামক একটি জাহাজকে হাইফা বন্দরে তারা উড়িয়ে দিয়ে ২৭৬ জন ইহুদিকে হত্যা করে৷ ১৯৪২ সালে আরেকটি জাহাজকে উড়িয়ে দিয়ে ৭৬৯ জন ইহুদিকে হত্যা করে৷ উভয় জাহাজে করে ইহুদিরা ফিলিস্তিনে আসছিল আর ব্রিটিশরা সামরিক কৌশলগত কারণে জাহাজ দুটিকে ফিলিস্তিনের বন্দরে ভিড়তে দিচ্ছিল না৷ হাগানাহ এভাবে ইহুদিদের হত্যা করে বিশ্ব জনমতকে নিজেদের পক্ষে আনার চেষ্টা করে৷ পাশাপাশি ইহুদিদের বসতি স্থাপন ও আরবদের উচ্ছেদকরণ চলতে থাকে খুব দ্রুত৷ এর ফলে ২০ লাখ বসতির মধ্যে বহিরাগত ইহুদির সংখ্যা বেড়ে দাড়ায় ৫ লাখ ৪০ হাজার৷ এ সময়ই ১৯৪৭ সালের ২৯ নভেম্বর ইহুদি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ইঙ্গ-মার্কিন চাপে জাতিসংঘে ভোট গ্রহণ করা হয়, তাতে ৩৩টি রাষ্ট্র ফিলিস্তিনে ইহুদি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পক্ষে, ১৩টি বিপক্ষে এবং ১০টি ভোট প্রদানে বিরত থাকে৷ প্রস্তাব অনুযায়ী মোট জনসংখ্যার এক-চতুর্থাংশ হয়েও ইহুদিরা পেল ভূমির ৫৭% আর ফিলিস্তিনীরা পেল ৪৩% তবে প্রস্তাবিত ইহুদি রাষ্ট্রটির উত্তর-পশ্চিম সীমানা ছিল অনির্ধারিত ফলে ভবিষ্যতে ইহুদিরা সীমানা বাড়াতে পারে৷ এভাবে ইহুদিদের কাঙ্ক্ষিত ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা নিশ্চিত হয়ে পড়ে।
ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা
[সম্পাদনা]ফিলিস্তিন অঞ্চলের কার্যত মালিকানা লাভের পর ইহুদি বসতি বাড়ানোর লক্ষ্যে এবং ফিলিস্তিনদের উচ্ছেদ করার উদ্দেশে রাতে তাদের ফোন লাইন, বিদ্যুৎ লাইন কাটা, বাড়িঘরে হ্যান্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ, জোর করে জমি দখল এবং বিভিন্নভাবে নারী নির্যাতনের মতো কাজে জড়িয়ে পড়লো স্থানীয় ও বহিরাগত ইহুদি ও সরকারের মদদপুষ্ট সেনাবাহিনী৷ ফলে লাখ লাখ ফিলিস্তিনিরা আরব দেশ ত্যাগ করতে বাধ্য হয়।
এরপরই ১৯৪৮ সালের ১২ মে রাত ১২টা এক মিনিটে ইসরায়েল রাষ্ট্র ঘোষণা করে ইহুদি জায়নবাদীরা, যাদের প্রধান ছিলেন দাভিদ বেন গুরিয়ন (পরবর্তীতে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী)৷ ১০ মিনিটের ভেতর যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়, অতঃপর সোভিয়েত ইউনিয়ন ও ব্রিটেন স্বীকৃতি দেয়।[২৫]
ভূগোল
[সম্পাদনা]মূল নিবন্ধ: ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের ভূগোল
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের দাবিকৃত এলাকাগুলো দক্ষিণ লেভান্তে অবস্থিত। গাজা স্ট্রিপ পশ্চিমে ভূমধ্যসাগর, দক্ষিণে মিশর এবং উত্তর ও পূর্বে ইসরাইল। পশ্চিম তীর পূর্বে জর্ডান এবং উত্তর, দক্ষিণ এবং পশ্চিমে ইসরাইল। এইভাবে, ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের দাবিকৃত এলাকা গঠনকারী দুটি ছিটমহল ইসরায়েল দ্বারা বিচ্ছিন্ন হয়ে একে অপরের সাথে কোনো ভৌগলিক সীমানা নেই। এই অঞ্চলগুলি স্থলভাগের ভিত্তিতে বিশ্বের 163তম বৃহত্তম দেশ গঠন করবে।
ফিলিস্তিনের বেশ কিছু পরিবেশগত সমস্যা রয়েছে; গাজা স্ট্রিপের সম্মুখীন সমস্যাগুলির মধ্যে মরুকরণ অন্তর্ভুক্ত; মিঠা পানির লবণাক্তকরণ; নিকাশী চিকিত্সা; পানিবাহিত রোগ; মাটির অবক্ষয়; এবং ভূগর্ভস্থ পানি সম্পদের অবক্ষয় ও দূষণ। পশ্চিম তীরে, একই সমস্যাগুলির অনেকগুলি প্রযোজ্য; যদিও মিঠা পানি অনেক বেশি, চলমান বিরোধের কারণে প্রবেশাধিকার সীমিত।
