উইকিপিডিয়া:আলোচনাসভা/সংগ্রহশালা/২০২০/১১-১২
এই পাতাটি একটি সংগ্রহশালা। দয়া করে এটি সম্পাদনা করবেন না। কোনও মন্তব্য করতে চাইলে বর্তমান মূল পাতায় করুন। |
জানুয়ারি - এপ্রিল | মে - আগস্ট | সেপ্টেম্বর - ডিসেম্বর | ||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
২০০৪/০৫ | সবচেয়ে পুরাতন | |||||||||||
২০০৬ | ১ থেকে ৪ | ৫ থেকে ৮ | ৯ থেকে ১২ | |||||||||
২০০৭ | ১ থেকে ৪ | ৫ থেকে ৮ | ৯ থেকে ১২ | |||||||||
২০০৮ | ১ থেকে ৪ | ৫ থেকে ৮ | ৯ থেকে ১২ | |||||||||
২০০৯ | ১ থেকে ৪ | ৫ থেকে ৮ | ৯ থেকে ১২ | |||||||||
২০১০ | ১ থেকে ৪ | ৫ থেকে ৮ | ৯ থেকে ১২ | |||||||||
২০১১ | ১ থেকে ৪ | ৫ থেকে ৮ | ৯ থেকে ১২ | |||||||||
২০১২ | ১ থেকে ৪ | ৫ থেকে ৮ | ৯ থেকে ১২ | |||||||||
২০১৩ | ১ থেকে ৪ | ৫ থেকে ৮ | ৯ থেকে ১২ | |||||||||
২০১৪ | ১ থেকে ৪ | ৫ থেকে ৮ | ৯ থেকে ১২ | |||||||||
২০১৫ | ১ থেকে ৪ | ৫ থেকে ৮ | ৯ থেকে ১২ | |||||||||
২০১৬ | ১ থেকে ৪ | ৫ থেকে ৮ | ৯ থেকে ১২ | |||||||||
২০১৭ | ১ থেকে ৪ | ৫ থেকে ৮ | ৯ থেকে ১২ | |||||||||
২০১৮ | ১ থেকে ৪ | ৫ থেকে ৮ | ৯ থেকে ১২ | |||||||||
২০১৯ | ১ থেকে ৪ | ৫ থেকে ৮ | ৯ থেকে ১২ | |||||||||
২০২০ | ১ থেকে ৪ | ৫ - ৬ | ৭ - ৮ | ৯ -১০ | ১১ - ১২ | |||||||
২০২১ | ১ - ২ | ৩ - ৪ | ৫ - ৬ | ৭ - ৮ | ৯ - ১০ | ১১ - ১২ | ||||||
২০২২ | ১ - ২ | ৩ - ৪ | ৫ - ৬ | ৭ - ৮ | ৯ - ১০ | ১১ - ১২ | ||||||
২০২৩ | ১ - ২ | ৩ - ৪ | ৫ - ৬ | ৭ - ৮ | ৯ - ১০ | ১১ - ১২ | ||||||
২০২৪ | ১ - ২ | ৩ - ৪ | ৫ - ৬ | ৭ - ৮ | ৯ - ১০ | ১১ - ১২ | ||||||
সংগ্রহশালার সূচিপত্র |
উইকিপিডিয়া এশীয় মাস ২০২০
উইকিপিডিয়ার বার্ষিক প্রতিযোগিতা উইকিপিডিয়া এশীয় মাস ২০২০ শুরু হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে বিভিন্ন ভাষার পাশাপাশি বাংলা উইকিপিডিয়ায় অনলাইন এডিটাথন আয়োজন করা হয়েছে। মাসব্যাপী অনলাইন এডিটাথনে অংশ নিয়ে জিতে নিন "উইকিপিডিয়া এশীয় দূত" উপাধিসহ স্মারক উপহার। জনি (আলাপ) ০৮:০৮, ১ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
নবাগতদের জন্য বিশেষ পরিসেবা ও গবেষণা
নিচের আলোচনাটি সমাপ্ত হয়েছে। অনুগ্রহপূর্বক এটি পরিবর্তন করবেন না। পরবর্তী মন্তব্যসমূহ যথাযথ আলোচনার পাতায় করা উচিত। এই আলোচনাটিতে আর কোনও সম্পাদনা করা উচিত নয়।
সুধী,
গত পরশু অনুষ্ঠিত অনলাইন আড্ডার পরবর্তীতে প্রস্তাবনাটি এখানে সকলের জন্য পেশ করছি। :)
বাংলা উইকিপিডিয়া ধীরে ধীরে বড় হচ্ছে, শীঘ্রই আমরা এক লক্ষের মাইলফলক অতিক্রম করব। তবে এখন পর্যন্ত বিভিন্ন ভাষার উইকিপিডিয়ার উপর পরিচালিত গবেষণা কার্যক্রমের আওতার বাইরে ছিলাম আমরা, যা অন্যান্য ভাষার উইকিপিডিয়ায় পরিচালিত হয়েছে এবং হচ্ছে। একইসাথে বাংলা উইকিপিডিয়ায় আমাদের অন্যতম আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু নবাগতরা; আমরা সবসময়ই চাই তাদের উৎসাহিত করতে, যেন বাংলা উইকিপিডিয়ার প্রসার অব্যাহত থাকে।
আনন্দের সাথে বলতে চাই যে, এগুলো মিলিয়েই সাম্প্রতিককালে বাংলা উইকিপিডিয়ায় নবাগতদের জন্য বিশেষ পরিসেবা এবং গবেষণা কার্যক্রমের সুযোগ এসেছে। সে ব্যাপারে আপনাদের মতামত কাম্য। নিচের দুইটি প্রস্তাব উপস্থাপন করা হচ্ছে। এর ভিত্তিতে মতামত অনুচ্ছেদে আপনাদের মন্তব্য কাম্য।
নবাগতদের জন্য বিশেষ প্ল্যাটফর্ম
এর মাধ্যমে বাংলা উইকিপিডিয়ায় নবাগতরা অ্যাকাউন্ট খোলার পরবর্তীতে দুই-তিনটি প্রশ্নের উত্তর দেয়ার পরে নতুন একটি ড্যাশবোর্ড দেখতে পাবেন। বাংলা উইকিপিডিয়ায় আগ্রহী অনেকেই প্রথমে এসে বুঝতে পারেন না, তারা কোথা থেকে অবদান রাখতে শুরু করবেন। ড্যাশবোর্ডে এ ব্যাপারে কিছু পাতা থাকবে, যেখানে তারা অবদান রাখার ব্যাপারে পরামর্শ পাবেন। সর্বোপরি, নবাগতরা সরাসরি একজন অভিজ্ঞ উইকিপিডিয়ানকে মেন্টর হিসেবে পাবেন, প্রয়োজনে উইকির প্ল্যাটফর্মেই যার সাথে কথা বলা সম্ভব হবে। তবে বার্তাগুলো আলাপ পাতার বার্তা হিসেবেই প্রকাশিত হবে। এছাড়া সরাসরি সাহায্যকেন্দ্রেও তারা বার্তা দিতে পারবে, একইরকম সহজ একটি প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে। এক্ষেত্রে যোগাযোগের ব্যাপারটা প্রায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের মতই সহজ হবে, যা নবাগতদের জন্য সহায়ক। তারা নিজেদের আগ্রহের ভিত্তিতে নির্দিষ্ট বিষয়ে যেতে পারবেন এবং উক্ত বিষয়ে অবদান রাখতে পারবেন। তথ্যসূত্র নেই, এমন নিবন্ধগুলোও তাদের দেখাবে যেন তারা তথ্যসূত্র যুক্ত করতে পারেন, বা তথ্য নেই এমন নিবন্ধে অবদান রাখতে পারেন।
ড্যাশবোর্ডটি অন্যান্য কিছু ভাষায় চালু হয়েছে এবং নবাগতদের জন্য সহায়ক বলে প্রতীয়মান হচ্ছে। বাংলাতেও নবাগতরা এর মাধ্যমে আরো বেশি আকৃষ্ট হবে বলেই আশা করা যায়। ড্যাশবোর্ডের বিস্তারিত দেখতে পাবেন: এই ভিডিওতে।
এ ব্যাপারে আপনারা মন্তব্য জানান। আপনারা সম্মত হলে ফাউন্ডেশন প্রয়োজনীয় টুল তৈরি করবে বাংলার জন্য। উল্লেখ্য, এই অঞ্চলের মধ্যে সর্বপ্রথম বাংলা ভাষার সাথেই কাজ করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে তারা। :)
যদি আপনারা মেন্টর হতে আগ্রহী হোন এবং এ সংক্রান্ত কিছু অনুবাদ করতে আগ্রহী হোন, জানাতে পারেন মতামত অনুচ্ছেদে। কারণ ড্যাশবোর্ডের ভাষাগত অনুবাদের কাজ আমাদেরকেই করতে হবে। :)
নবাগতদের জন্য বিশেষ গবেষণা
দ্বিতীয় প্রস্তাব, খানিকটা প্রথম প্রস্তাবের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ একটি স্বতন্ত্র গবেষণা প্রকল্প নিয়ে। আমরা প্রায়শই বিভিন্ন কর্মশালা নিই, নবাগতদের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে প্রশ্নের উত্তর দেবার মাধ্যমে সহায়তা করি। কিন্তু তাদেরকে প্রকৃতপক্ষে কোন ব্যাপারটি উৎসাহিত করতে পারে, সেটা কিন্তু গবেষণাসাপেক্ষ ব্যাপার। এমনই একটি গবেষণাপ্রকল্পের প্রস্তাব এসেছে, যার মাধ্যমে নবাগতদেরকে নির্দিষ্ট ধরনের সংক্ষিপ্ত উৎসাহমূলক বার্তা দেয়া হবে, এবং দেখা হবে এই বার্তার প্রভাব তাদের উপর কীরকম হয়। দেখা যেতে পারে, উইকিপিডিয়ায় অবদান রাখার ফলে তারা যে প্রভাব রাখছেন, এ সম্পর্কে তাদের জানালে তারা আরো বেশি উৎসাহ বোধ করেন কী না। হয়তো খুব ক্ষুদ্র কোনো পরিবর্তনই তাদেরকে উৎসাহিত করতে সক্ষম হবে। উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের সাথে যৌথভাবে একাধিক গবেষণা পরিচালনাকারী সংস্থা ক্যাটল্যাব আয়োজিত এই গবেষণায় আপাতত জার্মান, স্লোভাক ভাষা অংশ নিচ্ছে। এই সংস্থা পূর্বে জার্মান, আফ্রিকান সহ বেশকিছু ভাষাভাষী সম্প্রদায়ের সাথে কাজ করেছে, এবার তারা বাংলার সাথে কাজ করতে আগ্রহী।
আমরা সবাই একমত হলে বাংলা ভাষাও এই গবেষণায় অংশ নেবে, যা আমার জানামতে বাংলা ভাষার অংশ নেয়া প্রথম কোনো উইকি-গবেষণা হতে যাচ্ছে। সব ঠিকঠাক থাকলে আগামী ৬/৭ মাসের মধ্যে আমরা গবেষণার ফলাফল জানতে পারব। আপনাদের মতামত গুরুত্বপূর্ণ।
এ সংক্রান্ত যেকোনো প্রশ্ন/মন্তব্য করুন মতামত অংশে। — অংকন (আলাপ) ১২:৩৪, ২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
মতামত
- ভালো উদ্যোগ। সমর্থন জানাচ্ছি।--মাসুম-আল-হাসান (আলাপ) ১২:৪৩, ২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- দৃঢ় সমর্থন, পরিসেবা ও গবেষণা কার্যক্রম সফল করতে প্রয়োজনীয় সাহায্য (সরঞ্জাম অনুবাদ, নবাগতদের সহযোগী) করতে ইচ্ছুক। — রিয়াজ (আলাপ) ১৩:০১, ২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- সমর্থন মিটআপেও সমর্থন জানিয়েছিলাম। কিন্তু ‘নবাগতরা সরাসরি একজন অভিজ্ঞ উইকিপিডিয়ানকে মেন্টর হিসেবে পাবেন’ এ বাক্যটি এতো কম অবদানকারীদের মধ্যে নির্ধারণ করা কিংবা সক্রিয় কাউকে পাওয়া যাবে কিনা এ নিয়ে দ্বিধা রয়েছে। --দেলোয়ার (✉) • ১৩:০৬, ২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @DelwarHossain: ভাই এটা একটা ভালো কথা বলেছেন। তবে আমার মনে হয় অভিজ্ঞ ব্যবহারকারীদের মধ্যে একটা অংশ যদি আগ্রহী হন, তবে আমাদের ১০-১৫ জন মেন্টর পেতে কোনো সমস্যা হবে না। এটা সম্পূর্ণ স্বেচ্ছাসেবা, এবং মেন্টররাও পরিবর্তিত হবেন; কারণ তারা তো তাদের মূল্যবান সময়ের একটা অংশই এখানে দেবেন, টানা অনেকদিন করতেই হবে এমন নয়। ড্যাশবোর্ড নিজেই অনেকটা সহায়তা করবে নবাগতদের। এর পাশাপাশি মেন্টররা সহায়তা করবেন। — অংকন (আলাপ) ১৪:৩৯, ২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- দৃঢ় সমর্থনজানাই। — আদিভাই • আলাপ • ১৪:১১, ২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- ভালো উদ্যোগ। দৃঢ় সমর্থন জানাচ্ছি।—ইয়াহিয়াআলাপ• ১৫:২৩, ২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- উদ্যোগটি অবশ্যই প্রশংসাযোগ্য, এর দরুণ অনেক নতুন উইকিপিডিয়ান তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, তাই আমার সমর্থন রইলো।- এফ আর শুভ(বার্তা দিন) ১৬:১৩, ২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- দৃঢ় সমর্থন, সময়োপযোগী পদক্ষেপ। ≈ MS Sakib «আলাপ» ১৯:৫০, ২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- দৃঢ় সমর্থন এটা অবশ্যই ফলপ্রসূ একটি পদক্ষেপ। তবে একটা বিষয় হলো, উইকিতে বার্তা আদান-প্রদানের বিষয়টি আরো সহজ ও যুগোপযোগী করা দরকার। অন্যথায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেই তা অধিক সহজ হবে। যাইহোক পরিসেবা ও গবেষণা কার্যক্রম সফল করতে সরঞ্জাম অনুবাদ ও নবাগতদের সহযোগীতায় প্রয়োজনীয় যেকোন সাহায্যকাজে পাশে থাকার চেষ্টা করবো। হীরক রাজা ❯❯❯ আলাপ ০৪:১৭, ৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
খতিয়ে দেখুন
বাংলাদেশের সরকারি মেডিকেল কলেজের তালিকা শীর্ষক নিবন্ধের সংযোগ পাতা সুনামগঞ্জ মেডিকেল কলেজ নিবন্ধটির যথার্থতা খতিয়ে দেখতে যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।উল্লেখ্য এর তথ্যসূত্র হিসেবে কয়েকটি আঞ্চলিক পত্রিকার উল্লেখ রয়েছে। কোনো জাতীয় দৈনিকের তথ্যসূত্র নেই।এমনকি গুগলেও কোনো নির্ভরযোগ্য সূত্র পেলাম না যাতে এর যথার্থতা প্রমান হয়।ShazidSharif2001 (আলাপ) ১৪:৫৩, ২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @ShazidSharif2001: স্থানীয় পত্রিকার লিংক অপসারণ করা হয়েছে। একটি তথ্যসূত্র আমি যোগ করেছি। ইন্টারনেট ঘেঁটে এরকম আরও তথ্য এবং তথ্যসূত্র পেলে যোগ করতে পারেন। আর তালিকায় সুনামগঞ্জ মেডিকেল কলেজের পাশে "নির্মাণাধীন" শব্দটি যুক্ত করে দিয়েছি। আপনাকে ধন্যবাদ। — আদিভাই • আলাপ • ০২:৫৯, ৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
দক্ষিণ এশিয়া উইকি আন্দোলনের কৌশল
আমরা দক্ষিণ এশিয়া উইকি আন্দোলনের কৌশল সম্পর্কে আলোচনা করতে দুটি সময় নির্বাচন করেছি, আপনারা আপনাদের পছন্দ মত মতামত দিতে পারেন। সবার মতামত অনুসারে আলোচনার জন্য একটি সময় নির্বাচন করে জানিয়ে দেয়া হবে। জনি (আলাপ) ১৬:০৭, ২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- ৬ নভেম্বর রাত ৮ টায় (বাংলাদেশ সময়)
- ৬ নভেম্বর শুক্রবার হলে ভালো হয়। — রিয়াজ (আলাপ) ০৫:২১, ৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- ৬ নভেম্বর যেহেতু শুক্রবার সেহেতু সেটাই বাছাই করা যেতে পারে। অবশ্য এই সময়ে শনি শুক্র সবই করোনাবার। সবসময় ফাঁকাই থাকি (বোধহয় বাকিরাও!!)। হীরক রাজা ❯❯❯ আলাপ ০৫:৪৩, ৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- ৭ নভেম্বর রাত ৮ টায় (বাংলাদেশ সময়)
আলোচনার লিংক
সবার মতামত অনুসারে আমরা দক্ষিণ এশিয়া উইকি আন্দোলনের কৌশল সম্পর্কে আলোচনা করতে ৬ নভেম্বর বাংলাদেশ সময় রাত ৮ টায় (ভারতে ৭.৩০) নির্বাচন করেছি। আলোচনা গুগল মিটে অনুষ্ঠিত হবে। নিয়মিত ব্যবহারকারীদের সাথে সাথে নতুন ব্যবহারকারী যে কাউকে স্বাগতম। আলোচনার লিংক: https://meet.google.com/dxo-ezyk-cbn জনি (আলাপ) ১২:১৮, ৫ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- সকল আগ্রহী ব্যবহারকারীদের এখানে সাক্ষর করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। জনি (আলাপ) ১৪:১০, ৫ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
সিলেট অঞ্চল
সুধী, সিলেট অঞ্চল নিবন্ধন সাথে যুক্ত ইংরেজি পাতা একেবারেই ভিন্ন। দয়া করে কেউ যদি দেখে দেন..... ধন্যবাদ অনুপম দত্ত (আলাপ) ১২:৫০, ৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)চল
- সিলেট নিবন্ধের সঙ্গে একীভূত করতে হবে, কারণ আপনার দেওয়া সিলেট অঞ্চল নিবন্ধটি এই একই বিষয় নিয়ে সিলেট নামে আগে থেকেই রয়েছে। কারণ সিলেট, সিলেট বিভাগ আর সিলেট জেলা নিবন্ধ তিনটি আলাহা, প্রথমটি ভারতের, পরের দুটি বাংলাদেশের। 45.125.220.162 (আলাপ) ১৪:১১, ৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- আমি নিবন্ধদুটোকে একত্রিত করার বিরোধিতা করছি। কারণ সিলেট অঞ্চল এবং সিলেট নিবন্ধ দুটোর বিষয়বস্তু পৃথক। প্রথমটি একটি ভৌগলক অঞ্চল সম্পর্কিত এবং দ্বিতীয়টি একটি শহর সম্পর্কিত নিবন্ধ। আর @Anupamdutta73:ইংরেজি উইকিপিডিয়াতে en:Sylhet region নিবন্ধটি en:Sylhet Division নিবন্ধে পুনর্নির্দেশিত করা থাকায় এমনটি হয়েছে। en:Sylhet Region তৈরি হলে আর এই সমস্যা থাকবে না। ≈ MS Sakib «আলাপ» ১৬:২১, ৪ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- ইংরেজি উইকিপিডিয়ার এই সম্পাদনার ইতিহাস আর এই আলাপ পাতার শেষের আলোচনাটি দেখুন। 45.125.220.162 (আলাপ) ১৭:৫০, ৪ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @45.125.220.162: সম্মানিত আইপি, বাংলা সম্পূর্ণ ভিন্ন একটি উইকিপিডিয়া। আমরা ইংরেজির মুখাপেক্ষী হব কেন? সিলেট বিভাগ নিবন্ধটি শুধু ঐতিহাসিক সিলেট অঞ্চলের প্রায় দুই তৃতীয়াংশের প্রতিনিধিত্ব করছে; বাকি এক তৃতীয়াংশ এখানে উপেক্ষিত। সিলেট বিভাগ হচ্ছে বাংলাদেশের একটি প্রশসনিক একক। আর সিলেট অঞ্চল দুই দেশে বিস্তৃত অঞ্চল। সিলেট অঞ্চল নিবন্ধট সুলিখিত, তথ্যবহূল, প্রয়জনীয় তথ্যসূত্র রয়েছে এবং পৃথক নিবন্ধ হওয়ার যোগ্যতা রাখে। তারপরেও ইংরেজি উইকিপিডিয়ার দোহাই তুলে এই নিবন্ধকে সিলেট কিংবা সিলেট বিভাগ নিবন্ধের সাথে একীভূত করা আমার কাছে কোনভাবেই যৈক্তিক মনে হচ্ছে না। ≈ MS Sakib «আলাপ» ২১:১৫, ৬ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- আমিও সাকিবের সাথে সহমত। ইংরেজি উইকির অনুসরণ না করে যে বাংলায় ভালো তথ্যবহুল নিবন্ধ থাকতে-ই পারে না, এটা ভুল ধারণা। আমাদের অতি সত্ত্বর ইংরেজি নিবন্ধটিকে হালনাগাদ করা উচিত। কারণ সেটিই অনেক ভুল তথ্য ধারণ করছে। — আদিভাই • আলাপ • ০২:১৮, ৭ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @45.125.220.162: সম্মানিত আইপি, বাংলা সম্পূর্ণ ভিন্ন একটি উইকিপিডিয়া। আমরা ইংরেজির মুখাপেক্ষী হব কেন? সিলেট বিভাগ নিবন্ধটি শুধু ঐতিহাসিক সিলেট অঞ্চলের প্রায় দুই তৃতীয়াংশের প্রতিনিধিত্ব করছে; বাকি এক তৃতীয়াংশ এখানে উপেক্ষিত। সিলেট বিভাগ হচ্ছে বাংলাদেশের একটি প্রশসনিক একক। আর সিলেট অঞ্চল দুই দেশে বিস্তৃত অঞ্চল। সিলেট অঞ্চল নিবন্ধট সুলিখিত, তথ্যবহূল, প্রয়জনীয় তথ্যসূত্র রয়েছে এবং পৃথক নিবন্ধ হওয়ার যোগ্যতা রাখে। তারপরেও ইংরেজি উইকিপিডিয়ার দোহাই তুলে এই নিবন্ধকে সিলেট কিংবা সিলেট বিভাগ নিবন্ধের সাথে একীভূত করা আমার কাছে কোনভাবেই যৈক্তিক মনে হচ্ছে না। ≈ MS Sakib «আলাপ» ২১:১৫, ৬ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- ইংরেজি উইকিপিডিয়ার এই সম্পাদনার ইতিহাস আর এই আলাপ পাতার শেষের আলোচনাটি দেখুন। 45.125.220.162 (আলাপ) ১৭:৫০, ৪ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- আমি নিবন্ধদুটোকে একত্রিত করার বিরোধিতা করছি। কারণ সিলেট অঞ্চল এবং সিলেট নিবন্ধ দুটোর বিষয়বস্তু পৃথক। প্রথমটি একটি ভৌগলক অঞ্চল সম্পর্কিত এবং দ্বিতীয়টি একটি শহর সম্পর্কিত নিবন্ধ। আর @Anupamdutta73:ইংরেজি উইকিপিডিয়াতে en:Sylhet region নিবন্ধটি en:Sylhet Division নিবন্ধে পুনর্নির্দেশিত করা থাকায় এমনটি হয়েছে। en:Sylhet Region তৈরি হলে আর এই সমস্যা থাকবে না। ≈ MS Sakib «আলাপ» ১৬:২১, ৪ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
উইকিলাভস ওমেনস ২০২০ উপলক্ষ্যে টি-শার্ট পাবার কথা ছিল
প্রিয় @আফতাবুজ্জামান: , আমি এখনো টি-শার্ট পাইনি। উইকিপিডিয়া থেকে এই ছোট উপহার আমার কাছে অনেক কিছু যা আমি হাজার টাকা দিয়েও পাব না। — ইফতেখার নাইম (আলাপ • অবদান) এই স্বাক্ষরহীন মন্তব্যটি যোগ করেছেন।
- @ইফতেখার নাইম: করোনাভাইরাসের কারণে সেটি সম্ভব হয়নি। আর, ভারত থেকে বাংলাদেশে টি-শার্ট পাঠানো অনেকটা জটিল। আপনি মনে হয় "Wiki Loves Folklore" থেকে ইমেইল পেয়েছেন, যদি না পেয়ে থাকেন তাহলে আমাকে একটি ইমেইল কইরেন, আমি কথা বলে দেখবো। জনি (আলাপ) ১৩:৩৩, ৪ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
কিভাবে একটি ইংরেজি উইকিপিডিয়ার পেজ বাংলায় অনুবাদ করবো?
আসসালামু আলাইকুম! আশা করি সবাই ভালো আছেন। কয়েকদিন আগে উইকিপিডিয়ায় - উইকিপিডিয়া এশীয় মাস ২০২০ নামে একটি প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। আমি এতে অংশ নিতে ইচ্ছুক। তাই, আমি উক্ত পেজে দেওয়া নির্দেশনাসমূহের অনুসরণ করে এই পেজটি অনুবাদের চেষ্টা করলাম (ইনশাআল্লাহ্ পরবর্তীতে আরও করবো)। কিন্তু আমি কোনোভাবেই বুঝছি না যে - কিভাবে এই পেজটি অনুবাদ করবো। এখানে কোন অপশনে চাপতে হবে, কিংবা অন্য কি কি করার মাধ্যমে আমি পেজটি অনুবাদ করা শুরু করতে পারবো? --Fahmid Bin Farooqui (আলাপ) ০৭:৩২, ৪ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Fahmid Bin Farooqui: মোবাইল থেকে করলে,
- প্রথমে নিচের দিকে যান, ডেস্কটপ লিখায় ক্লিক করুন। তাহলে ডেস্কটপ মোড চালু হবে। কম্পিউটার থেকে করলে যেতে হবে না।
- তারপর সবার উপরে ডান কোণায় আমার অবদান লিখা দেখবেন। ওখানে ক্লিক করে দুই সেকেন্ড ধরে রাখুন। তখন তিনটা অপশন আসবে।
- তারপর অনুবাদ লিখায় ক্লিক করুন। তারপর একটা ঘর আসবে। ওখানে আপনি যে নিবন্ধটি অনুবাদ করতে চান, তার নাম দিন।
- তারপর অনুবাদ শুরু করুন। এটা গুগল ট্রান্সলেটের মাধ্যমে অটোমেটিক অনুবাদ হবে। আপনি ভুলত্রুটি গুলো সংশোধন করে, প্রকাশ করুন লিখায় ক্লিক করলে তা বাংলায় প্রকাশিত হবে। - ওয়াইস আলাপ ০৭:৪৯, ৪ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Owais Al Qarni: জাযাকাল্লাহু খাইরান, ভাইয়া। এবার করতে পারবো, ইনশা-আল্লাহ্। --- ফাহমিদ বিন ফারুকী আলাপ রাত ১০:১৩, ৪ নভেম্বর ২০২০ (বাংলাদেশ সময়)
উইকিপিডিয়া:উইকিপিডিয়া এশীয় মাস (পর্যালোচক)
সুধীমন্ডলী, আমি উইকিপিডিয়া:উইকিপিডিয়া এশীয় মাস ২০১৯ এ পর্যালোচক হিসেবে একাধিক নিবন্ধ পর্যালোচনা করেছিলাম। যার দরুন আমার আলাপপাতা ও ইমেইলে অনেক বার্তা আসে এবং আসন্ন এশীয় মাসে কাজ করার জন্য উৎসাহ প্রদান করা হয়েছে। সময় স্বল্পতার কারণে উইকিপিডিয়ায় তেমন কোনো অবদান রাখতে পারিনি। কিন্তু উইকিপিডিয়া:উইকিপিডিয়া এশীয় মাস ২০২০ এ পর্যালোচক এর তালিকায় আমার নাম অন্তর্ভুক্ত করি। এবং পাশাপাশি ফাউন্টেন সরঞ্জাম ব্যবস্থাপকের কাছে উক্ত সরঞ্জামে আমাকে পর্যালোচক হিসাবে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য অনুরোধ করি। তিনি বাকি পর্যালোকদের মতামত চেয়েছেন তারা একমত কিনা। ZI Jony, তিনি আমাকে পর্যালোক হিসেবে যুক্ত করাকে প্রত্যাখ্যান করেছেন এবং অনভিজ্ঞ বলেছেন। এবং পাশাপাশি কোনো আলোচনা ছাড়াই পর্যালোচক তালিকা থেকে আমার নাম মুছে দেন। আমার প্রশ্ন হলো—
- আমি গত বছরে পর্যালোচনা করেছিলাম তখন আমাকে অনভিজ্ঞ বলা হয়নি কেন?
- এবং আমি পর্যালোচকের কোন মানদন্ড অনুসরণ করেছিলাম না যে তার উপর ভিত্তি করে আমাকে অনভিজ্ঞ বলেছেন?
- এবং তিনি নির্দিষ্ট কোনোকিছু উল্লেখ ছাড়াই আমাকে আরও অভিজ্ঞ হতে আহ্বান করেছেন কেন?
এই বিষয়ে আলোকপাত করার জন্য সকলকে অনুরোধ করছি।——আল ইমরান (আলাপ) ১৯:০৬, ৪ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @ImranAvenger, সমস্যা নেই, আমি যোগ করে দিতে পারি। কিন্তু কেবল নাম লিখানো ছাড়া এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে আপনাকে নিবন্ধ তৈরি করা বা কোন নিবন্ধ সংশোধন করে দেয়ার মত কিছু করতে দেখছি না এখনো। আপনাকে পর্যালোচকে যোগ করা হোক বা না হোক, এগুলি করবেন। তাহলে আপনি কোথাও আবেদন করলে কেউ আপনাকে অনভিজ্ঞ বলে ফিরিয়ে দিতে পারবে না। আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ০২:৪২, ৯ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @আফতাবুজ্জামান, জ্বি যোগ করে দিন। আসলে আমি নভেম্বরের শুরুতেই নাম লিখিয়েছি, তখন আর কয়টাই বা নিবন্ধ ছিলো বলুন আর পর্যালোচনা করবোইটা কী? তার আগেই নাম মুছে দিয়েছেন। আর প্রাক্তন পর্যালোক হিসেবে বিষয়টা দেখে দুঃখ পেলাম তাই অবদান রাখতে ইচ্ছা করছিলোনা, তাই ভাবলাম বিষয়টার একটা সূরাহা করা দরকার। অবশ্য নিবন্ধ তৈরি করতে পারতাম, সেটা আমার ভুল ছিলো। যাইহোক, আপনার পরামর্শের ধন্যবাদ।—আল ইমরান (আলাপ) ০৯:২২, ৯ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @ImranAvenger: তা বুঝতে পেরেছি। তবে প্রতিযোগিতা চলুক বা না চলুক, নিবন্ধ তৈরির পাশাপাশি আপনি অন্যদের (বিশেষ করে নতুনদের) নিবন্ধ পর্যালোচনা করে দেবার চেষ্টা করতে পারেন। নতুন নিবন্ধগুলি বিশেষ:নতুন_পাতাসমূহ-এ পাওয়া যাবে। এই পরামর্শটি কেবল আপনার উদ্দেশ্যে না, সকলের উদ্দেশ্যে রইল। আর আমি আপনাকে যোগ করে দিয়েছি। আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৯:১২, ৯ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @আফতাবুজ্জামান, জ্বি যোগ করে দিন। আসলে আমি নভেম্বরের শুরুতেই নাম লিখিয়েছি, তখন আর কয়টাই বা নিবন্ধ ছিলো বলুন আর পর্যালোচনা করবোইটা কী? তার আগেই নাম মুছে দিয়েছেন। আর প্রাক্তন পর্যালোক হিসেবে বিষয়টা দেখে দুঃখ পেলাম তাই অবদান রাখতে ইচ্ছা করছিলোনা, তাই ভাবলাম বিষয়টার একটা সূরাহা করা দরকার। অবশ্য নিবন্ধ তৈরি করতে পারতাম, সেটা আমার ভুল ছিলো। যাইহোক, আপনার পরামর্শের ধন্যবাদ।—আল ইমরান (আলাপ) ০৯:২২, ৯ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
Wiki of functions naming contest - Round 2
হ্যালো. লক্ষ্য করুন: অনুগ্রহ করে ফাংশনের লাইব্রেরিভিত্তিক নতুন উইকিমিডিয়া উইকি প্রকল্পের নাম বেছে নিতে সহায়তা করুন। শেষ ধাপের জন্য ভোট আজকে শুরু হচ্ছে। শেষ ধাপের নামগুলো হচ্ছে: Wikicode, Wikicodex, Wikifunctions, Wikifusion, Wikilambda, Wikimedia Functions। আপনি যদি অংশ নিতে চান, তবে মেটা-উইকিতে ভোট দিন এবং বিস্তারিত জেনে নিন। আপনাকে ধন্যবাদ! --Quiddity (WMF)
২২:১০, ৫ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
জিজ্ঞাসা
আমার কাছে একজন জানতে চেয়েছেন, তিনি মিডিয়াউইকি ব্যাবহার করে একটি উইকি ওয়েবসাইট বানাবেন, এটা আসলে সৌদি আরব সরকার থেকে নেওয়া একটি প্রজেক্ট হবে, ইসলামপিডিয়া নামে, সকল ভাষাতেই এর সংস্করণ থাকবে উইকিপিডিয়ার মত। এজন্য কি কি করতে হবে, এবং ভালো ডেভলাপার কোথায় পাওয়া যাবে, তিনি বড় অঙ্কের টাকা এর জন্য খরচ করবেন। দয়া করে আমাকে একটু জানবেন কি? 45.125.220.162 (আলাপ) ১৭:০৩, ৭ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- এখানে শুধু উইকিপিডিয়ার বিভিন্ন বিষয় ব্যবহারকারীগণ আলোচনা করেন। আপনার প্রশ্নটা এর বহির্ভুত। ধন্যবাদ। — সাফী মাহফূজ বলুন ০৭:০৯, ৮ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- জনাব আইপি ব্যবহারকারী, আপনার কি মনে হয় না, যে আপনি আপনার পূর্বোক্ত কর্মকাণ্ডের পুনরাবৃত্তি করছেন? এমনকি এবার অ্যাকাউন্টে বাধা থাকা অবস্থাতেই! — আদিভাই • আলাপ • ০৭:৩২, ৮ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- আমি কোন নেতিবাচক মনোভাব নিয়ে প্রশ্নটি করিনি। 45.125.220.162 (আলাপ) ১৫:০৫, ৮ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- জনাব আইপি ব্যবহারকারী, আপনার কি মনে হয় না, যে আপনি আপনার পূর্বোক্ত কর্মকাণ্ডের পুনরাবৃত্তি করছেন? এমনকি এবার অ্যাকাউন্টে বাধা থাকা অবস্থাতেই! — আদিভাই • আলাপ • ০৭:৩২, ৮ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @আদিভাই: আপনার প্রশ্নটা আমি বুঝতে পারলাম না। — সাফী মাহফূজ বলুন ০৫:৪৬, ৯ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Safi Mahfouz: প্রশ্নটি আপনার প্রতি নয়, আইপি ব্যবহারকারীর উদ্দেশ্যে। তিনি সেটি বুঝতে পেরেছেন। কারণ উনাকে এর আগেও বেশ কয়েকবার এজাতীয় প্রশ্ন আলোচনাসভায় করা থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছিল। ব্যস, আর কিছুই না। :) — আদিভাই • আলাপ • ০৫:৫০, ৯ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
বর্ণমালা যখন সঠিক উচ্চারণ গঠনে অক্ষম হয়।
কিছু কিছু ক্ষেত্রে ইংরেজি বর্ণমালা দিয়ে ইংরেজি শব্দের মৌখিক উচ্চারণ হুবহু করে লিখা যায় না।
লেফটেনেন্ট শব্দটি দেখলে পরে ইংরেজি বর্ণমালার দূর্বলতা সহজেই ধরা পড়ে।
আবার,
বাংলা বর্ণমালা নির্ভর অ-বাংঙ্গালী ভাষা লিখতে গেলে এক্ষেত্রে ও বাংলা বর্ণমালা ঐ ভাষার সঠিক উচ্চারণ তুলে ধরতে পারে না।
এই ধরনের বর্ণমালাগত দূর্বলতা নিরসনের একটা প্রয়াস চালানো অতি আবশ্যক।— Noni Gopal Singha (আলাপ • অবদান) এই স্বাক্ষরহীন মন্তব্যটি যোগ করেছেন।
- @Noni Gopal Singha: আপনাকে ধন্যবাদ জানাই আপনার চিন্তা এখানে খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরার জন্য। আসলে বাংলা ভাষা, কিংবা এ সংক্রান্ত প্রতিবর্ণী নিয়ে গবেষণা করা উইকিপিডিয়ার এখতিয়ারবহির্ভুত। তবে, যেটি করা যায় সেটি হলো, বাংলা একাডেমি বা পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমির প্রতিবর্ণকরণের নিয়ম বাংলা উইকিপিডিয়ায় অনুসরণ করা। আর তাছাড়া আন্তর্জাতিক ধ্বনিভিত্তিক বর্ণমালা (আইপিএ) তো রয়েছেই। আইপিএ অনুসারে উইকিপিডিয়ায় বাংলা ভাষায় বিদেশী শব্দের প্রতিবর্ণীকরণ নামে একটি সংকলনমূলক প্রকল্প শুরু করা হয়েছে। আপনি এতেও অংশগ্রহণ করতে পারেন। — আদিভাই • আলাপ • ০৩:০৪, ১০ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
ইসলামে পয়গম্বর, নামাজ, রোজা নিবন্ধের নামকরণ প্রসঙ্গে
ইসলামের পয়গম্বর নিবন্ধকে ইসলামে নবী ও রাসূল বা ইসলামের নবী ও রাসূল অথবা ইসলামে নবী বা ইসলামের নবী (ইসলামে সকল রাসুলই নবী, কিন্তু সকল নবীই রাসুল নন) নামে নামকরণের ব্যাপারে সকলের মতামত জানতে চাইছি। পূর্বে এ বিষয়ে আলোচনা হয়েছিল এবং আশিক ভাই ছাড়া সকলেই নাম পরিবর্তনের পক্ষে ছিলেন। আমি নিজেও নাম পরিবর্তন সমর্থন করছি। ইংরেজি নিবন্ধটির নাম Prophets and messengers in Islam (প্রফেটস অ্যান্ড ম্যাসেঞ্জারস ইন ইসলাম) যার অর্থ ইসলামে নবী ও রাসূল, আবার আরবিতে নাম النبوة في الإسلام (আন্নুবুয়াত ফি আল-ইসলাম), যার অর্থ ইসলামে নবীত্ব। আরও একটা বিষয় উত্থাপন করতে চাই। তা হল, নামাজ রোজা নামের পরিবর্তে সালাত সাওম শিরোনামে নিবন্ধগুলো স্থানান্তরের ব্যাপারে সকলের মতামত কি? আমার মতে কোন বিষয়ের মৌলিকত্ব ঠিক রাখতে তার প্রতিফলিত নাম না ব্যবহার করে মূল নাম ব্যবহার করাই যুক্তিসঙ্গত, আর প্রচলনের কথা বললে বর্তমানে পয়গম্বর, নামাজ, রোজার পাশাপাশি নবী-রাসূল, সালাত, সাওম শব্দগুলোও বাংলা ভাষায় সমানভাবে প্রচলিত। আর যদি বিকল্প দিতেই হয়, তাহলে ইসলামে ঐশী বার্তাবাহক, ইসলামে প্রার্থনা, ইসলামে উপবাস দিয়ে দিন, মূল শব্দের বদলে ফার্সি শব্দ দেওয়ার চেয়ে এটা বেশী ভালো।45.125.220.162 (আলাপ) ১৮:১১, ১১ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- বাংলা উইকিপিডিয়ায় বাংলা ভাষায় প্রচলিত শব্দগুলোই ব্যবহৃত হয়। তাই, "নামাজ রোজা নামের পরিবর্তে সালাত সাওম শিরোনামে নিবন্ধগুলো স্থানান্তর" করা যৌক্তিক নয়। নামাজ, রোজা,পয়গম্বর, ফেরেশতা, এই শব্দগুলো ফারসি হলেও বর্তমানে তা বাংলা ভাষার অংশ হয়ে গিয়েছে (মুনীর চৌধুরী রচিত মাধ্যমিক বাংলা ভাষার ব্যকরণ বই দ্রষ্টব্য)। -- Nasrin (আলাপ) ১৯:২১, ১২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @S Shamima Nasrin: আর কিছু না হলেও পয়গম্বরের বদলে নবী বা নবী ও রাসূল ব্যবহার করা উচিৎ, বাংলা ভাষায় অনেক আগে থেকেই পয়গম্বরের চেয়ে নবী বা নবী ও রাসূল শব্দটির ব্যবহারই বেশি হয়ে আসছে। পয়গম্বর আজকাল বাংলা ভাষায় একেবারেই ব্যবহৃত হয় না। 45.125.220.162 (আলাপ)
- "ইসলামের নবী" লিখে বাংলা উইকিপিডিয়ায় খুঁজলে সরাসরি ইসলামের পয়গম্বর পাতায়ই তো যাচ্ছে। এছাড়া খুব সম্ভবত আপনিই এই পাতায় "ইসলামের নবী" শব্দদ্বয় যুক্ত করেছেন। আর বাড়তি কী করতে চাইছেন আমি বুঝতে পারছি না। যাই হোক, আপনি মতামত চেয়েছেন, তাই দিয়েছি। অন্য প্রসঙ্গ, দয়া করে উইকিপিডিয়ায় নিবন্ধন করুন। ধন্যবাদ। -- Nasrin (আলাপ)
- আমি চাচ্ছি মূল শিরোনাম ইসলামে নবী বা ইসলামে নবী ও রাসূল হিসেবে স্থানান্তর করা হোক। 45.125.220.162 (আলাপ) ২১:৩৫, ১২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- আইপি, প্রায় প্রতিটি নিবন্ধে আরবি নাম ও বাংলায় আরবি প্রতিবর্ণীকরণ দেয়া আছে। আলাদা করে সালাত লাগানোর দরকার নেই। এই রকম সম্পাদনা না করে, পারলে কষ্ট করে নিবন্ধগুলি সম্প্রসারণ করুন। আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ২৩:৪১, ১২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @আফতাবুজ্জামান এবং S Shamima Nasrin: আমার মতামত হচ্ছে নামাজ/রোজা নিবন্ধগুলো বর্তমান নামে বা আরবি যেকোন একনামে রাখলেও ইসলামের পয়গম্বর নিবন্ধটিকে ইসলামের নবি ও রাসুল নামে স্থানান্তরিত করা প্রয়োজন। কারণ, বর্তমানে পয়গম্বর শব্দটি ব্যবহার হয় না বললেই চলে। পূর্বে নবী লেখা হলেও বর্তমানে নবি লেখা হয়। ≈ MS Sakib «আলাপ» ০৮:২৫, ১৬ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @আফতাবুজ্জামান এবং S Shamima Nasrin: আলোচনাটি এখনও অমিমাংশিত হয়ে আছে। ≈ MS Sakib «আলাপ» ১৪:৩২, ৩ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- ইসলামের পয়গম্বরকে ইসলামের নবি ও রাসুল নামে স্থানান্তর করা হয়েছে। নামাজ, রোজা নিবন্ধের নামকরণ বর্তমানে যা আছে তাই থাকবে। সালাত, সাওমের কিছু ব্যবহার থাকলেও নামাজ, রোজার মত অতি প্রচলিত নয়। --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৬:৫০, ৩ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @আফতাবুজ্জামান এবং S Shamima Nasrin: আলোচনাটি এখনও অমিমাংশিত হয়ে আছে। ≈ MS Sakib «আলাপ» ১৪:৩২, ৩ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @আফতাবুজ্জামান এবং S Shamima Nasrin: আমার মতামত হচ্ছে নামাজ/রোজা নিবন্ধগুলো বর্তমান নামে বা আরবি যেকোন একনামে রাখলেও ইসলামের পয়গম্বর নিবন্ধটিকে ইসলামের নবি ও রাসুল নামে স্থানান্তরিত করা প্রয়োজন। কারণ, বর্তমানে পয়গম্বর শব্দটি ব্যবহার হয় না বললেই চলে। পূর্বে নবী লেখা হলেও বর্তমানে নবি লেখা হয়। ≈ MS Sakib «আলাপ» ০৮:২৫, ১৬ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- আইপি, প্রায় প্রতিটি নিবন্ধে আরবি নাম ও বাংলায় আরবি প্রতিবর্ণীকরণ দেয়া আছে। আলাদা করে সালাত লাগানোর দরকার নেই। এই রকম সম্পাদনা না করে, পারলে কষ্ট করে নিবন্ধগুলি সম্প্রসারণ করুন। আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ২৩:৪১, ১২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
সক পাপেট!
