কুয়াংচৌ পাইইউন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
কুয়াংচৌ পাইইউন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর 广州白云国际机场 | |||||||||||||||||||
|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
 | |||||||||||||||||||
 টার্মিনাল ২-এর প্রবেশ পথ | |||||||||||||||||||
| সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |||||||||||||||||||
| বিমানবন্দরের ধরন | সরকারি | ||||||||||||||||||
| পরিচালক | কুয়াংতুং বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ | ||||||||||||||||||
| পরিষেবাপ্রাপ্ত এলাকা | কুয়াংচৌ ও কুয়াংতুং-হংকং-ম্যাকাও বৃহত্তর উপসাগরীয় অঞ্চল | ||||||||||||||||||
| অবস্থান | পাইইউন–হৌতু জেলা, কুয়াংচৌ, কুয়াংতুং | ||||||||||||||||||
| চালু | ৫ আগস্ট ২০০৪ | ||||||||||||||||||
| যে হাবের জন্য | |||||||||||||||||||
| মনোনিবেশ শহর | |||||||||||||||||||
| এএমএসএল উচ্চতা | ১৫ মিটার / ৪৯ ফু | ||||||||||||||||||
| স্থানাঙ্ক | ২৩°২৩′৩৩″ উত্তর ১১৩°১৭′৫৬″ পূর্ব / ২৩.৩৯২৫০° উত্তর ১১৩.২৯৮৮৯° পূর্ব | ||||||||||||||||||
| ওয়েবসাইট | কুয়াংচৌ পাইইউন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর | ||||||||||||||||||
| মানচিত্র | |||||||||||||||||||
 সিএএসি বিমানবন্দর রেখাচিত্র | |||||||||||||||||||
  সিএএন বিমানবন্দরের অবস্থান  সিএএন বিমানবন্দরের অবস্থান | |||||||||||||||||||
| রানওয়ে | |||||||||||||||||||
| |||||||||||||||||||
| পরিসংখ্যান (২০১৯) | |||||||||||||||||||
| কুয়াংচৌ পাইইউন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কোম্পানি লিমিটেড | |||||||||||||||||||
| |||||||||||||||||||
কুয়াংচৌ পাইইউন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর বা গুয়াংঝো বাইয়ুন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (আইএটিএ: সিএএন, আইসিএও: জেডজিজিজি) দক্ষিণ চীনের কুয়াংতুং প্রদেশের কুয়াংচৌ বা গুয়াংঝো শহরের প্রধান বিমানবন্দর। উভয় বিমানবন্দর কোডই প্রাক্তন পাইইউন (বাইয়ুন) বিমানবন্দর থেকে উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত, এবং আইএটিএ কোড কুয়াংচৌয়ের ঐতিহাসিক রোমানীকরণ ক্যান্টন থেকে প্রাপ্ত। পাইইউন (বাইয়ুন) বিমানবন্দরটি চায়না সাউদার্ন এয়ারলাইন্স, ফেডেক্স এক্সপ্রেস, ৯ এয়ার, হাইনান এয়ারলাইন্স ও শেনচেন এয়ারলাইন্সের হাব হিসেবে কাজ করে। এটি বিমান চলাচলে কোভিড-১৯ মহামারীর প্রভাবের কারণে ২০২০ সালে যাত্রী পরিবহনে বিশ্বের ব্যস্ততম বিমানবন্দর ছিল। বিমানবন্দর ২০২০ সালে ৪৩.৮ মিলিয়ন যাত্রী পরিচালনা করেছিল।[২]
কুয়াংচৌ পাইইউন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরটি যাত্রী সংখ্যার দিক থেকে ২০১৯ সালে চীনের তৃতীয়-ব্যস্ততম ও বিশ্বের ১১তম-ব্যস্ত বিমানবন্দর ছিল, উক্ত সময়কালে ৬৫.৮ মিলিয়ন যাত্রী পরিচালনা করা হয়েছিল। পণ্য পরিবহনের ক্ষেত্রে, বিমানবন্দরটি চীনের তৃতীয় ব্যস্ততম বিমানবন্দর ছিল, পাশাপাশি বিমান চলাচলের ক্ষেত্রে দেশব্যাপী তৃতীয়-ব্যস্ত বিমানবন্দর ছিল।
সংক্ষিপ্ত বিবরণ
[সম্পাদনা]১৯৩২–২০০৪
[সম্পাদনা]পুরাতন পাইইউন বিমানবন্দরটি ১৯৩২ সালে খোলা হয়েছিল। কুয়াংচৌ শহরের সম্প্রসারণের কারণে, বিমানবন্দরটি বিমানবন্দরকে ঘিরে থাকা ভবনসমূহের কারণে যাত্রীদের চাহিদা মেটাতে সম্প্রসারিত হতে পারেনি। ২০০৪ সালের ৫ই আগস্ট নতুন পাইইউন বিমানবন্দর চালু হয় ও পুরানো বিমানবন্দর বন্ধ হয়ে যায়।
২০০৪ সাল থেকে
[সম্পাদনা]নতুন বিমানবন্দরটি কুয়াংচৌয়ের পাইইউন জেলা ও হৌতু জেলায় অবস্থিত এবং একইভাবে নামের ৭২ বছরের পুরাতন বিমানবন্দরের প্রতিস্থাপন হিসাবে ২০০৪ সালের ৫ই আগস্ট খোলা হয়েছিল, যা এখন বন্ধ রয়েছে। ১৯.৮ বিলিয়ন ইউয়ান ব্যয়ে নির্মিত, নতুন বিমানবন্দরটি কুয়াংচৌ শহরের কেন্দ্রস্থল থেকে ২৮ কিলোমিটার (১৭ মাইল) উত্তরে অবস্থিত এবং পূর্বসূরির চেয়ে প্রায় পাঁচগুণ বড়।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ 2019年全国机场生产统计公报 (চীনা ভাষায়)। Civil Aviation Administration of China। ২০২০-০৩-১০।
- ↑ Kenji Kawase (২৫ জানুয়ারি ২০২১)। "China's Guangzhou airport crowns itself the world's busiest for 2020"। Nikkei Asia। সংগ্রহের তারিখ ১০ জানুয়ারি ২০২১।