এই অঞ্চলে তিনটি পার্থিব ইকোরিজিয়ন পাওয়া যায়: পূর্ব ভূমধ্যসাগরীয় শঙ্কু-স্ক্লেরোফিলাস-বিস্তৃত পাতার বন, আরব মরুভূমি এবং মেসোপটেমিয়ার ঝোপ মরুভূমি।
জলবায়ু
[সম্পাদনা]ফিলিস্তিনে তাপমাত্রা ব্যাপকভাবে পরিবর্তিত হয়। পশ্চিম তীরের জলবায়ু বেশিরভাগই ভূমধ্যসাগরীয়, উপকূলরেখার তুলনায় উঁচু এলাকায় সামান্য শীতল, পশ্চিমে অঞ্চল। পূর্বে, পশ্চিম তীরে শুষ্ক এবং গরম জলবায়ু দ্বারা চিহ্নিত মৃত সাগরের পশ্চিম উপকূলরেখা সহ জুডিয়ান মরুভূমির বেশিরভাগ অংশ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। গাজার একটি গরম আধা-শুষ্ক জলবায়ু রয়েছে (কোপেন: BSh) মৃদু শীত এবং শুষ্ক গরম গ্রীষ্মের সাথে। °ফা)। শীতলতম মাস হল জানুয়ারিতে তাপমাত্রা সাধারণত 7 °C (45 °F)। বৃষ্টি কম হয় এবং সাধারণত নভেম্বর থেকে মার্চের মধ্যে পড়ে, বার্ষিক বৃষ্টিপাতের হার প্রায় 4.57 ইঞ্চি (116 মিমি)।
অর্থনীতি
[সম্পাদনা]মূল নিবন্ধ: ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের অর্থনীতি
আরও দেখুন: প্যালেস্টাইন রাজ্যে কর আরোপ
পর্যটন
[সম্পাদনা]মূল নিবন্ধ: প্যালেস্টাইন রাজ্যে পর্যটন
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র কর্তৃক দাবিকৃত অঞ্চলের পর্যটন বলতে পূর্ব জেরুজালেম, পশ্চিম তীর এবং গাজা উপত্যকার পর্যটনকে বোঝায়। ২০১০ সালে, ৪.৬ মিলিয়ন মানুষ ফিলিস্তিনি অঞ্চল পরিদর্শন করেছিল, ২০০৯ সালে ২.৬ মিলিয়নের তুলনায়। এই সংখ্যার মধ্যে ২.২ মিলিয়ন বিদেশী পর্যটক এবং ২.৭ মিলিয়ন ছিল দেশীয়। বেশিরভাগ পর্যটক মাত্র কয়েক ঘন্টার জন্য বা একদিনের ভ্রমণের অংশ হিসাবে আসেন। ২০১২ এর শেষ প্রান্তিকে ১৫০০,০০০ এরও বেশি অতিথি পশ্চিম তীরের হোটেলে অবস্থান করেছিলেন; ৪০% ইউরোপীয় এবং ৯% মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডা থেকে ছিল। লোনলি প্ল্যানেট ভ্রমণ নির্দেশিকা লিখেছেন যে "পশ্চিম তীর ভ্রমণের সবচেয়ে সহজ জায়গা নয় তবে প্রচেষ্টাটি প্রচুর পরিমাণে পুরস্কৃত হয়।" ২০১৩ সালে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের পর্যটন মন্ত্রী রুলা মায়া বলেছেন যে তার সরকার ফিলিস্তিনে আন্তর্জাতিক ভ্রমণকে উত্সাহিত করার লক্ষ্য রাখে, কিন্তু পেশাটি হল ফিলিস্তিনিদের প্রধান আয়ের উৎস হতে পর্যটন খাতকে বাধা দেওয়ার প্রধান কারণ। ইসরায়েলের ভিসা নীতির দ্বারা আরোপিত ব্যতীত বিদেশী নাগরিকদের উপর আরোপিত কোন ভিসার শর্ত নেই। জেরুজালেম, পশ্চিম তীর এবং গাজায় প্রবেশ সম্পূর্ণরূপে ইসরায়েল সরকারের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে প্রবেশের জন্য শুধুমাত্র একটি বৈধ আন্তর্জাতিক পাসপোর্ট প্রয়োজন।
যোগাযোগ
[সম্পাদনা]মূল নিবন্ধ: প্যালেস্টাইন রাজ্যে যোগাযোগ