নিচের আলোচনাটি সমাপ্ত হয়েছে। অনুগ্রহপূর্বক এটি পরিবর্তন করবেন না। পরবর্তী মন্তব্যসমূহ যথাযথ আলোচনার পাতায় করা উচিত। এই আলোচনাটিতে আর কোনও সম্পাদনা করা উচিত নয়।
সক পাপেট নিয়ে যদি খোলামেলা আলোচনা করতেন আরকি!ShazidSharif2001 (আলাপ) ১৬:৩২, ১৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @ShazidSharif2001: WP:সক পাপেট্রি পাতাটি পড়ে দেখুন। — রিয়াজ (আলাপ) ১৬:৪৭, ১৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
@আল রিয়াজ উদ্দীন: ভাই, পাতাটি পড়ে কিছু বুুুঝিনি বলেই আলোচনাসভা পাতায় প্রশ্ন রেখেছি ShazidSharif2001 (আলাপ) ১৬:৫৪, ১৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- সংক্ষেপে, বৈধ কারণ ব্যতীয় ঘোষণা করা ছাড়া একাধিক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করা হল সক-পাপেট। আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৭:৩৬, ১৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- ShazidSharif2001 আপনি হয়তো একাধিক একাউন্ট ব্যবহার করছেন, তাই কতিপয় উইকিপিডিয়ান বিষয়টি প্রশাসকদের দৃষ্টিকোণে আনার লক্ষে আলোচনাটি শুরু করেছেন।- এফ আর শুভ(বার্তা দিন) ১১:১৪, ১৭ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Foysalur Rahman Shuvo: একজন নতুন ব্যবহারকারী নীতিমালা সম্পর্কে কীই বা জানবে? একজন নতুন ব্যবহারকারী ভুল করলেন, তারপর আলোচনাসভায় সে বিষয়ে জানতে চাইলেই তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে? উনার মতো অনেকেই, এমনকি আমিও, শুরুর দিকে না বুঝে একাধিক অ্যাকাউন্ট খুলেছি। তৎক্ষণাৎ যদি ব্যবস্থা নেওয়া হতো, তাহলে অনেক সক্রিয় ব্যবহারকারীকে আজ উইকিতে পাওয়া যেতো না। আর এখানে অন্য কেউ আলোচনা শুরু করেন নি বরং ব্যবহারকারী স্বয়ং জানতে চেয়েছেন। আলোচনায় মন্তব্য করার পূর্বে আগেপিছে পড়ে নেওয়ার সবিনয় অনুরোধ রইলো। ধন্যবাদ। — আদিভাই • আলাপ • ০৩:৫২, ১৮ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- আদিভাই আপনি হয়তো আমার, আলোচনাকারীর এবং একজন প্রশাসকের সবারি মন্তব্য এবং প্রশ্ন বুজতে ব্যার্থ হয়েছেন, তাই আলোচনাটি পুনরায় শুরু থেকে পড়ার অনুরোধ রইলো, আপনার সম্পাদনা শুভ হোক।- এফ আর শুভ(বার্তা দিন) ১৩:৫০, ১৮ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Foysalur Rahman Shuvo: একজন নতুন ব্যবহারকারী নীতিমালা সম্পর্কে কীই বা জানবে? একজন নতুন ব্যবহারকারী ভুল করলেন, তারপর আলোচনাসভায় সে বিষয়ে জানতে চাইলেই তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে? উনার মতো অনেকেই, এমনকি আমিও, শুরুর দিকে না বুঝে একাধিক অ্যাকাউন্ট খুলেছি। তৎক্ষণাৎ যদি ব্যবস্থা নেওয়া হতো, তাহলে অনেক সক্রিয় ব্যবহারকারীকে আজ উইকিতে পাওয়া যেতো না। আর এখানে অন্য কেউ আলোচনা শুরু করেন নি বরং ব্যবহারকারী স্বয়ং জানতে চেয়েছেন। আলোচনায় মন্তব্য করার পূর্বে আগেপিছে পড়ে নেওয়ার সবিনয় অনুরোধ রইলো। ধন্যবাদ। — আদিভাই • আলাপ • ০৩:৫২, ১৮ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Meghmollar2017: এবং @Foysalur Rahman Shuvo: আপনাদের দুজনের বোঝাবুঝিতে কিছুটা ভুল হয়েছে। আমার প্রশ্ন ছিল সক পাপেট কি? এক্ষেত্রে Foysal ভাই বিষয়টি সরাসরি না বলে আমাকে দিয়ে উদাহরণ দিয়ে পরোক্ষভাবে বুঝিয়েছেন।এতে যে কেউ প্রথম দেখায় ভাববে আপনি হয়তো বিনা কারনে আমার দিকে অভিযোগ তুুুলেছেন।এক্ষেত্রে আদিব ভাই তাই হয়তো ভেবেছেন। জানিয়ে রাখতে চাই আমার একাধিক কোনো একাউন্ট নেই। আপনাদের ধন্যবাদShazidSharif2001 (আলাপ) ১৫:০৯, ১৮ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)প
উইকিমিডিয়া উইকিমিট ভারত ২০২১
Please consider translating the message.--- (অনুবাদ করা হয়েছে - Nasrin (আলাপ))
সূধী,
আশা করি এই ইমেইল আপনাদের চোখে সময়মতো পড়ছে। আমরা আপনাদেরকে আসন্ন "উইকিমিডিয়া উইকি-মিট ভারত ২০২১" সম্বন্ধে জানাতে চাই। আগামী ১৯-২১শে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে এই অনলাইন উইকি-কর্মসূচির আয়োজন করা হচ্ছে। বিস্তারতি জানতে কর্মসূচির পাতা দেখুন এবং কর্মসূচির নিউজলেটারের গ্রাহক হয়ে নিয়মিত এই সংক্রান্ত আপডেট ও খবরাখবর রাখুন।
অংশ নিন
- কর্মসূচির লোগো তৈরিতে সাহায্য করুন।
- আপনাদের নিজস্ব মতামত জানতে এই কর্মসূচিতে "মন্তব্যের অনুরোধ" অংশ রয়েছে। দয়া করে এখানে নিজের অভিজ্ঞ মতামত শেয়ার করুন।
- আমাদের বেশ কিছু বার্তা বিভিন্ন ভারতীয় ভাষায় অনুবাদে সাহায্য প্রয়োজন।আপনি কি অনুবাদে সাহায্য করতে পারেন?
দীপাবলির শুভেচ্ছা --MediaWiki message delivery (আলাপ) ১২:৪৬, ১৪ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
টেমপ্লেট খুঁজছি
ডেড লিংক ও পার্মানেন্টলি ডেড লিংক চিহ্নিত করার জন্যে কোনো টেমপ্লেট কি আছে? থাকলে একটু লিংক দিলে বড্ড উপকার হয়। Aditya Kabir (আলাপ) ০৩:২৬, ১৫ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Aditya Kabir: {{অকার্যকর সংযোগ}} ব্যবহার করতে পারেন। — আদিভাই • আলাপ • ০৩:৩০, ১৫ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- ধন্যবাদ। Aditya Kabir (আলাপ) ০৩:৩৫, ১৫ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
Update to ICU Unicode library
Starting on November 16, we will migrate the servers running the MediaWiki application servers to a new release of the ICU Unicode library (w:International Components for Unicode) (from version 57 to 63).
This unblocks some future work on upgrading the servers to a new Operating System release and will also allow the use of improved internationalisation in the future (as wikis will then be able to use features introduced by the new ICU release such as new collation definitions, and allows us to use a more recent version of Unicode in MediaWiki).
This migration will cause some unavoidable temporary user-visible impact: The sorting of some category pages will be distorted – all pages which have been updated with the new software version will use the new sorting while untouched pages still use the old sorting. As such, we need to run a maintenance script to update the sorting for old entries.
The distortions may last from a few hours (on medium-sized wikis), up to a day (on the largest wikis), and a few days on English Wikipedia. The start-time will depend upon when the migration script reaches each wiki.
This affects 149 wikis (including eight out of the ten biggest Wikipedias). The detailed list and the task for the technical implementation is at T264991.
Thank you.
Trizek (WMF) ১৪:৫৩, ১৬ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
দক্ষিণ এশিয়া উইকি আন্দোলনের কৌশল কলের পর প্রতিক্রিয়া
আমরা দক্ষিণ এশিয়া উইকি আন্দোলনের কৌশল সম্পর্কে আলোচনা করতে ৬ নভেম্বর রাত ৮ টায় (বাংলাদেশ সময়) নির্বাচন করে ছিলাম। যারা অংশগ্রহণ করেছিলেন তাদের সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি, যারা অংশগ্রহণ করতে পারেনি তাদের সবাইকে পরবর্তী আলোচনাতে অংশগ্রহণ করতে আন্তরিক অনুরোধ করছি। আমাদের আলোচনার উপর ভিক্তি করে আপনাদেরকে এই ফর্মটি পূরণ করার মাধ্যমে প্রতিক্রিয়া জানানোর জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। এই প্রতিক্রিয়া যারা অংশগ্রহণ করেছিলেন এবং যারা অংশগ্রহণ করেননি, এমনকি নিয়মিত, অ-নিয়মিত এবং নতুন ব্যবহারকারীদেরও জানানোর জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। ধন্যবাদ!
এই ধরণের বিজ্ঞপ্তি পেতে আপনার ব্যবহারকারীর নামটি এখান যুক্ত করুন, যদি পেতে না চান তাহলে মুছে ফেলতে পারেন।
জনি (আলাপ) মঙ্গলবার ৯:৫৫, ১৭ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
দক্ষিণ এশিয়া উইকি আন্দোলনের কৌশল (দ্বিতীয় দফা)
আমরা দক্ষিণ এশিয়া উইকি আন্দোলনের কৌশল সম্পর্কে দ্বিতীয় দফায় আলোচনা করতে ১৯ নভেম্বর রাত ৭:৩০ টায় (বাংলাদেশ সময়) নির্বাচন করেছি, আপনারা আপনাদের মতামত দিতে পারেন। জনি (আলাপ) ০৯:৫৫, ১৭ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- সমর্থন
- বিকল্প মতামত
টেমপ্লেট
টেমপ্লেট এর ব্যবহার কি? তথ্যসূত্র প্রয়োজন টেমপ্লেটের ব্যবহার কখন করা হয়।ShazidSharif2001 (আলাপ) ১৩:০২, ১৮ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @ShazidSharif2001: যখন একটি বড় কাঠামো বা কোড অনেক বেশি নিবন্ধে ব্যবহার করা হয়, তখন সেটা টেমপ্লেট হিসেবে তৈরি করা হয়। যেমন তথ্যছকের কোড, বিষয় পরিভ্রমণ কাঠামো ইত্যাদি। আবার, যখন নিবন্ধের কোনো তথ্য আপনার কাছে "দাবি"র মতো মনে হবে (যেমন, বিশ্বের প্রথম, দেশের একমাত্র ইত্যাদি), তখন সেখানে তথ্যসূত্র আবশ্যক। আবার কোনো কিছুর প্রতিষ্ঠা সাল, জন্ম-মৃত্যু-বিবাহের তারিখ ইত্যাদিতেও তথ্যসূত্র দেওয়ার প্রয়োজন। তবে ট্যাগ লাগানোর ক্ষেত্রে শুধু প্রথম শর্তটিই মাথায় রাখবেন- "বড় কোনো কিছুর দাবি করলে তথ্যসূত্র প্রয়োজন"। সেসব ক্ষেত্রে {{cn}}। আবার একটি উদ্ধৃতি পাশাপাশি একাধিক বাক্যের তথ্যসূত্র হিসেবেও ব্যবহৃত হতে পারে। সেটিও খেয়াল রাখবেন। :) — আদিভাই • আলাপ • ১৩:১২, ১৮ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ
ইংরেজি উইকিপিডিয়ায় বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ নিবন্ধটা নিয়ে সম্প্রতি যাচ্ছেতাই রাজনীতি হচ্ছে, এটা কি ভারতের বিজয় নাকি বাংলাদেশের বিজয় নাকি ভারত বাংলাদেশ যৌথ বিজয় নাকি পাকিস্তানের পরাজয়, আরও বিভিন্ন রকম রাজনৈতিক টানাটানি হচ্ছে ভারত বাংলাদেশের এডিটরদের মধ্যে, আমান কুমার গোয়েল নামে এক এডিটর আর তার দুটি সকপাপেট বলে অভিযুক্ত দুটি একাউন্ট এর সঙ্গে জড়িত আছে দেখলাম। en:Talk:Bangladesh Liberation War, এর প্রভাব বাংলা উইকিতে পড়বে কিনা জানি না, তবে বিষয়টা আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে হল। এখানে সম্পাদনার ইতিহাস দেখুন। 43.245.121.91 (আলাপ) ২০:৪০, ১৮ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- আপনি আমাদের কি করতে বলছেন আমি তা বুঝিনি। ইংরেজি উইকিতে আলোচনা হয়েছে ও তারা সে অনুসারে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ২১:০৮, ১৮ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- ক্রস উইকি আলোচনায় আমন্ত্রণ জানানোর প্রয়োজন নেই। ইংরেজি উইকিতে আলোচনা সমাপ্তির পথে। — আদিভাই • আলাপ • ০৫:০০, ১৯ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
দক্ষিণ এশিয়া উইকি আন্দোলনের কৌশল আলোচনা (বৈশ্বিক কথোপকথন)
বৈশ্বিক কথোপকথন অনুষ্ঠান উপলক্ষে আমরা দক্ষিণ এশিয়া উইকি আন্দোলনের কৌশল সম্পর্কে দ্বিতীয় দফায় আলোচনা করতে আজ, ১৯ নভেম্বর রাত ৭:৩০ টায় (বাংলাদেশ সময়) নির্বাচন করা হয়েছে। আলোচনা গুগল মিটে অনুষ্ঠিত হবে। আপনাকে আমি এই আলোচনাতে অংশগ্রহণ করতে আন্তরিক অনুরোধ করছি। নিয়মিত ব্যবহারকারীদের সাথে সাথে নতুন ব্যবহারকারী যে কাউকে স্বাগতম।
- আপনাকে এখানে সাক্ষর করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।
- আলোচনার লিংক https://meet.google.com/dxo-ezyk-cbn
আপনাকে স্বাগতম।
এই ধরণের বিজ্ঞপ্তি পেতে আপনার ব্যবহারকারীর নামটি এখান যুক্ত করুন, যদি পেতে না চান তাহলে মুছে ফেলতে পারেন।
শুভেচ্ছা সহ, জনি (আলাপ) ০৫:২৫, ১৯ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
?
ইংরেজি থেকে বাংলায় নিবন্ধ অনুবাদের ক্ষেত্রে কি উৎস সম্পাদনা করা যায় না? স্মার্টফোনে সম্পাদনা করি। ভোরের পাখি আলাপ
- @ShazidSharif2001:, যায়। সেক্ষেত্রে প্রথমে কোনো লাল লিঙ্কে ক্লিক করুন। তারপর যেই সম্পাদক উইন্ডো আসবে, তাতে ইংরেজি থেকে কোড কপি করে এনে, অনুবাদ করতে থাকুন। কাজ শুরু করে {{কাজ চলছে}} লাগাতে ভুলবেন না। কাজ শেষ হলে ট্যাগ মুছে দেবেন। আরও বিস্তারিত — wp:নতুন নিবন্ধ শুরুকরণ। — আদিভাই • আলাপ • ১৪:৩২, ১৯ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
আদিভাই আপনাকে ধন্যবাদ।ভোরের পাখি আলাপ
Reference Previews – deployment to bn.wikipedia?
[Sorry, for writing in English, we unfortunately have no Bengali speaking person in our team.]
A new feature called Reference Previews was introduced as a beta feature last year. After more than a year of testing, bug fixing and other improvements it will soon leave the beta state in the first wikis, enabling it by default for all users including readers. New features like this are deployed in multiple batches, to ensure everything runs smoothly. Therefore, we are currently looking for wikis that are interested in being among the first to gain the new feature.
The feature shows you references in a small popup when you hover over the reference number in square brackets. This way you can look up a reference without jumping down to the bottom of the page. The feature is part of the MediaWiki Popups extension, which is also used for the Page Previews feature. Both features can be turned on and off together by the user.
Several wikis – including bn.wikipedia – have a gadget called “RefTooltips” to provide the same functionality. The new improvement was built as a possible replacement that should be more robust in the long term. It will however be up to the communities of each wiki to decide whether the new version should replace the old or not. If the gadget is enabled the user will not see the popup of our extension but only the old popup. If the user however disables the gadget and has page previews enabled, they will also see the reference previews by the popup-extension. It will be up to the bnwiki-community to decide if the gadget will continue to be on by default or if it should be replaced by the new extensions.
We would be very excited, if bn-community is interested to be in the first batch to receive, especially since you have RefTooltips on by default. If you have questions, let me know. -- Michael Schönitzer (WMDE) (আলাপ) ১৪:০৬, ১৯ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
দক্ষিণ এশিয়া উইকি আন্দোলনের কৌশল সম্পর্কে তৃতীয় দফায় আলোচনার সময় নির্বাচন
আমরা দক্ষিণ এশিয়া উইকি আন্দোলনের কৌশল সম্পর্কে তৃতীয় দফায় আলোচনা করতে দুটি সময় নির্বাচন করেছি, আপনারা আপনাদের পছন্দ মত মতামত ২৩ নভেম্বর-এর মধ্যে দিতে পারেন। সবার মতামত অনুসারে ২৪ নভেম্বর আলোচনার জন্য একটি সময় নির্বাচন করে জানিয়ে দেয়া হবে।
আপনার বাংলা উইকিপিডিয়ার আলোচনাসভায় অথবা ফেসবুকের মাধ্যমে আপনাদের মতামত দিতে পারেন।
- ২৬ নভেম্বর সন্ধ্যা ৭ টা ৩০ মিনিট (বাংলাদেশ সময়)
- ২৭ নভেম্বর সন্ধ্যা ৭ টা ৩০ মিনিট (বাংলাদেশ সময়)
বিঃদ্রঃ আমাদের আজকের (১৯ নভেম্বর) আলোচনায় ৪ জন ২৭ নভেম্বর এবং ১ জন ২৬ নভেম্বর সমর্থন দিয়েছেন।
আমাদের আজকের (১৯ নভেম্বর) আলোচনায় বিনিময় করা লিংক গুলো দেখতে এখানে চাপুন।
এই ধরণের বিজ্ঞপ্তি পেতে আপনার ব্যবহারকারীর নামটি এখান যুক্ত করুন, যদি পেতে না চান তাহলে মুছে ফেলতে পারেন।
শুভেচ্ছা সহ, জনি (আলাপ) ১৭:৫০, ১৯ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
নেপালি ও হিন্দি ভাষার নিবন্ধের অন্ধ অনুকরণ
বাংলা উইকিপিডিয়ায় নেপাল ও ভারত (এবং বিশেষ ক্ষেত্রে আরবি-ফারসি-উর্দু বলয়ের দেশসহ) দেশ সম্পর্কে নিবন্ধ তৈরির সময় স্থানীয় নেপালি ও হিন্দি প্রভৃতি ভাষার বানানরীতি অনুযায়ী নাম রাখা হয়। এক্ষেত্রে বাংলা বানানের ই, ঈ, উ, ঊ, ণ প্রভৃতি নিয়ম সম্পূর্ণ উপেক্ষা করা হচ্ছে। আরবি ফার্সি ভাষার ক্ষেত্রে অবাধে ঈ, ঊ ব্যবহার করা হচ্ছে। এমনকি উইকির অনেক সক্রিয় এবং অভিজ্ঞ ব্যবহারকারীরা উদাসীনভাবে এই কাজটি করছেন। ব্যক্তিগতভাবে আমিও এর বাইরে বের হতে পারিনি। যেমন: খড়্গ প্রসাদ শর্মা ওলী, কাঠমাণ্ডু দরবার ক্ষেত্র, বাদশাহী মসজিদ, নবী, রাসূল ইত্যাদি। যখন বাংলায় সংস্কৃত ও অ-সংস্কৃত ভাষার শব্দ পৃথক করে বানানের একটি নিয়ম প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে, সেখানে উইকিপিডিয়ায় এর সম্পূর্ণ পালনের ক্ষেত্রে জোর দেওয়া প্রয়োজন বলে আমি মনে করি। উইকিতে সক্রিয় সবার, বিশেষ করে প্রশাসকদের মতামত কাম্য। — আদিভাই • আলাপ • ১৪:১৩, ২০ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- সমর্থন রইলো। ভোরের পাখিআলাপব
- আংশিক সমর্থন নবী→নবি, রাসূল→রাসুল সহ এই জাতীয় ক্ষেত্রে আপনার সাথে দৃঢ় সহমত প্রকাশ করছি। তবে বাংলা একাডেমির বানানরীতি অনুসারে "কমন নাউন" (বাংলা মনে নেই) এর ক্ষেত্রে শিথিলতা রয়েছে। তাই আমি খড়্গ প্রসাদ শর্মা ওলী-র পক্ষে (বাদশাহী মসজিদের নামের ব্যাপারটা আমি নিশ্চিত নই)। অন্যদিকে কাঠমাণ্ডু শব্দটা দেখে সংস্কৃত থেকে আগত মনে হচ্ছে (এটা নিয়ে অনুসন্ধান প্রয়োজন)। যদি শব্দটার বুৎপত্তি সংস্কৃত হয়, তাহলে বর্তমান বানানই ঠিক আছে। আর সংস্কৃত না হলে কমন নাউনের ব্যাপার খাটবে কিনা, সেটাও বিবেচনা করতে হবে। ধন্যবাদ। ≈ MS Sakib «আলাপ» ১৮:২৫, ২০ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- মন্তব্য ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নামের জন্য নিয়ম শিথিলযোগ্য। কিন্তু বিদেশি কেউ তো বাংলায় বানান লেখেন না। তবে যদি সবাই মনে করেন যে মূল নেপালি হিন্দি বানান থাকবে, তবে আমারও আপত্তি নাই। কাঠমান্ডুর ক্ষেত্রে শব্দটি ঠিক সংস্কৃত নয়। আর সংস্কৃত-জাত তদ্ভব (বাংলা একাডেমির সংজ্ঞায় এটিও অসংস্কৃত) শব্দের ক্ষেত্রেও সংস্কৃতের নিয়ম খাটে না। (বাংলা একাডেমি প্রমিত বাংলা বানানের নিয়ম, ২০১২, পৃষ্ঠা ১৭) অনুরূপ বাদশাহী-ও অসংস্কৃত (পূর্বের সংজ্ঞায় বিদেশি)। কাজেই বানানটি বাদশাহি হওয়া উচিত। যদিও বাংলা একাডেমি প্রচলিত বানানের ওপর বানানরীতিকে প্রতিষ্ঠার জন্য দৃষ্টান্তস্বরূপ নিজের নামও পরিবর্তন করেছে। তবু বানানের ক্ষেত্রে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হওয়া জরুরি, কারণ ঈদ বানানটি প্রচলিত বিধায় এখনও রক্ষিত হচ্ছে। — আদিভাই • আলাপ • ০৩:৩৬, ২১ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- আসল সমস্যা এই প্রচলনেই। আমি নিজেই বিদ্যালয়ে পড়ার সময় নবী, রাসূল, শাহী ইত্যাদি বানান পড়ে এসেছি, লিখে এসেছি, সরকারি বইতে এমন ছিল। এটা বেশিদিন না, ১০-১২ বছর আগের কথা। বাংলা একাডেমির ঈ-কে ই-কার লেখার নিয়ম করলেই পুরনো বানান ভুল হয়ে যেতে পারে না। আর নতুন বানান সকলের মাঝে প্রচলিত হতে সময় লাগবেই। আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৫:১৮, ২১ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- এখনকার বইয়ে কিন্তু "নবি", "রাসুল" ইত্যাদি ব্যবহার করা হচ্ছে। "শাহী" বানানটি নিয়ে আমারও সংশয় রয়েছে। সম্প্রতিই শাহী হাম্মাম নিবন্ধটি "শাহি হাম্মাম" নামে করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু আফতাব ভাইয়ের আগের বক্তব্যের মতো ঠিক একই কারণে শেষ পর্যন্ত "শাহী" বানানটিই ব্যবহার করেছি। উইকিপিডিয়ায় মতৈক্যে আসার ক্ষেত্রে সূত্র হলো "৯৯ জন ভুল আর একজন সঠিক হলেও সঠিকটাই রাখা হবে।" আবার বলা হচ্ছে, যে নামটি প্রচলিত তাই রাখতে। (ব্যাপারটা সাংঘর্ষিক; কখন কোন নিয়ম খাটবে, আমার বোধগম্য হয় না।) তবে বাংলা বানানের ক্ষেত্রে নীতিমালা বোধহয় নীতিনির্ধারণী সংস্থা (এক্ষেত্রে বাংলা একাডেমি ও পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমি) নিয়ন্ত্রিত বানানের পক্ষেই বলে আমার মনে হয়। — আদিভাই • আলাপ • ১৭:২৬, ২১ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Meghmollar2017: আমি বুঝতে পেরেছি। কাঠমান্ডু নিয়ে আমার সংশয় ছিল। এটা যদি তদ্ভব হয়, তাহলে ঠিক আছে। আর পূর্বের বক্তব্য অনুযায়ী নবী→নবি, রাসূল→রাসুল এর প্রতি সমর্থন তো আছেই। বাদশাহী মসজিদের ব্যপারে আলোচনা শেষ হলে সিদ্ধান্ত নিন (কারণ, মসজিদের নাম হিসেবে এই বানানটি খহুব বেশি প্রচলিত)। তবে আমি খড়্গ প্রসাদ শর্মা ওলীর পক্ষে। কারণ, এটা ব্যক্তির নাম এবং তা লিখতে ব্যবহৃত লিপি (দেবনাগরী) বাংলার মতোই (দেখতে ভিন্ন হলেও, প্রয়োগ একই)। ধন্যবাদ। ≈ MS Sakib «আলাপ» ০৩:৫৭, ২২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- আসল সমস্যা এই প্রচলনেই। আমি নিজেই বিদ্যালয়ে পড়ার সময় নবী, রাসূল, শাহী ইত্যাদি বানান পড়ে এসেছি, লিখে এসেছি, সরকারি বইতে এমন ছিল। এটা বেশিদিন না, ১০-১২ বছর আগের কথা। বাংলা একাডেমির ঈ-কে ই-কার লেখার নিয়ম করলেই পুরনো বানান ভুল হয়ে যেতে পারে না। আর নতুন বানান সকলের মাঝে প্রচলিত হতে সময় লাগবেই। আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৫:১৮, ২১ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- মন্তব্য ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নামের জন্য নিয়ম শিথিলযোগ্য। কিন্তু বিদেশি কেউ তো বাংলায় বানান লেখেন না। তবে যদি সবাই মনে করেন যে মূল নেপালি হিন্দি বানান থাকবে, তবে আমারও আপত্তি নাই। কাঠমান্ডুর ক্ষেত্রে শব্দটি ঠিক সংস্কৃত নয়। আর সংস্কৃত-জাত তদ্ভব (বাংলা একাডেমির সংজ্ঞায় এটিও অসংস্কৃত) শব্দের ক্ষেত্রেও সংস্কৃতের নিয়ম খাটে না। (বাংলা একাডেমি প্রমিত বাংলা বানানের নিয়ম, ২০১২, পৃষ্ঠা ১৭) অনুরূপ বাদশাহী-ও অসংস্কৃত (পূর্বের সংজ্ঞায় বিদেশি)। কাজেই বানানটি বাদশাহি হওয়া উচিত। যদিও বাংলা একাডেমি প্রচলিত বানানের ওপর বানানরীতিকে প্রতিষ্ঠার জন্য দৃষ্টান্তস্বরূপ নিজের নামও পরিবর্তন করেছে। তবু বানানের ক্ষেত্রে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হওয়া জরুরি, কারণ ঈদ বানানটি প্রচলিত বিধায় এখনও রক্ষিত হচ্ছে। — আদিভাই • আলাপ • ০৩:৩৬, ২১ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- সমর্থন, @Meghmollar2017:,@আফতাবুজ্জামান:,@MS Sakib:, বাংলা বানান নিয়ে আমার দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা বলে, যদি ব্যক্তির/প্রতিষ্ঠানের প্রপার নাউনে স্বীকৃত নাম যদি ভুল বানানে দেওয়া না হয়ে থাকে, তাহলে সাধারণত শুদ্ধ বানানরীতি অনুসরণই বাঞ্ছনীয়। যেমন- সোনালি শুদ্ধ বানান হলেও সোনালী ব্যাংক লেখা হয়, কারণ, আইন করে এর নাম সোনালী ব্যাংক রাখা হয়েছে এবং আইন সংশোধন না হওয়া পর্যন্ত একে সোনালি রাখতে হবে । আরেকটি উদাহরণ- আমার আসল নামে একটি জায়গায় ণ লেখা উচিত হলেও ভুলে আমার পিতা সার্টিফিকেটে ন লিখে ফেলেছেন এবং এভাবেই আমার নাম লিখতে হবে, যদি আমি পরিবর্তন না করি । তবে কাঠমান্ডুকে "কাঠমাণ্ডু" হিসেবে কোথাও দালিলিক/আইনি স্বীকৃতি দেওয়া হয়নি, তাই এটি বানানরীতি অনুযায়ী পরিবর্তনের যোগ্য। প্রচলিত বানানগুলো এখনই সংশোধন করার দরকার আছে বলে আমি মনে করি না । যেমন - গরুকে "গোরু" লেখা । তবে পাঠ্যপুস্তকে যদি গরুকে "গোরু" লেখা হতে থাকে - এমনকি সরকারি নির্দেশনাতেও গোরু লেখা হয়ে থাকে, তাহলে বট দ্বারা বানান সংশোধন করতে হবে। সরকারি নির্দেশনা কিংবা পাঠ্যপুস্তক, পত্র-পত্রিকায় এখনো কিন্তু ইদকে "ঈদ" লেখা হচ্ছে। এটার সঙ্গে কাঠমান্ডুকে গুলিয়ে ফেলা সমীচীন নয়। সপ্তম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বইটির শেষ অধ্যায়ের "সার্ক" অংশ দেখে নেওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি। চির শুভার্থী, Ppt2003 (আলাপ) ০৫:৫২, ২২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)।
নামস্থানের নাম/বানান পরিবর্তন (প্রস্তাবনা)
নিচের আলোচনাটি সমাপ্ত হয়েছে। অনুগ্রহপূর্বক এটি পরিবর্তন করবেন না। পরবর্তী মন্তব্যসমূহ যথাযথ আলোচনার পাতায় করা উচিত। এই আলোচনাটিতে আর কোনও সম্পাদনা করা উচিত নয়।
উল্লেখ্য, এর আগেও নামস্থানের নাম/বানান পরিবর্তন করা হয়েছে (উইকিপেডিয়া→উইকিপিডিয়া)। "এই পরিবর্তন আকস্মিক এবং প্রথমদিকে এটি বড় ধরনের সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে" — বিবেচনায় যদি কেউ বিরোধিতা করার কথা ভাবছেন, তাদের বলছি, নামস্থানের নাম/বানান পরিবর্তন করা হলেও আগের নামটা পরের নামে পুনর্নির্দেশ করা থাকে (যেমন: user = ব্যবহারকারী, Wikipedia/WP = উইকিপিডিয়া)। তাই কেউ পুরাতন নাম ব্যবহার করলেও তা কাজ হবে। আপনারা অনুগ্রহ করে পুরো লেখাটি পড়ে নিচে সমর্থন/বিরোধিতা/মন্তব্য করুন।
- বিষয়শ্রেণী→বিষয়শ্রেণি
বাংলা একাডেমি প্রণীত সর্বশেষ বানানরীতি অনুযায়ী যেসব সংস্কৃত (তৎসম) শব্দে ই/ঈ কার উভয়ই শুদ্ধ, বাংলায় সেবব বানানে শুধু ই কার হবে। ফলে সব শ্রেণী বানানই এখন শ্রেণি। তাই প্রমিত বাংলা বানান অনুযায়ী বিষয়শ্রেণী ভুল। তাই আমি শুদ্ধ বানান বিষয়শ্রেণি করার (জোড়ালো) প্রস্তাব করছি। (বিষয়শ্রেণী→বিষয়শ্রেণি|এখানে মন্তব্য করুন)
ব্যবহারকারী→অবদানকারী (বিকল্পে সম্পাদক)
ইংরেজি উইকিপিডিয়ায় ইউজার ব্যবহার করা হলেও, বাংলায় ব্যবহারকারী শব্দটি প্রকৃত অর্থ প্রকাশ করছে না। ব্যবহারকারী অর্থ: যে ব্যবহার করে। এই অর্থে পাঠক-সম্পাদক উভয়ই ব্যবহারকারী। উইকিপিডিয়ায় যারা অবদান রাখেন তাদের অবদানকারী বলাটাই (এবং লেখাটাই) আমার কাছে যথাযথ মনে হচ্ছে। আর এর বিকল্পে সম্পাদক ব্যবহার করা যেতে পারে।
- টেমপ্লেট→ছাঁচ (বিকল্পে অন্যকিছু)
এটা যেহেতু বাংলা উইকিপিডিয়া, তাই এখানে যত বেশি বাংলা ব্যবহার করা সম্ভব, আমি তত বেশি বাংলা ব্যবহারের পক্ষে। টেমপ্লেট শব্দের ভাবানুবাদ হতে পারে ছাঁচ। উল্লেখ্য, অসমীয়া উইকিপিডিয়ায় "সাঁচ" ব্যবহার করা হয়। প্রয়োজনে ছাঁচের বদলে আরও বোধগম্য সমার্থক বাংলা শব্দ প্রস্তাব করতে পারেন। ≈ MS Sakib «আলাপ» ১০:১৫, ২২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
সমর্থন/বিরোধিতা/মন্তব্য
বিষয়শ্রেণী→বিষয়শ্রেণি
নিচের আলোচনাটি সমাপ্ত হয়েছে। অনুগ্রহপূর্বক এটি পরিবর্তন করবেন না। পরবর্তী মন্তব্যসমূহ যথাযথ আলোচনার পাতায় করা উচিত। এই আলোচনাটিতে আর কোনও সম্পাদনা করা উচিত নয়।
- দৃঢ় সমর্থন, ভালো প্রস্তাব। আসলে শ্রেণীকে যখন শ্রেণি করা হয়, এর আগেই বাংলা উইকিপিডিয়া সৃষ্টি হয়েছিল। কিন্তু পরিবর্তনের ধারা অনস্বীকার্য। তাই সম্মতি দিচ্ছি।Ppt2003 (আলাপ) ১০:৪৪, ২২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- সমর্থনMiad I Mahbub BD (আলাপ) ১০:৫১, ২২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- সমর্থন— সাফী মাহফূজ বলুন ১০:৫২, ২২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- সমর্থন, Syfur007 (আলাপ) ১২:২৪, ২২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- সমর্থন - ওয়াইস আলাপ ১৬:১২, ২২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- সমর্থন, আমার আপত্তি নেই। এই বানানের ব্যবহার লক্ষ্য করছি, এছাড়া বাংলা একাডেমি, সরকারি পাঠ্যপুস্তকে এটি লিখা হচ্ছে। তবে কিছু প্রশ্ন রয়ে গেছে: শ্রেণীকে শ্রেণি লিখতে বলা হয়েছে, এটা কি বিষয়শ্রেণীর ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে? যতদূর জানি শ্রেণীকে শ্রেণি লিখার চল এক দশকের বেশি হবে না। ভবিষ্যতে কি এটি আবার পাল্টানোর সম্ভাবনা রয়েছে? --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৬:২৮, ২২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @আফতাবুজ্জামান: বানান পরিবর্তন করার বহু-বছর পর পুরাতন বানানে ফিরে যাওয়ার নজির, আমার জানামতে নেই। তাছাড়া বাংলায় ঈ-ঊ এসবের উচ্চারণ কার্যকর ভাবে নেই— এই মূলনীতির উপর ভিত্তি করে বানান পরিবর্তিত হয়েছে। তাই ভবিষ্যতে এর বানান "শ্রেণী" হওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। ≈ MS Sakib «আলাপ» ০৪:০৩, ২৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- মন্তব্য বিষয়শ্রেণী হোক আর বিষয়শ্রেণি হোক কোনটারই তো ঠিকঠিকানা নাই। প্রথমত উইকিপিডিয়া ছাড়া আর কোথাও এই শব্দের অস্তিত্ব খুঁজে পেলাম না (আমার সীমাবদ্ধতাও হতে পারে)। সংস্কৃত অভিধান বলছে বিষয় ও শ্রেণি প্রায় একইরকম অর্থ বহন করে। আবার (বাংলা একাডেমির সংক্ষিপ্ত) বাংলা অভিধানে এরকম শব্দই নেই! বরং অভিধানে ক্যাটাগরির বাংলা হিসেবে গণ, জাতি, সারি, পরিবার, দল, বর্গ, প্রবর্গ ইত্যাদি উল্লেখ করা রয়েছে। এগুলোর কোন একটি নিতেই বা দোষ কোথায়! দ্বিতীয়ত: বাংলা একাডেমি শ্রেণীকে শ্রেণি করলেও পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমি কি এরকম কিছু করেছে? যদি তারা এমন কিছু করে না থাকে তবে কেবল বাংলা একাডেমিকে বাটখারা ধরে ওজন করা উচিত হবে না। কেননা এই শুদ্ধ-অশুদ্ধতার বিতর্ক একাডেমি থেকে একাডেমি, কাল থেকে কাল, এমনকি কতিপয় গণমাধ্যমভেদেও পরিবর্তন হচ্ছে। আফতাব ভাইও যেমনটা আশঙ্কা করেছেন যে রাত পোহালেই আবার শ্রেণীসব শ্রেণি হয়ে যায় কি-না। পুনশ্চঃ অভিধান কিন্তু শ্রেণী শব্দকে অচ্ছ্যুৎ করে নাই। হীরক রাজা ❯❯❯ আলাপ ২০:১৯, ২২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Aishik Rehman: বিষয়শ্রেণি (বিষয়শ্রেণী) শব্দটার সাথে পরিচয় হয় উইকিপিডিয়াতেই। যদি এটাই ব্যবহৃত হয়, তাহলে আমি বিষয়শ্রেণি বানানের পক্ষে জোর দাবি জানাচ্ছি। উইকিপিডিয়ার বানানবিধির একদম শুরুতেই নিয়মটা আছে। অন্য কোন সমার্থক প্রতিশব্দ ব্যবহৃত হলেও আপত্তি নেই। এক্ষেত্রে নিচে বিকল্প প্রস্তাব দিতে পারেন। ধন্যবাদ। ≈ MS Sakib «আলাপ» ০৪:০৮, ২৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
বিরোধিতা(প্রত্যাহার), বানানরীতি অনুযায়ী শুদ্ধ নয়। "শ্রেণী"কে "শ্রেণি" করতে একাডেমির যুক্তি হলো, "সংস্কৃত ভাষায় যদি হ্রস্ব-ই, দীর্ঘ-ঈ উভয়টিই শুদ্ধ হয়, তবে বাংলায় হ্রস্ব-ই ব্যবহার করা হবে। কিন্তু এই শব্দের সমাসজাত অন্যান্য শব্দে ঈ হবে। যেমন: শ্রেণি, কিন্তু শ্রেণীবিন্যাস।" কাজেই আমারবিরোধিতা(প্রত্যাহার)। — আদিভাই • আলাপ • ০৪:১৯, ২৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)- যদি তাই হয় তবে তো পাল্টানো উচিত হবে না। জানি যে একাডেমি একক শব্দ শ্রেণী-কে শ্রেণি করেছে, কিন্তু সমাসজাত বা সমাসবদ্ধ শব্দেও এই রীতি প্রয়োগ করতে বলেছে কিনা জানা নেই। --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৭:২০, ২৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Meghmollar2017 এবং আফতাবুজ্জামান: বাংলা একাডেমি প্রণীত বানানরীতি হুবুহু তুলে ধরছি। ২. যেসব তৎসম শব্দে ই ঈ বা উ ঊ উভয় শুদ্ধ কেবল সেবব শব্দে যথাক্রমে ই বা উ এবং তার কার চিহ্ন ি, ু হবে। যেমন—... ... ... ...
