ট্রেভর বেলিস
ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | ট্রেভর হার্লি বেলিস | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | গোলবার্ন, নিউ সাউথ ওয়েলস, অস্ট্রেলিয়া | ২১ ডিসেম্বর ১৯৬২|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি অফ স্পিন | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | ব্যাটসম্যান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৮৫-১৯৯৭ | নিউ সাউথ ওয়েলস | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৬ |
ট্রেভর হার্লি বেলিস (ইংরেজি: Trevor Bayliss; জন্ম: ২১ ডিসেম্বর, ১৯৬২) নিউ সাউথ ওয়েলসের গুলবার্ন এলাকায় জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত অস্ট্রেলীয় ক্রিকেট কোচ ও সাবেক খেলোয়াড়। ঘরোয়া ক্রিকেটে নিউ সাউথ ওয়েলস দলে খেলেছেন ট্রেভর বেলিস। বর্তমানে তিনি বিগ ব্যাশ লিগে সিডনি সিক্সার্স ও ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে পাঞ্জাব কিংস দল পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছেন। ২৬ মে, ২০১৫ তারিখে তাকে ইংল্যান্ড দলের প্রধান কোচ হিসেবে মনোনীত করা হয়।[১]
খেলোয়াড়ী জীবন
[সম্পাদনা]১৯৮৫ থেকে ১৯৯৭ সালের মধ্যে অস্ট্রেলিয়ার প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে নিউ সাউথ ওয়েলসের প্রতিনিধিত্ব করেন তিনি। দলে তিনি মূলতঃ মাঝারিসারির ব্যাটসম্যান ছিলেন। এরপর তিনি সিডনিতে চলে যান। সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ৫৮টি প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করে ৩৫.৫৮ গড়ে তিন সহস্রাধিক রান সংগ্রহ করেন। ১৯৮৯-৯০ মৌসুমে নিউ সাউথ ওয়েলসে থাকা অবস্থায় দুই সেঞ্চুরিসহ ৯৯২ রান তোলেন।[২]
কোচ
[সম্পাদনা]খেলোয়াড়ী জীবন থেকে অবসর নিয়ে কোচ হিসেবে নিজেকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অঙ্গনে সম্পৃক্ত করেন। নিউ সাউথ ওয়েলস ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের ডেভেলাপমেন্ট অফিসার মনোনীত হন ও দ্বিতীয় একাদশকে বেশ কয়েক বছর পরিচালনা করেন। ২০০৪-০৫ মৌসুমে স্টিভ রিক্সনের পরিবর্তে নিউ সাউথ ওয়েলসের কোচ মনোনীত হন ও দলকে পুরা কাপের ফাইনালে কুইন্সল্যান্ডকে ১ উইকেটে হারিয়ে শিরোপা লাভে সহায়তা করেন। পরের মৌসুমে ট্রফি লাভে সক্ষম না হলেও আইএনজি কাপ জয় করে।
২০০৭ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত শ্রীলঙ্কা দলের কোচের দায়িত্বে ছিলেন। এ সময়ে শ্রীলঙ্কা দল ২০১১ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে রানার্স-আপ হয়। উভয় দলই টুয়েন্টি২০ লিগের শিরোপা লাভ করেছিল। আগস্ট, ২০০৭ সালে টম মুডি’র স্থলাভিষিক্ত হয়ে শ্রীলঙ্কা দলকে পরিচালনা করেন। শ্রীলঙ্কা ক্রিকেটের দল নির্বাচকমণ্ডলীর কর্মকর্তা ও সাবেক অধিনায়ক অরবিন্দ ডি সিলভা, রঞ্জন মাদুগালে, মাইকেল তিসেরা, সিদ্ধার্থ ওয়েতমুনি ও বান্দুলা ওয়ার্নাপুরা’র সুপারিশক্রমে কুইন্সল্যান্ড বুলসের কোচ টেরি অলিভারকে পাশ কাটিয়ে তিনি এ মনোনয়ন পান।
২০০৮-০৯ মৌসুমে পাকিস্তান সফরে দলের সাথে ভ্রমণে থাকা অবস্থায় সশস্ত্র আক্রমণে শুরুতে তাকে আহত মনে করা হলেও পরবর্তীকালে তা মিথ্যা প্রমাণিত হয়।[৩]
সময়কাল | দল |
---|---|
২০০৪-০৭ | নিউ সাউথ ওয়েলস ক্রিকেট দল |
২০০৭-১১ | শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দল |
২০১১-১৫(২০১২-১৪) | সিডনি সিক্সার্স কলকাতা নাইট রাইডার্স |
২০১৫-বর্তমান | ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল |
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Brettig, Daniel (মে ২৬, ২০১৫)। "Trevor Bayliss a shrewd investment by England"। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ মে ২৭, ২০১৫।
- ↑ "Trevor Bayliss: Australia"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৭ জানুয়ারি ২০১২।
- ↑ "Sri Lankan cricketers attacked in Lahore"। Sky News। ২০০৯-০৩-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৩-০৩।
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- ইএসপিএনক্রিকইনফোতে ট্রেভর বেলিস (ইংরেজি)
- ক্রিকেটআর্কাইভে ট্রেভর বেলিস (সদস্যতা প্রয়োজনীয়) (ইংরেজি)
পূর্বসূরী টম মুডি |
শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দলের প্রধান কোচ ২০০৭-২০১১ |
উত্তরসূরী জিওফ মার্শ |
পূর্বসূরী পিটার মুরেজ |
ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের প্রধান কোচ ২০১৫- |
উত্তরসূরী নির্ধারিত হয়নি |
- ১৯৬২-এ জন্ম
- জীবিত ব্যক্তি
- অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার
- নিউ সাউথ ওয়েলসের ক্রিকেটার
- নিউ সাউথ ওয়েলস থেকে আগত ক্রিকেটার
- ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের কোচ
- শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দলের কোচ
- অস্ট্রেলীয় ক্রিকেট কোচ
- ইন্ডিয়ান ক্রিকেট লিগের কোচ
- বিগ ব্যাশ লিগের কোচ
- শ্রীলঙ্কা প্রিমিয়ার লিগের কোচ
- শ্রীলঙ্কায় দেশত্যাগী অস্ট্রেলীয়
- অস্ট্রেলিয়ান অফিসার্স অব দি অর্ডার অব দ্য ব্রিটিশ এম্পায়ার