ফিলিস্তিনের কেন্দ্রীয় পরিসংখ্যান ব্যুরো (পিসিবিএস) এবং টেলিকম ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে যে ফিলিস্তিনে ২০১০ সালের শেষের দিকে ২.৬ মিলিয়নের তুলনায় ৪.২ মিলিয়ন সেলুলার মোবাইল গ্রাহক ছিল যখন ফিলিস্তিনে ADSL গ্রাহকের সংখ্যা প্রায় ৩৬৩ হাজারে বেড়েছে। একই সময়ের মধ্যে ১১৯ হাজার থেকে ২০১৯ এর শেষ। ৯৭% ফিলিস্তিনি পরিবারের কমপক্ষে একটি সেলুলার মোবাইল লাইন রয়েছে যেখানে কমপক্ষে একটি স্মার্টফোন ৮৬% পরিবারের মালিকানাধীন (পশ্চিম তীরে ৯১% এবং গাজা উপত্যকায় ৭৮%)। ফিলিস্তিনি পরিবারের প্রায় ৮০% তাদের বাড়িতে ইন্টারনেট ব্যবহার করে এবং প্রায় এক তৃতীয়াংশের একটি কম্পিউটার রয়েছে। ১২ জুন ২০২০ সালো বিশ্বব্যাংক টেকনোলজি ফর ইয়ুথ অ্যান্ড জবস (টেকস্টার্ট) প্রকল্পের জন্য US$১৫ মিলিয়ন অনুদান অনুমোদন করেছে যার লক্ষ্য ফিলিস্তিনি আইটি সেক্টরকে ফার্মগুলির সক্ষমতা উন্নত করতে এবং আরও উচ্চ মানের চাকরি তৈরি করতে সহায়তা করা। পশ্চিম তীর এবং গাজার জন্য বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর কান্থন শঙ্কর বলেন, "আইটি সেক্টরের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে শক্তিশালী অবদান রাখার সম্ভাবনা রয়েছে। এটি ফিলিস্তিনি যুবকদের সুযোগ দিতে পারে, যারা জনসংখ্যার 30% এবং তীব্র বেকারত্বের শিকার। "
অর্থনৈতিক সেবা সমূহ
[সম্পাদনা]প্যালেস্টাইন মনিটারি অথরিটি ই-ওয়ালেট এবং প্রিপেইড কার্ড সহ ইলেকট্রনিক পেমেন্ট পরিষেবা পরিচালনা এবং বিধানের জন্য নির্দেশিকা জারি করেছে।
পরিবহন
[সম্পাদনা]মূল নিবন্ধ: প্যালেস্টাইন রাজ্যে পরিবহন
জল সরবরাহ এবং স্যানিটেশন
মূল নিবন্ধ: ফিলিস্তিন রাজ্যে জল সরবরাহ এবং স্যানিটেশন
আরও দেখুন: জল, স্যানিটেশন এবং হাইজিন মনিটরিং প্রোগ্রাম
ফিলিস্তিনি অঞ্চলে পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন তীব্র পানির ঘাটতি দ্বারা চিহ্নিত এবং ইসরায়েলি দখলদারিত্ব দ্বারা অত্যন্ত প্রভাবিত। ফিলিস্তিনের জলসম্পদ সম্পূর্ণরূপে ইসরায়েল দ্বারা নিয়ন্ত্রিত এবং ভূগর্ভস্থ জলের বিভাজন অসলো II অ্যাকর্ডের বিধান সাপেক্ষে৷[উদ্ধৃতি প্রয়োজন]
সাধারণত, পশ্চিম তীরের তুলনায় গাজা উপত্যকায় পানির গুণমান খুবই খারাপ। ফিলিস্তিনি অঞ্চলে বিতরণ করা জলের প্রায় এক তৃতীয়াংশ থেকে অর্ধেক বিতরণ নেটওয়ার্কে হারিয়ে গেছে। গাজা উপত্যকার দীর্ঘস্থায়ী অবরোধ এবং গাজা যুদ্ধ গাজা উপত্যকার অবকাঠামোর মারাত্মক ক্ষতি করেছে। বর্জ্য জলের বিষয়ে, বিদ্যমান শোধনাগারগুলির সমস্ত উত্পাদিত বর্জ্য জল শোধন করার ক্ষমতা নেই, যা মারাত্মক জল দূষণ ঘটায়। সেক্টরের উন্নয়ন বাহ্যিক অর্থায়নের উপর নির্ভর করে।]
আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি
[সম্পাদনা]এশিয়া
[সম্পাদনা]- কিরগিস্তান
- আফগানিস্তান[২৬]
- আজারবাইজান[২৬]
- গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ[২৬]
- ব্রুনেই[২৬]
- চীন[২৬]
- ভারত[২৭]
- ইন্দোনেশিয়া[২৬]
- কাজাকিস্তান[২৬]
- মালয়েশিয়া[২৬]
- মালদ্বীপ[২৬]
- উত্তর কোরিয়া[২৭]
- পাকিস্তান[২৬]
- শ্রীলঙ্কা[২৭]
- সৌদি আরব[২৬]
- গণপ্রজাতন্ত্রী সিজিস্তান[২৬]
- তুরস্ক[২৬]
- তাজিকিস্তান[২৬]
- তুর্কমেনিস্তান[২৬]
- উজবেকিস্তান[২৬]
- ভিয়েতনাম[২৮]
দক্ষিণ আমেরিকা
[সম্পাদনা]উত্তর আমেরিকা
[সম্পাদনা]ইউরোপ
[সম্পাদনা]- আলবেনিয়া[২৬]
- বুলগেরিয়া[২৭]
- সাইপ্রাস[৩০]
- চেক প্রজাতন্ত্র[২৭]