তারপর আছে: ৫. সংস্কৃত ইন্-প্রত্যয়ান্ত শব্দের দীর্ঘ ঈ-কারান্ত রূপ সমাসবদ্ধ হলে সংস্কৃত ব্যাকরণের নিয়ম অনুযায়ী সেগুলোতে হ্রস ই-কার হয়। যেমন— গুণী→গুণীজন, প্রাণী→প্রাণিবিদ্যা, মন্ত্রী→মন্ত্রিসভা।
তবে এগুলোর সমাসবদ্ধ রূপে ঈ কারের ব্যবহারও চলতে পারে। যেমন— গুণী→গুণীজন, প্রাণী→প্রাণীবিদ্যা, মন্ত্রী→মন্ত্রীপরিষদ
অর্থাৎ, সমাসের ক্ষেত্রে ই-কার ও উ-কার উভই চলতে পারে, তবে ই-কারই অধিক প্রমীত। তবে লক্ষ্য করে থাকবেন, সব ক্ষেত্রেই মূল শব্দের শেষে অন্য শব্দ বসে সমাস হয়েছে। কিন্তু বিষয়শ্রেণির ক্ষেত্রে মূল শব্দ পরে বসেছে। সুতরাং, বাংলা একাডেমি ই-কারের বদলে ঈ-কার বসানো "চলতে পারার" নিয়ম কাজ করবে কিনা তাও বিবেচনার বিষয়। ≈ MS Sakib «আলাপ» ১৪:২৬, ২৪ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)- @MS Sakib: ৫ নম্বর নিয়মটি কিন্তু ইন্ (ঈ) প্রত্যয়ের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে। অন্যদিকে শ্রেণি (শ্রেণী) শব্দটি ণি (ঈ) বা ঙিষ প্রত্যায়ান্ত শব্দ। অবশ্য বাংলা একাডেমি নিয়ম পরিবর্তনও করতে পারে। ২০১৫ সালের আধুনিক বাংলা অভিধানে দেখছি "শ্রেণিবিন্যাস" শব্দটি রয়েছে, "শ্রেণীবিন্যাস" নামে কোনো শব্দই নেই! — আদিভাই • আলাপ • ১৪:৪১, ২৪ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Meghmollar2017: গুগলে পাওয়া সবগুলো বানানরীতিই ২০১২ সালের। এগুলোর মধ্যে একটা এটা এখানে এবং ২০২০ সালের হায়াৎ মামুদ ও ড. আমীনের লেখা প্রমিত বাংলা ব্যাকরণ বইয়ে সংযুক্ত বাংলা একাডেমির সর্বশেষ বানানরীতিতে উপর্যুক্ত নিয়ম ছাড়া সমাসে ঈ-ই এর কোন নিয়ম নেই। ≈ MS Sakib «আলাপ» ১৫:০৫, ২৪ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @MS Sakib এবং আফতাবুজ্জামান: দুঃখের বিষয়, বিষয়শ্রেণী শব্দের কোন বানানটি সঠিক হবে, তার কোনো হদিশই পাচ্ছি না। তবে এখন যেহেতু সর্বক্ষেত্রেই "শ্রেণি" ব্যবহার করা হচ্ছে, এমনকি পাঠ্যবইয়েও "শ্রেণি", "শ্রেণিবিন্যাস" ব্যবহৃত হচ্ছে, তাই আমি আপত্তি অপসারণ করলাম। তবে সমর্থনও দিচ্ছি না। এ সম্পর্কে আরও খোঁজ খবর নিয়ে ১০০ ভাগ নিশ্চিত হয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়াটাই ভালো হবে। — আদিভাই • আলাপ • ১৬:২৭, ২৪ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- পুনশ্চঃ কেউ যদি শুবাচে আলোচনা করেন, তাহলে হয়তো স্বল্প সময়ে সমাধান পাওয়া যাবে। আমি বিকাল থেকে বই ঘেঁটে এ সংক্রান্ত কোনো সূত্র খুঁজে পাইনি। যেহেতু আমি সামাজিক মাধ্যমে সক্রিয় নই, তাই কেউ একজন উদ্যোগ নিয়ে আলোচনা করলে ভালো হয়। তবে শ্রেণিবিন্যাস বানান নিয়ে আর কোনো সংশয় রইলো না। @আফতাবুজ্জামান: ভাই, সমগ্র {{শ্রেণীবিন্যাসবিদ্যা}} টেমপ্লেট ও এর উপপাতা স্থানান্তর করতে হবে। এবং সেই সাথে {{Speciesbox}} থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে জেনারেট করলেও যেন "শ্রেণীবন্যাসবিদ্যা"র বদলে "শ্রেণিবিন্যাসবিদ্যা" আসে, সেরকম করতে হবে। — আদিভাই • আলাপ • ১৬:৫৩, ২৪ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Meghmollar2017: আমি শুবাচে আলোচনা করেই এই প্রস্তাব দিয়েছি। সেখানে কমেন্টে ড. আমীন স্যার যাকে প্রশ্নের জবাব দিতে বলেন, তিনি বিষয়শ্রেণিই বলেছেন। (এটা সেই পোস্ট) আবার, আদিভাইয়ের শেষ থেকে ২য় বক্তব্যে বলেছেন, বর্তমানে পাঠ্যপুস্তকে সর্বক্ষেত্রে (যেখানে বাংলা একাডেমি ই-র পাশাপাশি ঈ ব্যবহারের সুযোগ রেখেছে— চলতে পারে (আমার উপরের বার্তা) সেখানেও) ই ব্যবহার করা হয়। তাই @আফতাবুজ্জামান: ভাইকে অনুরোধ করছি বিষয়শ্রেণিই গৃহীত হোক। ≈ MS Sakib «আলাপ» ১৭:১৯, ২৪ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- পুনশ্চঃ কেউ যদি শুবাচে আলোচনা করেন, তাহলে হয়তো স্বল্প সময়ে সমাধান পাওয়া যাবে। আমি বিকাল থেকে বই ঘেঁটে এ সংক্রান্ত কোনো সূত্র খুঁজে পাইনি। যেহেতু আমি সামাজিক মাধ্যমে সক্রিয় নই, তাই কেউ একজন উদ্যোগ নিয়ে আলোচনা করলে ভালো হয়। তবে শ্রেণিবিন্যাস বানান নিয়ে আর কোনো সংশয় রইলো না। @আফতাবুজ্জামান: ভাই, সমগ্র {{শ্রেণীবিন্যাসবিদ্যা}} টেমপ্লেট ও এর উপপাতা স্থানান্তর করতে হবে। এবং সেই সাথে {{Speciesbox}} থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে জেনারেট করলেও যেন "শ্রেণীবন্যাসবিদ্যা"র বদলে "শ্রেণিবিন্যাসবিদ্যা" আসে, সেরকম করতে হবে। — আদিভাই • আলাপ • ১৬:৫৩, ২৪ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @MS Sakib এবং আফতাবুজ্জামান: দুঃখের বিষয়, বিষয়শ্রেণী শব্দের কোন বানানটি সঠিক হবে, তার কোনো হদিশই পাচ্ছি না। তবে এখন যেহেতু সর্বক্ষেত্রেই "শ্রেণি" ব্যবহার করা হচ্ছে, এমনকি পাঠ্যবইয়েও "শ্রেণি", "শ্রেণিবিন্যাস" ব্যবহৃত হচ্ছে, তাই আমি আপত্তি অপসারণ করলাম। তবে সমর্থনও দিচ্ছি না। এ সম্পর্কে আরও খোঁজ খবর নিয়ে ১০০ ভাগ নিশ্চিত হয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়াটাই ভালো হবে। — আদিভাই • আলাপ • ১৬:২৭, ২৪ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Meghmollar2017: গুগলে পাওয়া সবগুলো বানানরীতিই ২০১২ সালের। এগুলোর মধ্যে একটা এটা এখানে এবং ২০২০ সালের হায়াৎ মামুদ ও ড. আমীনের লেখা প্রমিত বাংলা ব্যাকরণ বইয়ে সংযুক্ত বাংলা একাডেমির সর্বশেষ বানানরীতিতে উপর্যুক্ত নিয়ম ছাড়া সমাসে ঈ-ই এর কোন নিয়ম নেই। ≈ MS Sakib «আলাপ» ১৫:০৫, ২৪ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @MS Sakib: ৫ নম্বর নিয়মটি কিন্তু ইন্ (ঈ) প্রত্যয়ের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে। অন্যদিকে শ্রেণি (শ্রেণী) শব্দটি ণি (ঈ) বা ঙিষ প্রত্যায়ান্ত শব্দ। অবশ্য বাংলা একাডেমি নিয়ম পরিবর্তনও করতে পারে। ২০১৫ সালের আধুনিক বাংলা অভিধানে দেখছি "শ্রেণিবিন্যাস" শব্দটি রয়েছে, "শ্রেণীবিন্যাস" নামে কোনো শব্দই নেই! — আদিভাই • আলাপ • ১৪:৪১, ২৪ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Meghmollar2017 এবং আফতাবুজ্জামান: বাংলা একাডেমি প্রণীত বানানরীতি হুবুহু তুলে ধরছি। ২. যেসব তৎসম শব্দে ই ঈ বা উ ঊ উভয় শুদ্ধ কেবল সেবব শব্দে যথাক্রমে ই বা উ এবং তার কার চিহ্ন ি, ু হবে। যেমন—... ... ... ...
- সমর্থন – Jihan (আলাপ) ১৪:৩২, ২৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- সমর্থন এটা মনে হয় করাই যায়। তবে "শ্রেণী" কি এখনকার অভিধানে ভুল বলে দিয়েছে? আমি আগে জানতাম দুটোই সঠিক, যদি "শ্রেণী" ভুল বলে তাহলে পরিবর্তনে কোনো বাধা দেখছি না। বাংলা একাডেমির কোন সংস্করণ থেকে "শ্রেণী" ভুল বলছে জানতে পারি? — অংকন (আলাপ) ০৮:১৭, ২৫ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @ANKAN: জি, ভাইয়া। এখনকার অভিধানে "শ্রেণী" বলে শব্দই নেই! এখানে দেখুন, আধুনিক বাংলা অভিধান ২০১৫ সংস্করণ, পৃষ্ঠা ১২৫৮ (ড্রাইভের পৃষ্ঠা ১২৭৭)। — আদিভাই • আলাপ • ০৯:১০, ২৫ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- আপাতত বিরোধিতা। বিষয়টি নিয়ে আমিও ভেবেছি ও প্রস্তাবের চিন্তাও করেছিলাম। পরে চিন্তাটা বাদ দিয়েছি কারণ, বাংলা একাডেমির বানানরীতি আর সকল স্থানে প্রচলন এক জিনিস নয়। আমি বাংলা উইকিপিডিয়ার বানান রীতির বিরোধিতা করছি না, তবে বাংলা একাডেমির বানান বিভিন্ন সমস্য গ্রহণযোগ্যতা পায় না। এখানে শুধু শ্রেণি ও বিষয়শ্রেণির মধ্যেও পার্থক্য আছে। হয়তো বিষয়শ্রেণি সঠিক তবে উইকিপিডিয়ার ক্ষেত্রে একটি প্রচলিত চল হচ্ছে নাম বা বানানের ক্ষেত্রে নতুন কোনো রীতি আসলে বেশিরভাগ সময় অপেক্ষা করা হয়, নতুনটির গ্রহণযোগ্যতা, পুরোনোটি ভুল কী না, ইত্যাদি অনেক কিছু পর্যালোচনার বিষয় আছে। অপরদিকে নামস্থানের নাম কিছু সময় পরপর পরিবর্তন করা ভালো কিছু হবে না। আমি তাই আপাতত বিরোধিতা করছি। — তানভির • ১৮:১৮, ২৬ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Wikitanvir: মতামত প্রদানের জন্য ধন্যবাদ। বাংলা একাডেমির বানান বিভিন্ন সমস্য (সময়) গ্রহণযোগ্যতা না পেলেও এই বানানটা ঠিকই গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে। এনসিটিবি-র বানানের সাথে বাংলা একাডেমির বানানে কিছু অমিল থাকলেও এই বানানের ক্ষেত্রে দুটো সংস্থাই একমত। বর্তমানে বাংলাদেশের পাঠ্যপুস্তক, সংবাদপত্র সহ সর্বক্ষেত্রে শ্রেণি বানানই ব্যবহৃত হয়। এছাড়াও নতুন কোনো রীতি আসলে বেশিরভাগ সময় অপেক্ষা করা হয় নিয়মটিও আসলে বিষয়শ্রেণী→বিষয়শ্রেণি-র ক্ষেত্রে সাংঘর্ষিক নয়। কারণ, শ্রেণী→শ্রেণি বানান পরিবর্তন সম্প্রতি হয় নি, প্রায় ৫-৭ বছর আগে হয়েছে। তাই উইকিপিডিয়ার নিয়মানুসারে দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করা হয়েছে। সংশোধন করার সুযোগ থাকলেও আমরা কেন ভুলটাকে আঁকড়ে ধরে থাকব? তাই আমার জোড়ালো প্রস্তাব বিষয়শ্রেণি করা হোক। ≈ MS Sakib «আলাপ» ০৬:১২, ২৭ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @MS Sakib: উপরে মতামত প্রদানকারী কয়েকজন ব্যবহারকারী শ্রেণী/শ্রেণি ও বিষয়শ্রেণী/বিষয়শ্রেণি বিষয়ে বানানের নীতির সমার্থকতার বিষয়ে একমত নন। আমি নিজে এ বিষয়ে অভিজ্ঞ কেউ নই। এখানে কয়েকটি বিষয় জড়িত। প্রথমত, সঠিক বা ভুল বিবেচনার প্রয়োজন, অর্থাৎ বিষয়শ্রেণি সঠিক হলেই বিষয়শ্রেণী ভুল কী না, বা একেবারেই ব্যবহার করা যাবে না কী না সেটি বিবেচ্য। দ্বিতীয়ত, প্রচলনের বিষয়টিও ধর্তব্য। গুগল সার্চ করে আমি বিষয়শ্রেণির পক্ষে তেমন কিছু পাচ্ছি না যা উইকিপিডিয়ার বানানের আধিক্যের কারণে হতে পারে। তৃতীয়ত, বানান আবার পরিবর্তিত হয়ে আগের অবস্থায় ফিরে যাবে কী না বা সেটির সম্ভাবনা কতোটুকু, সেটির ব্যাপারে আমরা কতোটা যৌক্তিক সিদ্ধান্তে আসতে পারবো সেটি বিবেচ্য। চতুর্থত, উইকিপিডিয়া সব সময়-ই অন্য কোথাও থাকা প্রচলনকে গ্রহণ করে তেমনটি নয়। অর্থাৎ, এই পরিবর্তনে সকল বিষয়গুলোতে একটা সামঞ্জস্য নিয়ে সিদ্ধান্তে আসা প্রয়োজন যা বাস্তব প্রেক্ষিতে এ মুহুর্তে সম্ভব নয় বলেই আমি মনে করি। নামস্থানের বানানের ক্ষেত্রে এই সতর্কতা আরও বেশি প্রয়োজনীয়। আপনি প্রস্তাবকারী হিসেবে জোরোলো সমর্থন জানাতে পারেন, কিন্তু আপনি এমন একটি বিষয়ের পরিবর্তন নিয়ে আলোচনা করেছেন যেখানে আসলে অধিক সাবধানতার প্রয়োজন যা কিছু ব্যবহারকারকারীর সমর্থন/বিরোধিতার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নেওয়া যায় না। এ বিষয়ে আরও অনেক ব্যবহারকারীর মত প্রয়োজন, অথচ এই তুলনামূলকভাবে ছোট আলোচনাতেই অনেকে সম্পূর্ণ নিশ্চিত নন। — তানভির • ১২:২০, ২৭ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Wikitanvir: গুগল অনুসন্ধানে বিষয়শ্রেণির পক্ষে বেশিকিছু খুঁজে না পাওয়ার কারণ মূল বিষয়শ্রেণী শব্দটিই উইকিপিডিয়ার বাইরে আর কোথাও ব্যবহৃত হয় না। কারণ অভিধানে বিষয়শ্রেণী/বিষয়শ্রেণি নামে কোন ভুক্তি নেই! আধুনিক বাংলা অভিধান, ২০১৫ এর ১২৫৮ (ড্রাইভের 1278) অনুসারে বাংলা ভাষায় "শ্রেণী" নামের কোন শব্দ বা অভিধানে এই জাতীয় কোন ভুক্তিই নেই। তাই বিষয়শ্রেণী বানানটি শুদ্ধ হওয়ার কোন সুযোগ নেই। অর্থাৎ, বিষয়শ্রেণি বানানটিই অধিকতর শুদ্ধ। উপরে একমত না হওয়াদের মধ্যে আদিভাই প্রথমে বিরোধিতা করলেও পরে তা প্রত্যাহার করেন। আর হীরক রাজা এবং ইয়াহিয়া ভাই বিকল্প মত দিয়েছেন। বিষয়শ্রেণির পক্ষে অধিকাংশের মত থাকলেও যেহেতু উইকিপিডিয়া কোনো গণতন্ত্র নয় তাই ঐক্যমতে পৌছাতে হবে। এক্ষেত্রে বিষয়শ্রেণি/বিশয়শ্রেণী অভিধানে না থাকার (বাংলা উইকিপিডিয়ার তৈরি নতুন শব্দ) কারণে এটার বিকল্প অন্য কিছু ব্যবহার করা যেতে পারে। আর বিকল্প কিছু ব্যবহার করা না হলেও, অন্তত বর্তমানে ব্যবহৃত শব্দটা যাতে সঠিক বানানে লিখা হয়, সেটাই আমার প্রস্তাব। ধন্যবাদ। ≈ MS Sakib «আলাপ» ০৪:৫৮, ২৮ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- পুনশ্চ, @Wikitanvir: আপনার বানান পুনরায় পরিবর্তনের প্রশ্নের উত্তর আমি পূর্বেই আফতাব ভাইয়ের প্রশ্নের জবাবে বলেছি। পুনরায় বলছি, বানান পরিবর্তন করার বহু-বছর পর পুরাতন বানানে ফিরে যাওয়ার নজির, আমার জানামতে নেই। তাছাড়া বাংলায় ঈ-ঊ এসবের উচ্চারণ কার্যকর ভাবে নেই— এই মূলনীতির উপর ভিত্তি করে বানান পরিবর্তিত হয়েছে। তাই ভবিষ্যতে এর বানান "শ্রেণী" হওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। ≈ MS Sakib «আলাপ» ০৬:৫২, ২৮ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Wikitanvir: আলোচনাটি এখনও অমিমাংশিত হয়ে আছে। ≈ MS Sakib «আলাপ» ১৪:৩৪, ৩ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @MS Sakib:, নামস্থান পরিবর্তন একটি স্পর্শকাতর বিষয়, কারণ এটি কয়েক দিন পর পর পরিবর্তন করা যায় না। এ জন্য যে ব্যপ্তির ঐকমত্যের প্রয়োজন তা এখনও প্রতিষ্ঠিত হয়নি, এজন্যই অমীমাংসিত আছে। আশা করি আরো অভিজ্ঞ ব্যবহারকারী এখানে অংশ নেবেন। — তানভির • ১৬:০৬, ৩ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Wikitanvir: আলোচনাটি এখনও অমিমাংশিত হয়ে আছে। ≈ MS Sakib «আলাপ» ১৪:৩৪, ৩ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @MS Sakib: উপরে মতামত প্রদানকারী কয়েকজন ব্যবহারকারী শ্রেণী/শ্রেণি ও বিষয়শ্রেণী/বিষয়শ্রেণি বিষয়ে বানানের নীতির সমার্থকতার বিষয়ে একমত নন। আমি নিজে এ বিষয়ে অভিজ্ঞ কেউ নই। এখানে কয়েকটি বিষয় জড়িত। প্রথমত, সঠিক বা ভুল বিবেচনার প্রয়োজন, অর্থাৎ বিষয়শ্রেণি সঠিক হলেই বিষয়শ্রেণী ভুল কী না, বা একেবারেই ব্যবহার করা যাবে না কী না সেটি বিবেচ্য। দ্বিতীয়ত, প্রচলনের বিষয়টিও ধর্তব্য। গুগল সার্চ করে আমি বিষয়শ্রেণির পক্ষে তেমন কিছু পাচ্ছি না যা উইকিপিডিয়ার বানানের আধিক্যের কারণে হতে পারে। তৃতীয়ত, বানান আবার পরিবর্তিত হয়ে আগের অবস্থায় ফিরে যাবে কী না বা সেটির সম্ভাবনা কতোটুকু, সেটির ব্যাপারে আমরা কতোটা যৌক্তিক সিদ্ধান্তে আসতে পারবো সেটি বিবেচ্য। চতুর্থত, উইকিপিডিয়া সব সময়-ই অন্য কোথাও থাকা প্রচলনকে গ্রহণ করে তেমনটি নয়। অর্থাৎ, এই পরিবর্তনে সকল বিষয়গুলোতে একটা সামঞ্জস্য নিয়ে সিদ্ধান্তে আসা প্রয়োজন যা বাস্তব প্রেক্ষিতে এ মুহুর্তে সম্ভব নয় বলেই আমি মনে করি। নামস্থানের বানানের ক্ষেত্রে এই সতর্কতা আরও বেশি প্রয়োজনীয়। আপনি প্রস্তাবকারী হিসেবে জোরোলো সমর্থন জানাতে পারেন, কিন্তু আপনি এমন একটি বিষয়ের পরিবর্তন নিয়ে আলোচনা করেছেন যেখানে আসলে অধিক সাবধানতার প্রয়োজন যা কিছু ব্যবহারকারকারীর সমর্থন/বিরোধিতার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নেওয়া যায় না। এ বিষয়ে আরও অনেক ব্যবহারকারীর মত প্রয়োজন, অথচ এই তুলনামূলকভাবে ছোট আলোচনাতেই অনেকে সম্পূর্ণ নিশ্চিত নন। — তানভির • ১২:২০, ২৭ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Wikitanvir: মতামত প্রদানের জন্য ধন্যবাদ। বাংলা একাডেমির বানান বিভিন্ন সমস্য (সময়) গ্রহণযোগ্যতা না পেলেও এই বানানটা ঠিকই গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে। এনসিটিবি-র বানানের সাথে বাংলা একাডেমির বানানে কিছু অমিল থাকলেও এই বানানের ক্ষেত্রে দুটো সংস্থাই একমত। বর্তমানে বাংলাদেশের পাঠ্যপুস্তক, সংবাদপত্র সহ সর্বক্ষেত্রে শ্রেণি বানানই ব্যবহৃত হয়। এছাড়াও নতুন কোনো রীতি আসলে বেশিরভাগ সময় অপেক্ষা করা হয় নিয়মটিও আসলে বিষয়শ্রেণী→বিষয়শ্রেণি-র ক্ষেত্রে সাংঘর্ষিক নয়। কারণ, শ্রেণী→শ্রেণি বানান পরিবর্তন সম্প্রতি হয় নি, প্রায় ৫-৭ বছর আগে হয়েছে। তাই উইকিপিডিয়ার নিয়মানুসারে দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করা হয়েছে। সংশোধন করার সুযোগ থাকলেও আমরা কেন ভুলটাকে আঁকড়ে ধরে থাকব? তাই আমার জোড়ালো প্রস্তাব বিষয়শ্রেণি করা হোক। ≈ MS Sakib «আলাপ» ০৬:১২, ২৭ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- মন্তব্যআমি পাঠক ও লেখক হিসেবে সারা জীবন ধরে "শ্রেণী" দেখে ও লিখে এসেছি। একক শব্দ হিসেবে এবং সমাসবদ্ধ শব্দ হিসেবেও (যেমন শ্রেণীকরণ, শ্রেণীবিন্যাস, ইত্যাদি)। জীবনের তিন-চার দশক পার হয়ে যাবার পরে এখন দেখছি বিগত কয়েক বছর ধরে "শ্রেণি" কথাটার উত্থান হয়েছে। এটা মনে হয় ভাষার বিবর্তনের খেলা। বিংশ শতাব্দীর পুরোটা জুড়ে সমস্ত বাংলা সাহিত্য, বাংলা অভিধান, বা ইংরেজি-থেকে-বাংলা অভিধানে আপনি "শ্রেণি" বানানটা পাবেন না, পেলেও আতশী কাচ দিয়ে খুঁজতে হবে, বরং "শ্রেণী" বানানটাই সর্বত্র ব্যবহৃত হতে দেখবেন। ২০১০-এর দশকে এসে কী এমন হলো যে বিগত একশত বা তারও বেশি বছরের প্রতিষ্ঠিত বানান পালটে দিতে হবে? কিছু কিছু অভিধানেও পালটে গেছে! এটা কি একবিংশ শতাব্দীর নতুনত্বের সন্ধানে বিশেষ উপহার? বাংলা ভাষা নিয়ে খেলাধুলা? আমাকে এই মধ্য বয়সে এসে নতুন করে বাংলা বানান শিখতে হবে? যাই হোক, আমি ব্যক্তিগতভাবে "শ্রেণী" বানানের পক্ষে। আমি যেমন "শ্রদ্ধাঞ্জলী" লিখি না, তেমনি "শ্রেণি"-ও লিখিনা। --অর্ণব (আলাপ | অবদান) ০৮:৫৮, ২১ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
আরও মন্তব্য করি। আমার কাছে বহু দশক ধরে সংগৃহীত এপার-ওপার বাংলার বহু বহু অভিধান আছে। এগুলি সবই ২০১০-এর আগ পর্যন্ত কেনা। এগুলির কোনওটিতেই "শ্রেণি"-কে প্রাধান্য দেওয়া তো হয়ই নি, বরং "শ্রেণী" সর্বত্র প্রচলিত ছিল। ভূগোলে পড়েছি পর্বতশ্রেণী, সমাজবিজ্ঞান আর অর্থনীতিতে পড়েছি মধ্যবিত্ত শ্রেণী, রাজনীতির রচনায় পড়েছি শ্রেণীসংগ্রাম, জীববিজ্ঞানে পড়েছি শ্রেণীবিন্যাস, এরকম জ্ঞানের বিভিন্ন শাখা থেকে ভুরি ভুরি শব্দের উদাহরণ দেওয়া যাবে, যেখানে আমি সারা জীবনে কস্মিনকালেও "শ্রেণি" বানান ব্যবহৃত হতে দেখিনি। বাংলার বহু বড় বড় সাহিত্যিক প্রাবন্ধিকের লেখা পড়েছি, সেখানে কোনও দিন "শ্রেণি" ব্যবহৃত হতে দেখিনি। আমি বুঝতে পারছি না, কবে আমাদের নাকের ডগা দিয়ে ২০১০-এর দশকের মাঝামাঝি এসে কী এক নিরব বিপ্লব ঘটল যে কয়েক বছরের মাথায় "শ্রেণী" শব্দটা এরকম অচ্ছুৎ হয়ে যাওয়ার দশা? এটার যৌক্তিক ভিত্তি কী? নাকি এটা এক ধরনের ভাষাতাত্ত্বিক আঁতলামি প্রসূত উপর থেকে চাপিয়ে দেওয়া ফাজলামি? আমার খুবই জানার ইচ্ছা। --অর্ণব (আলাপ | অবদান) ১১:৫৫, ২১ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- বাংলা ভাষার অন্যতম সেরা ভাষাবিজ্ঞানী হুমায়ূন আজাদ লিখেছেন "শ্রেণী" (কতো নদী সরোবর, পৃষ্ঠা ৬১), রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখেছেন "শ্রেণী" (গল্পগুচ্ছ/গিন্নি দেখুন), জগদীশচন্দ্র বসু লিখেছেন "শ্রেণী" (অব্যক্ত, দেখুন)। আমি আমার ছাত্রজীবনে বাংলা মাধ্যমে পড়েছি; প্রথম শ্রেণী, দ্বিতীয় শ্রেণী এভাবে প্রতিটি শ্রেণীতে সমাপনী পরীক্ষা দিয়ে পরবর্তী শ্রেণীতে উত্তীর্ণ হয়েছি। প্রত্যেকটা প্রশ্নপত্রে শ্রেণী লেখা ছিল। আজ থেকে তিন দিন আগে প্রথম আলো-তে প্রকাশিত হয়েছে যে একজন ছাত্র মাস্টার্সে "প্রথম শ্রেণীতে প্রথম" হয়েছেন (দেখুন)। এগুলি খুবই স্বাভাবিক বানান। আমি ও আমার প্রজন্ম, আমার বাবা-মা-র প্রজন্ম, তাদের বাবা-মা-র প্রজন্ম, আমরা সবাই বিগত এক শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে এভাবে বিভিন্নভাবে "শ্রেণী" শব্দটা ব্যবহার করে এসেছি। এখন ২০১০-এর দশকে এসে একাডেমি, পাঠ্যপুস্তক বোর্ড আর আনন্দবাজার গোষ্ঠীর কার্যালয়ে জেঁকে বসা কয়েকজন আঁতেল বুদ্ধিজীবীর কলমের দুই খোঁচায় আমাকে এই শব্দ বিসর্জন দিতে হবে?--অর্ণব (আলাপ | অবদান) ১২:৫৪, ২১ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- আমি আরেকটু ঘেঁটে দেখলাম। বিংশ শতাব্দীর পুরোটা জুড়ে প্রায় সব বাংলা অভিধানেই "শ্রেণী, শ্রেণি" এই শিরোশব্দে ভুক্তি দেওয়া ছিল। ১৯৯০-এর দশক পর্যন্তও (যখন আমি ছাত্র ছিলাম) শৈলেন্দ্র বিশ্বাসের সংসদ বাংলা অভিধান গ্রন্থেও সেরকম ছিল। বাংলা একাডেমীর বাংলা অভিধানেও ঠিক এভাবেই ভুক্তি দেওয়া ছিল। সুবলচন্দ্র মিত্রের বাঙ্গালা ভাষার অভিধান-এও তাই। তবে প্রতিটি অভিধানেই "শ্রেণী"-কে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছিল। সেটা কোনও শব্দের সংজ্ঞাতেই হোক, বা শ্রেণী দিয়ে তৈরি সমাসবদ্ধ শব্দই হোক। সারা বিংশ শতাব্দী জুড়েই এরকম ছিল। কিন্তু ২০০০-এর দশকের শুরুতে এসে কোনও এক অজানা কারণে সাহিত্য সংসদ থেকে প্রকাশিত বিভিন্ন অভিধান গ্রন্থগুলিতে "শ্রেণি" বানানটিকে প্রাধান্য দেওয়া শুরু হয়। সমাসবদ্ধ শব্দগুলিতেও শ্রেণি ব্যবহার করা শুরু হয়। হঠাৎ করে একশ' বছর পরে এসে কেন শ্রেণী-র বদলে শ্রেণি লিখতে হবে, এর কোনও ব্যাখ্যা ঐসব অভিধানে দেওয়া হয়নি। এরকম প্রায় এক দশক চলে। আনন্দবাজার প্রকাশনীও একই বানান নীতি গ্রহণ করে। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে পশ্চিমবঙ্গের সবচেয়ে খ্যাতনামা প্রথিতযশা ভাষাবিদ পবিত্র সরকার তাঁর বাংলা লিখুন নির্ভুলে, নির্ভয়ে গ্রন্থে লিখে বসেছেন যে "শ্রেণি" ব্যবহার করুন, কিন্তু এর কোনও ভাষাতাত্ত্বিক কারণ তিনি দেননি, কারণ আসলেই এর কোনও ভাষাতাত্ত্বিক কারণ নেই। তিনি স্পষ্ট লেখেন যে "শ্রেণি" লেখার কারণ হল "এটাই এখন চলছে"। অর্থাৎ পশ্চিমবঙ্গের একজন সেরা ভাষাবিদের মতে একবিংশ শতকে এসে "শ্রেণি" লেখার পেছনে পশ্চিমবঙ্গের দুই-তিনটি বড় বড় প্রকাশনা সংস্থার কৃত্রিমভাবে তৈরি করা হুজুগে বানান চাপিয়ে দেওয়া ছাড়া আর কোনও কারণ নেই। পশ্চিমবঙ্গের সেই হুজুগের রেশ বাংলাদেশে এসে লাগে আরও এক দশক পরে। কিন্তু বাংলাদেশের প্রকাশনাগুলিতে এত সহজে পরিবর্তন আসেনি। আমার কাছে থাকা ২০১৫ সালে প্রকাশিত ঢাকার বাংলা একাডেমির সংক্ষিপ্ত বাংলা অভিধান-এও দেখছি তখন পর্যন্ত "শ্রেণী"-কেই প্রাধান্য দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু মনে হয় বছর পাঁচেক আগে এক দশকের বেশি সময় ধরে চলা উপর থেকে জোর করে চাপিয়ে দেওয়া "শ্রেণি" হুজুগকে শেষ পর্যন্ত বানানের "নিয়ম" করে দেওয়া হয়, যে নিয়ম আমার মতে সম্পূর্ণ আঁতলামি প্রসূত, যার কোনও ভাষাতাত্ত্বিক ব্যাখ্যা নেই। না হলে সারা বিংশ শতাব্দী জুড়ে দুই বাংলার বিখ্যাত সাহিত্যিক প্রাবন্ধিকদের রচনায় যে "শ্রেণী" বানানের একচেটিয়া প্রাধান্য চলে আসছিল, সেটা পরিবর্তন করার কী দরকার ছিল? আমার কথা হল, "শ্রেণী" থেকে "শ্রেণি" বানানের এই নিরব বিপ্লব ঘটালেন কারা? --অর্ণব (আলাপ | অবদান) ০১:০০, ২২ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
