ধানবাদ জেলা
ধানবাদ জেলা धनबाद जिला | |
---|---|
ঝাড়খণ্ডের জেলা | |
ঝাড়খণ্ডে ধানবাদের অবস্থান | |
দেশ | ভারত |
রাজ্য | ঝাড়খণ্ড |
প্রশাসনিক বিভাগ | উত্তর ছোটনাগপুর |
সদরদপ্তর | ধানবাদ |
সরকার | |
• লোকসভা কেন্দ্র | ধানবাদ (লোকসভা নির্বাচনী এলাকা) |
আয়তন | |
• মোট | ২,০৭৪.৬৮ বর্গকিমি (৮০১.০৪ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (2011) | |
• মোট | ২৬,৮২,৬৬২ |
• জনঘনত্ব | ১,৩০০/বর্গকিমি (৩,৩০০/বর্গমাইল) |
জনতাত্ত্বিক | |
• লিঙ্গানুপাত | ৯০৮ |
প্রধান মহাসড়ক | এনএইচ১৯, এনএইচ১৮ |
ধানবাদ জেলা ভারতের ঝাড়খণ্ড রাজ্যের একটি প্রশাসনিক এলাকা। এটি এই রাজ্যের দ্বিতীয় জনবহুল জেলা। এই জেলার সদর দপ্তর ধানবাদ শহরে অবস্থিত। এই জেলা কয়লা খনির জন্য বিখ্যাত। জেলাটি ঝাড়খণ্ড রাজ্যের উত্তর ছোটনাগপুর বিভাগের অন্তর্গত। ১৯৫৬ খ্রিষ্টাব্দে রাজ্য পুনর্গঠন এর সময় মানভূম জেলার ধানবাদ মহকুমা এবং চাস ও চন্দনকিয়ারী থানা একত্রিত করে তৈরি হয় বিহারের নতুন ধানবাদ জেলা।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]ভৌগোলিক উপাত্ত
[সম্পাদনা]জেলাটি সমুদ্র সমতল থেকে গড়ে ২০০-২৫০ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত। এই জেলার ভূমিভাগ ছোট ছোট পাহাড় ও টিলা দ্বারা গঠিত। এই জেলার প্রধান নদী হল দামোদর নদ।
জনসংখ্যা
[সম্পাদনা]২০১১ সালের জনগননায় এই জেলার মোট জন সংখা ২৬,৮২,৬৬২ জন।[১] এই জেলাটি দেশের ১৮৪ তম জনবহুল শহর। ধানবাদ জেলয় প্রতি বর্গকিমিতে ১৩০০ জন বসবাস করেন।
ভাষা
[সম্পাদনা]ধানবাদ জেলায় প্রচলিত ভাষাসমূহের পাইচিত্র তালিকা নিম্নরূপ -
অর্থনীতি
[সম্পাদনা]এই জেলার অর্থনীতি প্রধানত কয়লা খনির উপর নির্ভরশীল। তবে ২০০৬ সালের ২৫০টি পিছিয়ে পড়া জেলার মধ্যে ধানবাদ জেলা অন্যতম। এই জেলাটি রাজ্যের ২১ টি পিছিয়ে পড়া জেলার একটি।
পরিবহন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "District Census 2011"। সংগ্রহের তারিখ ০১-০৮-২০১৬। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ http://www.censusindia.gov.in/2011census/C-16.html