- হাঙ্গেরি
- মন্টিনিগ্রো[৩১]
- পোল্যান্ড[২৭]
- সুইডেন[২৩]
- রোমানিয়া[২৭]
- রাশিয়া[২৭]
- সার্বিয়া[২৭]
- ইউক্রেন[৩২]
- তুরস্ক
- স্পেন[৩৩]
- আয়ারল্যান্ড[৩৩]
- নরওয়ে[৩৩]
- স্লোভেনিয়া[৩৪]
মধ্যপ্রাচ্য
[সম্পাদনা]- মিশর[২৬]
- ইরান[২৬]
- ইরাক[২৬]
- জর্ডান[২৬]
- কুয়েত[২৬]
- লেবানন[২৬]
- ওমান[২৬]
- কাতার[২৬]
- সৌদি আরব[২৬]
- সিরিয়া[২৬]
- সংযুক্ত আরব আমিরাত[২৬]
- ইয়েমেন[২৬]
আফ্রিকা
[সম্পাদনা]- আলজেরিয়া[২৬]
- বেনিন[২৬]
- বুরকিনা ফাসো[২৬]
- চাদ[২৬]
- কোমোরোস[২৬]
- ইথিওপিয়া[২৬]
- গ্যাবন[২৬]
- গাম্বিয়া[২৬]
- ঘানা[২৬]
- গিনি[২৬]
- গিনি-বিসাউ[২৬]
- লিবিয়া[২৬]
- মালি[২৬]
- মৌরিতানিয়া[২৬]
- মরোক্কো[২৬]
- মোজাম্বিক[২৬]
- নাইজার[২৬]
- নাইজেরিয়া[২৬]
- সেনেগাল[২৬]
- সিয়েরা লিওন[২৬]
- সোমালিয়া[২৬]
- দক্ষিণ আফ্রিকা[২৭]
- সুদান[২৬]
- তাঞ্জানিয়া[২৭]
- টোগো[২৬]
- তিউনিসিয়া[২৬]
- উগান্ডা[২৬]
- জিম্বাবুয়ে[২৭]
চিত্রশালা
[সম্পাদনা]-
ব্রিটিশ ম্যান্ডেট এর অধীনে ফিলিস্তিনের পতাকা
-
ফিলিস্তিনের বর্তমান জাতীয় পতাকা
-
ব্রিটিশ ম্যান্ডেট এর অধীনে ফিলিস্তিন এবং ট্রান্স-জর্দান
-
জেরুজালেম শহরে হায়কলে শোলোমোন বা ডোম অব জেরুজালেম
-
ফিলিস্তিনি পাউন্ড
-
ব্রিটিশ ম্যান্ডেট এর অধীনে ফিলিস্তিনের স্ট্যাম্প
-
ব্রিটিশ ম্যান্ডেট এর অধীনে ফিলিস্তিনের স্ট্যাম্প
-
ব্রিটিশ ম্যান্ডেট ফিলিস্তিনের মুদ্রা
-
ব্রিটিশ ম্যান্ডেট ফিলিস্তিনের পাসপোর্ট
-
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি প্রদানকারী রাষ্ট্র ২০১৫
-
অটোমান ফিলিস্তিন ১৭৫৯
-
ফিলিস্তিন ১৮৫১
-
ফিলিস্তিন ১৮৬৪
-
ফিলিস্তিন ১৯০০
-
ফিলিস্তিন ১৯১৫
-
ফিলিস্তিন ১৯২০
-
ফিলিস্তিন ১৯২৪
-
ফিলিস্তিন ১৯৪৬
-
ফিলিস্তিন ভূখণ্ডে জাতিসংঘ প্রস্তাবিত আরব ও ইহুদী রাষ্ট্র, ১৯৪৭
পাদটীকা
[সম্পাদনা]i. | ^ Note that the name Palestine can commonly be interpreted as the entire territory of the former British Mandate, which today also incorporates Israel. The history was expressed by Mahmoud Abbas in his September 2011 speech to the United Nations: "... we agreed to establish the State of Palestine on only 22% of the territory of historical Palestine - on all the Palestinian Territory occupied by Israel in 1967."[৩৫] The name is also officially used as the short-form reference to the State of Palestine[৩৬] and this should be distinguished from other homonymous uses for the term including the Palestinian Authority,[১৯] the Palestine Liberation Organization,[৩৭] and the subject of otherproposals for the establishment of a Palestinian state. |