মন্তব্য একাডেমি, আকাদেমি কিংবা কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা কেন একটি বিষয়ে একমত হলেন, সেটি বিচার করার মতো স্থৈর্য কি আমাদের আছে? সবচেয়ে দুঃখের বিষয় ভাষা বিষয়ক কোনো সংস্থা এমনকি কোনো সংগঠনও উইকিপিডিয়ার সাথে সম্পৃক্ত নয়। তাই আমাদের "ধারণা"র ওপর ভিত্তি করে সিদ্ধান্ত নিতে হয়, আবার আমাদের এই বিষয়ে কোনো "ধারণা"ই নেই! কিন্তু আশার কথা হলো, এই আলোচনায় অফ-উইকি সংগঠন শুবাচ ভূমিকা রেখেছে।
এখন, বানানের নিয়মে আসি। বাংলা ভাষার শব্দের বানানের এই নিয়ম হুট করে একদিনে আসে নি। এনসিটিবি এই নিয়ম ধার্য করে "১৯৯২" সালে। বাংলা একাডেমিও ১৯৯২ সালেই বানানের নিয়ম প্রকাশ করে। এরপর ২০০০ এবং সর্বশেষ ২০১২ সালে বইটির পরিমার্জন করে। পশ্চিমবঙ্গে কবে কবে কোন নিয়ম প্রকাশ করা হয়েছে, তা আমার জানা নাই। তবে একটি বিষয় লক্ষণীয়, কোন একাডেমি কিংবা সংগঠন বলে নি যে "শ্রেণী" অশুদ্ধ, আর শুধু "শ্রেণি" শুদ্ধ। বাংলা একাডেমির প্রমিত বাংলা বাংলা বানানের নিয়ম অনুযায়ী, “যেসব সংস্কৃত শব্দে ই ঈ বা উ ঊ উভয় শুদ্ধ সেসব শব্দে ই বা উ এবং তার কারচিহ্ন ি ু হবে। যেমন:..., শ্রেণি,..।” বাংলা একাডেমি বলে নি "শ্রেণী" ভুল, বলেছে "শ্রেণি" প্রমিত। ব্যাকরণ বিষয়ে আমার পড়া বইগুলোর মধ্যে ড. হায়াৎ মামুদের বইয়ে এ সংক্রান্ত বিশদ ব্যাখ্যা দেওয়া আছে। আরেকটি উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো এই সংক্রান্ত নিয়ম বাংলা একাডেমি ব্যাকরণবিদ ও ভাষাবিদদের ঐকমত্যের ভিত্তিতে প্রচলন করেছে, এ বিষয়ে অজ্ঞ কোনো ব্যক্তির প্রভাবে নয়। আপনাদের অনুরোধ করবো, বক্তব্য প্রদানের সময় আলোচনাসভার যথার্থ পরিবেশ বজায় রাখতে। কারণ এই ধরনের বক্তব্য নতুন ব্যবহারকারীদের ভুল বার্তা দেবে এবং বাধাপ্রাপ্ত ব্যবহারকারী ও ট্রোলিং আইপিদের উৎসাহিত করবে আলোচনাসভায় ইর্যাশনাল ও অপ্রাসঙ্গিক মন্তব্য করতে। — Meghmollar2017 • আলাপ • ০৩:১৯, ২২ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- Meghmollar2017, আপনি বিষয় থেকে দূরে সরে যাচ্ছেন। পাঠ্যপুস্তক বোর্ড, বাংলা একাডেমি বানান প্রমিতকরণের ব্যাপারে সু-উদ্যোগ নিতেই পারেন, এবং সেটা যদি সঠিক হয়, তাহলে তা অবশ্যই সাধুবাদযোগ্য। এখানে ১৯৯২ সাল থেকে শুরু হওয়া সব বানানের নিয়মের কথা বলা হচ্ছে না, বরং "শ্রেণী" বনাম "শ্রেণি" নিয়ে কথা হচ্ছে। আপনার ভাষ্যমতে বাংলা একাডেমি যদি ২০১২ সালে এসে নিয়ম করে বলে যে "শ্রেণী" নয়, বরং "শ্রেণি" প্রমিত, তাহলে বাংলা একাডেমি তাদের প্রতিষ্ঠাকাল থেকে অন্ততপক্ষে ২০১৫ সাল পর্যন্ত প্রকাশিত তাদের সমস্ত প্রকাশনার সাথে নিজেরাই দ্বিমত পোষণ করছে। শুধু তাই নয়, আপনার ভাষ্যমতে ২০১২ সালে "শ্রেণি"-কে প্রমিত বানিয়েই থাকে, তাহলে বাংলা একাডেমি পরোক্ষভাবে এটাই বলতে চাইছে যে সমগ্র ২০শ শতকে প্রকাশিত প্রায় নিরানব্বই শতাংশ বাংলা রচনা, যেখানে "শ্রেণী" বানানটি বহুল প্রচলিত স্বাভাবিক একটি বানান ছিল, সেটি ছিল এক শতাব্দীব্যাপী এক ঐতিহাসিক ভুল। আমরা সবাই গত একশত বছর ধরে ভুল লিখে এসেছি। রবীন্দ্রনাথ, জগদীশচন্দ্র, হুমায়ূন আজাদ, বাংলা ভাষার সব বিখ্যাত লেখক প্রাবন্ধিক সাংবাদিক যারা বিংশ শতাব্দীতে গদ্য লিখেছেন, তারা সবাই ভুল ছিলেন। তারা "প্রমিত বাংলা" লেখেন নি। আমার ব্যক্তিগত মতে ২০১২ সালে প্রমিতকরণের নাম করে বাংলা ভাষার গদ্যে এক শতাব্দীর বেশি ধরে বহুল প্রচলিত একটি শব্দ "শ্রেণী"-কে কলমের দুই খোঁচায় এক লাইনের নিয়ম বানিয়ে হত্যা করার অপচেষ্টা করা হচ্ছে। আর আমরা হলাম বোকাসোকা প্রোলেতারিয়াত, তাই তো? ভেড়ার মতো সব মেনে নিব, তাই তো? --অর্ণব (আলাপ | অবদান) ১১:২৬, ২২ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Zaheen: বাংলা একাডেমি অনেক ঐতিহাসিক বানানকে ভুল প্রতীয়মান করেছে (পাখী), তেমনি প্রতিষ্ঠার ষাট বছর পর নিজেদের নামই পালটে দিয়েছে। অন্যদিকে আবার "ব্যবহারিক", "সমসাময়িক" ইত্যাদি ঐতিহাসিক ভুল থেকে নিজেরাও বেরিয়ে আসতে পারে নি, এমনকি নিজেদের অভিধানের নাম হিসেবেই ওই ভুল নামগুলোর ব্যবহার করেছে। রবীন্দ্রনাথের লেখাতেও যে ভুল নেই, তাও তো নয় (কাবুলিওয়ালা, অশ্রুজল - যেগুলোকে ব্যাকরণে বলে আর্ষপ্রয়োগ)। এখন একাডেমি বানানরীতির স্বেচ্ছাচারিতাকে রোধ করার জন্য একটি প্রমিত নিয়ম দাঁড় করিয়েছে, যেটা বর্তমানে প্রায় সকল ক্ষেত্রে মান্য। যেটা প্রচলিত হয়ে গেছে, সেটাকে আর তো ফিরিয়ে আনা যায় না। স্বেচ্ছাচারিতা রুখতে গিয়ে একাডেমির বিরুদ্ধেই স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ এসেছে ঠিকই, তবে "শ্রেণি" বিষয়ে এপার বাংলার-ওপার বাংলার উভয় একাডেমিই একমত, এ বিষয়ে সন্দেহ নেই। — Meghmollar2017 • আলাপ • ১১:৫৯, ২২ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- Meghmollar2017, আমি-আপনি তাহলে একমত যে বাংলা একাডেমি নিজেই নিজের বিরোধিতা করছে। শুধু তাই নয়, উপরে সাকিব যেমনটি বলছেন, তারা বাংলা অভিধান থেকে "শ্রেণী" উঠিয়েই দিয়েছে, অর্থাৎ একজন অভিধান ব্যবহারকারীর এখন মনে হতে পারে যে "শ্রেণী" শব্দটার কোনও অস্তিত্বই ছিল না। এটা করা একেবারেই ঠিক হচ্ছে না। বাংলা একাডেমির ২০১৫ সালের অভিধানে দেখছি "পাখি, পাখী" দুটোই আছে। এখন তদ্ভব বলে পাখি-কে পছন্দ করা হচ্ছে। সেটার জন্য যে নিয়ম বলা হয়েছে, তা আমার মতে যুক্তিসঙ্গত। তদ্ভব মানে বাংলাকৃত শব্দ, বাংলাতে দীর্ঘ ঈ-কার বলে কিছু নেই, তাই সমস্ত তদ্ভব শব্দে হ্রস্ব-ই কার বেশি পছন্দনীয়। এই যুক্তি সহজেই মানা যায়। কিন্তু তৎসম শব্দে বিকল্প বানানে হ্রস্ব ই / দীর্ঘ-ঈ থাকলে হ্রস্ব ই-টাকে বেশি পছন্দ করতে হবে, এই নতুন নিয়মটি বাংলা বানানে অনেক বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি করবে। কেননা, কোন্ তৎসম শব্দে দুইটিই গ্রহণযোগ্য, আর কোন্ তৎসম শব্দে কেবল দীর্ঘ ঈ প্রযোজ্য, এটা বাছবিছার করে লেখার ক্ষমতা খুবই কম লোকের আছে। "নদী" লিখতে হবে, কেননা সেখানে কোনও বিকল্প বানান নেই, কিন্তু শ্রেণী/শ্রেণি থাকলে "শ্রেণি" লিখতে হবে, কেন না সেখানে বিকল্প বানান আছে। এরকম অতিরিক্ত আঁতলামি মার্কা প্যাঁচানো সংস্কৃত ব্যুৎপত্তিভিত্তিক নিয়ম কেউ বুঝবেই না। তদ্ভবে আর বিদেশী শব্দে হ্রস্ব-ই হয় এই নিয়মটাই তো মানুষকে বোঝাতে গিয়ে আমাদের গলদঘর্ম হতে হয়। আর এরকম ত্যানা পেঁচানো নিয়ম তো জিনিসটাকে আরও বেশি ঘোলাটে করে দেবে। মানুষজন যথেচ্ছভাবে যা খুশি তাই লিখবে, কখনও হ্রস্ব-ই দেবে, কখনও দীর্ঘ-ঈ দেবে, না জেনে, না বুঝে। তারপর সেটার প্রকৃতি প্রত্যয় বিচার করে ঠিক করতে হবে। এভাবে একটা ভীষণ বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হবে। এজন্যই হয়ত এখন সহজ করে দেবার জন্য বাংলা অভিধান থেকে "শ্রেণী"-কে উঠিয়েই দেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে, যেমনটা সাকিব উপরে বলেছেন। কিন্তু সেটা হচ্ছে বাংলা গদ্যের ইতিহাসের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা। একটা অভিধান হল একটা ভাষার ইতিহাসের অন্যতম দলিল। এই কাজ থেকে প্রমাণিত যে এই নতুন নিয়মটা এমন এক ধরনের ঘোলাটে ও অপ্রবর্তনযোগ্য নিয়ম, যে এই জোর করে সৃষ্টি করা নিয়মের খাতিরে বাংলা ভাষার ঐতিহাসিক দলিল পালটে দিতে হবে, বাংলা অভিধানের ভেতর থেকে একটা শব্দকে সম্পূর্ণ মুছে দিতে হবে। এটা এই নিয়মের অপ্রয়োজনীয়তা প্রমাণ করে। আমার মতে উইকিপিডিয়ার এই নিয়ম মানার কোনও বাধ্যবাধকতা নেই। আমার ব্যক্তিগত মত এই যে, তৎসম শব্দে দীর্ঘ-ঈ/হ্বস্ব-ই বিকল্প বানান থাকলে শব্দটির "তৎসম"-ত্ব স্পষ্ট করে বুঝিয়ে দেবার জন্য "দীর্ঘ ঈ"-যুক্ত বানানটিই ব্যবহার করা শ্রেয়। তাহলে তৎসমের সাথে তদ্ভবের কোনও ভুল বোঝাবুঝি হবে না। অর্থাৎ তদ্ভব বলে "পাখি" যেমন পছন্দনীয়, ঠিক তেমনি তৎসম বলে "শ্রেণী" বেশি পছন্দনীয়। এটাই সহজ ও সুস্পষ্ট নিয়ম। --অর্ণব (আলাপ | অবদান) ১৩:০০, ২২ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Zaheen: ভাই, আমার কথার উদ্দেশ্য এই ছিল না যে, একাডেমি স্ববিরোধী; বরং আমি বলেছি পরিবর্তন অনস্বীকার্য। ব্যাকরণের ব্যুৎপত্তি, ভাষার মারপ্যাঁচে যাওয়ারও প্রয়োজন নেই। এখন কোনো পাঠ্যপুস্তকের প্রচ্ছদেই আপনি "শ্রেণী" পাবেন না! বিশ্বাস না হয়, এখানে দেখুন। — Meghmollar2017 • আলাপ • ১৩:১৪, ২২ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- Meghmollar2017, আমি-আপনি তাহলে একমত যে বাংলা একাডেমি নিজেই নিজের বিরোধিতা করছে। শুধু তাই নয়, উপরে সাকিব যেমনটি বলছেন, তারা বাংলা অভিধান থেকে "শ্রেণী" উঠিয়েই দিয়েছে, অর্থাৎ একজন অভিধান ব্যবহারকারীর এখন মনে হতে পারে যে "শ্রেণী" শব্দটার কোনও অস্তিত্বই ছিল না। এটা করা একেবারেই ঠিক হচ্ছে না। বাংলা একাডেমির ২০১৫ সালের অভিধানে দেখছি "পাখি, পাখী" দুটোই আছে। এখন তদ্ভব বলে পাখি-কে পছন্দ করা হচ্ছে। সেটার জন্য যে নিয়ম বলা হয়েছে, তা আমার মতে যুক্তিসঙ্গত। তদ্ভব মানে বাংলাকৃত শব্দ, বাংলাতে দীর্ঘ ঈ-কার বলে কিছু নেই, তাই সমস্ত তদ্ভব শব্দে হ্রস্ব-ই কার বেশি পছন্দনীয়। এই যুক্তি সহজেই মানা যায়। কিন্তু তৎসম শব্দে বিকল্প বানানে হ্রস্ব ই / দীর্ঘ-ঈ থাকলে হ্রস্ব ই-টাকে বেশি পছন্দ করতে হবে, এই নতুন নিয়মটি বাংলা বানানে অনেক বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি করবে। কেননা, কোন্ তৎসম শব্দে দুইটিই গ্রহণযোগ্য, আর কোন্ তৎসম শব্দে কেবল দীর্ঘ ঈ প্রযোজ্য, এটা বাছবিছার করে লেখার ক্ষমতা খুবই কম লোকের আছে। "নদী" লিখতে হবে, কেননা সেখানে কোনও বিকল্প বানান নেই, কিন্তু শ্রেণী/শ্রেণি থাকলে "শ্রেণি" লিখতে হবে, কেন না সেখানে বিকল্প বানান আছে। এরকম অতিরিক্ত আঁতলামি মার্কা প্যাঁচানো সংস্কৃত ব্যুৎপত্তিভিত্তিক নিয়ম কেউ বুঝবেই না। তদ্ভবে আর বিদেশী শব্দে হ্রস্ব-ই হয় এই নিয়মটাই তো মানুষকে বোঝাতে গিয়ে আমাদের গলদঘর্ম হতে হয়। আর এরকম ত্যানা পেঁচানো নিয়ম তো জিনিসটাকে আরও বেশি ঘোলাটে করে দেবে। মানুষজন যথেচ্ছভাবে যা খুশি তাই লিখবে, কখনও হ্রস্ব-ই দেবে, কখনও দীর্ঘ-ঈ দেবে, না জেনে, না বুঝে। তারপর সেটার প্রকৃতি প্রত্যয় বিচার করে ঠিক করতে হবে। এভাবে একটা ভীষণ বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হবে। এজন্যই হয়ত এখন সহজ করে দেবার জন্য বাংলা অভিধান থেকে "শ্রেণী"-কে উঠিয়েই দেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে, যেমনটা সাকিব উপরে বলেছেন। কিন্তু সেটা হচ্ছে বাংলা গদ্যের ইতিহাসের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা। একটা অভিধান হল একটা ভাষার ইতিহাসের অন্যতম দলিল। এই কাজ থেকে প্রমাণিত যে এই নতুন নিয়মটা এমন এক ধরনের ঘোলাটে ও অপ্রবর্তনযোগ্য নিয়ম, যে এই জোর করে সৃষ্টি করা নিয়মের খাতিরে বাংলা ভাষার ঐতিহাসিক দলিল পালটে দিতে হবে, বাংলা অভিধানের ভেতর থেকে একটা শব্দকে সম্পূর্ণ মুছে দিতে হবে। এটা এই নিয়মের অপ্রয়োজনীয়তা প্রমাণ করে। আমার মতে উইকিপিডিয়ার এই নিয়ম মানার কোনও বাধ্যবাধকতা নেই। আমার ব্যক্তিগত মত এই যে, তৎসম শব্দে দীর্ঘ-ঈ/হ্বস্ব-ই বিকল্প বানান থাকলে শব্দটির "তৎসম"-ত্ব স্পষ্ট করে বুঝিয়ে দেবার জন্য "দীর্ঘ ঈ"-যুক্ত বানানটিই ব্যবহার করা শ্রেয়। তাহলে তৎসমের সাথে তদ্ভবের কোনও ভুল বোঝাবুঝি হবে না। অর্থাৎ তদ্ভব বলে "পাখি" যেমন পছন্দনীয়, ঠিক তেমনি তৎসম বলে "শ্রেণী" বেশি পছন্দনীয়। এটাই সহজ ও সুস্পষ্ট নিয়ম। --অর্ণব (আলাপ | অবদান) ১৩:০০, ২২ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Zaheen: বাংলা একাডেমি অনেক ঐতিহাসিক বানানকে ভুল প্রতীয়মান করেছে (পাখী), তেমনি প্রতিষ্ঠার ষাট বছর পর নিজেদের নামই পালটে দিয়েছে। অন্যদিকে আবার "ব্যবহারিক", "সমসাময়িক" ইত্যাদি ঐতিহাসিক ভুল থেকে নিজেরাও বেরিয়ে আসতে পারে নি, এমনকি নিজেদের অভিধানের নাম হিসেবেই ওই ভুল নামগুলোর ব্যবহার করেছে। রবীন্দ্রনাথের লেখাতেও যে ভুল নেই, তাও তো নয় (কাবুলিওয়ালা, অশ্রুজল - যেগুলোকে ব্যাকরণে বলে আর্ষপ্রয়োগ)। এখন একাডেমি বানানরীতির স্বেচ্ছাচারিতাকে রোধ করার জন্য একটি প্রমিত নিয়ম দাঁড় করিয়েছে, যেটা বর্তমানে প্রায় সকল ক্ষেত্রে মান্য। যেটা প্রচলিত হয়ে গেছে, সেটাকে আর তো ফিরিয়ে আনা যায় না। স্বেচ্ছাচারিতা রুখতে গিয়ে একাডেমির বিরুদ্ধেই স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ এসেছে ঠিকই, তবে "শ্রেণি" বিষয়ে এপার বাংলার-ওপার বাংলার উভয় একাডেমিই একমত, এ বিষয়ে সন্দেহ নেই। — Meghmollar2017 • আলাপ • ১১:৫৯, ২২ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- Meghmollar2017, আপনি বিষয় থেকে দূরে সরে যাচ্ছেন। পাঠ্যপুস্তক বোর্ড, বাংলা একাডেমি বানান প্রমিতকরণের ব্যাপারে সু-উদ্যোগ নিতেই পারেন, এবং সেটা যদি সঠিক হয়, তাহলে তা অবশ্যই সাধুবাদযোগ্য। এখানে ১৯৯২ সাল থেকে শুরু হওয়া সব বানানের নিয়মের কথা বলা হচ্ছে না, বরং "শ্রেণী" বনাম "শ্রেণি" নিয়ে কথা হচ্ছে। আপনার ভাষ্যমতে বাংলা একাডেমি যদি ২০১২ সালে এসে নিয়ম করে বলে যে "শ্রেণী" নয়, বরং "শ্রেণি" প্রমিত, তাহলে বাংলা একাডেমি তাদের প্রতিষ্ঠাকাল থেকে অন্ততপক্ষে ২০১৫ সাল পর্যন্ত প্রকাশিত তাদের সমস্ত প্রকাশনার সাথে নিজেরাই দ্বিমত পোষণ করছে। শুধু তাই নয়, আপনার ভাষ্যমতে ২০১২ সালে "শ্রেণি"-কে প্রমিত বানিয়েই থাকে, তাহলে বাংলা একাডেমি পরোক্ষভাবে এটাই বলতে চাইছে যে সমগ্র ২০শ শতকে প্রকাশিত প্রায় নিরানব্বই শতাংশ বাংলা রচনা, যেখানে "শ্রেণী" বানানটি বহুল প্রচলিত স্বাভাবিক একটি বানান ছিল, সেটি ছিল এক শতাব্দীব্যাপী এক ঐতিহাসিক ভুল। আমরা সবাই গত একশত বছর ধরে ভুল লিখে এসেছি। রবীন্দ্রনাথ, জগদীশচন্দ্র, হুমায়ূন আজাদ, বাংলা ভাষার সব বিখ্যাত লেখক প্রাবন্ধিক সাংবাদিক যারা বিংশ শতাব্দীতে গদ্য লিখেছেন, তারা সবাই ভুল ছিলেন। তারা "প্রমিত বাংলা" লেখেন নি। আমার ব্যক্তিগত মতে ২০১২ সালে প্রমিতকরণের নাম করে বাংলা ভাষার গদ্যে এক শতাব্দীর বেশি ধরে বহুল প্রচলিত একটি শব্দ "শ্রেণী"-কে কলমের দুই খোঁচায় এক লাইনের নিয়ম বানিয়ে হত্যা করার অপচেষ্টা করা হচ্ছে। আর আমরা হলাম বোকাসোকা প্রোলেতারিয়াত, তাই তো? ভেড়ার মতো সব মেনে নিব, তাই তো? --অর্ণব (আলাপ | অবদান) ১১:২৬, ২২ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Zaheen: আপনার বক্তব্যের উত্তর আমি আগেই দিয়েছি। শ্রেণীকে শ্রেণি করা কোনভাবেই ভাষাতাত্ত্বিক আঁতলামি প্রসূত উপর থেকে চাপিয়ে দেওয়া ফা জলামি কিংবা ভাষা নিয়ে খেলাধুলা নয়; বরং বানানে শুদ্ধতা সাধন। সংস্কৃত ভাষায় শ্রেণী এবং শ্রেণি দুটো বানানই শুদ্ধ ছিল। তবে দুটির উচ্চারণ ছিল কিছুটা ভিন্ন। সংস্কৃত,ভষায় উচ্চারণ-আধিক্যের কারণে "শ্রেণী" শব্দটিই ছিল অধিক ব্যবহৃত। এর ধারাবাহিকতায় বাংলায়ও শ্রেণী লেখা হতো। সংস্কৃতে শ্রেণী শব্দটিতে ই-এর দীর্ঘ উচ্চারণ (ঈ) হতো। কিন্তু বাংলায় কোন দীর্ঘ স্বর নেই। তাই সব তদ্ভব শব্দ (খাটি বাংলা শব্দ) থেকে ঈ বাদ দেওয়া হয়। আর যেসব তৎসম (সংস্কৃত) শব্দে ই-ঈ দুটোই সঠিক, সেসব শব্দ শুধু ই ব্যবহার করার নিয়ম করা হয়। ২০১২ সালে বাংলা একাডেমি প্রণীত বাংলা বানানের নিয়ম-এর একদম শুরুতেই এই নিয়মটি আছে। উইকিপিডিয়ার বানানের নিয়মেও একই কথা বলা আছে।
যাইহোক, বানান বিতর্কে না যেয়ে বলতে চাই, শ্রেনীকে শ্রেণি বানান করাটা কারও কারো মনঃপুত না হলেও প্রায় এক দশক ধরে শ্রেণিই ব্যবহৃত হচ্ছে। বর্তমান পাঠ্যপুস্তক, পত্র-পত্রিকা সব ক্ষেত্রেই শ্রেণি ব্যবহৃত হয়। এই প্রজন্মের শিক্ষার্থীদের কাছে শ্রেণী বানবানটিই অপ্রচলিত। শ্রেণী বানানটি আগে প্রচলিত থাকলেও দিনদিন শব্দটা আরও অপ্রচলিত হবে। বানানরীতি এবং অভিধান অনুযায়ী শ্রেণী শব্দটি প্রমিত নয়। তাই বাংলা একাডেমি এবং উইকিপিডিয়ার বানানের নিয়ম অনুযায়ী শুদ্ধ বানান বিষয়শ্রেণির প্রস্তাব করেছ। ≈ MS Sakib «আলাপ» ০৪:৩৭, ২২ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)- User:MS_Sakib, আপনার যুক্তি আমি বুঝতে পারছি না। সংস্কৃত ভাষায় "শ্রেণী" বা "শ্রেণি" দুটোই শুদ্ধ, কিন্তু বাংলাতে ই-কার বেশি প্রমিত, এটা সম্পূর্ণ নতুন সাম্প্রতিক ২০১২ সালের নিয়ম, সেটা আপনি নিজেই উপরে লিখেছেন। আমিও তো তাই বলেচিহ। আবার নিজেই বলছেন যে এটা উপর থেকে চাপিয়ে দেওয়া নিয়ম না। তাহলে এ নিয়মটা কোথা থেকে এসেছে? ইতিহাস থেকে? আপনি নিশ্চয়ই বাংলা সাহিত্য গদ্য রচনা পড়ে দেখেছেন। আপনি নিশ্চয়ই অবগত আছেন যে ২০শ শতকে এরকম কোনও নিয়মই ছিল না। এমনকি বাংলা একাডেমির নিজস্ব অভিধানেও ২০১২ সালের আগ পর্যন্ত এরকম কোনও প্রমিত পছন্দের ব্যাপার ছিল না। ইন ফ্যাক্ট, বাংলা একাডেমির ২০১৫ সালের অভিধানে এসেও "শ্রেণী" বানানকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। বাংলা ভাষার গদ্যসাহিত্যের ইতিহাসের সমস্ত বাঘা বাঘা সাহিত্যিক প্রাবন্ধিকদের রচনায়, যারা ২০শ শতকে বাংলা ভাষাতে গদ্যের বুনিয়াদ স্থাপন করে দিয়ে গেছেন, তারা সবাই স্বভাবগতভাবে "শ্রেণী" লিখতেন। এটাই বাস্তব সত্য। তাহলে কি আমরা এখন ধরে নেব একশত বছর ধরে সবাই অশুদ্ধ বানানে লিখতেন? তাঁরা এই জটিল ভাষাতাত্ত্বিক নিয়ম জানতেন না? তাঁরা খানিকটা বোকাসোকা ছিলেন, এজন্য তাঁরা তথাকথিত শুদ্ধ বানানটা জানতেন না? এটা কি প্রমাণ করে না যে "শ্রেণি" একটা সাম্প্রতিককালে প্রণীত একটা উপর থেকে চাপিয়ে দেওয়া নিয়ম, যার সাথে বাংলা ভাষার গদ্য রচনার ইতিহাসের কোনই সংযোগসূত্র নেই? শ্রেণি যদি এতোই শুদ্ধ হতো, তাহলে সমস্ত গদ্য সাহিত্যিকরা ২০শ শতকেই তা ব্যবহার করতেন, তাই না? অন্তত ৫০ শতাংশ হলেও তো একটা কথা ছিল। কিন্তু তাদের প্রায় সবাই শ্রেণী-ই ব্যবহার করেছেন। আমার ব্যক্তিগত মতে এটা বাংলা গদ্য রচনার ইতিহাসের সাথে সম্পর্ক-বিবর্জিত ভাষা নিয়ন্ত্রণের অপব্যবহারের একটি ধ্রুপদী উদাহরণ। --অর্ণব (আলাপ | অবদান) ১১:২৬, ২২ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
@Zaheen: ভাষা সতত পরিবর্তনশীল। বিভিন্ন সময়ে যৌক্তিক কারণে বানান পরিবর্তিত হয়েছে। বাংলা বানানে এমন "ভজঘট" পাকানো অবস্থার পেছনে দায়ী হচ্ছে, অতীতে কিংবা বর্তমানে যারা কখনও যৌক্তিক পরিবর্তনকে মেনে না নিয়ে গোয়ার্তমি করে নিজের মতামতকে অহেতুক আঁকড়ে ধরে থাকার পক্ষে। এর শুরু করেছে ১৮ শতকের প্রথম ভাগের বাংলাভাষী সংস্কৃত পণ্ডিতেরা। তারা বাংলা অহেতুক সংস্কৃতকরণ করেছে। ভাষার "সাধুকরণের" নামে তথাকথিত "চণ্ডাল"দের ভাষা থেকে "গুরু"দের ভাষা পৃথক করে তৈরি করেছে বিদঘুটে সাধু ভাষা। তারা ছিল পরিবর্তনের বিপক্ষে। তাই স্বামী, রক্ষা ইত্যাদি শব্দের উচ্চারণ বদলে গেলেও তারা ছিল বানান পরিবর্তনের বিরোধী। বাংলা ব্যাকরণে যোগ হয়েছে অপ্রয়োজনীয় " সম্প্রদান কারক"। বর্ণমালায় যোগ হয়েছিল ঈ, ঊ, ঋ, ৯, ণ, ষ, ৠ, ৡ এর মতো অপ্রয়োজনীয়। ৠ, ৡ, ৯ বাদ গেলেও ঈ, ঊ, ণ এবং ষ বাংলা বানানে সৃষ্টি করেছে বিভ্রাট।
বাংলা ভাষায় কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া কোন দীর্ঘ উচ্চারণ নেই। তাই ঈ, ঊ বাদ দেওয়ার চেষ্টা করা হলেও তথাকথিত "পণ্ডিত"গণ তথাকথিত "দেবভাষা" সংস্কৃতের বলয় থেকে বাংলা ভাষাকে বেরিয়ে যাওয়াকে গুরুতর অন্যায় হিসেবে দেখতো। এমনকি ১৯৩০-এর এর দশকে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলা বানানের মানদণ্ড ঠিক করে দিলেও বেশ কয়েকজন তথাকথিত "পণ্ডিত" এর বিরোধিতা করেছিল। তাই বানানের সাথে উচ্চারণের মিল রাখতে যেসব শব্দ সরাসরি সংস্কৃত থেকে আসা সেগুলোতে প্রচলিত বানান রেখে বাকি সবধরণের শব্দ (অর্ধ-তৎসম, তদ্ভব, দেশি, বিদেশি) থেকে অপ্রয়োজনীয় বর্ণগুলোকে বাদ দেওয়া হয়। এখানে আর তথাকথিত "পণ্ডিত"গণ বিরোধিতা করতে পারেনি। আবার পরবর্তীতে সংস্কৃত বানান অক্ষুণ্ণ রেখে যেসব সংস্কৃত শব্দে হ্রস/দীর্ঘ দুটোই সঠিক, সেখানে শুধু হ্রস-এর প্রচলন করা হয়।
আপনি লিখেছেন শ্রেণী, কিন্তু উচ্চারণ করছেন শ্রেণি (মূলত স্রেণি, কারণ শ এর সাথে র যোগ হলে উচ্চারণ স হিয়)। শ্রেণীর মূল উচ্চারণ হচ্ছে স্রেণি-ই (শ্রেণি-ই)। এখানে স্ববিরোধিতা হয়ে যাচ্ছেনা? এই পরিবর্তন সর্বজন স্বীকৃত। শ্রেণীকে শ্রেণি করা দুই বাংলার সকল ভাষাবিদই গ্রহণ করেছেন। এদেশের সব পাঠ্যপুস্তকে প্রায় ১ দশক ধরে শ্রেণি লিখা হচ্ছে। ফলে এই প্রজন্মের শিক্ষার্থীদের কাছে শ্রেণী বানানটি অপ্রচলিত এবং "ভুল"। [পরে যুক্ত: আদিব ভাই আগেই বলেছেন সরকারি নিয়ম এবং পাঠ্যপুস্তকে এবং সকল পাঠ্যবইয়ের প্রচ্ছদেও শ্রেণি ব্যবহৃত হচ্ছে] একজময় আপনাদের প্রজন্ম থাকবেনা, কিন্তু এই প্রজন্ম থাকবে। ফলে ক্রমান্বয়ে শ্রেণী বানানটি পাখী, বাড়ী, কম্প্যুটার ইত্যাদি বানানের মতোই নির্বাসিত হবে।
আর আপনি যদি পুরোনো গদ্যে শ্রেণী বানান ব্যবহারের যুক্তি আঁকড়ে ধরে বসে থাকেন, তাহলে বলছি, একসময় বাংলা গদ্যে ব্যপক ভাবে লিখা হতো "বাঙ্গালা", "বাঙ্গালী"। বঙ্কিমচন্দ্র, বিদ্যাসাগরের মতো লেখকরা এই বানান লিখেছেন। এরপর উচ্চারণ অনুযায়ী তা পরিবর্তন করে "বাংলা", "বাঙালি" করা হলে গদ্যে প্রচলনের দোহাই দিয়ে তো এত বিরোধিতা হয়নি। তুলনামূলক পুরোনো গদ্যে প্রচলিত "ধম্ম", "কম্ম", " আচার্য্য", "কার্য্যালয়", এবং বিশ শতকের গদ্যে প্রচলিত "সরকারী" বানানও পরিবর্তিত হয়েছে। এবং সবাই সেটা গ্রহণ করেছে। তাহলে শুধু শ্রেণি বানানে বিরোধিতা কেন? ≈ MS Sakib «আলাপ» ০৬:৩৭, ২৩ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- User:MS_Sakib, আমাকে বাংলা ভাষার বানানের ইতিহাসের জ্ঞান দেওয়া লাগবে না। উপরের সব ইতিহাস আমার জানা আছে। আমি বাংলা ভাষাবিজ্ঞান নিয়ে বহু কাজ করেছি। বাংলা ভাষায় কোনও দীর্ঘ উচ্চারণ নেই, এটা যেকোন ভাষাবিদেরই জানা কথা। কিন্তু এটা হঠাৎ করে তৎসম শব্দের বানান পাল্টানোর কোনও শক্ত যুক্তি নয়। আমরা জানি যে সংস্কৃত তৎসম শব্দতে দীর্ঘ ঈ ও দীর্ঘ ঊ রক্ষা করতে হয়, বাংলাতে কীভাবে উচ্চারণ হচ্ছে, তার সাথে তার কোনই সম্পর্ক নেই। আমদেরকে তাহলে "নদী"-র জায়গায় "নদি" লিখতে হবে, "তীর"-এর জায়গায় "তির" লিখতে হবে, "দীর্ঘ"-র জায়গায় "দির্ঘ" লিখতে হবে। কেননা আবৃত্তি বা অন্য কোনও কারণে বিশেষ জোর না দিতে গেলে এগুলি স্বাভাবিক বাংলা বলার সময় আমরা কখনোই দীর্ঘ উচ্চারণ করি না। কিন্তু লেখার সময় আমরা তৎসম শব্দ হিসেবে ইতিহাসকে সম্মান করে দীর্ঘ ঈ দিয়ে বানানে লিখি। এখানে স্ববিরোধিতার কিছু নেই। এটাই চলতি বাংলায় গদ্য রচনার অন্তত বিগত প্রায় ৭০-৮০ বছরের ঐতিহ্য। আপনি কি তাহলে প্রস্তাব করছেন সমস্ত বাংলা শব্দ থেকে দীর্ঘ ঈ আর দীর্ঘ ঊ বিসর্জন দিতে হবে? বাংলা বর্ণমালা পালটে ফেলতে হবে? এসব তো ভয়াবহ বিতর্কের কথা। বাংলা অভিধানের সমস্ত দীর্ঘ ঈ আর দীর্ঘ ঊ বানানে লেখা শব্দ এক ধাক্কায় পরিবর্তন করে দেবেন? আর বাংলাতে "শ্রেণী", "শ্রোণী" আর "সারণী" ছাড়া আর হয়ত হাতে গোনা কয়েকটা শব্দ আছে যেগুলির বিকল্প বানান হিসেবে "শ্রেণি" বা "শ্রোণি" বা "সারণি" হিসেবে অভিধানে দেওয়া আছে। এই গুটিকয়েক শব্দকে বাংলাতে হ্রস্ব উচ্চারণের দোহাই দিয়ে হ্রস্ব-ই কারযুক্ত সংস্করণ গ্রহণ করলে জিনিসটা একটা বিটকেলে আঁতলামি ছাড়া আর কিছুই নয়। তদ্ভব ও বিদেশী শব্দে হ্রস্ব-ই কার দেওয়া যাবে না, এই প্রমিতকরণ মানা চলে, কারণ সেগুলি তৎসম শব্দ নয়, সুতরাং দীর্ঘ ঈ সেখানে না লেখাটাই সঙ্গত। কিন্তু তৎসম শব্দে দীর্ঘ ঈ-কার লিখতে হবে, এটাই একটা স্থিতিশীল নিয়ম ছিল। এখন ৭০-৮০ বছরের বেশি সময় ধরে চলমান একটা স্থিতিশীল অবস্থাকে নাড়িয়ে দেবার জন্য কোনও বিশেষ বুদ্ধিজীবী গোষ্ঠীর যদি সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা থাকে যে বাংলা বানান থেকে অত্যন্ত চাতুর্যের সাথে চালাকি করে আগামী কয়েক দশকে সমস্ত শব্দ থেকে শেষ পরিণামে হ্রস্ব-ই/দীর্ঘ-ঈ উঠিয়ে দিতে হবে, তাহলে অন্য কথা। আস্তে আস্তে গাছের ডালপালা কেটে কেটে শেষ পর্যন্ত সমস্ত গাছটাকেই কেটে ফেলতে হবে, তাহলে অন্য কথা। আপনি কি ব্যাপারটা বুঝতে পারছেন? নাকি আপনি কি জান্তে-অজান্তে সেই বিশেষ গোষ্ঠীর প্রতিনিধিত্ব করছেন? --অর্ণব (আলাপ | অবদান) ০৭:১৫, ২৩ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- আরেকটা কথা, বাংলা ভাষার তথাকথিত "সংস্কৃতকরণে" আপনার এতো অ্যালার্জি কেন? নব্য ইউরোপীয় ভাষাগুলি যেমন ধ্রুপদী লাতিন ও গ্রিক ভাষা থেকে ধার নিয়ে পুষ্ট হয়েছে, ঠিক একইভাবে বাংলা ভাষার গদ্যসাহিত্যও ভারতীয় উপমহাদেশের ধ্রুপদী ভাষা সংস্কৃত ভাষা থেকে ঋণ নিয়ে সমৃদ্ধ হয়েছে। "সংস্কৃতকরণ" হয়েছে বলে মনে হচ্ছে খুব খারাপ হয়ে গেছে? তাহলে তো ইংরেজি ভাষার "লাতিনীকরণ"-ও খুব খারাপ হয়েছে। তারা তো মনে হয় না এটা নিয়ে কোনও সমস্যা করে। তাহলে তো ইংরেজি ভাষা থেকে সমস্ত লাতিনীকৃত শব্দগুলি ফেলে দিতে হবে, যা হচ্ছে ইংরেজি ভাষার ৬০% শব্দভাণ্ডার। বাংলা ভাষার তৎসম শব্দগুলিও এরকম বাংলা ভাষার শব্দভাণ্ডারের একেকটা অলঙ্কার। একটা মানসম্মত বাংলা ভাষার গদ্য রচনার ছত্রে ছত্রে পংক্তিতে পংক্তিতে তৎসম শব্দ ব্যবহার করতে হয়, নাহলে বাংলা ভাষা অত্যন্ত দরিদ্র একটা ভাষা হতো। এবং সংস্কৃত ভাষা থেকে দুহাতে গ্রহণ করেই আমাদের বাংলা ভাষার নবজাগরণ বা রেনেসাঁস হয়েছিল। এখন সেই সংস্কৃত থেকে আগত তৎসম শব্দগুলির বানানের ব্যাপারে ১৯৩০-এর দশকে ঠিক করা হয় যে সেগুলির আদি বানান রক্ষা করতে হবে, বাংলায় তার উচ্চারণ যা-ই হোক না কেন। এটা ফরাসি ভাষাতেও আছে। ফরাসিতে লাতিন থেকে আগত অনেক শব্দের উপরে বিশেষ accent চিহ্ন দেওয়া হয়। যেমন hospital-কে ফরাসিতে উচ্চারণ করা হয় "ওপিতাল", লেখা হয় "hôpital", যেখানে o-এর উপরে ^ accent চিহ্ন বসিয়ে এটা যে লাতিন থেকে এসেছে, সেই জন্মদাগ রেখে দেওয়া হয়। বাংলা ভাষার তৎসম শব্দগুলির দীর্ঘ ঈ, দীর্ঘ ঊ, ঋ হল এরকম একেকটা জন্মদাগ। আমরা "রিন" লিখি না, আমরা "ঋণ" লিখি। এটাই বাংলা গদ্যের বিগত শতাধিক বছরের অর্গানিকভাবে গড়ে ওঠা বানানের ঐতিহ্য। "ভাষা সতত পরিবর্তনশীল" বলে "প্রগতিবাদী" সেজে অন্যকে "রক্ষণশীল সংস্কৃত পণ্ডিত" সাজিয়ে আপনি চোখে ধুলা দেবেন, তা তো হবে না। --অর্ণব (আলাপ | অবদান) ০৭:৩৭, ২৩ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- আরও যোগ করি। তৎসম শব্দ আছে বলেই বাংলা বর্ণমালাতে রেফ, য-ফলা, র-ফলা, ম-ফলা, তিন রকমের স (স, শ, ষ), দুই রকমের ন (ণ, ন), দুই রকমের র (র, ড়), দুই রকমের জ (য, জ), ঋ, এই বর্ণগুলি আছে। আপনি যদি বাংলা উচ্চারণের দোহাই দিয়ে দীর্ঘ ঈ, দীর্ঘ ঊ-কে বাদ দিতে চান। তাহলে একই যুক্তি দিয়ে আমাদেরকে বাংলা বর্ণমালা থেকে তিনটা শ-এর জায়গায় একটা শ রাখতে হবে। দুইটা ন-এর জায়গায় একটা ন রাখতে হবে। ঋ-কে রি বানাতে হবে। য-ফলা র-ফলা বাদ দিয়ে দিতে হবে। কারণ এগুলি সবই তৎসম শব্দকে accomodate করার জন্য বাংলা বর্ণমালাতে এসেছে। তাহলে অদূর ভবিষ্যতে প্রথম "শ্রেণি"র বাংলা পাঠ্যপুস্তকে এভাবে লিখতে হবে "বাংলাদেশ শররিতুর দেশ। গ্রিশ্শো, বর্শা, শরোত, হেমোন্তো, শিত আর বশোন্তো।" "জোদি বাংলা বানান তত্শমো শব্দের মুল বানানে না লিখে শবিরোধিতাহিন উচ্চারনভিত্তিক খাটি বাংলা বানানে লেখা হোতো, তাহলে আমাদের উইকিপিডিয়ার শর্বোশেশ প্রোকোল্পের নাম হোতো লোক্খো এবার লোক্খো"। উচ্চারণে তো কোনও সমস্যা হচ্ছে না, তাই না? কোনও স্ববিরোধিতা নেই, তাই না? একেবারে খাঁটি বাংলা বানান। এসব ইয়ার্কির একটা সীমা আছে। --অর্ণব (আলাপ | অবদান) ১০:৩৫, ২৩ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Zaheen:যাইহোক, "সংস্কৃতকরণের" ব্যপারগুলো যেহেতু এই আলোচনায় অপ্রাসঙ্গিক, তাই আমি সেগুলো
কেটেদিয়েছি। আর অপ্রাসঙ্গিক বিষয়ের অবতারণা করার জন্য দুঃখিত। আর অন্যান্য বানানের বিতর্কে না যেয়ে শুধু শ্রেণি বানান নিয়ে আলোচনা করার অনুরোধ করছি। শ্রেনীকে শ্রেণি করার মাধ্যমে কিন্তু সংস্কৃত বানান পরিবর্তন করা হয়নি। সংস্কৃত ভাষায় দুটোই সঠিক ছিল। তাই এক্ষেত্রে সংস্কৃত বানান বহাল রেখেই পরিবর্তন করা হয়েছে।আর তৎসম শব্দে দীর্ঘ ঈ-কার লিখতে হবে নিয়মটা পুরোপুরি এরকম ছিলনা। নিয়মটা হচ্ছে, যেসব সংস্কৃত বানানে ঈ তাছে, সেগুলোতে ঈ হবে। এই বানানে দুটোই ছিল, তাই ই গ্রহণ করা হয়েছে। আর এই পরিবর্তন আমাদের মতো ছোটখাটো মানুষেরা করেনি, রীতিমতো দুই বাংলার ভাষাবিদ-ভাষাবিজ্ঞানীগণ। অল্পকিছু সাধারণ মানুষ ব্যতিত সকলেই এটা গ্রহণ করেছে। আপনি কিন্তু সাম্প্রতিক কোন স্বীকৃত ভাষাবিদ বা ভাষাবিজ্ঞানীদের বিরোধিতা দেখাতে পারবেননা। বাংলাদেশে তো শ্রেণি ব্যবহার হয়ই, ভারতেও শ্রেণি ব্যবহৃত হয়। এখানে বা এখানে দেখুন। এই পরিবর্তন গত এক দশক ধরেই স্বীকৃত। মূল কথা হল, গদ্যে প্রচলিত অনেক বানানই পরিবর্তন করা হয়েছে। আর এই বানান এখন সর্বজনস্বীকৃত। এরপরেও এর বিরোধিতা করার কোন কারণ দেখছিনা।≈ MS Sakib «আলাপ» ১৪:০৭, ২৩ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Zaheen:যাইহোক, "সংস্কৃতকরণের" ব্যপারগুলো যেহেতু এই আলোচনায় অপ্রাসঙ্গিক, তাই আমি সেগুলো
- আরও যোগ করি। তৎসম শব্দ আছে বলেই বাংলা বর্ণমালাতে রেফ, য-ফলা, র-ফলা, ম-ফলা, তিন রকমের স (স, শ, ষ), দুই রকমের ন (ণ, ন), দুই রকমের র (র, ড়), দুই রকমের জ (য, জ), ঋ, এই বর্ণগুলি আছে। আপনি যদি বাংলা উচ্চারণের দোহাই দিয়ে দীর্ঘ ঈ, দীর্ঘ ঊ-কে বাদ দিতে চান। তাহলে একই যুক্তি দিয়ে আমাদেরকে বাংলা বর্ণমালা থেকে তিনটা শ-এর জায়গায় একটা শ রাখতে হবে। দুইটা ন-এর জায়গায় একটা ন রাখতে হবে। ঋ-কে রি বানাতে হবে। য-ফলা র-ফলা বাদ দিয়ে দিতে হবে। কারণ এগুলি সবই তৎসম শব্দকে accomodate করার জন্য বাংলা বর্ণমালাতে এসেছে। তাহলে অদূর ভবিষ্যতে প্রথম "শ্রেণি"র বাংলা পাঠ্যপুস্তকে এভাবে লিখতে হবে "বাংলাদেশ শররিতুর দেশ। গ্রিশ্শো, বর্শা, শরোত, হেমোন্তো, শিত আর বশোন্তো।" "জোদি বাংলা বানান তত্শমো শব্দের মুল বানানে না লিখে শবিরোধিতাহিন উচ্চারনভিত্তিক খাটি বাংলা বানানে লেখা হোতো, তাহলে আমাদের উইকিপিডিয়ার শর্বোশেশ প্রোকোল্পের নাম হোতো লোক্খো এবার লোক্খো"। উচ্চারণে তো কোনও সমস্যা হচ্ছে না, তাই না? কোনও স্ববিরোধিতা নেই, তাই না? একেবারে খাঁটি বাংলা বানান। এসব ইয়ার্কির একটা সীমা আছে। --অর্ণব (আলাপ | অবদান) ১০:৩৫, ২৩ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- বিরোধিতা আমার বিরোধিতার জায়গাটা দুটি কারণে। প্রথমটি হচ্ছে আমার জানামতে "শ্রেণি" শব্দটি নিজে একা ই-কার হিসেবে বসে। কিন্তু এটির সাথে অন্য কোন শব্দ বা শব্দাংশ বসলে তা ঈ-কারই হয়। (আমার জানায় ঘাটতি থাকতে পারে)। আর দ্বিতীয়ত হচ্ছে আমাদের বানান প্রতিনিয়ত পরিবর্তিত হচ্ছে। এখানে উল্লেখ্য যে কেন এটি বিষয়শ্রেণী এবং শ্রেণী নয় তা নিম্নের আলোচনায় পরিষ্কার এবং সেটির সাথে আমি সম্পূর্ণভাবে একমত। তো এখানে মূল বিষয়টি হচ্ছে যদিওবা ধরে নিই বিষয়শ্রেণী সঠিক, তাও আমার কাছে মনে হয় ব্যাপারটির জন্য আরও বেশ কিছু সময় অপেক্ষা করা জরুরি। কারণ এটি নিবন্ধ নয়। এটি নামস্থানের বিষয়। একবার পরিবর্তন করা মানে পুরো সাইটজুড়ে অনেক বড় একটা পরিবর্তনের মধ্যে দিয়ে যেতে হবে। এবং পরবর্তীতে প্রক্রিয়াটি কোন কারণ রিভার্ট করা লাগলে আবার একটা সমস্যা হবে। তাই বাংলা উইকির সৃষ্টির শুরু থেকে, এতদিন ধরে চলে আসা বিষয়টি পরিবর্তন করার জন্য আরও কিছুটা শক্ত ভিত্তির প্রয়োজন রয়েছে (যেটি আমার দৃষ্টিতে নেই) বলে আমি মনে করি। --প্রত্যয় (স্বাগতম) ১১:০২, ২৩ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Pratyya Ghosh এবং Zaheen: পরিবর্তনে হঠকারিতার কিছু নেই। এমনও তো নয় যে, বাংলা একাডেমি কালকে ঘোষণা দিয়েছে, আজকেই আমরা আলোচনা করতে বসে গেছি। বিগত দশ বারো বছর ধরে পাঠ্যপুস্তকে "শ্রেণী" লেখা হয় না। কাজেই এটি এক কথায় প্রচলিত হয়ে গেছে। প্রত্যয়দা ই-ঈ রূপান্তরের যে প্রক্রিয়া বললেন, সেটি আসলে উলটো (প্রাণী → প্রাণিবিজ্ঞান; আমিও এই যুক্তি দিয়ে প্রথমে বিরোধিতা করেছিলাম, উপরে দেখুন)। যাই হোক, জাহিন ভাইয়ের কথা ধরন দেখে মনে হচ্ছে, "তোরা ব্যাটা যাই বলিস, তালগাছ আমার"। এই মোটিভ নিয়ে তো আলোচনা করা যায় না। সত্যি বলতে আপনি আমি জোর করে বানান প্রচলন কিচ্ছু বদলাতে পারবো না। আপনি একটি মানবেন, অন্যটি মানবেন না, এরকম একগুঁয়েমি চলবে কেন? “এখন মনে হচ্ছে যে বাচ্চাকে যেমন পছন্দের চকলেট কিনে না দিলে ঘ্যানঘ্যান করতে থাকে, আপনাকেও হাজার বোঝালেও আপনার পছন্দের এই
শিরোনামবানান না দিলে আপনি তর্ক করতেই থাকবেন।” (মন্তব্যটি কিন্তু আপনারই, দুর্ভাগ্যবশত এবার আপনার ক্ষেত্রেই ফলে গেলো।) — Meghmollar2017 • আলাপ • ১১:৩৭, ২৩ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)- ব্যবহারকারী:Meghmollar2017, হা হা! আমার লেখার ধরন নিয়ে আপনাকে চিন্তা করতে হবে না। আপনি আমার চেয়ে বয়সে অনেক ছোট, তারপরেও আপনি করেই বলছি। অন্য আলোচনায় লেখা আমার কথা আমাকে ফেরত দিয়ে ফাজলামি করতে পারেন, সেটা নিয়ে আমার কিছু যায় আসে না। আমার যুক্তিগুলি দেখুন। আমি আমার মন্তব্য দিয়েছি। এখনও সমর্থন বা বিরোধিতা প্রকাশ করিনি। উইকিপিডিয়ার কোনও বাধ্যবাধকতা নেই বাংলা একাডেমির সাম্প্রতিকতম প্রমিত বানানের নিয়ম ১০০% অক্ষরে অক্ষরে মেনে চলার। উইকিপিডিয়ার স্বীয় বানান নীতিও থাকতে পারে। "আপনি আমি জোর করে বানান প্রচলন কিচ্ছু বদলাতে পারবো না।" বাহ ! এই না হলে উপর থেকে চাপিয়ে দেওয়া নিয়মের বিরুদ্ধে তারুণ্যের আবেগ আর শক্তি ! যুদ্ধ শুরুর আগেই পরাজয় বরণ। আপনার কথা শুনে মনে হচ্ছে যে আপনার কাছে আসলে যুক্তি নেই, কিন্তু যদি "একাডেমি" কিছু বলে, তাহলে সেটা দেববাক্যের মতো মেনে নেবেন। আগে থেকেই মনে মনে হেরে বসে আছেন। প্রাণীবিজ্ঞান কী করে প্রাণিবিজ্ঞান হলো, সেটাও তো আরেক কাহিনী। সারা ছাত্রজীবন "প্রাণীবিদ্যা" বা "প্রাণীবিজ্ঞান" বই পড়ে আসলাম, আর এখন দেখি বানান হয়েছে "প্রাণিবিজ্ঞান"। একবিংশ শতাব্দীতে বাংলা বানানের ক্ষেত্রে আরও কী চমক অপেক্ষা করছে বাকী জীবনে কে জানে। --অর্ণব (আলাপ | অবদান) ১৫:৫৪, ২৩ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- "বিশেষ:পার্থক্য/9134" প্রসঙ্গে, তখন তো বাংলা উইকিপিডিয়া মাত্র শুরু হয়েছিল। আমি নিজে বইয়ের দোকানে গিয়ে বাংলা বানানের নিয়মকানুন সংক্রান্ত বইগুলি কিনে নিয়ে আসি। আর বাংলা অভিধানগুলি ঘেঁটে সেগুলি এই উইকিতে দাঁড় করাতে শুরু করি। কিন্তু এই নিয়ম ঢাকার বাংলা একাডেমীর বানানের নিয়ম নাকি পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমি-র বানানের নিয়ম থেকে হুবহু কপি-পেস্ট করে নেওয়া হয়েছিল, নাকি আনন্দবাজারের নিয়ম ছিল, সেটা এখন মনে পড়ছে না। তখন বাংলা উইকিপিডিয়াতে ঠিকমতো কোনও বিষয়বস্তুই যোগ হয়নি। বানান ঠিক করা তো অনেক দূরের কথা। একটা বিশ্বকোষে বানানের ন্যূনতম কিছু নিয়ম রাখতে হয়, সেই চিন্তা থেকেই ঐ পাতা আমি নিজে খুলেছিলাম। সেসময় বানান নিয়ে লেবু চিপে তিতা করার মতো মানসিকতা ছিল না। কিন্তু এখন পেছনে ফিরে মনে হচ্ছে, সেই নিয়মটা আসলে ঠিক নয়। উদাহরণগুলি দেখুন, একমাত্র সূচী/সূচি বাদে বাকি সবই তেমন বহুল ব্যবহৃত শব্দ নয়। আমি নিজেও বিভ্রান্ত হয়ে "সূচীপত্র"-র বদলে "সূচিপত্র", "সারণী"-র বদলে "সারণি" এগুলি লিখেছি। মনে একটা খচখচানি ছিল। কিন্তু পাত্তা দেইনি। এখন "শ্রেণী", "প্রাণিবিজ্ঞান" দেখে মনে হচ্ছে ওগুলি লেখাও ঠিক হয়নি। তখনই প্রতিবাদ করা উচিত ছিল। এখন তো বল আরও বহুদূর গড়িয়ে গেছে বলে মনে হচ্ছে। আমার বাবার বয়সী প্রজন্মের কয়েকজন অতি-আঁতেল ভাষা বুদ্ধিজীবীর কলমের থেকে নিঃসৃত ইতিহাস-বিবর্জিত তথাকথিত নিয়ম আপনাদের মতো কচিকাচারা হা করে গিলছেন, যে নিয়ম আমি উইকিতে সরল মনে লেখার সময় আপনাদের গোঁফদাড়িও গজায়নি, এখন সেই আপনাদের কাছ থেকে ঐ নিয়ম শুনে নিয়ে আমার প্রজন্মকে এখন নতুন করে বাংলা বানানের পাঠ নিতে হচ্ছে। দারুণ একটা খেলা হয়েছে ! এটা বাংলাকে নিয়ে পর্দার আড়ালের একটা অসাধারণ coup।--অর্ণব (আলাপ | অবদান) ১৭:০৫, ২৩ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Zaheen: জাহিন সাহেব, আপনি নিজেই বলেছেন, উইকিপিডিয়ার কোনও বাধ্যবাধকতা নেই বাংলা একাডেমির সাম্প্রতিকতম প্রমিত বানানের নিয়ম ১০০% অক্ষরে অক্ষরে মেনে চলার। উইকিপিডিয়ার স্বীয় বানান নীতিও থাকতে পারে।। আপনি বাংলা একাডেমির বানান না মেনে নিন, কিন্তু উইকিপিডিয়ার বানানের নিয়ম-তো মেনে নিতে হবে। উইকিপিডিয়ার বানানের নিয়মে উদাহরণসহ বলা আছে, শ্রেণী ভুল, শ্রেণি সঠিক! তাই আমি খোদ উইকিপিডিয়ার বানানের নিয়মানুসারে বিষয়শ্রেণির প্রস্তাব করছি। আপনি যদি নিজের মত প্রতিষ্ঠা করতে উইকিপিডিয়ার বানানরীতি না মানেন, তাহলে আর কিছু বলার নেই, বরং আপনার নিজস্ব বানানরীতি অনুযায়ী উইকিপিডিয়ার বানানরীতি "সংশোধনের" "অনুরোধ" করছি। ≈ MS Sakib «আলাপ» ০৬:০৪, ২৪ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Pratyya Ghosh এবং Zaheen: পরিবর্তনে হঠকারিতার কিছু নেই। এমনও তো নয় যে, বাংলা একাডেমি কালকে ঘোষণা দিয়েছে, আজকেই আমরা আলোচনা করতে বসে গেছি। বিগত দশ বারো বছর ধরে পাঠ্যপুস্তকে "শ্রেণী" লেখা হয় না। কাজেই এটি এক কথায় প্রচলিত হয়ে গেছে। প্রত্যয়দা ই-ঈ রূপান্তরের যে প্রক্রিয়া বললেন, সেটি আসলে উলটো (প্রাণী → প্রাণিবিজ্ঞান; আমিও এই যুক্তি দিয়ে প্রথমে বিরোধিতা করেছিলাম, উপরে দেখুন)। যাই হোক, জাহিন ভাইয়ের কথা ধরন দেখে মনে হচ্ছে, "তোরা ব্যাটা যাই বলিস, তালগাছ আমার"। এই মোটিভ নিয়ে তো আলোচনা করা যায় না। সত্যি বলতে আপনি আমি জোর করে বানান প্রচলন কিচ্ছু বদলাতে পারবো না। আপনি একটি মানবেন, অন্যটি মানবেন না, এরকম একগুঁয়েমি চলবে কেন? “এখন মনে হচ্ছে যে বাচ্চাকে যেমন পছন্দের চকলেট কিনে না দিলে ঘ্যানঘ্যান করতে থাকে, আপনাকেও হাজার বোঝালেও আপনার পছন্দের এই
@MS Sakib: আমি কোন তর্কে জড়াতে চাইনা। শুধু এটুকু বলতে তোমায় পিং করেছি যে, উইকিপিডিয়া:বাংলা বানানের নিয়ম পাতাটিতে উইকিপিডিয়ার কোন নিজস্ব বানানরীতি যুক্ত করা হয়নি। বরংচ, উইকিপিডিয়া যেহেতু সকলকেই সম্পাদনা করার অধিকার দিয়েছে, তাই এতে যেই বানান/উদাহরণগুলি যুক্ত করা হয়েছে, সেগুলি বাংলা একাডেমি'রই নিয়ম মেনে আমাদের মতন কোন একজন উইকিপিডিয়ান যুক্ত করেছেন। তাই এটি উইকিপিডিয়ার স্বীয় বানান রীতি মোটেও নয়। ২০০৪/০৫ এ স্কুলে নতুন ভর্তি হয়ে তখন আমি/আমরা অনেকেই শ্রেণী-ই লিখতাম। হঠাৎ করে ২০১১/১২ সালের দিকে অনেক বানান বদলে গেল, তখন শ্রেণী হয়ে গেল শ্রেণি, এগার হয়ে গেল এগারো...এমন নানানকিছু। কিন্তু যারা ২০১০-এর দশকের আগেই নিজেদের লেখাপড়ায় ইতি টেনেছেন, তাদের কাছে এই বানানগুলি ভিন্ন লাগবেই, স্বাভাবিক। জাহিন ভাই যেহেতু আমাদের থেকে বয়সের তুলনায় অনেকটাই বড়, তাই উনিও এই বানানগুলি ব্যবহার কম করেছেন। ফলস্বরুপ, দুই প্রজন্মের উইকিপিডিয়ানদের মাঝে দ্বন্দ্ব তৈরি হয়েছে, কড়া ভাষায় কথা বলা শুরু হয়েছে!! এভাবে আলোচনা বাড়তে থাকলে সকলের মাঝেই একটা ভার্চুয়াল দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হতে দেরি নেই। তাই, দ্রুত আলোচনাটি সমাপ্ত হয়ে গেলেই ভালো। নাহিদ ভাই আছেন, আরও অনেকেই আছেন; সবাইকে নিয়ে একটি চূড়ান্ত আলোচনা করে/বাংলায় অভিজ্ঞ কারও সাথ যোগাযোগ করে চূড়ান্ত কোন সিদ্ধান্তে দাঁড়ালে ভালো হয়। এর আগে ঠাণ্ডা মাথায় থাকতে তোমায় ও আদিবকে (Meghmollar2017) অনুরোধ করছি। যদিও সম্পূর্ণ আলোচনা আমি পড়ে দেখিনি, তবুও হাল্কা চোখ বুলিয়ে যা বুঝতে পারলাম, সে অনুযায়ী মন্তব্য করলাম। ~ নাহিয়ান আলাপ ২০:৩৫, ২৫ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Nahian: সুপ্রিয় নাহিয়ান ভাই, আপনি লক্ষ্য করলে দেখবেন, যেই নিয়মের ভিত্তিতে শ্রেণীকে শ্রেণি করা হয়, সেই নিয়মটি ২০০৬ সালেই জাহিন ভাই উইকিতে যোগ করেছেন ("বিশেষ:পার্থক্য/9134" দেখুন)। আবার, উইকিপিডিয়ার রচনাশৈলীর নির্দেশিকা হিসেবে থাকা উইকিপিডিয়া:বাংলা বানানের নিয়ম পাতাটির মূল কাঠামো জাহিন ভাইয়ের তৈরি। তবে যাই হোক, বর্তমানে দুই বাংলায় শুধু শ্রেণি বানানটিই প্রাতিষ্ঠানিক ভাবে স্বীকৃত। তাই আমি সংশোধিত বানান অনুযায়ী নামস্থান পরিবর্তনের প্রস্তাব করেছি। ≈ MS Sakib «আলাপ» ১০:৩৪, ২৬ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- বিরোধিতা - Suvray (আলাপ) ১২:০২, ২৩ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Suvray: সুপ্রিয় সুব্রত স্যার, ঠিক কোন কারণে আপনি এর বিরোধিতা করেছেন, তা অনুগ্রহপূর্বক জানাবেন কি? ≈ MS Sakib «আলাপ» ১৪:৩৪, ২৩ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @ভাই:, ব্যবহারকারী যখন কোন প্রস্তাবকে সমর্থন করেন (শুধুই সমর্থন), তখন কি একই প্রশ্ন করা হয় যে, কেন আপনি প্রস্তাবটি সমর্থন করেছেন? অর্থাৎ, বলতে চাচ্ছি যে, ব্যবহারকারীর কিন্তু অধিকার রয়েছে ব্যাখ্যা না দিয়েই কোন বিষয়কে সমর্থন কিংবা বিরোধিতা করার; এমনকি অজ্ঞাত ব্যবহারকারীর জন্যেও প্রযোজ্য, যদিও বা অজ্ঞাতনামাকে তেমন গুরুত্ব দেয়া হয় না! এখন আমি আপনার কাছে উল্টো প্রশ্ন করছি: যদি আমি এ প্রস্তাবে সমর্থন করতাম, তাহলে কি আপনি আমায় এ প্রশ্নটুকু রাখতেন যে [কি কারণে আপনি সমর্থন দিলেন?] আরও একটি বিষয় জেনে রাখুন যে, আপনার প্রশ্নের উত্তর দিতে কিন্তু সমর্থনকারী/বিরোধিতাকারী বাধ্য নহেন!