ii. | ^ The Palestinian Declaration of Independence proclaims the "establishment of the State of Palestine on our Palestinian territory with its capital Jerusalem (Al-Quds Ash-Sharif)."[৫] The same decision was taken also by the PLC in May 2002 when it approved the PNA Basic Law, which states unambiguously "Jerusalem is the Capital of Palestine".[৩৮] Ramallah is the administrative capital where government institutions and foreign representative offices are located. Jerusalem's final status awaits future negotiations between Israel and the Palestinian Authority (see "Negotiating Jerusalem", University of Maryland). The United Nations and most countries do not accept Israel's annexation of East Jerusalem through the Jerusalem Law of 1980 (see Kellerman 1993, পৃ. 140) and maintain their embassies to Israel in Tel Aviv (see the The World Factbook ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৫ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে. Central Intelligence Agency). |
iii. | ^ Israel allows the PNA to execute some functions in the Palestinian territories, depending on the area classification. It maintains minimal interference (retaining control of borders: air,[৩৯] sea beyond internal waters,[৩৯][৪০] land[৪১]) in the Gaza Strip, and varying degrees of interference elsewhere.[৪২][৪৩][৪৪][৪৫][৪৬] See also Israeli-occupied territories. |
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Palestine"। nationalanthems.info। ৩১ মার্চ ২০১৪ তারিখে মূল (includes audio) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৪।
- ↑ "Ban sends Palestinian application for UN membership to Security Council"। United Nations News Centre। ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১১। ১০ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৫।
- ↑ ক খ Bissio, Robert Remo, সম্পাদক (১৯৯৫)। The World: A Third World Guide 1995–96। Montevideo: Instituto del Tercer Mundo। পৃষ্ঠা 443। আইএসবিএন 978-0-85598-291-1।
- ↑ Lapidoth, Ruth (২০১১)। "Jerusalem: Some Legal Issues" (পিডিএফ)। The Jerusalem Institute for Israel Studies। পৃষ্ঠা 26। ৫ জুন ২০১৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুন ২০১৪।
The attitude of the Palestinians was expressed inter alia in 1988 and 2002. When the Palestine National Council proclaimed in November 1988 the establishment of a Palestinian State, it asserted that Jerusalem was its capital. In October 2002, the Palestinian Legislative Council adopted the Law on the Capital, which stipulates that Jerusalem is the capital of the Palestinian State, the main seat of its three branches of government. The State of Palestine is the sovereign of Jerusalem and of its holy places. Any statute or agreement that diminishes the rights of the Palestinian State in Jerusalem is invalid. This statute can be amended only with the consent of two-thirds of the members of the Legislative Council. The 2003 Basic Law also asserts that Jerusalem is the capital of the State of Palestine.