- @Suvray: সুপ্রিয় সুব্রত স্যার, ঠিক কোন কারণে আপনি এর বিরোধিতা করেছেন, তা অনুগ্রহপূর্বক জানাবেন কি? ≈ MS Sakib «আলাপ» ১৪:৩৪, ২৩ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- আর, (আগ্রহ নিবারণার্থে) অনেকদিন ধরেই শব্দটির সাথে গভীরভাবে পরিচিত। শ্রেণিকে যেমন চিরকালই শ্রেণী হিসেবে দেখে আসছি, ঠিক তেমনি বিষয়শ্রেণিকে বিষয়শ্রেণী হিসেবেই দেখবো চিরকাল - এ আশাবাদ ব্যক্ত করছি! আশাবাদী ও বুঝতে পেরেছেন যে - এ ধরনের
ছেলেমীসূলভপ্রশ্ন করা ভুল! ধন্যবাদ সহযোগে - Suvray (আলাপ) ১৭:৪৭, ২৩ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)- @Suvray: সুপ্রিয় সুব্রত স্যার, অনুগ্রহ করে ভুল বুঝবেননা। আর আমি জানি, উত্তর দিতে কিন্তু সমর্থনকারী/বিরোধিতাকারী বাধ্য নহেন। তাই আমি আপনাকে বাধ্য করতে চাইনি, বরং অনুরোধ করেছিলাম। এর পূর্বে যারা বিরোধিতা করেছেন, তাদের সবাই-ই এর কারণ উল্লেখ করেছিলেন। তাই আমি শুধু "কৌতুহলবশত" অনুরোধ করেছিলাম। আর এতে আপনি কোনভাবে আঘাত পেয়ে থাকলে আমি ক্ষমাপ্রার্থী। ≈ MS Sakib «আলাপ» ০৪:০৯, ২৪ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @এম আবু সাঈদ: সুপ্রিয় সাঈদ ভাই, আলোচনাসভায় আমার এই সম্পাদনা (মন্তব্য) কেন বাতিল করেছেন, তা জানাবেন কি?≈ MS Sakib «আলাপ» ০৬:২৬, ২৪ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Suvray: সুপ্রিয় সুব্রত স্যার, অনুগ্রহ করে ভুল বুঝবেননা। আর আমি জানি, উত্তর দিতে কিন্তু সমর্থনকারী/বিরোধিতাকারী বাধ্য নহেন। তাই আমি আপনাকে বাধ্য করতে চাইনি, বরং অনুরোধ করেছিলাম। এর পূর্বে যারা বিরোধিতা করেছেন, তাদের সবাই-ই এর কারণ উল্লেখ করেছিলেন। তাই আমি শুধু "কৌতুহলবশত" অনুরোধ করেছিলাম। আর এতে আপনি কোনভাবে আঘাত পেয়ে থাকলে আমি ক্ষমাপ্রার্থী। ≈ MS Sakib «আলাপ» ০৪:০৯, ২৪ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- আর, (আগ্রহ নিবারণার্থে) অনেকদিন ধরেই শব্দটির সাথে গভীরভাবে পরিচিত। শ্রেণিকে যেমন চিরকালই শ্রেণী হিসেবে দেখে আসছি, ঠিক তেমনি বিষয়শ্রেণিকে বিষয়শ্রেণী হিসেবেই দেখবো চিরকাল - এ আশাবাদ ব্যক্ত করছি! আশাবাদী ও বুঝতে পেরেছেন যে - এ ধরনের
- মন্তব্য @Suvray এবং Zaheen: আপনাদের মতামতকে স্বাগত জানাচ্ছি কিন্তু একই সাথে আরেকটু সংযত হবার অনুরোধ করছি। আলোচনায় ছেলেমীসূলভ, বয়সে অনেক ছোট ইত্যাদি শব্দ পরিহার করা অনুরোধ করছি। এই শব্দগুলি দিয়ে পরোক্ষভাবে আমরা প্রস্তাবককে খাটো করছি (ও অন্য বিভিন্ন অর্থ বুঝাচ্ছি)। এটি মোটেও কাম্য নয়। প্রশাসক ও/বা বয়সে বড় বলে আমরা এগুলি বলতে পারি না, অনুচিত বটেই। --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৮:১৯, ২৩ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- আমি যথেষ্ট সংযত আচরণ করছি। প্রস্তাবক বয়সে ছোট বলে তার প্রস্তাব ভুল, এরকম কোনও যুক্তি আমি দেইনি। তবে প্রস্তাবক বা প্রস্তাবনার সমর্থকদের বয়স এই আলোচনায় কিছুটা হলেও ধর্তব্য, কেননা তাদের জীবনের সাম্প্রতিককালের বেশ একটা বড় অংশ (হয়ত জীবনের অর্ধেক সময়) তারা systemic পরিবর্তনের কারণে "শ্রেণি" বানানের সাথেই বেশী পরিচিত। ফলে তাদের কাছে স্বভাবগতভাবেই "শ্রেণি" বানানকে বেশী স্বাভাবিক মনে হচ্ছে। অর্থাৎ এখানে এক ধরনের বয়সগত পক্ষপাতিত্ব কাজ করছে। এই বয়সজনিত পক্ষপাতিত্ব তাদের প্রজন্ম এবং আমার প্রজন্ম -- দুই প্রজন্মের মানুষের জন্যই প্রযোজ্য। ফলে এই ধরনের আলোচনাতে এক ধরনের "প্রাজন্মিক সংঘর্ষ"-জনিত উত্তাপের ছিটেফোঁটা থাকবেই। এটা হলো সামাজিক-মনোস্তাত্ত্বিক দৃষ্টিকোণ থেকে একটা কথা। এখন শুদ্ধ যুক্তির কথায় যদি আসি, তাহলে আমার দিক থেকে মনে হচ্ছে যে "শ্রেণী" কী করে "শ্রেণি" হল, সে ব্যাপারে নতুন প্রজন্মকে হয়ত উপর থেকে এক ধরনের গোঁজামিল যুক্তি দিয়ে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে, এবং সেইসব আমার মতে ভ্রান্ত যুক্তি তারা এখানে এসে তোতাপাখির মতো আওড়াচ্ছেন। আমি আমার মাঝবয়সে এসে "শ্রেণী" থেকে "শ্রেণি" হওয়ার ইতিহাস নিয়ে বেশী আগ্রহী। যে সারা জীবন দেখে এসেছে যে সূর্য পূর্ব দিকে ওঠে, যে বাংলাকে ভালবেসে একশত বছরের বেশী সময় ধরে প্রকাশিত বইপত্রতে পড়ে এসেছে "শ্রেণী", তাকে যদি নতুন প্রজন্মের লোক এসে বলে যে সূর্য আজ থেকে পশ্চিমে উঠবে, তাহলে তার অবশ্যই প্রতিক্রিয়া হবে। আমি আমার প্রতিক্রিয়াতে ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট, ভাষাতাত্ত্বিক প্রেক্ষাপট, এরকম বেশ কিছু যুক্তি দিয়ে বোঝার চেষ্টা করছি "শ্রেণি" গ্রহণযোগ্য কি না। আমার মতে "এখন জোর যার, মুল্লুক তার" এই ধরনের রাজনৈতিক যুক্তি ছাড়া "শ্রেণি" ব্যবহার করার পেছনে কোনও ঐতিহাসিক বা ভাষাতাত্ত্বিকভাবে solid কোনও যুক্তি নেই। সবচেয়ে উদ্বেগজনক ব্যাপার হলে একটা অভিধান থেকে "শ্রেণী" শব্দটাকেই উঠিয়ে দেওয়া। এটা একটা বিশাল "power move"। যে শব্দ বিগত একশত বছরের বেশী সময় ধরে অভিধানে preferred শব্দ হিসেবে স্থান পেয়ে এসেছে, যে শব্দ একশত বছরের বেশী সময় ধরে সাহিত্যে, প্রবন্ধে, প্রতিবেদনে ব্যবহার করা হয়েছে, সেটাকে নাকি ২০১৫ সালের পরে অভিধান থেকেই "গুম" করে দেওয়া হয়েছে। এজন্যই আমি এটাকে উপরে বলেছি উপর থেকে চাপিয়ে দেওয়া "নিরব বিপ্লব" বা এক ধরনের ভাষাতাত্ত্বিক "কু" (coup)। এই কু-এর নবীন সমর্থকরা না জেনে না বুঝে এর পক্ষে কথা বলছেন। এই নিরব অন্দরমহল ক্যু-এর উৎস আজকে নয়, আজ থেকে কমপক্ষে ১৫ বছর আগে; আমি নিজেও যে অজান্তে তার সাক্ষী ছিলাম, সেটা মেঘমল্লার ২০০৬ সালের উইকিতে আমার লেখাতেই বের করেছেন। আগ্রহের বিষয় হল এই কু-এর হোতারা বেশ কিছু বড় বড় প্রকাশনা সংস্থাতে তাদের মত চাপিয়ে দিয়েছিলেন এবং এখন রাষ্ট্রযন্ত্রের ভেতরে তারা চলে এসেছেন, যে কারণে এখন আমার বাচ্চাকে পাঠ্যপুস্তকে "শ্রেণি" বানান পড়তে হয়।--অর্ণব (আলাপ | অবদান) ০৫:০৭, ২৪ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Zaheen: ভাই, প্রশ্নটি তাহলে শেষ পর্যন্ত এভাবে এলো, বাকি সবাই ভুল আপনি একাই ঠিক? বাংলা একাডেমির বিজ্ঞজনেরা ভুল, আপনি "দেখে এসেছেন" এজন্য "এটাই ঠিক"? সত্যি বলতে, হাজার বছর আগে চর্যাপদে কী ছিল, তা এখানে এনে কোনো লাভ হবে কি? এক সময় বিদ্যাসাগর যে সাধুভাষা চালু করেছিলেন, সেটি শত বছরের বেশি টিকে ছিল। তাই বলে কি "একটি মহলের" বিরোধিতা সত্ত্বেও প্রমথ চৌধুরী চলিত ভাষার প্রচলন করেন নি? সেজন্য তো বিদ্যাসাগরের লেখা ভুল হয়ে যায় নি। আপনি অযথা এই বিষয়গুলো আনলেন। মোদ্দা কথা হলো, "আপনি দেখেননি" এই যুক্তি দিয়ে কোনো শব্দের সঠিকতা যাচাই করা যাবে না। "শ্রেণী"কে "শ্রেণি" করা ব্যাকরণগত ভুল হলে, এর পেছনে কোনো যুক্তি না থাকলে, বিরুদ্ধবাদীরা (প্রকৃত ব্যাকরণবিদরা) একটি কলামও লিখবেন না? এমনি এমনি একাডেমি, আকাদেমি, এনসিটিবি সবাই "এক ক্ষুরে মাথা মুড়ালো"? আপনি একাই সেই "ক্যু"য়ের আভাস পেলেন? আশ্চর্য বিষয়! ব্যাকরণবিদদের কাছে যে যুক্তি নেই, কিন্তু আপনার কাছে আছে, সেটি দয়া করে এখানে উপস্থাপন করুন। অনুগ্রহ করে টু-দ্য-পয়েন্ট মন্তব্য করুন, ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দশ দেশ দেখিয়ে সেই আগের বিষয়ে আসবেন না। "আপনি দেখেন নি", "ব্যবহার করি নি" এই একই যুক্তি দয়া করে বারবার দেবেন না। আপনার কাছে এছাড়া আর কোনো যুক্তি আছে কি? — Meghmollar2017 • আলাপ • ১০:২২, ২৪ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- এখানে সমস্যাটি হচ্ছে, ২০১০-১২ আগে যারা পড়াশুনা করেছেন তারা শ্রেণী পড়ে এসেছেন (যেকোন স্তর)। অন্যদিকে যারা পরে পড়াশুনা করেছেন তারা শ্রেণি পড়ে এসেছেন। দুইটার কোনটাই ভুল না। --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ২০:৩৫, ২৪ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- আফতাবুজ্জামান, Meghmollar2017 খুব ভালো করেই জানে যে কী হচ্ছে। আমাকে লক্ষ্য করে লেখা বিগত তিনটি মন্তব্যে তার লক্ষ্য হচ্ছে আলোচনাতে আমার অবস্থানকে বিকৃত করে উপস্থাপন করা, আমার বক্তব্যগুলিকে সুক্ষ্মভাবে এমন একটা কাঠামোর মধ্যে ফেলে দিয়ে উপস্থাপন করা (ইংরেজিতে যাকে বলে framing করা) যাতে আমার কথাগুলি সবচেয়ে নেতিবাচক দৃষ্টিকোণ থেকে উপস্থাপিত হয়। এছাড়া আমাকে লক্ষ্য করে ছোটখাটো টিপ্পনী কাটা তো চলছেই। এখন আমি যদি সেটাকে "কুতর্ক" বলি, তখন আবার "আহত" হবার ভান করবে আর অন্যদের কাছে অনুযোগ করবে। যার ছোট বাচ্চা আছে, সে ঠিকই বুঝবে কী হচ্ছে। "শ্রেণি" বানানের পক্ষে এখানে এখন পর্যন্ত আন্তরিকতার সাথে যুক্তি দিয়ে কথা বলছেন একমাত্র এই পরিবর্তনের প্রস্তাবক সাকিব। আমি মূলত তার যুক্তিগুলি নিয়েই মন্তব্য করেছি। Meghmollar2017 শুধু একটি পক্ষই নেয়নি, সে নিজেকে মনে মনে এই আলোচনার মডারেটরও বানিয়েছে, আমাকে কোন স্বরে বা টোনে কথা বলতে হবে, আমি কীভাবে, কতগুলি, কতবার যুক্তি দেব, এসব ব্যাপারে মন্তব্য দিতে তার অনেক আগ্রহ। তাই এই আলোচনাতে Meghmollar2017-এর কথাকে তেমন বিশেষ পাত্তা দেবার কোনও কারণ নেই, কারণ এই আলোচনাতে তার নিজেরই যুক্তিপূর্ণ "টু-দ্য-পয়েন্ট" অবদান তেমন নেই। সেজন্য সে এখন "চর্যাপদ", "সাধু-চলিত" এসব প্রসঙ্গের অবতারণা করে পানি ঘোলা করছে। যাই হোক, আমার যুক্তিগুলিকে যদি সংক্ষেপে বলতে যাই, সেটার জন্য মার্কিন মুল্লুকে প্রচলিত একটি উক্তির আশ্রয় নিতে হয়। সেখানে বলা হয় "If it ain't broke, don't fix it"। অর্থাৎ যে জিনিস ঠিকমত কাজ করছে, সেটাকে জোর করে ঠিক করতে যেও না। "শ্রেণী"-কে "শ্রেণি" বানানোর ব্যাপারটা হয়েছে ঠিক সেরকম একটা ব্যাপার। বিগত একশত বছরে বাংলাতে বানানে বেশ কিছু নিয়ম ও পরিবর্তন সাধন হয়েছে। তাদের বেশিরভাগই ভাষাগতভাবে, ইতিহাসের প্রয়োজনে যৌক্তিক ছিল। কিন্তু "শ্রেণী" নিয়ে একশত বছরে ২০১০-এর দশকের আগ পর্যন্ত কারও তেমন কোনও মাথাব্যথা ছিল না। একশত বছর ধরে "শ্রেণী" অত্যন্ত স্থিতিশীল একটি বানান ছিল। কত বাঘা বাঘা ভাষাবিদ, ব্যাকরণবিদ, বানানবিদ আসলেন গেলেন, হাজার হাজার লেখক লিখলেন, লক্ষ লক্ষ ছাত্র কত বিভিন্নভাবে "শ্রেণী" লিখল। তাদের সবার এটা নিয়ে কোনই মাথাব্যথা ছিল না। এখন একবিংশ শতকের শুরুতে এসে কয়েকজন "অতিবুদ্ধিমান" একাডেমিশিয়ান বানানবিদ আমার মতে জোর করে "পরিবর্তনের খাতিরে পরিবর্তন" এ দৃষ্টিকোণ থেকে শ্রেণী-জাতীয় শব্দের বানানের ইতিহাস ও ভাষাতাত্ত্বিক যুক্তি-বিবর্জিত আমলাতান্ত্রিক একটা নিয়ম করে ফেলেছেন বলে সেই নিয়ম রক্ষার্থে শ্রেণী-কে শ্রেণি করতে হয়েছে। ফলে একশত বছর ধরে স্থিতিশীল একটা বানানকে জোর করে অস্থিতিশীল বানানো হল, পূর্বের একশত বছরের চার-পাঁচ প্রজন্মের লেখক-পাঠকদের সাথে জোর করে সম্পর্ক ছিন্ন করা হল, জোর করে "শ্রেণী" বনাম "শ্রেণি" একটা কৃত্রিম বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা হল এবং শেষ পর্যন্ত "সমাধান" হিসেবে নব্য-উদ্ভাবিত "প্রমিতকরণের নিয়ম"কে একাডেমির দোহাই দিয়ে বলপূর্বক প্রয়োগ করা হল, সেটাকে রাষ্ট্রযন্ত্রের মাধ্যমে পাঠ্যপুস্তকে ছড়িয়ে দেওয়া হল, সাকিবের দেওয়া সর্বশেষ খবর অনুযায়ী একটি অভিধান থেকে "শ্রেণী"-কে গুমই করে দেওয়া হল এবং ভাষা নিয়ে প্রায় দেড় দশক করে এক প্রকারের রাজনৈতিক খেলাধুলা করে নিজের ক্ষমতা দেখানো হল। এই হল ঘটনা। মাথায় সামান্য বুদ্ধি থাকলে যে কেউ বুঝবে এখানে কী হচ্ছে। যে বুঝেও না বোঝার ভান করবে, সেটা তার ব্যাপার।--অর্ণব (আলাপ | অবদান) ১৫:৫৪, ২৫ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- এখানে সমস্যাটি হচ্ছে, ২০১০-১২ আগে যারা পড়াশুনা করেছেন তারা শ্রেণী পড়ে এসেছেন (যেকোন স্তর)। অন্যদিকে যারা পরে পড়াশুনা করেছেন তারা শ্রেণি পড়ে এসেছেন। দুইটার কোনটাই ভুল না। --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ২০:৩৫, ২৪ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Zaheen: ভাই, প্রশ্নটি তাহলে শেষ পর্যন্ত এভাবে এলো, বাকি সবাই ভুল আপনি একাই ঠিক? বাংলা একাডেমির বিজ্ঞজনেরা ভুল, আপনি "দেখে এসেছেন" এজন্য "এটাই ঠিক"? সত্যি বলতে, হাজার বছর আগে চর্যাপদে কী ছিল, তা এখানে এনে কোনো লাভ হবে কি? এক সময় বিদ্যাসাগর যে সাধুভাষা চালু করেছিলেন, সেটি শত বছরের বেশি টিকে ছিল। তাই বলে কি "একটি মহলের" বিরোধিতা সত্ত্বেও প্রমথ চৌধুরী চলিত ভাষার প্রচলন করেন নি? সেজন্য তো বিদ্যাসাগরের লেখা ভুল হয়ে যায় নি। আপনি অযথা এই বিষয়গুলো আনলেন। মোদ্দা কথা হলো, "আপনি দেখেননি" এই যুক্তি দিয়ে কোনো শব্দের সঠিকতা যাচাই করা যাবে না। "শ্রেণী"কে "শ্রেণি" করা ব্যাকরণগত ভুল হলে, এর পেছনে কোনো যুক্তি না থাকলে, বিরুদ্ধবাদীরা (প্রকৃত ব্যাকরণবিদরা) একটি কলামও লিখবেন না? এমনি এমনি একাডেমি, আকাদেমি, এনসিটিবি সবাই "এক ক্ষুরে মাথা মুড়ালো"? আপনি একাই সেই "ক্যু"য়ের আভাস পেলেন? আশ্চর্য বিষয়! ব্যাকরণবিদদের কাছে যে যুক্তি নেই, কিন্তু আপনার কাছে আছে, সেটি দয়া করে এখানে উপস্থাপন করুন। অনুগ্রহ করে টু-দ্য-পয়েন্ট মন্তব্য করুন, ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দশ দেশ দেখিয়ে সেই আগের বিষয়ে আসবেন না। "আপনি দেখেন নি", "ব্যবহার করি নি" এই একই যুক্তি দয়া করে বারবার দেবেন না। আপনার কাছে এছাড়া আর কোনো যুক্তি আছে কি? — Meghmollar2017 • আলাপ • ১০:২২, ২৪ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- আমার কাছে একটি প্রস্তাব আছে। জানিনা সেটি কার্যকর করা সম্ভব কিনা। আমার মতে, বিষয়শ্রেণী ও বিষয়শ্রেণি দুইটিই যাতে নামস্থানে কাজ করে - এমন কিছু করা যাবে? Ppt2003 (আলাপ) ১৮:৩০, ২৫ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- হ্যাঁ, সম্ভব। আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৮:৩৩, ২৫ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- আমার কাছে একটি প্রস্তাব আছে। জানিনা সেটি কার্যকর করা সম্ভব কিনা। আমার মতে, বিষয়শ্রেণী ও বিষয়শ্রেণি দুইটিই যাতে নামস্থানে কাজ করে - এমন কিছু করা যাবে? Ppt2003 (আলাপ) ১৮:৩০, ২৫ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
@Zaheen:, @Meghmollar2017:, @আফতাবুজ্জামান:, বিষয়শ্রেণী ও বিষয়শ্রেণি দুইটাই কাজ করবে- এই সিদ্ধান্ত গ্রহণপূর্বক আলোচনা বন্ধ করে দেওয়া হোক। Ppt2003 (আলাপ) ০৫:১০, ২৬ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
@Ppt2003 এবং Zaheen: মন্তব্য প্রতিবার এরকম ভজকট পাকিয়ে কোনো আলোচনা অমীমাংসিত রাখার পক্ষপাতি নই। জাহিন ভাই বিরোধীমত দমনে বারবার ভিত্তিহীন "রাজনৈতিক স্কিম"-এর অভিযোগ তুলবেন, তাতে সায় দেওয়া যায় না। আমি আমার মন্তব্য স্পষ্ট করি, আমি আপনার বক্তব্যকে ফ্রেম আউট করতে চাইছি না। আমি শুধু সেটাই চাইছি যেটা এই আলোচনায় আমরা সবাই চাই, সেটি হলো আপনার দাবির ভিত্তি কী। আপনার অভিযোগ থাকলে সেটি পত্রিকার আপিসে আর বাংলা একাডেমির দপ্তর বরাবর পাঠান। বাংলা উইকিপিডিয়ায় ব্যক্তিগত গবেষণার সুযোগ নেই, না তো ব্যক্তিগত আক্রমণের সুযোগ আছে। এরকম “ঐতিহাসিক” ভিত্তিহীনতার অভিযোগই ভিত্তিহীন এবং মনগড়া; কারণ উনি যথার্থ প্রমাণ দিতে অক্ষম এবং মূল আলোচনা সুকৌশলে অন্য খাতে মোড় দিচ্ছেন। কাজেই আপনার দাবির পক্ষে “ব্যাকরণগত প্রমাণ” চাইছি। দয়া করে “বাজে তর্ক” করে “সময় এবং বাইট নষ্ট” না করে কাজের কথা পাড়ুন। অন্যথায়, সরি। [বেয়াদবি মাপ করবেন। ধন্যবাদ।] — Meghmollar2017 • আলাপ • ০৫:৩৮, ২৬ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Meghmollar2017:,আদিব সাহেব, আপনি কেন আমাকে ভজকট, বাজে তর্ক আর বাইট নষ্ট করার অভিযোগে কেন আমাকে অভিযুক্ত করলেন বুঝতে পারলাম না। আমি তো জাস্ট বললাম, নামস্থানে বিষয়শ্রেণী ও বিষয়শ্রেণি দুইটাই যাতে কাজ করে, সেই সিদ্ধান্ত নিয়ে আলোচনা বন্ধ করা হোক। এর আগে স্বাধীনতাযুদ্ধ ও মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে বিরাট তর্কাতর্কি হয়েছে। এবারও আলোচনা অমীমাংসিত থেকে যাবে। তাই আপনি ও জাহিন সাহেব দুইজনেই যাতে একটা ঐকমত্যে পৌঁছাতে সক্ষম হন, তাই তো এ কথা বলেছি। দেখুন নামস্থানে বিষয়শ্রেণি করা হলেও কোনো কোনো উইকি সম্পাদক ভুলে ভুলে বিষয়শ্রেণী লিখবেন। আবার বিষয়শ্রেণী রাখলেও কেউ কেউ বিষয়শ্রেণি লিখে ফেলবেন। আমি নিজেই এ কাজ করেছি। তাই দুইটাই যাতে নামস্থানে কাজ করে, সে বিষয়ে লক্ষ্য রাখুন।Ppt2003 (আলাপ) ০৭:০০, ২৬ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Ppt2003: দুঃখিত, এখানে একটি ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে। আমি জাহিন ভাইকে বলেছি, উনার বক্তব্য স্পষ্ট করে বলতে, ঘুরিয়ে ফিরিয়ে একটি “কাঠামোবদ্ধ” অভিযোগের তীর নিক্ষেপ না করে, মূল আলোচনা অনুসারে যুক্তি দিতে এবং উনার দাবিগুলোর সপক্ষে “ব্যাকরণগত” এবং “সিস্টেমিক প্রমাণ” দিতে। অবশ্যই এখানে “ব্যক্তিগত ভালো লাগা” এবং “শত বছরের অপ্রাসঙ্গিক তুলনা” কোনো কাজের কথা নয়। — Meghmollar2017 • আলাপ • ০৭:১২, ২৬ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- আমি এবার আমার বুদ্ধিবৃত্তিক মত দেই, আমার মতে শব্দের মধ্যস্থ দীর্ঘ ঈ কারকে হ্রস্ব ই কার করা ঠিক আছে (শ্রেণিবিন্যাস), কিন্তু শেষের দীর্ঘ ঈ কার কে হ্রস্ব করার কোন ব্যবহারিকতা নেই (বিষয়শ্রেণী), কারণ মাঝখানে দীর্ঘ টান কমানো যৌক্তিক কারণ তাতে বাহুল্য ভাবগাম্ভীর্য কমে, কিন্তু শেষের দীর্ঘ টানের একটা স্নিগ্ধতা আছে, মানে সমাপ্তিসূচক স্বস্তির স্নিগ্ধতা, এটা চাপাচাপি করে ছোট করা মানে তাড়াহুড়া করে স্বস্তির সুযোগ হ্রাস করা। এখন আমার মতে পরিস্থিতি ঠান্ডা করার জন্য দুটো বিষয়শ্রেণী ও বিষয়শ্রেণির সুযোগ রাখা হোক কিন্তু ব্যক্তিগতভাবে আমে শেষে হ্রস্ব ই কার ব্যবহারের বিপক্ষে। 103.67.157.161 (আলাপ) ০৭:১৬, ২৬ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- ধন্যবাদ, আপনার মন্তব্যের জন্য, জনাব আইপি ব্যবহারকারী। কিন্তু এখানে ভাষাগত কারণ ছাড়া, আপনার ব্যক্তিগত স্বস্তির বিষয় কেন আসছে? বিষয়শ্রেণি-ও সমাসজাত শব্দ, কাজেই শেষে নাকি আগে, তাতে কী যায় আসে? পরিবর্তন করা হলে প্রথম দিকে অব্যবহারের দরুণ সমস্যা থাকবেই। কিন্তু সেটি সাময়িক। কাজেই ব্যাকরণকে পাশ কাটিয়ে “ব্যক্তিগত সাময়িক আরামের” জন্য “ভাষাগত অপ্রমিত” শব্দ উইকিপিডিয়ার মূল নামস্থান হিসেবে রাখার ঘোরতর বিরোধী। — Meghmollar2017 • আলাপ • ০৭:২৩, ২৬ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Meghmollar2017: কথায় বলে, মানুষের জন্য ধর্ম, ধর্মের জন্য মানুষ নয়, ঠিক একইভাবে আপনার এই কথায় আমার মনে হচ্ছে, মানুষের জন্য ভাষা, ভাষার জণ্য মানুষ নয়। 103.67.157.181 (আলাপ) ০৭:৩৩, ২৬ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Ppt2003: সুপ্রিয় Ppt2003, আপনি লক্ষ্য করলে দেখবেন, প্রস্তাবের একদম শুরুতেই বলা আছে যে, নামস্থানের নাম/বানান পরিবর্তন করা হলেও আগের নামটা পরের নামে পুনর্নির্দেশ করা থাকে৷ তাই নামস্থানে বিষয়শ্রেণি করা হলেও কোনো কোনো উইকি সম্পাদক ভুলে ভুলে বিষয়শ্রেণী লিখলেও কোন সমস্যা হবেনা। তাই catagory লিখলেও এখন কোন সমস্যা হয় না। আমার প্রস্তাব গৃহীত হলে catagory-র শিরোনামে "বিষয়শ্রেণি:______" থাকবে তবে, বিষয়শ্রেণী বা catagory লিখলেও কোন সমস্যা হবে না। ≈ MS Sakib «আলাপ» ১০:০৯, ২৬ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Meghmollar2017: কথায় বলে, মানুষের জন্য ধর্ম, ধর্মের জন্য মানুষ নয়, ঠিক একইভাবে আপনার এই কথায় আমার মনে হচ্ছে, মানুষের জন্য ভাষা, ভাষার জণ্য মানুষ নয়। 103.67.157.181 (আলাপ) ০৭:৩৩, ২৬ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- ধন্যবাদ, আপনার মন্তব্যের জন্য, জনাব আইপি ব্যবহারকারী। কিন্তু এখানে ভাষাগত কারণ ছাড়া, আপনার ব্যক্তিগত স্বস্তির বিষয় কেন আসছে? বিষয়শ্রেণি-ও সমাসজাত শব্দ, কাজেই শেষে নাকি আগে, তাতে কী যায় আসে? পরিবর্তন করা হলে প্রথম দিকে অব্যবহারের দরুণ সমস্যা থাকবেই। কিন্তু সেটি সাময়িক। কাজেই ব্যাকরণকে পাশ কাটিয়ে “ব্যক্তিগত সাময়িক আরামের” জন্য “ভাষাগত অপ্রমিত” শব্দ উইকিপিডিয়ার মূল নামস্থান হিসেবে রাখার ঘোরতর বিরোধী। — Meghmollar2017 • আলাপ • ০৭:২৩, ২৬ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- আমি এবার আমার বুদ্ধিবৃত্তিক মত দেই, আমার মতে শব্দের মধ্যস্থ দীর্ঘ ঈ কারকে হ্রস্ব ই কার করা ঠিক আছে (শ্রেণিবিন্যাস), কিন্তু শেষের দীর্ঘ ঈ কার কে হ্রস্ব করার কোন ব্যবহারিকতা নেই (বিষয়শ্রেণী), কারণ মাঝখানে দীর্ঘ টান কমানো যৌক্তিক কারণ তাতে বাহুল্য ভাবগাম্ভীর্য কমে, কিন্তু শেষের দীর্ঘ টানের একটা স্নিগ্ধতা আছে, মানে সমাপ্তিসূচক স্বস্তির স্নিগ্ধতা, এটা চাপাচাপি করে ছোট করা মানে তাড়াহুড়া করে স্বস্তির সুযোগ হ্রাস করা। এখন আমার মতে পরিস্থিতি ঠান্ডা করার জন্য দুটো বিষয়শ্রেণী ও বিষয়শ্রেণির সুযোগ রাখা হোক কিন্তু ব্যক্তিগতভাবে আমে শেষে হ্রস্ব ই কার ব্যবহারের বিপক্ষে। 103.67.157.161 (আলাপ) ০৭:১৬, ২৬ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Ppt2003: দুঃখিত, এখানে একটি ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে। আমি জাহিন ভাইকে বলেছি, উনার বক্তব্য স্পষ্ট করে বলতে, ঘুরিয়ে ফিরিয়ে একটি “কাঠামোবদ্ধ” অভিযোগের তীর নিক্ষেপ না করে, মূল আলোচনা অনুসারে যুক্তি দিতে এবং উনার দাবিগুলোর সপক্ষে “ব্যাকরণগত” এবং “সিস্টেমিক প্রমাণ” দিতে। অবশ্যই এখানে “ব্যক্তিগত ভালো লাগা” এবং “শত বছরের অপ্রাসঙ্গিক তুলনা” কোনো কাজের কথা নয়। — Meghmollar2017 • আলাপ • ০৭:১২, ২৬ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
@Zaheen, Meghmollar2017, এবং আফতাবুজ্জামান: লক্ষ্যণীয় যে, প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী শ্রেণীকে ২০১১-১২ দিকে শ্রেণি করা হয়েছে। কিন্তু আসল কথা হল, শ্রেণীকে শ্রেণি লেখার নিয়ম করা হয় অনেক আগেই। কিন্তু সর্বস্তরের মানুষ তখনও সেটা গ্রহণ করেনি বা সর্বস্তরে প্রয়োগ হয়নি। এর প্রমান সরূপ, যেই নিয়মের ভিত্তিতে শ্রেণীকে শ্রেণি করা হয়, সেই নিয়মটি ২০০৬ সালেই জাহিন ভাই উইকিতে যোগ করেছেন ("বিশেষ:পার্থক্য/9134" দেখুন)। জাহিন ভাইয়ের মূল বক্তব্য একটাই, তিনি সারাজীবন শ্রেণী পড়েছেন ও লিখেছেন, তাই তিনি এই পরিবর্তন মানবেন না। আবার বলেছেন, বাংলা একাডেমির বদলে উইকিপিডিয়ার নিজস্ব বানানের নিয়ম থাকতে পারে। উইকিপিডিয়ার রচনাশৈলির নির্দেশিকা হিসেবে উইকিপিডিয়া:বাংলা বানানের নিয়ম আছে। লক্ষ্যণীয় যে, এই পাতার মূল কাঠামো জাহিন ভাইয়ের তৈরি। তাই জাহিন ভাইকে বলতে চাচ্ছি, আপনি যদি বাংলা একাডেমির পরিবর্তন (যা প্রায় সব সমসাময়িক ভাষাবিদ মেনে নিয়েছেন) না মেনে নিন, তাহলে উইকিপিডিয়ার বানানরীতি মেনে নিন৷ এখানে বলা আছে, উইকিপিডিয়ায় লিখন বা সম্পাদনার ক্ষেত্রে নিচের বাংলা বানানের নিয়মগুলো মেনে চলার চেষ্টা করুন। তাই সব ক্ষেত্রে একই বানানের নিয়মের পক্ষপাতি। নিবন্ধে এক বানান, নামস্থানে আরেক বানান, তা তো হতে পারেনা। তাই, উইকিপিডিয়ার বানানরীতিও যদি আপনার মনঃপুত না হয়, তাহলে আপনি নিজস্ব বানানরীতি অনুযায়ী আলোচনা সাপেক্ষে উইকিপিডিয়ার বানানরীতি পরিবর্তন করুন, নয়তো এই বানানরীতি মেনে নিন। ≈ MS Sakib «আলাপ» ১০:৩৯, ২৬ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Zaheen: অনুগ্রহ পূর্বক আমার শেষ বক্তব্যের প্রেক্ষিতে আপনার অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করবেন কি? ≈ MS Sakib «আলাপ» ০৬:৫৭, ৩ জানুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)
- মন্তব্য যেহেতু বাংলা উইকিপিডিয়ার নিজস্ব বানানরীতি থাকতেই পারে, তাই উক্ত বানানরীতি সংশোধন করে "প্রাণী", "শ্রেণী" এই শব্দগুলো অন্তর্ভুক্তি করার পক্ষে মত দেব। আমি নিজেই নিবন্ধ লেখার সময় বিভ্রান্ত হই, একেকবার একেকরকম ব্যবহার করেছি বলে মনে পড়ছে। এ ক্ষেত্রে আমাদের নিজস্ব রীতি হিসেবে বিগত একাধিক সংস্করণের অভিধান বিচার করে "শ্রেণী" রাখার প্রস্তাব করছি। নাহলে একেকজন একেকরকম লিখবে। নিজেদের মধ্যকার বিতর্ক এড়াতে উপসংহারে দুটোই রাখার বিপক্ষে মত দিচ্ছি। আর এই আলোচনায় দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞ এবং তুলনামূলক নতুন কিন্তু দারুণ উৎসাহী ও কর্মঠ উইকিপিডিয়ানরা আছেন। প্রত্যেকেই আমাদের উইকিপিডিয়ার জন্য মূল্যবান। তাই সবাইকেই অনুরোধ করব উত্তাপ পরিহার করে বার্তা দিতে, আমাদের লক্ষ্য সুষ্ঠ বানানরীতি পাওয়া, এছাড়া কিছুই নয়। — অংকন (আলাপ) ০৬:০২, ৩০ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
বিকল্প প্রস্তাব
- যদি পরিবর্তনই করা হয়, তবে বিষয়শ্রেণি কেন? আমার জানামতে, বিষয়শ্রেণী বা বিষয়শ্রেণি বলতে কোনো শব্দ বাংলায় নেই (অন্তত আমি কোথাও খুঁজে পাইনি)। পরিবর্তন প্রয়োজন হলে আবিষ্কৃত শব্দ বাদ দিয়ে শুধু শ্রেণি কিংবা বর্গ করা যেতে পারে। এবং এটাই Category শব্দের সঠিক বাংলা। অন্যান্য ইন্ডিক ভাষায় শ্রেণী/শ্রেণি, বর্গের ব্যবহার-
ব্যবহার | ভাষা |
---|---|
শ্রেণী | ভোজপুরি, হিন্দি, পাঞ্জাবী, ওড়িয়া, অসমীয়া |
বর্গ | সংস্কৃত, মারাঠি, তেলেগু (বর্গ>ভর্গম) |
এসব ভাষাতেও বিষয়শ্রেণী বা এর কাছাকাছি কোনো শব্দ পাওয়া যায় নি। আমার প্রস্তাব বিষয় বাদ দিয়ে শুধু শ্রেণি করা হোক।—ইয়াহিয়াআলাপ• ১৯:৪৭, ২৬ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- দৃঢ় সমর্থন একথাটা উপরেও বলেছি আমি। শ্রেণি শব্দটাই আসলে Category-র সর্বাধিক কাছের। অভিধান বলছে এর অর্থ একই বা সমান বৈশিষ্ট্যের বস্তু/ব্যক্তির সমষ্টি বা দল। সংস্কৃত অভিধানে গিয়ে দেখি তারা বিষয় ও শ্রেণিকে পরস্পর সমার্থক বলে দাবি করছে। সবদিক থেকে শ্রেণিই যোগ্য, কিন্তু আলোচনা হচ্ছে বিষয়শ্রেণী বনাম বিষয়শ্রেণি নিয়ে! তবে বর্গ/দল/গণ/পরিবার/ঘরানা ইত্যাদি শব্দগুলোকেও বিবেচনায় আনা যেতে পারে যদি শ্রেণি বনাম শ্রেণীর যুদ্ধের পুনরাবৃত্তির আশঙ্কা থাকে আরকি। হীরক রাজা ❯❯❯ আলাপ ২২:১১, ২৬ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- বিরোধিতা "বিষয়শ্রেণী" কথাটা ইংরেজি Category থেকে ইচ্ছা করেই হুবহু অনুবাদ করা হয়নি। এটা ঠিক যে এককভাবে "Category"-র অর্থ "শ্রেণী" হয়। কিন্তু কিসের শ্রেণী? উইকিপিডিয়ার প্রেক্ষাপটে "বিষয়শ্রেণী" লিখলে জিনিসটা আমার মতে পানির মতো পরিস্কার হয়ে যায়, যে ঠিক কী নিয়ে কথা বলা হচ্ছে। উইকিপিডিয়াতে বিভিন্ন "বিষয়" (Topic) নিয়ে নিবন্ধ লেখা হয়, এবং সেই বিভিন্ন আলোচ্য বিষয়গুলিকে "শ্রেণীবদ্ধ" (Categorize) করার জন্য যেসব নির্দেশক শব্দ ব্যবহার করা হয়, সেগুলি হল "বিষয়ের একেকটি শ্রেণী" (A category of topics বা a Topic category), যাকে সংক্ষেপে আমরা বলতে পারি "বিষয়শ্রেণী"। --অর্ণব (আলাপ | অবদান) ০৮:৫৮, ২১ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Zaheen: জাহিন ভাইয়ের সাথে সহমত। শুধু শ্রেণির চেয়ে "বিষয়শ্রেণী" (বিষয়শ্রেণি) শব্দটি সুস্পষ্ট অর্থ প্রকাশ করে। কিন্তু, বাংলা বানানরীতি এবং অভিধান অনুযায়ী (অভিধানে "শ্রেণী" বানানে কোন শব্দ নেই) শব্দটি "ভুল"। তাই বানান সংশোধনের লক্ষ্যে আমি বিষয়শ্রেণী→বিষয়শ্রেণির প্রস্তাব করেছি। ধন্যবাদ। ≈ MS Sakib «আলাপ» ১১:২৪, ২১ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- বিরোধিতা - Suvray (আলাপ) ১২:০২, ২৩ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