Reprinted from: Wolfrum, Rüdiger (ed.) (online 2008, print 2011). The Max Planck Encyclopedia of Public International Law. Oxford University Press. - ↑ ক খ গ "Declaration of Independence (1988) (UN Doc)"। State of Palestine Permanent Observer Mission to the United Nations। United Nations। ১৮ নভেম্বর ১৯৮৮। ৮ জুন ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৪।
- ↑ Miskin, Maayana (৫ ডিসেম্বর ২০১২)। "PA Weighs 'State of Palestine' Passport"। israelnationalnews.com। Arutz Sheva। ৭ ডিসেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৪।
A senior PA official revealed the plans in an interview with Al-Quds newspaper. The change to 'state' status is important because it shows that 'the state of Palestine is occupied,' he said.
- ↑ "State of Palestine name change shows limitations"। AP। ১৭ জানুয়ারি ২০১৩। ১০ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
Israel remains in charge of territories the world says should one day make up that state.
- ↑ "The World Factbook: Middle East: West Bank"। cia.gov। Central Intelligence Agency। ৭ এপ্রিল ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৪।
- ↑ "The World Factbook: Middle East: Gaza Strip"। cia.gov। Central Intelligence Agency। ১২ মে ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৪।
- ↑ "World Bank, International Comparison Program database: GDP, PPP (current international $)" (পিডিএফ)। Data World Bank। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুলাই ২০২০।
- ↑ "GDP per capita, PPP (current international $) – West Bank and Gaza | Data"। data.worldbank.org। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুলাই ২০২০।
- ↑ "GDP (current US$) – West Bank and Gaza | Data"। data.worldbank.org। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুলাই ২০২০।
- ↑ "GDP per capita (current US$) – West Bank and Gaza | Data"। data.worldbank.org। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুলাই ২০২০।
- ↑ "GINI Index: West Bank and Gaza"। The World Bank: Data। ৮ জুন ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৪।
- ↑ Human Development Report 2020 The Next Frontier: Human Development and the Anthropocene (পিডিএফ)। United Nations Development Programme। ১৫ ডিসেম্বর ২০২০। পৃষ্ঠা 343–346। আইএসবিএন 978-92-1-126442-5। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ডিসেম্বর ২০২০।
- ↑ According to Article 4 of the 1994 Paris Protocol. The Protocol allows the Palestinian Authority to adopt multiple currencies. In the West Bank, the Israeli new sheqel and Jordanian dinar are widely accepted; while in the Gaza Strip, the Israeli new sheqel and Egyptian pound are widely accepted.