ব্যবহারকারী→অবদানকারী
নিচের আলোচনাটি সমাপ্ত হয়েছে। অনুগ্রহপূর্বক এটি পরিবর্তন করবেন না। পরবর্তী মন্তব্যসমূহ যথাযথ আলোচনার পাতায় করা উচিত। এই আলোচনাটিতে আর কোনও সম্পাদনা করা উচিত নয়।
- মন্তব্য, অবদানকারী কথাটি ব্যাকরণগতভাবে সম্পূর্ণ শুদ্ধ কিনা, এ নিয়ে বিভ্রান্তি রয়েছে। তাই সম্পাদক লিখুন। Ppt2003 (আলাপ) ১০:৪৪, ২২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- দৃঢ় সমর্থন — সাফী মাহফূজ বলুন ১০:৫৩, ২২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
সমর্থন(প্রত্যাহার), Syfur007 (আলাপ) ১২:২৪, ২২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)- মন্তব্য সম্পাদক কথাটি উইকিতে যেভাবে ব্যবহৃত হয়, প্রচলিত অর্থে তা ব্যবহৃত হয় না। বরং পত্রিকা বা ম্যাগাজিনের সম্পাদক হিসেবেই অধিক ব্যবহৃত হয়। এই শব্দ সম্পাদক করা হলে বিভ্রান্তি আরো বাড়বে, বিশেষ করে নতুনদের জন্য। এই শব্দ ব্যবহারের বিপক্ষে। —অংকন (আলাপ) ১৫:৩৯, ২২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @ANKAN: এই জন্যই আমি মূল প্রস্তাবনায় অবদানকারী-র কথা বলেছি। অবদানকারী যদি সবার কাছে যথাযথ না হয়, সেই বিকল্প হিসেবেই সম্পাদক-এর প্রস্তাব দিয়েছি। ধন্যবাদ। ≈ MS Sakib «আলাপ» ১৬:১৯, ২২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- মন্তব্য, বাংলা উইকিপিডিয়ায় লক্ষাধিক একাউন্ট আছে। এর মধ্যে অবদান রাখে তাদের সংখ্যা শতাধিক হবে মোটামুটি। তাই সবাইকে অবদানকারী বলা যাবে কিনা এই নিয়ে আলোচনার অবকাশ আছে। অবশ্য কেউ একটা শব্দ লিখলেও তাকে তাত্ত্বিকভাবে অবদানকারী বলা যায়। তবে সিংহভাগ একাউন্টের কোন অবদান নাই৷ তারা একাউন্ট খুলেই গায়েব। তাই ব্যবহারকারী শব্দটিই যৌক্তিক মনে হচ্ছে। আর ইংরেজিতে এর প্রতিশব্দ User ব্যবহৃত হয়,Contributor ব্যবহৃত হয় না। - ওয়াইস আলাপ ১৬:২২, ২২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- বিরোধিতা, প্রস্তাব ভালো তার জন্য সাধুবাদ কিন্তু আমি অ-সমর্থন করছি। ব্যবহারকারী প্রকৃত অর্থই প্রকাশ করছে ও ভুল অনুবাদ করা হয়নি বা সফটওয়্যারের বিকাশকারীরা এটির নাম ভুল রাখেন নি। ব্যাখ্যা দিচ্ছি: যেমনটা উপরে বলা হয়েছে, ব্যবহারকারী অর্থ: যে ব্যবহার করে। এই অর্থে পাঠক-সম্পাদক উভয়ই ব্যবহারকারী। হ্যাঁ, সত্যই তাই। উইকিপিডিয়ায় যারা অ্যাকাউন্ট খুলেন তারা সকলে অবদানকারী বা সম্পাদক নন। যত অ্যাকাউন্ট খোলা হয় তাঁর মধ্যে গুটি কয়েকজন সম্পাদনা করেন। বহু অ্যাকাউন্টধারী আছেন যারা সম্পাদনা করেন না, কেবল উইকিপিডিয়া ব্রাউজ করতে অ্যাকাউন্ট খুলেছেন। অন্যকথায়, সকল অ্যাকাউন্টধারী একজন ব্যবহারকারী কিন্তু সকল অ্যাকাউন্টধারী সম্পাদক বা অবদানকারী নন। অন্যদিকে সকল সম্পাদক বা অবদানকারী নিঃসন্দেহে একজন ব্যবহারকারী। এই দুই শ্রেণীকে একত্র করে বিস্তৃতভাবে ব্যবহারকারী বলা হয়। --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৬:২৮, ২২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- জোরালো বিরোধিতা প্রথমত: সকল ব্যবহারকারীই তো অবদানকারী নন। তাছাড়া লেখক-পাঠক দুজনই ব্যবহারকারী। এতে কোনো সমস্যা দেখছি না। দ্বিতীয়ত: উইকিপিডিয়া ছাড়াও সকল প্রকার বাংলা ওয়েবসাইট ও প্ল্যাটফর্মে ইউজারের বাংলা ব্যবহারকারীই লেখা হয়। এমনকি ফেসবুক বা ইউটিউবেও। তো সে হিসেবে উইকিপিডিয়াকে আলাদা করার কোনো দরকার আছে বলে মনে হচ্ছে না। হীরক রাজা ❯❯❯ আলাপ ২০:৩২, ২২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- বিরোধিতা। অংকন ভাই, আফতাব ভাই এবং হীরক রাজা ভাইয়ের সাথে সহমত। — আদিভাই • আলাপ • ০৪:৪২, ২৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- বিরোধিতা, অবদানকারী আর ব্যবহারকারীর মধ্যে বিস্তর পার্থক্য, ব্যবহারকারী শব্দটাই সবচেয়ে যৌক্তিক, আর ইংরেজির সাথে মানানসই, বাংলায় অবদানকারীর ইংরেজি হল contributor, দুটো পরিভাষা ইংরেজিতেও আলাদা, বাংলাতেও আলাদা, আর কেউ ব্যবহারকারী হলেই তার অবদান থাকবে, সেটাঅবান্তর, একাউন্ট খুললেই সে ব্যবহারকারী, আর অবদান রাখলে অবদানকারী, দুটো আলাদা রাখা ছাড়া উপায় নেই। 103.67.158.12 (আলাপ) ১১:১১, ২৪ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- জোরালো বিরোধিতা । ব্যক্তিগতভাবে এটি একটি অপ্রয়োজনীয় প্রস্তাব বলে আমার মনে হয়েছে। ইংরেজি user-এর স্বীকৃত বাংলা ব্যবহারকারী। — তানভির • ১৮:০৪, ২৬ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
টেমপ্লেট→ছাঁচ
নিচের আলোচনাটি সমাপ্ত হয়েছে। অনুগ্রহপূর্বক এটি পরিবর্তন করবেন না। পরবর্তী মন্তব্যসমূহ যথাযথ আলোচনার পাতায় করা উচিত। এই আলোচনাটিতে আর কোনও সম্পাদনা করা উচিত নয়।
- সমর্থন, ছাঁচ উত্তম প্রতিশব্দ। তবে অনেকে ভুলে ছাঁচ শব্দে চন্দ্রবিন্দু দেবে না। তাই সাধু সাবধান।Ppt2003 (আলাপ) ১০:৪৪, ২২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- মন্তব্য ছাঁচটা অর্থপূর্ণ মনে হচ্ছে না। — সাফী মাহফূজ বলুন ১০:৫৪, ২২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- মন্তব্য, তা ঠিক। তবে শব্দটি তেমন প্রচলিত মনে হচ্ছে না। যেহেতু কেদারাকে আমরা চেয়ার বলি, তাই ছাঁচের বদলে টেমপ্লেট শব্দটা ব্যবহারের পক্ষে মত দিলাম। - ওয়াইস আলাপ ১৬:২৬, ২২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- মন্তব্য আমি সমর্থন বা বিরোধিতা কিছু করছি না। একটি বাংলা থাকুক চাই কিন্তু এটা সর্বজনস্বীকৃত বাংলা নেই। অন্যদিকে আমরা গত ১৬ বছর ধরে টেমপ্লেট ব্যবহার করে আসছি। উইকিপিডিয়ার বাইরে বিভিন্ন সফটওয়্যারে বাংলায় টেমপ্লেট লিখতেও দেখেছি। ঐ দিক থেকে বর্তমানটি থাকুক চাই। --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৬:২৮, ২২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @আফতাবুজ্জামান:, আপনাকে সবসময় দেখি বাংলাকে প্রচলনের উপর অনেক বেশি আবেগ দিয়ে প্রাধান্য দিতে, আজকে আপনিই প্রচলনকে বাংলার উপর প্রাধান্য দিচ্ছেন। 103.67.158.12 (আলাপ) ১১:৩৩, ২৪ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- মন্তব্য টেমপ্লেটকে ছাঁচ করার কথা বেশ আগেও কানাঘুষা হয়েছিল। ফারসি সায্ বা সংস্কৃত সঞ্চ, এই দুইটার যেকোনো একটা থেকে ছাঁচ শব্দটি এসেছে; সেদিক থেকে ছাঁচ শব্দটাও বাংলা কি-না তা নিশ্চিত না। যদিও টেমপ্লেটের তুলনায় ছাঁচ শতগুণ বেশি বাংলা শব্দ। ছাঁচ নিয়ে আমার কোনো আপত্তি নেই, এমনিতেও শব্দটা বেশ সুন্দর ও ছোট। তবে ঁ থাকায় এর বিকল্প হিসেবে কাঠাম (কাঠামো না আবার!), ঠাট বা ফলক শব্দগুলোও ভাবা যেতে পারে। আমি অবশ্য ছাঁচকেই এগিয়ে রাখব। — Aishik Rehman (আলাপ • অবদান) এই স্বাক্ষরহীন মন্তব্যটি যোগ করেছেন।
- মন্তব্য ছাঁচ শব্দটিকে প্রচলিত মনে হয় না, শ্রুতিমধুরও নয়। অসমীয়াতে সাঁচ, হিন্দিতে সাঁচা ব্যবহার হয় দেখেছি। বাংলাতেও হোক এরকম কিছু। তবে কাঠামো বা ফলকজাতীয় কিছু হলে ভালো হয়। — আদিভাই • আলাপ • ০৪:৫৪, ২৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Meghmollar2017: ছাঁচ যেখানে প্রচলিত থাকার কথা সেখানে আছেই। মূলত এলিট সমাজে টেমপ্লেট বলা হয়। ময়মনসিংহ অঞ্চলেও তো ছাঁচ বলা হয়! (তুমি ময়মনসিংহে না থাকার কুফল এটা ) আর হিন্দির সাঁচা বা অসমের সাঁচটাকেই বাংলায় ছাঁচ বলা হয়। (: তবে ছাঁচ উচ্চারণটা একটু সমস্যার। এজন্য বিকল্প রাখা যেতে পারে। উল্লেখ্য কামারপাড়ায়, বেতশিল্পপাড়ায় গেলে ছাঁচ কথাটা কানে আসবেই যা আসলে টেমপ্লেট। তবে স্বর্ণকার বা অন্যান্য পেশাজীবীদের মধ্যে হয়তো আরো ভালো কোন শব্দ থাকতে পারে। বাংলা শব্দ খুঁজতে অভিধান কোন কাজের না, আমবাঙালির মুখের কাছে কান রাখলেই দেখবা তারাই এক একটা বাংলা একাডেমি। তারা পপকর্নকে পাপন, রডোডেনড্রনকে রোদরঞ্জন, হসপিটালকে হাসপাতাল, ডক্টরকে ডাক্তার যে কেমনে বানায় এটা অবশ্য একটা রহস্য। তবে অচেনা ইংরেজিগুলোকে তারা বাংলা করে নেয় আনমনেই। এক্ষেত্রেই একাডেমি পিছিয়ে যে প্রাক্কালে একাডেমি শব্দটাকে আমজনতার মতো ভেঙেচুরে গড়তে পারে নি। ফলক শব্দটাও বেশ সুন্দর কিন্তু! যুক্তবর্ণ কিংবা কার-ফলার ঝামেলা নাই। এটার ইংরেজি যদিও Template না, Plate। তবে টেমপ্লেটের আক্ষরিক অনুবাদ (ছাঁচ) না করে ফলককেও গ্রহণ করা যায় হীরক রাজা ❯❯❯ আলাপ ০৫:২৯, ২৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Aishik Rehman: ভুল বললেন ভাই, পশ্চিমবঙ্গের আমজনতা একাডেমিকে পিটিয়ে সিধে (আকাদেমি) করে দিয়েছে। :') বঙ্কিমের বিষবৃক্ষে হীরার হিস্টিরিয়া হওয়ার পর ডাক্তার ক্যাস্টর অয়েল দিলে, পিসি (না কে জানি) বলেছিল, হীরার ইষ্টিরস হয়েছে, তাই ডাক্তার কেষ্টরস দিয়েছে। :) ছাঁচ শব্দটা খুঁজতে কুমার-স্যাকড়া পাড়ায় যেতে হয় না, আমাদের পিঠা বানাতে, ব্লক বাটিকের কাজে ছাঁচ ব্যবহার করা হয়। তবে টেমপ্লেটের বদলে ছাঁচ শব্দটা কানে বাজছে। এদিকে সংস্কৃত উইকিতে ফলকম্ আর মৈথিলীতে আকৃতি ব্যবহার করা হচ্ছে। আমিও সেইরকম বিকল্প নাম খুঁজছি, যেটা সুন্দর, সহজ, চন্দ্রবিন্দু, যুক্তবর্ণ ইত্যাদির ঝামেলা নাই। — আদিভাই • আলাপ • ০৫:৪৬, ২৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- পশ্চিমবঙ্গে অনেক অতৎসম শব্দের উচ্চারণ নিজেদের মত করা হয়, আমি সম্প্রতি কলকাতার একটি ছবিতে দেখেছি, নায়ক জিতের সাথে কথা বলার সময় নায়িকা শুভাশ্রী আফসোসকে পরিষ্কারভাবে আপশোশ বলে উচ্চারণ করছেন, এবং এটাকে তিনি মুখ ফসকে এভাবে উচ্চারণ করেছেন বলে আমার মনে হয়নি, তার কথা শুনেই মনে হয়েছে আফসোসকে তারা বর্তমানে এভাবেই উচ্চারণ করে, এরকম আরও অনেক উদাহরণ আছে, কিন্তু এই মুহূর্তে মনে আসছে না, এছাড়াও আজকে কে আজগে, বিহ্বলতাকে বিউভলতা, বলছিলামকে বলচিলাম বা বলজিলাম। 103.67.158.12 (আলাপ) ১১:২৭, ২৪ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- জনাব আইপি ব্যবহারকারী, এটা ধান ভানতে শিবের গীত হয়ে গেল না? আপনার বক্তব্য ঠিক বোধগম্য হলো না, একটু স্পষ্ট করে বলুন। — আদিভাই • আলাপ • ১৬:৫৫, ২৪ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- পশ্চিমবঙ্গে অনেক অতৎসম শব্দের উচ্চারণ নিজেদের মত করা হয়, আমি সম্প্রতি কলকাতার একটি ছবিতে দেখেছি, নায়ক জিতের সাথে কথা বলার সময় নায়িকা শুভাশ্রী আফসোসকে পরিষ্কারভাবে আপশোশ বলে উচ্চারণ করছেন, এবং এটাকে তিনি মুখ ফসকে এভাবে উচ্চারণ করেছেন বলে আমার মনে হয়নি, তার কথা শুনেই মনে হয়েছে আফসোসকে তারা বর্তমানে এভাবেই উচ্চারণ করে, এরকম আরও অনেক উদাহরণ আছে, কিন্তু এই মুহূর্তে মনে আসছে না, এছাড়াও আজকে কে আজগে, বিহ্বলতাকে বিউভলতা, বলছিলামকে বলচিলাম বা বলজিলাম। 103.67.158.12 (আলাপ) ১১:২৭, ২৪ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Aishik Rehman: ভুল বললেন ভাই, পশ্চিমবঙ্গের আমজনতা একাডেমিকে পিটিয়ে সিধে (আকাদেমি) করে দিয়েছে। :') বঙ্কিমের বিষবৃক্ষে হীরার হিস্টিরিয়া হওয়ার পর ডাক্তার ক্যাস্টর অয়েল দিলে, পিসি (না কে জানি) বলেছিল, হীরার ইষ্টিরস হয়েছে, তাই ডাক্তার কেষ্টরস দিয়েছে। :) ছাঁচ শব্দটা খুঁজতে কুমার-স্যাকড়া পাড়ায় যেতে হয় না, আমাদের পিঠা বানাতে, ব্লক বাটিকের কাজে ছাঁচ ব্যবহার করা হয়। তবে টেমপ্লেটের বদলে ছাঁচ শব্দটা কানে বাজছে। এদিকে সংস্কৃত উইকিতে ফলকম্ আর মৈথিলীতে আকৃতি ব্যবহার করা হচ্ছে। আমিও সেইরকম বিকল্প নাম খুঁজছি, যেটা সুন্দর, সহজ, চন্দ্রবিন্দু, যুক্তবর্ণ ইত্যাদির ঝামেলা নাই। — আদিভাই • আলাপ • ০৫:৪৬, ২৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Meghmollar2017: ছাঁচ যেখানে প্রচলিত থাকার কথা সেখানে আছেই। মূলত এলিট সমাজে টেমপ্লেট বলা হয়। ময়মনসিংহ অঞ্চলেও তো ছাঁচ বলা হয়! (তুমি ময়মনসিংহে না থাকার কুফল এটা ) আর হিন্দির সাঁচা বা অসমের সাঁচটাকেই বাংলায় ছাঁচ বলা হয়। (: তবে ছাঁচ উচ্চারণটা একটু সমস্যার। এজন্য বিকল্প রাখা যেতে পারে। উল্লেখ্য কামারপাড়ায়, বেতশিল্পপাড়ায় গেলে ছাঁচ কথাটা কানে আসবেই যা আসলে টেমপ্লেট। তবে স্বর্ণকার বা অন্যান্য পেশাজীবীদের মধ্যে হয়তো আরো ভালো কোন শব্দ থাকতে পারে। বাংলা শব্দ খুঁজতে অভিধান কোন কাজের না, আমবাঙালির মুখের কাছে কান রাখলেই দেখবা তারাই এক একটা বাংলা একাডেমি। তারা পপকর্নকে পাপন, রডোডেনড্রনকে রোদরঞ্জন, হসপিটালকে হাসপাতাল, ডক্টরকে ডাক্তার যে কেমনে বানায় এটা অবশ্য একটা রহস্য। তবে অচেনা ইংরেজিগুলোকে তারা বাংলা করে নেয় আনমনেই। এক্ষেত্রেই একাডেমি পিছিয়ে যে প্রাক্কালে একাডেমি শব্দটাকে আমজনতার মতো ভেঙেচুরে গড়তে পারে নি। ফলক শব্দটাও বেশ সুন্দর কিন্তু! যুক্তবর্ণ কিংবা কার-ফলার ঝামেলা নাই। এটার ইংরেজি যদিও Template না, Plate। তবে টেমপ্লেটের আক্ষরিক অনুবাদ (ছাঁচ) না করে ফলককেও গ্রহণ করা যায় হীরক রাজা ❯❯❯ আলাপ ০৫:২৯, ২৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- মন্তব্য যে কাজের জন্য "টেমপ্লেট" শব্দটি ব্যবহৃত হয়, সেটি এই নামেই বহুল প্রচলিত। এটার বাংলা ফলক হোক আর ছাঁচ হোক, সেটা বাংলা উইকিপিডিয়ায় প্রথমবারের মত প্রচলিত হবে (আমি ভুল হলে জানাতে পারেন)। এক্ষেত্রে হিন্দি বা অন্য ভাষার তুলনা আমাদের পক্ষে করাটা মুশকিল, কারণ তাদের অন্যান্য ওয়েবসাইটে কোনটা প্রচলিত সেটা আমরা জানিনা, এবং অন্য ভাষার উইকির নিজস্ব নিয়ম আমাদের অনুসরণ করতে হবে সেরকম বাধ্যবাধকতাও আমাদের নেই। আমাদের ভাষার বৈশিষ্ট্য, গতি একান্ত আমাদের নিজেদের। তবে বাংলা পরিভাষা থেকে থাকলে সেটা গ্রহণ না করার কোনোই কারণ নাই, আমি নিজেই বিভিন্ন সময় বাংলার পক্ষে থেকেছি — যদি সেটা মূল ইংরেজি শব্দের মতই অর্থবাহী হয়। ফলক কথাটি শুনতে ছাঁচের চেয়ে প্রাঞ্জল শোনায় বটে (ব্যক্তিগতভাবে), কিন্তু ফলকের এই "টেমপ্লেট" ধরনের অর্থটা চূড়ান্ত অপ্রচলিত; বরং সেদিক দিয়ে ছাঁচ কাছাকাছি, তবে মানানসই কীনা সেই প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। অন্যদিকে আমরা নামফলক বা স্মৃতিফলক হিসেবে এই "ফলক"-এর ব্যবহার দেখে থাকি বেশি। আমরা চাইলেও কিছু বিদেশি ভাষার পূর্ণাঙ্গ অর্থবাহী পরিভাষা করতে পারব না, অন্তত মৌলিক গবেষণা ব্যতীত। কিছুটা অপ্রাসঙ্গিকভাবেই বলি, ইংরেজি উদার হস্তে অন্য ভাষার শব্দ নিজের ভিতর নিয়ে নেয়, বাংলা ভাষাও প্রচুর বিদেশি শব্দ নিজের ভিতরে নিয়েছে। তাই ব্যাপক প্রচলিত, অর্থবাহী একটি শব্দ ভিনদেশী হলেও অপ্রচলিত পরিভাষার বদলে সেই "টেমপ্লেট" শব্দটিকেই গ্রহণ করা শ্রেয় হবে বলে মনে করি। — অংকন (আলাপ) ০৮:১৪, ২৫ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @ANKAN: DNA Template এর বাংলা হিসেবে পাঠ্যপুস্তকে ডিএনএ ছাঁচ ব্যবহৃত হয়। ≈ MS Sakib «আলাপ» ১৬:২৮, ২৬ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @MS Sakib: শুরুতেই "যে কাজের জন্য" লিখেছি, যে কাজ বলতে উইকিপিডিয়ায় বা অনুরূপ প্ল্যাটফর্মে যে কাজে ব্যবহৃত হয় সেটাই বোঝানো হয়েছে। — অংকন (আলাপ) ১৯:১৭, ২৬ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- বিরোধিতা আমার মতে টেম্পলেটের সমগ্র বিষয়বস্তু প্রকাশ এবং এর সঠিক অর্থ বহন করতে "টেম্পলেট শব্দের বিকল্প নেই! প্রস্তাবিত শব্দগুলো টেম্পলেটের সম্পূর্ণ মূল ভাব প্রকাশ করতে পারছে না। এবং ইন্টারনেট সংক্রান্ত বিষয়ে টেমপ্লেট শব্দটিই অধিক ব্যবহারযোগ্য। যেমন উইকিতে মাইক্রপ্রসেসর নিবন্ধে "অণুপ্রক্রিয়াজাতকারক" শব্দটির উল্লেখ থাকলেও মাইক্রোপ্রসেসর শব্দকেই অধিক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে এবং নিবন্ধের নাম হিসেবেও মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহৃত হয়েছে। এছাড়া বাংলা ভাষায় ইংরেজি থেকে উৎপত্তি হয়েছে এমন বহু পারিভাষিক শব্দ রয়েছে, যা সর্বসমক্ষে প্রচলিত এবং অভিধানেও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। " টেম্পলেট" শব্দটিকেও এমনই একটি পারিভাষিক শব্দ ধরা যেতে পারে এবং কিছু অভিধানে Template এর বাংলা হিসেবে শুধুমাত্র "টেম্পলেট" শব্দটিই ব্যবহার করা হয়েছে। সবকিছু বিবেচনা করলে টেম্পলেট শব্দটি বহাল রাখাই আমার সর্বোত্তম মনে হচ্ছে। সাইফুর (আলাপ) ১৩:০৩, ২৬ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- জোরালো বিরোধিতা । বাংলাকে সব জায়গায় স্থান করে দিতে গিয়ে অপ্রচলিত বা উদ্ভট প্রতিশব্দ দিয়ে তাকে প্রকাশ করতে হবে এমন কোনো কথা নেই। আফতাব ভাই যেমনটি বললেন, তেমনি উইকিপিডিয়ার শুরু থেকে এটি চলে আসছে, মোটামুটিভাবে সকলেই এটির নাম, কাজ, ভূমিকা সবকিছু সম্পর্কে জানেন; উইকিপিডিয়ানরা এটির সাথে পরিচিত ও এটি ভুল বা বিকৃত কিছুও নয়। টেমপ্লেটে যে ধরনের বিষয় স্থান পায় তার সঠিক বাংলা এককভাবে ছাঁচ বা অন্য কোনো শব্দ দিয়ে প্রকাশ করা সম্ভব নয়, শব্দের প্রাঞ্জলতা তো থাকেই না। উপরে জনাব সাইফুরের মন্তব্যও ধর্তব্য। — তানভির • ১৭:৫৮, ২৬ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
বিকল্প প্রস্তাব
নিচের আলোচনাটি সমাপ্ত হয়েছে। অনুগ্রহপূর্বক এটি পরিবর্তন করবেন না। পরবর্তী মন্তব্যসমূহ যথাযথ আলোচনার পাতায় করা উচিত। এই আলোচনাটিতে আর কোনও সম্পাদনা করা উচিত নয়।
টেমপ্লেট
- নমুনা বা আদল দিলে কেমন হয়? — সাফী মাহফূজ বলুন ০৫:৫৭, ২৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- মন্তব্য @Safi Mahfouz: নমুনা মানে তো sample। তাতে অর্থ বদলে যায়। আদল মানেও সাদৃশ্য, similarity। আদল ঠিক আকার বা কাঠামো বোঝায় না। তবে আদল ভালো প্রস্তাব। — আদিভাই • আলাপ • ০৬:০৭, ২৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- ছাঁচের বিকল্পে কাঠামো। — আদিভাই • আলাপ • ০৬:০৭, ২৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- মন্তব্য @Meghmollar2017: আমিও এইমাত্র এটি পেলাম। সম্পাদনা করতে গিয়ে দেখি আপনি দিয়েছেন😊।— সাফী মাহফূজ বলুন ০৬:১১, ২৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- সমর্থন, কাঠামো শব্দটাও উত্তম প্রতিশন্দ এবং অধিক বোধগম্য। ≈ MS Sakib «আলাপ» ০৬:২৮, ২৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- মন্তব্য @Meghmollar2017: আমিও এইমাত্র এটি পেলাম। সম্পাদনা করতে গিয়ে দেখি আপনি দিয়েছেন😊।— সাফী মাহফূজ বলুন ০৬:১১, ২৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- ছাঁচের স্থলে আকার বা আকৃতি — সাফী মাহফূজ বলুন
এ সম্পর্কে অভিধান ঘেঁটে যে আরও সমার্থক শব্দগুলো পেয়েছি, তা নিচে ক্রমান্বয়ে লিখে গেলাম। শব্দগুলোর নিচে মন্তব্য করতে পারেন। — আদিভাই • আলাপ • ০৬:২৯, ২৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- অবয়ব
- সমর্থন — সাফী মাহফূজ বলুন
- পরিকাঠামো
- বিন্যাস
- দৃঢ় সমর্থন— সাফী মাহফূজ বলুন
ফ্রেম
- সমর্থন-- Prodipto Deloar(Talk)
- মন্তব্য @Prodipto Deloar: একটি ইংরেজি শব্দ থেকে প্রতিস্থাপন করে সে স্থলে আরেকটি ইংরেজি শব্দ বসানো ভালো বুদ্ধি নয় নিশ্চয়ই। আপনি কোনো বাংলা নামের ক্ষেত্রে মন্তব্য করুন। অথবা ছাঁচ কিংবা বর্তমান টেমপ্লেট নামটিই রাখার পক্ষে বলতে পারেন। — আদিভাই • আলাপ • ১১:০৭, ২৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- সমর্থন-- Prodipto Deloar(Talk)
- নকশা
- বিকল্প প্রস্তাবে বর্তমান টেমপ্লেট স্থাননামটির ব্যবহার বজায় রাখা যায়। @MS Sakib, Aishik Rehman, এবং আফতাবুজ্জামান: ভাই এ ব্যাপারে মন্তব্য করতে পারেন। — আদিভাই • আলাপ • ১১:২০, ২৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Meghmollar2017: বিকল্পগুলোর মধ্যে আমি কাঠামো-র (অথবা ছাঁচ) পক্ষে। আর অনুগ্রহ করে, বিকল্প থেকে প্যাটার্ন, ফ্রেম সহ ইংরেজিগুলো বাদ দিয়ে দিন।≈ MS Sakib «আলাপ» ০৭:২৮, ২৪ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- ছাঁচের বিকল্পে ফলক। — আদিভাই • আলাপ • ০৬:০৭, ২৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- ফলক নামটা আমার কাছে শুনতে ভালো লাগছে, আর বিষয়ফলক বা বিষয়ছাঁচ দিলে মনে হয় ভালো হত। 103.67.158.12 (আলাপ) ১৫:৩৯, ২৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- সমর্থন আসলে প্রথমে ফলকের ধারণাটা এমনিতেই আমার মাথায় আসে। পরে তোমার থেকে দেখলাম যে সংস্কৃত উইকিতেও এটা ব্যবহৃত হয়! তাহলে আর বাঁধা দেখছি না! সহজ, সরল, প্রাঞ্জল একটা শব্দ। হয়তো পুরোপুরি টেমপ্লেটের অর্থ বহন করে না, তবে করালেই করবে । হীরক রাজা ❯❯❯ আলাপ ০৮:৪৬, ২৪ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- হিন্দি উইকিতে ছাঁচ শব্দটি ব্যবহার হয়। তবে বাংলা ভাষা হিন্দির চেয়ে সংস্কৃত ভাষাকেই বেশি অনুসরণ করে (তৎসম হিসেবে), এছাড়া ফলক শুনতেও বেশি বোধগম্য ও সাবলীলভাবে প্রাসঙ্গিক বলে মনে হয় আর তার সাথে কিছুটা বুদ্ধিবৃত্তিক ইঙ্গিত পাওয়া যায়, ছাঁচ বললে শিল্পখারখানা সম্পর্কিত জিনিস মনের মধ্যে ভেসে ওঠে, আর উইকি তো কোন বস্তুনির্ভর কারখানা নয়, এখানে সব কিছুই মূলত বিমূর্ত (abstract) আর স্বেচ্ছাসেবা, তাই ফলক নামটাই বেশি মানানসই, তবে বিষয়শ্রেণীকে হিন্দি উইকিপিডিয়ায় লেখা হয় শ্রেণী, তাই বাংলা উইকিপিডিয়ার পূর্বের রীতি অনুযায়ী যদি শুধু ফলক না বলে বিষয়ফলক বলা হয় তাহলে শুনতে ভালো লাগে, আর বোধগম্যতাও বৃদ্ধি পায়। 116.58.202.220 (আলাপ) ০৯:১৮, ২৪ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- template=tem plate, tem শব্দের আমি দুটি অর্থ পেয়েছি, একটা হল আদর্শ, সুন্দর, আর আরেকটি হল অস্থায়ী বা বর্তমান, plate=অর্থ ব্যাবহারিকভাবে থালা, এছাড়াও শিল্পক্ষেত্রে হল পাত বা তক্তা, আর ভূবিজ্ঞানে হল ফলক বা পাত, আমার মতে টেমপ্লেট শব্দের হুবুহু শাব্দিক অর্থ মানফলক (আদর্শ ফলক) বা ছাঁচফলক (অস্থায়ী নমুনা ফলক) করা যেতে পারে। অথবা উইকিপিডিয়ার মত অন্তর্জালিক মুক্তকোষের ক্ষেত্রে বাস্তবতার সাথে সামঞ্জস্য রেখে বিষয়ফলক (আরও দুটি নাম মাথায় এসেছে, অনুফলক বা উপফলক) হতে পারে। 103.67.158.12 (আলাপ) ১১:০৭, ২৪ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- হিন্দি উইকিতে ছাঁচ শব্দটি ব্যবহার হয়। তবে বাংলা ভাষা হিন্দির চেয়ে সংস্কৃত ভাষাকেই বেশি অনুসরণ করে (তৎসম হিসেবে), এছাড়া ফলক শুনতেও বেশি বোধগম্য ও সাবলীলভাবে প্রাসঙ্গিক বলে মনে হয় আর তার সাথে কিছুটা বুদ্ধিবৃত্তিক ইঙ্গিত পাওয়া যায়, ছাঁচ বললে শিল্পখারখানা সম্পর্কিত জিনিস মনের মধ্যে ভেসে ওঠে, আর উইকি তো কোন বস্তুনির্ভর কারখানা নয়, এখানে সব কিছুই মূলত বিমূর্ত (abstract) আর স্বেচ্ছাসেবা, তাই ফলক নামটাই বেশি মানানসই, তবে বিষয়শ্রেণীকে হিন্দি উইকিপিডিয়ায় লেখা হয় শ্রেণী, তাই বাংলা উইকিপিডিয়ার পূর্বের রীতি অনুযায়ী যদি শুধু ফলক না বলে বিষয়ফলক বলা হয় তাহলে শুনতে ভালো লাগে, আর বোধগম্যতাও বৃদ্ধি পায়। 116.58.202.220 (আলাপ) ০৯:১৮, ২৪ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- বিকল্প প্রস্তাব: সাঁটলিপি। @আফতাবুজ্জামান, ANKAN, MS Sakib, এবং Aishik Rehman: টেমপ্লেট শব্দের একটি বিকল্প খুঁজছিলাম, যেটা ইউনিক হবে, শ্রুতিমধুর হবে এবং কাজের সাথে অনেক খাপ খাবে। হীরক রাজা ভাই যখন বললেন স্বর্ণকারের কাছে ভালো শব্দ পাওয়া যেতে পারে, তখন মনে হয়েছিল মুদ্রণক্ষেত্রেও এমন শব্দ পাওয়া যেতে পারে, যেটা টেমপ্লেটের বিকল্প বাংলা হতে পারবে। খোঁজ নিয়ে "সাঁটলিপি" শব্দটি পেলাম (যদিও এটি সরাসরি মুদ্রণের সাথে সম্পর্কিত নয়)। সাঁটলিপি (বাংলা সাঁট সংস্কৃত লিপি) হলো বিভিন্ন সাংকেতিক (সংকেত → সাঁট) চিহ্ন ব্যবহার করে যেকোনো বৃহৎ আলোচনা, বর্ণনা, ধারাবিবরণী, বক্তৃতা বা বিতর্ককে অধিক দ্রুত গতিতে নির্ভুলভাবে লিপিবদ্ধ করার একটি কৌশল। (বিস্তারিত Shorthand) এদিক শব্দটি থেকে টেমপ্লেটের কাজের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ। "সাঁট" শব্দটি কোনো কিছু ইঙ্গিত করাকে বোঝায়। তাছাড়া বাংলায় "সাঁটানো" শব্দটি কোথাও কোনো কিছু এঁটে দেওয়াকে নির্দেশ করে। (সূত্র: বাংলা একাডেমি আধুনিক বাংলা অভিধান ২০১৫ এবং বাংলা একাডেমি বাবহারিক বাংলা অভিধান ২০১৫) কাজেই "সাঁটলিপি" শব্দটি "ছাঁচ" শব্দের মতো সরাসরি টেমপ্লেটকে নির্দেশ না করলেও, আলঙ্কারিকভাবে টেমপ্লেটের কাজকেই বোঝায়। "সাঁটলিপি" "ছাঁচ" এর মতো উচ্চারণেও কঠিন নয়, আবার "ফলক", "কাঠামো" ইত্যাদির মতো জলো-ভাষাও নয়। তাই আমার পক্ষ থেকে [যদি টেমপ্লেটকে পরিবর্তন করতেই হয়] তবে সাঁটলিপি ব্যবহারের প্রস্তাব করছি। তাতে অন্য ভাষাকে (হোক ইংরেজি বা অসমীয়া কিংবা হিন্দি) অনুসরণ না করেও, অন্তত বাংলার অনন্য শব্দভাণ্ডারের স্বকীয়তা বজায় থাকে। — আদিভাই • আলাপ • ০৯:৪৪, ২৫ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Meghmollar2017 আমার অভিমত হচ্ছে ফলক, কাঠামো বা ছাঁচ— এই তিনটির মধ্যে একটি বেছে নেওয়া। ≈ MS Sakib «আলাপ» ০৯:৫৩, ২৫ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @MS Sakib: "ছাঁচ" শব্দটি আমিসহ অনেকেরই ঠিক পছন্দ হচ্ছে না। আবার "ফলক", কিংবা "কাঠামো" শব্দগুলোও জলো ভাষা মনে হচ্ছে। আচ্ছা, দেখি বাকিরা কী বলেন। — আদিভাই • আলাপ • ১০:৩৩, ২৫ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- আরও নাম মাথায় এসেছে, ফলকস্তম্ভ, ফলকছাঁচ, ফলকবার্তা, বার্তাফলক, লেখফলক ইত্যাদি। ফলকস্তম্ভ বা ফলকদণ্ড হলে কেমন হয়? হুবুহু কোন নামই পাচ্ছি না, এককভাবে ফলক নামটাই সবচেয়ে যুতসই হয়। 43.245.121.91 (আলাপ)
- এখন আবার মনে হচ্ছে অনুফলক ভালো হবে, কারণ অনু শব্দের আরেক অর্থ দেখলাম আদর্শ বা নমুনা বা প্রতিরূপ (ক্ষুদ্র অর্থের পাশাপাশি), সে হিসেবে টেমপ্লেটের সবচেয়ে শ্রুতিমধুর সার্বজনীন শাব্দিক অনুবাদ অনুফলকই হবে মনে হচ্ছে৷ 43.245.121.90 (আলাপ) ১২:৫৩, ২৫ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- জনাব আইপি ব্যবহারকারী, আপনি তো সুচিন্তিতভাবে আলোচনা ভজকট পাকিয়ে দিচ্ছেন। নতুন প্রস্তাবনা থাকলে তারকা (*) চিহ্ন দিয়ে শুরু করুন। ধন্যবাদ। — আদিভাই • আলাপ • ১৩:০১, ২৫ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
নিচের আলোচনাটি সমাপ্ত হয়েছে। অনুগ্রহপূর্বক এটি পরিবর্তন করবেন না। পরবর্তী মন্তব্যসমূহ যথাযথ আলোচনার পাতায় করা উচিত। এই আলোচনাটিতে আর কোনও সম্পাদনা করা উচিত নয়।
সম্প্রদায়ের ইচ্ছা তালিকার জরিপ ২০২১ শুরু হয়েছে! এই জরিপটি হল এমন একটি প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে সম্প্রদায়ের প্রযুক্তি দলটি পরের বছর কী নিয়ে কাজ করবে তা স্থির করা হয়। আমরা সবাইকে ৩০ নভেম্বর-এর মধ্যে প্রস্তাবনা জমা দেওয়ার জন্য, অথবা অন্যদের প্রস্তাবনায় মন্তব্য করে সেগুলিকে আরও উন্নত করতে সহায়তা করার জন্য আহ্বান করছি। ৮ ডিসেম্বর ও ২১ ডিসেম্বর-এর মধ্যে সম্প্রদায়ের লোকজন এই প্রস্তাবগুলিতে ভোট দিবেন।
সম্প্রদায়ের প্রযুক্তি দল, উইকিমিডিয়ার অভিজ্ঞ সম্পাদকদের জন্য সরঞ্জাম সৃষ্টিতে বেশি মনোনিবেশ করে থাকে। আপনি যে কোনও ভাষায় প্রস্তাব লিখতে পারেন, এবং আমরা সেগুলি আপনার জন্য অনুবাদ করব। আপনাকে ধন্যবাদ, এবং আমরা আপনার প্রস্তাবগুলি দেখার জন্য উন্মুখ হয়ে রয়েছি!