- ↑ Eqeiq, Amal (১ মে ২০১৯)। [/jps/article/48/3/26/55117/From-Haifa-to-Ramallah-and-Back-New-Old "From Haifa to Ramallah (and Back): New/Old Palestinian Literary Topography"]
|url=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। Journal of Palestine Studies। 48 (3): 26–42। আইএসএসএন 0377-919X। ডিওআই:10.1525/jps.2019.48.3.26। সংগ্রহের তারিখ ২২ নভেম্বর ২০২০। - ↑ Bissio, 1995, p. 433.
- ↑ ক খ গ Baroud, Ramzy (২০০৪)। Kogan Page, সম্পাদক। Middle East Review (27th সংস্করণ)। London: Kogan Page। পৃষ্ঠা 161। আইএসবিএন 978-0-749-44066-4।
- ↑ Bercovitch and Zartman, 2008, 43 (via Google Books).
- ↑ Staff (২০ ফেব্রুয়ারি ২০০৮)। "Palestinians 'May Declare State'"। BBC News। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৯-২৭।
But another negotiator and senior official, Saeb Erekat, disagreed arguing that the Palestine Liberation Organisation had already declared independence in 1988. 'Now we need real independence, not a declaration. We need real independence by ending the occupation. We are not Kosovo. We are under Israeli occupation and for independence we need to acquire independence', Mr Erekat said.
- ↑ al Madfai, Madiha Rashid (১৯৯৩)। Jordan, the United States and the Middle East Peace Process, 1974–1991। Cambridge Middle East Library। 28। Cambridge: Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 21। আইএসবিএন 978-0-521-41523-1।
- ↑ ক খ UN General Assembly (২২ নভেম্বর ১৯৭৪)। "UN General Assembly Resolution 3237"। UN General Assembly (via The Jerusalem Fund)। ২০১১-১১-১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৯-২৯।
- ↑ Geldenhuys, Deon (১৯৯০)। Isolated States: A Comparative Analysis। Cambridge Studies in International Relations। 15। Cambridge: Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 155। আইএসবিএন 978-0-521-40268-2।
- ↑ ক খ দৈনিক যায় যায় দিন, ২৯ নভেম্বর, ফোকাস পাতা
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ জ ঝ ঞ ট ঠ ড ঢ ণ ত থ দ ধ ন প ফ ব ভ ম য র ল শ ষ স হ ড় ঢ় য় ৎ কক কখ কগ কঘ কঙ কচ কছ কজ কঝ কঞ কট কঠ কড কঢ কণ কত কথ কদ OIC members and Palestine ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৩ মার্চ ২০১৬ তারিখে The Statistical, Economic and Social Research and Training Centre for Islamic Countries
OIC members urge recognition of Hamas People's Daily - ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ জ ঝ ঞ ট ঠ ড ঢ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;un
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ "http://www.mofa.gov.vn/en/bng_vietnam/dscqdd/dt041206142716/view"।
|title=
এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য) - ↑ "http://www.palestina.int.ar/"।
|title=
এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য) - ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১২ আগস্ট ২০০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ আগস্ট ২০১২।
- ↑ "http://www.mip.vlada.cg.yu/index.php?akcija=vijesti&id=15103"। ২৪ মার্চ ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
|title=
এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য) - ↑ "http://www.mfa.gov.ua/mfa/ua/publication/content/1757.htm"। ২৩ নভেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
|title=
এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য) - ↑ ক খ গ "Spain, Norway and Ireland formally recognize a Palestinian state as EU rift with Israel widens"। AP News (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৪-০৫-২৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-২০।
- ↑ "Republic of Slovenia and State of Palestine establish diplomatic relations | GOV.SI"। Portal GOV.SI (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৪-০৬-০৫। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১০-২০।
- ↑ Abbas speech transcript
- ↑ Bissio, Robert Remo, সম্পাদক (১৯৯৫)। The World: A Third World Guide 1995–96। Montevideo: Instituto del Tercer Mundo। পৃষ্ঠা 443। আইএসবিএন 978-0-85598-291-1।
- ↑ UN General Assembly (৯ ডিসেম্বর ১৯৮৮)। "United Nations General Assembly Resolution 43/177"। UN Information System on the Question of Palestine। ২০১১-১১-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৯-২৯।
- ↑ "2002 Basic Law"। The Palestinian Basic Law। ২০১০-০৩-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৮-০২।
- ↑ ক খ control of the airspace and the territorial waters of the Gaza Strip.
- ↑ Map of Gaza fishing limits, "security zones".
- ↑ Disengagement Plan: Renewing the Peace Process: "Israel will guard the perimeter of the Gaza Strip, continue to control Gaza air space, and continue to patrol the sea off the Gaza coast. ... Israel will continue to maintain its essential military presence to prevent arms smuggling along the border between the Gaza Strip and Egypt (Philadelphi Route), until the security situation and cooperation with Egypt permit an alternative security arrangement."
- ↑ "Israel: 'Disengagement' Will Not End Gaza Occupation"। Human Rights Watch। ২৯ অক্টোবর ২০০৪। ১২ জুলাই ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৭-১৬।
- ↑ Gold, Dore; Institute for Contemporary Affairs (২৬ আগস্ট ২০০৫)। "Legal Acrobatics: The Palestinian Claim that Gaza Is Still 'Occupied' Even After Israel Withdraws"। Jerusalem Issue Brief। Jerusalem Center for Public Affairs। 5 (3)। ২১ জুন ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৭-১৬।
- ↑ Bell, Abraham (২৮ জানুয়ারি ২০০৮)। "International Law and Gaza: The Assault on Israel's Right to Self-Defense"। Jerusalem Issue Brief। Jerusalem Center for Public Affairs। 7 (29)। ২১ জুন ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৭-১৬।
- ↑ Transcript (২২ জানুয়ারি ২০০৮)। "Address by FM Livni to the 8th Herzliya Conference"। Israeli Ministry of Foreign Affairs। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৯-২৬।
- ↑ Salih, Zak M. (১৭ নভেম্বর ২০০৫)। "Panelists Disagree Over Gaza's Occupation Status"। University of Virginia School of Law। ২০১৬-০৩-০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৯-২৬।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- Cross, Tony (24 September 2011). "After Abbas's UN Bid Are Palestinians Closer To Having a State?". Radio France Internationale. Retrieved 2011-9-28.
- Recognition of a Palestinian state Premature Legally Invalid and Undermining any Bona Fide Negotiation Process
- Political Statement accompanying Palestinian Declaration of Independence
- Permanent Observer Mission of Palestine to the United Nations
- The Historic Compromise: The Palestinian Declaration of Independence and the Twenty-Year Struggle for a Two-State Solution
- Palestine in Ottoman Times
- International Recognition of a Unilaterally Declared Palestinian State: Legal and Policy Dilemmas ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৫ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে, by Tal Becker
- ফিলিস্তিন (অঞ্চল)
- ফিলিস্তিন রাষ্ট্র
- এশিয়ার রাষ্ট্র
- ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা সংস্থা
- ফিলিস্তিনি জাতীয়তাবাদ
- অস্বীকৃত বা বিশালভাবে অস্বীকৃত রাষ্ট্র
- স্বায়ত্বশাসিত অঞ্চল
- বিভক্ত অঞ্চল
- ইসলামিক সহযোগিতার সংগঠনের সদস্য রাষ্ট্র
- ফিলিস্তিনি জাতীয় কর্তৃপক্ষ বৈদেশিক সম্পর্ক
- ইসলামি সহযোগিতা সংস্থার সদস্য রাষ্ট্র
- আরব লিগের সদস্য রাষ্ট্র
- আরবিভাষী দেশ ও অঞ্চল
- পূর্ব ভূমধ্যসাগরীয়
- পূর্ব-ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল
- মধ্যপ্রাচ্যের রাষ্ট্র
- নিকট প্রাচ্যের রাষ্ট্র
- পশ্চিম এশিয়ার রাষ্ট্র
- প্রজাতন্ত্র
- জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের পর্যবেক্ষক
- ১৯৮৮-এ প্রতিষ্ঠিত রাষ্ট্র ও অঞ্চল
- ১৯৮৮-এ এশিয়ায় প্রতিষ্ঠিত
- সীমিত স্বীকৃতির রাষ্ট্র