১৮:১১, ২০ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
টেমপ্লেট মাদারীপুরের বাসিন্দা
প্রিয় সবাই,আমি উইকিপিডিয়াতে তুুলনামূলকভাবে নতুন।তাই অনেক বিষয়েই বিশেষ জ্ঞাত নই।বিশেষ করে টেমপ্লেট তৈরি এবং এর ব্যবহারের যথার্থতা।টেমপ্লেট কি যে কেউ তৈরী করতে পারে?কিভাবে তৈরী করা হয়? করলেও তার কি সম্প্রদায়ের সমর্থন দরকার হবে? এছাড়াও ব্যবহারকারী পাতায় এই ব্যবহারকারী মাদারীপুরের বাসিন্দা জাতীয় কোনো ব্যবহারকারী বাক্স আছে কি।থাকলে জানাবেন। না থাকলে {{ব্যবহারকারী মাদারীপুর}}
প্রস্তাব করছি।অভিজ্ঞদের পরামর্শ ও মতামত আশা করছি।ও হ্যাঁ,বাক্সটি কেউ তৈরি করে দিলে ভালো হবে। সবাইকে ধন্যবাদ।ভোরের পাখি আলাপ ১০:৩৪, ২১ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @ভোরের পাখি: আপনি কি ব্যবহারকারী বাক্স বানানোর কথা বলছেন? — সাফী মাহফূজ বলুন ০৬:৪৮, ২২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
@Safi Mahfouz:, হ্যাঁ ভাই।ভোরের পাখি
আলাপ ০৭:২০, ২২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @ভোরের পাখি: {{ব্যবহারকারী/মাদারীপুর}} ব্যবহার করতে পারেন। আমি তৈরি করেছি। — সাফী মাহফূজ বলুন ০৯:৪৬, ২২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
@Safi Mahfouz: অনেক ধন্যবাদ :) ভোরের পাখি
আলাপ ১১:১৪, ২২ নভেম্বর ২০২০ (ইউটি সি)
- @Safi Mahfouz: ভাই,এইমাত্র আপনার তৈরীকৃত {{ ব্যবহারকারী/মাদারীপুর}} নামক ব্যবহারকারী বাক্সে কিছুটা ত্রুটি লক্ষ্য করলাম।এক্ষেত্রে ব্যবহাকারী>ব্যবহারকারী। দয়া করে সংশোধন করুন এবং পিং করুন।ধন্যবাদ
ভোরের পাখি
আলাপ ১৪:০৬, ২৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)- @ShazidSharif2001: করা হয়েছে। আপনাকে ধন্যবাদ। আর কোন টেমপ্লেট উল্লেখ করতে হলে এভাবে করবেন:
{{tl|ব্যবহারকারী/মাদারীপুর}}
। — সাফী মাহফূজ 《ডাকঘর》 ১৪:১৪, ২৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @ShazidSharif2001: করা হয়েছে। আপনাকে ধন্যবাদ। আর কোন টেমপ্লেট উল্লেখ করতে হলে এভাবে করবেন:
@Safi Mahfouz এবং ShazidSharif2001: কিছুটা পরিবর্তন করেছি। {{ব্যবহারকারী/মাদারীপুর জেলা}} এবং {{ব্যবহারকারী/মাদারীপুর জেলা২}} দেখুন। এর মধ্যে {{ব্যবহারকারী/মাদারীপুর}} কাজ করবে না। অন্যান্য টেমপ্লেটের সাথে সমতা বিধানের জন্য পুনর্নির্দেশ তৈরি করা হয়নি। সাফি ভাই, আগের মতো ব্যবহার অনুচ্ছেদ যুক্ত করে দিতে পারেন। — আদিভাই • আলাপ • ১৪:২১, ২৩ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
দক্ষিণ এশিয়া উইকি আন্দোলনের কৌশল আলোচনা (তৃতীয় দফা)
সবার মতামত অনুসারেে আমরা দক্ষিণ এশিয়া উইকি আন্দোলনের কৌশল সম্পর্কে তৃতীয় দফায় আলোচনা করতে আগামীকাল, ২৭ নভেম্বর রাত ৭:৩০ টায় (বাংলাদেশ সময়) নির্বাচন করা হয়েছে। আলোচনা গুগল মিটে অনুষ্ঠিত হবে। আপনাকে আমি এই আলোচনাতে অংশগ্রহণ করতে আন্তরিক অনুরোধ করছি। নিয়মিত ব্যবহারকারীদের সাথে সাথে নতুন ব্যবহারকারী যে কাউকে স্বাগতম।
- আপনাকে এখানে সাক্ষর করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।
- আলোচনার লিংক https://meet.google.com/dxo-ezyk-cbn
আপনাকে স্বাগতম।
এই ধরণের বিজ্ঞপ্তি পেতে আপনার ব্যবহারকারীর নামটি এখান যুক্ত করুন, যদি পেতে না চান তাহলে মুছে ফেলতে পারেন।
শুভেচ্ছা সহ, জনি (আলাপ) ১৯:৩১, ২৬ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
দক্ষিণ এশিয়া উইকি আন্দোলনের কৌশল আলোচনার সারসংক্ষেপ
আশা করি সবাই ভালো ও সুস্থ আছেন। আমি জনি এবং রাজীব আপনাদের সবাইকে আমাদের সাথে থাকার এবং আলোচনায় অংশগ্রহণ করার জন্য ধন্যবাদ জানাই। আমরা উইকিমিডিয়া ২০৩০ আন্দোলনের কৌশলের সুপারিশ এবং এর উদ্যোগকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া ও বাস্তবায়ন করার উদ্দেশ্যে তিন দফায় আলোচনা করেছি। আমাদের এই আলোচনায় বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ছাড়াও নেপাল থেকে উইকিমিডিয়ান অংশগ্রহণ করেছেন। সকল অংশগ্রহণকারীর প্রতি রইলো বিশেষ ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
আমাদের তিন দফায় আলোচনার উপর ভিক্তি করে উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনে তিনটি সুপারিশ এবং দশটি উদ্যোগের প্রতিবেদন দেয়া হবে। এই জন্য আপনাদের সবাইকে এই ফর্মটি পূরণ করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। ফর্মটি ২৮ নভেম্বর রাত ১১:৫৯ মিনিট পর্যন্ত পূরণের জন্য খোলা থাকবে। এর পরে সময়সীমা শেষ হওয়ার কারণে এই ফর্মটি বন্ধ হয়ে যাবে।
৫ এবং ৬ ডিসেম্বরের বৈশ্বিক কথোপকথনে অংশগ্রহণের জন্য এই নিবন্ধন ফর্মটি চালু করা হয়েছে, নিবন্ধন ফর্মটি ৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত পূরণের জন্য খোলা থাকবে, সবাইকে নিবন্ধন ফর্মটি পূরণের জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।
আমাদের আজকের (২৭ নভেম্বর) আলোচনায় বিনিময় করা লিংক গুলো দেখতে এখানে চাপুন।
এই ধরণের বিজ্ঞপ্তি পেতে আপনার ব্যবহারকারীর নামটি এখান যুক্ত করুন, যদি পেতে না চান তাহলে মুছে ফেলতে পারেন।
শুভেচ্ছা সহ, জনি (আলাপ) ১৮:১৩, ২৭ নভেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
Wikidata descriptions changes to be included more often in Recent Changes and Watchlist
Sorry for sending this message in English. Translations are available on this page. Feel free to translate it in more languages!
As you may know, you can include changes coming from Wikidata in your Watchlist and Recent Changes (in your preferences). Until now, this feature didn’t always include changes made on Wikidata descriptions due to the way Wikidata tracks the data used in a given article.
Starting on December 3rd, the Watchlist and Recent Changes will include changes on the descriptions of Wikidata Items that are used in the pages that you watch. This will only include descriptions in the language of your wiki to make sure that you’re only seeing changes that are relevant to your wiki.
This improvement was requested by many users from different projects. We hope that it can help you monitor the changes on Wikidata descriptions that affect your wiki and participate in the effort of improving the data quality on Wikidata for all Wikimedia wikis and beyond.
Note: if you didn’t use the Wikidata watchlist integration feature for a long time, feel free to give it another chance! The feature has been improved since the beginning and the content it displays is more precise and useful than at the beginning of the feature in 2015.
If you encounter any issue or want to provide feedback, feel free to use this Phabricator ticket. Thanks!
"বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ" নিবন্ধের স্থানান্তর প্রস্তাবনা শুরু করা হয়েছে
সুধী, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ নিবন্ধের আলাপ পাতায় এটির স্থানান্তরের জন্য একটি প্রস্তাবনা আনা হয়েছে। এতে সম্প্রদায়ের সকলের মতামত কাম্য। — আদিভাই • আলাপ • ১০:৩০, ১ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- বিস্তারিত ব্যাখ্যা উক্ত নিবন্ধের আলাপ পাতায় দেয়া হয়েছে। - Suvray (আলাপ) ১১:৫৪, ১ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
WMWM 2021 Newsletter #1
Namaskar,
You are receiving this notification as you are one of the subscriber of Wikimedia Wikimeet India 2021 Newsletter. We are sharing with you the first newsletter featuring news, updates and plans related to the event. You can find our first issue here. If you do not want to receive this kind of notification further, you can remove yourself from here.
Sent through MediaWiki message delivery (আলাপ) ১৭:৫৭, ১ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
Festive Season 2020 edit-a-thon on 5-6 December 2020
Namaskara/Hello,
Hope you are doing well. On 5–6 December, A2K will conduct a mini edit-a-thon on the theme Festivals of India. This edit-a-thon is not restricted to a particular project and editors can contribute to any Wikimedia project on the theme. Please have a look at the event page, and please participate. Some tasks have been suggested, please feel free to expand the list.
Regards. Sent using MediaWiki message delivery (আলাপ) ১১:২৯, ২ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
A/B test for the Reply tool
Hello. দয়া করে আপনার ভাষায় অনুবাদ করতে সাহায্য করুন.
The mw:Editing team is building the Reply tool. This new tool was requested during the mw:Talk pages consultation 2019. If you want, you can turn it on now at Special:Preferences#mw-prefsection-betafeatures.
The Editing team would like to test the tool. They want to study whether it works better, especially for new editors. In the test, they will turn on the Reply tool for half of editors sometime during the week of 14 December 2020. They will not change preferences for the other editors. You will still be able to turn it on or off yourself in Special:Preferences.
The test will run for several weeks. The results will be posted at mw:Talk pages project/replying#Metrics in late January or February. The test results will help Wikipedia editors and the Editing team decide whether the tool should be turned on for everyone.
If your Wikipedia does not want to participate in this test, please contact me as soon as possible. Thank you. Whatamidoing (WMF) (আলাপ) ২২:১৫, ২ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- Update: The test will start in January 2021 instead. Thank you for your understanding, Whatamidoing (WMF) (আলাপ) ১৭:৪০, ১৮ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
God এর বাংলা অনুবাদ ঈশ্বর নাকি সৃষ্টিকর্তা?
নিচের আলোচনাটি সমাপ্ত হয়েছে। অনুগ্রহপূর্বক এটি পরিবর্তন করবেন না। পরবর্তী মন্তব্যসমূহ যথাযথ আলোচনার পাতায় করা উচিত। এই আলোচনাটিতে আর কোনও সম্পাদনা করা উচিত নয়।
ব্যবহারকারী:MS Sakib ইসলামের নবি ও রাসুল নিবন্ধে আমার করা সম্পাদনায় ঈশ্বর শব্দের বদলে সৃষ্টিকর্তা ব্যবহার করেছেন। এটি ইংরেজি নিবন্ধে ছিল God। আমি জানতে চাচ্ছি, God এর বাংলা ঈশ্বর হবে নাকি সৃষ্টিকর্তা হবে? আমি যতদূর জানি, সৃষ্টিকর্তা creator এর অনুবাদ হিসেবে যথাযথ ১, আর God এর যথাযথ অনুবাদ ঈশ্বর ২। এ ব্যাপারে সবার মতামত কাম্য। 103.230.107.26 (আলাপ) ২০:৩২, ৪ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- উইকিপিডিয়ার নীতিমালা অনুযায়ী (উইকিপিডিয়া:রচনাশৈলী নির্দেশনা/ইসলাম-সম্পর্কিত নিবন্ধ) আল্লাহ শব্দের পরিবর্তে ঈশ্বর বা ইসলাম ধর্মে ঈশ্বর শব্দটি ব্যবহার করতে বলা হয়েছে। আমার নিজেরও ঈশ্বর শব্দ ব্যবহারে আপত্তি নেই। কারণ, আল্লাহ= আল ইলাহ = the worshippable = সুনির্দিষ্টভাবে একক উপাস্য (উপাসনা করার যোগ্য/উপাসনা পাওয়ার যোগ্য)। ঈশ্বর শব্দের সাথে ইসলামের আল্লাহ শব্দের অর্থগত কোন সাংঘর্ষিকতা নেই ১ ও ২। তাই আমি নিবন্ধে পুনরায় ঈশ্বর শব্দটি ব্যবহার করছি। 116.58.202.24 (আলাপ) ০২:৪২, ৬ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @116.58.202.24, সব ক্ষেত্রেই যে ইংরেজি থেকে হুবুহু অনুকরণ/অনুবাদ করতে হবে, এরকম কোন নিয়মতো আমার জানামতে নেই। ঈশ্বর শব্দটি অর্থগত দিক থেকে যা-ই হোকনা কেন, ব্যাবহারিক/প্রায়োগিক দিক থেকে ভিন্ন। আমি যতদূর জানি, হিন্দু এবং বাঙালি খ্রিষ্টান ছাড়া আর কোন সম্প্রদায় "ঈশ্বর" শব্দটি ব্যবহার করেনা। তবে প্রভু/সৃষ্টিকর্তা শব্দগুলো সব ধর্মেই সমানভাবে ব্যবহৃত হয়। ঈশ্বরের বদলে সৃষ্টিকর্তা শব্দটি ব্যবহৃত হলে প্রায়োগিত দিক দিয়ে ভিন্নার্থ প্রকাশ করে না। সৃষ্টিকর্তা শব্দটি ঈশ্বরের চেয়ে অধিক নিরপেক্ষ। তাই আমি সৃষ্টিকর্তা ব্যবহারের পক্ষপাতী। ≈ MS Sakib «আলাপ» ০৩:২৪, ৬ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- তারচেয়ে আমার মতে পুরো নিবন্ধে সরাসরি আল্লাহ ব্যবহার করাই ভালো, আর নিবন্ধের শুরুতে ব্র্যাকেটে বা বন্ধনীতে (ইসলামে ঈশ্বর বা ইসলাম ধর্মে ঈশ্বর) যোগ করে দেওয়া যেতে পারে, এরপর আর যোগ না করলেও হবে। আর ঈশ্বর শব্দটা শুনতে আমার কাছে অধিক বুদ্ধিবৃত্তিক/বুদ্ধিদীপ্ত (intellectual) বলে মনে হয়, আর বুদ্ধিবৃত্তিক শব্দের প্রয়োগ নিয়ে বিতর্ক থাকলে মূল শব্দ ব্যবহার করাই ভালো। - 116.58.200.191 (আলাপ) ০৩:২৮, ৬ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @MS Sakib এবং আফতাবুজ্জামান: এই ব্যবহারকারীর কোনকিছুর উত্তর না দেওয়ায় উত্তম। একাধিকবার ব্লক করা হয়েছে। তারপরও বিভিন্ন আইপি থেকে আজাইরা টপিক কতগুলো নিয়ে এখানে আলোচনা করে। আলোচনাসভার ৩ ভাগের ২ ভাগ তার আলোচনা। টপিক আজাইরা হোক আর যাই হোক বারবার ব্লক করার পরও উইকিপিডিয়ায় এসে এসব করার কোনো মানে হয় না। আফতাব ভাই যদি বলেন, এসব বিষয়ে সম্পাদনা করলে আমি চিহ্নিত করে আনডো করে দিব। - ওয়াইস আলাপ ০৩:৩৮, ৬ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- ওয়াইস, ইসলাম নিশ্চয়ই তোমাকে অভদ্রতা করতে শেখায় নি। আশা করি তুমি এরপর থেকে ভদ্র প্রতিক্রিয়া দেখানোর চেষ্টা করবে। তারপরও যদি ভদ্র আচরণ না কর, তাহলে আমি ধরে নেবো, তুমি ধর্ম (ইসলাম) ও নৈতিকতার চেয়ে রাজনীতিকে বেশি গুরুত্ব দাও। আর এটা মনে রেখ, আল্লাহর ক্ষমতা আর ইসলাম কখনো বদলায় না, কিন্তু রাজনীতি জিনিসটা তাসের ঘরের মত প্রতি মুহূর্তে বদলায়, অতএব তুমি রাজনীতির উপর আল্লাহ কিংবা ইসলামের চেয়ে বেশি ভরসা করার প্রমাণ হল তোমার এই উইকিপিডিয়ার রাজনীতি বুঝে মেপে মেপে ভালো খারাপ আচরণ করার প্রবণতা, আজ যদি আমি ব্লক না থেকে আগের অবস্থায় থাকতাম, তাহলে সমূহ সম্ভাবনা ছিল এই তুমিই আমাকে মিষ্টি করে কথা বলতে, আমার মনে হয় এই কথাটা পুরনো সকল ব্যবহারকারীই স্বীকার করবে। তাই আমি আশা করবো তুমি ক্ষমতাবান কিংবা ক্ষমতাহীন সকলের সাথেই সমান আচরণ করার চেষ্টা করবে এখন থেকে। মনে রেখো, আল্লাহ সবার আগে অন্তর দেখে, তারপরে বেশভূষা। 116.58.200.191 (আলাপ) ০৩:৪১, ৬ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @MS Sakib এবং আফতাবুজ্জামান: এই ব্যবহারকারীর কোনকিছুর উত্তর না দেওয়ায় উত্তম। একাধিকবার ব্লক করা হয়েছে। তারপরও বিভিন্ন আইপি থেকে আজাইরা টপিক কতগুলো নিয়ে এখানে আলোচনা করে। আলোচনাসভার ৩ ভাগের ২ ভাগ তার আলোচনা। টপিক আজাইরা হোক আর যাই হোক বারবার ব্লক করার পরও উইকিপিডিয়ায় এসে এসব করার কোনো মানে হয় না। আফতাব ভাই যদি বলেন, এসব বিষয়ে সম্পাদনা করলে আমি চিহ্নিত করে আনডো করে দিব। - ওয়াইস আলাপ ০৩:৩৮, ৬ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- তারচেয়ে আমার মতে পুরো নিবন্ধে সরাসরি আল্লাহ ব্যবহার করাই ভালো, আর নিবন্ধের শুরুতে ব্র্যাকেটে বা বন্ধনীতে (ইসলামে ঈশ্বর বা ইসলাম ধর্মে ঈশ্বর) যোগ করে দেওয়া যেতে পারে, এরপর আর যোগ না করলেও হবে। আর ঈশ্বর শব্দটা শুনতে আমার কাছে অধিক বুদ্ধিবৃত্তিক/বুদ্ধিদীপ্ত (intellectual) বলে মনে হয়, আর বুদ্ধিবৃত্তিক শব্দের প্রয়োগ নিয়ে বিতর্ক থাকলে মূল শব্দ ব্যবহার করাই ভালো। - 116.58.200.191 (আলাপ) ০৩:২৮, ৬ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @116.58.202.24, সব ক্ষেত্রেই যে ইংরেজি থেকে হুবুহু অনুকরণ/অনুবাদ করতে হবে, এরকম কোন নিয়মতো আমার জানামতে নেই। ঈশ্বর শব্দটি অর্থগত দিক থেকে যা-ই হোকনা কেন, ব্যাবহারিক/প্রায়োগিক দিক থেকে ভিন্ন। আমি যতদূর জানি, হিন্দু এবং বাঙালি খ্রিষ্টান ছাড়া আর কোন সম্প্রদায় "ঈশ্বর" শব্দটি ব্যবহার করেনা। তবে প্রভু/সৃষ্টিকর্তা শব্দগুলো সব ধর্মেই সমানভাবে ব্যবহৃত হয়। ঈশ্বরের বদলে সৃষ্টিকর্তা শব্দটি ব্যবহৃত হলে প্রায়োগিত দিক দিয়ে ভিন্নার্থ প্রকাশ করে না। সৃষ্টিকর্তা শব্দটি ঈশ্বরের চেয়ে অধিক নিরপেক্ষ। তাই আমি সৃষ্টিকর্তা ব্যবহারের পক্ষপাতী। ≈ MS Sakib «আলাপ» ০৩:২৪, ৬ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
2020 Coolest Tool Award Ceremony on December 11th
Hello all,
The ceremony of the 2020 Wikimedia Coolest Tool Award will take place virtually on Friday, December 11th, at 17:00 GMT. This award is highlighting tools that have been nominated by contributors to the Wikimedia projects, and the ceremony will be a nice moment to show appreciation to the tools developers and maybe discover new tools!
You will find more information here about the livestream and the discussions channels. Thanks for your attention, Lea Lacroix (WMDE) ১০:৫৫, ৭ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
ডেস্কটপ উন্নয়ন
সুধী,
আপনি কি বাংলা উইকিপিডিয়াকে সেসব উইকির একটি হিসেবে বিবেচনা করতে চান যারা কিনা পাঠক ও অবদানকারীদের চাহিদা অনুযায়ী ইন্টারফেস সমন্বয় করতে ডব্লিউএমএফকে সাহায্য করবে?
কেন?
ভেক্টর চালুর ১৫ বছর পর, পূর্বনির্ধারিত ইন্টারফেসটিতে কিছু পরিবর্তন করা প্রয়োজন। পাঠক, নতুন আগত এবং অভিজ্ঞ ব্যবহারকারী সকলে একমত যে ইন্টারফেসটি আরও সহজ এবং ব্যবহার উপযোগী করা যেতে পারে, আরও প্রীতিকর, এবং আরও স্বজ্ঞাত করা যেতে পারে। এজন্যই স্বেচ্ছাসেবকরা গ্যাজেট এবং স্ক্রিপ্ট লিখে থাকেন এবং সেগুলো স্বতন্ত্র উইকিতে চালু করেন। এখন, আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে এই উন্নতিগুলিকে আরো উইকিতে প্রয়োগ করা, এবং তা পূর্বনির্ধারিতভাবে করা। বাংলা উইকিপিডিয়া যদি চায় তবে এটি পরীক্ষা-চালানো উইকিগুলির একটি হতে পারে এবং প্রাথমিক পর্যায়ের উন্নতিতে সাহায্য করতে পারে।
পরিবর্তন কিভাবে কাজ করবে?
- আপনারা যদি সম্মত হন, সকল নতুন বৈশিষ্ট্য সবার জন্য পূর্বনির্ধারিতভাবে দৃশ্যমান হবে।
- এই পরিবর্তনগুলি ছোট ছোট ধাপে করা হবে (যতদূর সম্ভব "একসাথে সবকিছু" না করার পরিবর্তে)। এগুলির প্রতিটি নিয়ে পৃথকভাবে আলোচনা, উন্নয়ন করা হবে এবং প্রতিটি পৃথকভাবে চালু করা হবে।
- এই পরিবর্তনগুলি শুধুমাত্র ভেক্টরের জন্য (এটিই হল পূর্বনির্ধারিত অবরণ), যার মানে মনোবুক বা অন্যান্য আবরণ ব্যবহার করা সকল ব্যবহারকারীরা কোন পার্থক্য দেখতে পাবেন না।
- যারা বর্তমান ভেক্টর দৃশ্যটি রাখতে পছন্দ করেন তারা তা করতে সক্ষম হবেন - আমাদের নতুন পরিমার্জিত ইন্টারফেসের নাম হবে ভেক্টর, এবং অপরিবর্তিত ভেক্টরকে তখন উত্তরাধিকার ভেক্টর হিসেবে অভিহিত করা হবে।
- আমরা নিবন্ধের বিষয়বস্তু পরিবর্তন করি না (ডানে লেখচিত্রটিতে চিহ্নিত), এবং আমরা কোন কার্যকারিতা অপসারণ করব না (আমাদের পরিকল্পনা হচ্ছে তাদের পুনর্বিন্যাস এবং উন্নত করা)।
আমরা প্রথমে কোন পরিবর্তনগুলি আনতে যাচ্ছি?
এগুলোর সবই প্রাথমিক ধারণা এবং এগুলোকে আরও ভালো করার জন্য আমাদের আপনার মতামত প্রয়োজন। আমাদের প্রথম উন্নতির মধ্যে রয়েছে:
- একটি ছোট শীর্ষচরণ। এর ফলে আমরা শীর্ষচরণকে স্টিকি (আটকে ভাসিয়ে রাখা) করতে পারব এবং একে সব সময় দৃশ্যমান রাখতে পারব (স্ক্রল করার প্রয়োজন ছাড়াই),
- ভাঁজযোগ্য পার্শ্বদণ্ড। পড়ার সময় পাঠক যেন মনযোগ না হারান, এটি তা সহজ করে তুলবে,
- উন্নত অনুসন্ধান। অনুসন্ধান বাক্সকে শীর্ষচরণে নেয়া হবে, এবং পরবর্তীতে, আমরা যখন শীর্ষচরণকে স্টিকি করব তখন এটি সব সময় দৃশ্যমান থাকবে (স্ক্রল করার প্রয়োজন ছাড়াই)। এছাড়া অনুসন্ধানের পরামর্শে, একটি ছবি ও একটি সংক্ষিপ্ত বর্ণনা থাকবে।
আপনি মিডিয়াউইকিতে সম্ভাব্য ভবিষ্যৎ পরিবর্তন সম্পর্কে আরো জানতে পারেন।
আপনারা কিভাবে অংশগ্রহণ করতে পারেন?
- [সকলে] আপনাদের মতামত জানান! আপনি কি পছন্দ করেন? আপনি কি পরিবর্তন দেখতে চান? কিছু পছন্দসমূহ ইতোমধ্যে আমাদের জানা, যেহেতু আমাদের পরিবর্তনগুলি উপাত্তের উপর ভিত্তি করে করা: গবেষণা (প্রতিবেদন) এবং সম্প্রদায়ের মতামত (প্রতিবেদন)। তবে এখনো অনেক কিছু পরিমার্জন করতে হবে!
- [কারিগরিমুখীগণ] গ্যাজেট এবং স্ক্রিপ্ট সম্পর্কে আমাদের বার্তা অনুসরণ করুন, সামঞ্জস্য বজায় রাখতে যা হালনাগাদ করার প্রয়োজন হবে।
আমি এইমাত্র যে প্রকল্পটি আপনাদের সামনে উপস্থাপন করলাম তার নাম ডেস্কটপ উন্নয়ন (সরাসরি নমুনা), এটি WMF ওয়েব দল কর্তৃক বিকাশ করা হচ্ছে, এবং আমার নাম হল সিমন। আপনারা যদি আগ্রহী হয়ে থাকেন, অথবা আপনাদের যদি আরো কোন প্রশ্ন থাকে, তাহলে আমার এই বার্তার ঠিক নিচে জিজ্ঞাসা করুন, অথবা আমার আলাপ পাতায় লিখুন, অথবা আমাকে একটি ই-মেইল পাঠান।
আপনাদের ধন্যবাদ!
SGrabarczuk (WMF) (আলাপ) ২২:০৩, ৮ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
মন্তব্য
- মন্তব্য: আমার ব্রাউজারের ১০০% জুমে নতুন ইন্টারফেসের কয়েকটা বিষয় আমার কাছে দৃষ্টিকটু লাগছে। এখানে সার্চ বারের অবস্থান ভালোই লাগছে। তবে লগ ইন করা অবস্থায়, ব্যবহারকারীর প্রয়োজনীয় সংযোগ তথা নাম, আলাপ, খেলাঘর এগুলো দুই সারি হয়ে যাচ্ছে। এগুলো একপাশে না থেকে সার্চ বারের উপরের পুরো অংশ জুড়ে থাকলে ভালো লাগতো। বামদিকের টুলগুলো হাইড করার ব্যবস্থাটা ভালো লেগেছে। তবে বিষয়বস্তু পাতার মাঝে থাকে, আর দুই পাশে অনেকটা জায়গা থাকে ফাকা। সাইড বার হাইড করা অবস্থায় বিষয়বস্তু পুরো পাতা জুড়ে থাকলে বা ফাকা আরেকটু কম হলে ভালো হতো। ≈ MS Sakib «আলাপ» ০৭:২১, ৯ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- হ্যালো MS Sakib! Thank you for this comment. We will make the user menu at the top shorter. Soon, we will create a dropdown menu for all these links. As for the white space, we would be delighted to work more on that, but not in the next months. Maybe it would be possible to put something there? For the time being, we have created a gadget which allows to use 100% of the width. দয়া করে আপনার ভাষায় অনুবাদ করতে সাহায্য করুন SGrabarczuk (WMF) (আলাপ) ০৩:২৩, ১০ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @SGrabarczuk (WMF), আমার বর্তমান স্থির মেনু সংস্করণটি ভালো লাগে। বর্তমানে বাংলা অনুবাদগুলি একটু বড়, যার কারণে সম্ভবত মেনু দুই লাইনে দেখাচ্ছে। তবে অনুবাদ বড় বা ছোট হোক, মোবাইলে ডেক্সটপ মুডে এটা দুই লাইনে চলে যায় (বর্তমান ভেক্টরের মত এক লাইনে থাকে না)। --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ২০:৩১, ১০ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- বাকী সবাই যদি চায়, এই প্রকল্পটি যদি বাংলায় চালু করা হয় আমার আপত্তি নেই। এই প্রকল্পটি যে জিনিস আমার ভালো লেগেছে তা হল ভাঁজযোগ্য পার্শ্বদণ্ড। যে জিনিস আমার ভালো লাগেনি তা হলে বিষয়বস্তুর পাতায় অর্ধের অংশ খালি পড়ে থাকে (উভয় পাশে), এটা আরেক কম খালি হত ভালো হত। আর বিষয়বস্তু ও তার ইতিহাস পাতায় আকারের পার্থক্য রয়েছে, উভয়ের আকার এক হলে ভালো হত। --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ২০:২১, ১০ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @MS Sakib এবং আফতাবুজ্জামান: would you be able to ask more Wikipedians to support/object this? We can not deploy the changes as long as there are just a few comments. SGrabarczuk (WMF) (আলাপ) ১১:০০, ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)
- I asked, the day you posted here. I will do it again. If no one comment here, then i guess we will go with global release. Thank you. --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৮:২১, ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)
সম্প্রদায়ের ইচ্ছেতালিকায় ভোট চলছে
সুধী,
২০২১ সালের সম্প্রদায়ের ইচ্ছেতালিকায় ভোটগ্রহন চলছে। সম্প্রদায়ের উন্নতির জন্য অনেকেই টেক সম্পর্কিত অনেকরকম প্রস্তাবনা দিয়েছেন যেগুলোতে ডিসেম্বর মাসের ২১ তারিখ পর্যন্ত ভোট দেয়া যাবে। আমি ৩৬০° ছবি সম্পর্কিত একটি প্রস্তাবনা দিয়েছি। আপনারা এখানে বিরোধিতা, সমর্থন, মন্তব্য ও আলোচনা করতে পারেন। সবাইকে ধন্যবাদ। --মহামতি মাসুম (আলাপ)
গ্রোথ দলের হালনাগাদ #১৬
(বার্তার নিচে আপনার মতামত জানাতে পারেন। এছাড়া গ্রোথ দলের হালনাগাদকৃত তথ্য নিয়মিত নিজের আলাপ পাতায় পেতে সাবস্ক্রাইব-এ ক্লিক করে নিজের নাম অন্তর্ভুক্ত করে নিন।)
গ্রোথ দলের পক্ষ থেকে ষোড়শ নিউজলেটারে আপনাকে স্বাগতম!
গ্রোথ দলের লক্ষ্য হল সফটওয়্যারজনিত পরিবর্তনের মাধ্যমে মধ্যম আকারের উইকিমিডিয়া প্রকল্পসমূহে নবাগতদের ধরে রাখা।
গ্রোথ বৈশিষ্ট্যসমূহ প্রভাব রাখছে
নবাগতদের কাজের উপর পরিচালিত পরীক্ষণের ফলাফল
দলটি সাম্প্রতিককালে নবাগতদের কাজের প্রভাব নিয়ে বিশ্লেষণমূলক ফলাফল প্রকাশ করেছে। আমরা আনন্দের সাথে জানাতে চাই যে আমরা দেখেছি, গ্রোথ বৈশিষ্ট্যসমূহ, বিশেষ করে নবাগতদের কাজ বৈশিষ্ট্যটি যুক্ত করার ফলে, নবাগতরা অধিক পরিমাণে সম্পাদনা করে থাকে।
২০১৯ সালের নভেম্বরে গ্রোথ দল "নবাগতদের কাজ" বৈশিষ্ট্যটি নবাগতদের নীড়পাতায় যুক্ত করে। এর ছয় মাস পরে আমরা আরবি, ভিয়েতনামীয়, চেক, ও কোরিয়ান উইকিপিডিয়া থেকে উপাত্ত সংগ্রহ করি। আমরা নবাগতদের কাজসহ গ্রোথ বৈশিষ্ট্যসমূহের প্রভাব বিশ্লেষণ করি।
এই বিশ্লেষণ দেখায় যে গ্রোথ বৈশিষ্ট্যসমূহ বাড়িয়ে তোলে:
- নবাগতদের প্রথম কোনো নিবন্ধ সম্পাদনা করার সম্ভাবনা ( ১১.৬%)
- তাদের সম্পাদক হিসেবে টিকে থাকার সম্ভাবনা
- উইকিতে তাদের আগমনের প্রথম কয়েক সপ্তাহের মধ্যে করা সম্পাদনা সংখ্যা ( ২২%)
আমরা আরো দেখেছি যে তাদের সম্পাদনার গুণ, যা কীনা পুনর্বহালের হার থেকে পরিমাপকৃত, নিয়ন্ত্রিত দলের সাথে তুলনাযোগ্য।
-
ডিসেম্বর ২০১৯ থেকে নভেম্বর ২০২০ পর্যন্ত প্রতিটি উইকিতে পৃথকভাবে সপ্তাহের ভিত্তিতে শেষ করা পরামর্শকৃত সম্পাদনার সংখ্যা, এবং একইসাথে মোট পরামর্শকৃত সম্পাদনা সংখ্যা (কালো কালিতে)।
-
ডিসেম্বর ২০১৯ থেকে নভেম্বর ২০২০ পর্যন্ত প্রতিটি উইকিতে পৃথকভাবে সপ্তাহের ভিত্তিতে ভিন্ন ব্যবহারকারী দ্বারা শেষ করা পরামর্শকৃত সম্পাদনা সংখ্যা।
এই ফলাফলের কারণে, আমরা মনে করি সকল উইকিপিডিয়ার উচিত এই বৈশিষ্ট্যসমূহ চালু করার কথা ভেবে দেখা। কীভাবে এই সুবিধা পাওয়া যেতে পারে সে ব্যাপারে আরো জেনে নিন।
এই পরীক্ষণের ব্যাপারে আরো জানতে রিপোর্ট পাতায় দেখুন। অনুগ্রহ করে এ ব্যাপারে আপনার মতামত বা প্রশ্ন জানান আলাপ পাতায়।
সাধারণ মাপকাঠি
নভেম্বর ২০২০ পর্যন্ত যে সকল উইকিতে এই বৈশিষ্ট্যসমূহ চালু করা হয়েছে:
- ৫,০০০-এরও অধিক সংখ্যক নবাগত প্রায় ৪০,০০০-এরও বেশি সম্পাদনা করেছেন নবাগতদের কাজ ব্যবহার করে।
- ১১,০০০ এর অধিক সংখ্যক ব্যবহারকারী ১৪,০০০-এরও বেশি সংখ্যক প্রশ্ন করেছেন স্বেচ্ছাসেবক মেন্টরদের।
- ১,৫০০-এর অধিক সংখ্যক ব্যবহারকারী মিলে ২,০০০-এরও বেশি প্রশ্ন করেছেন সাহায্যকেন্দ্রে।
গ্রোথ ফলাফল সম্পর্কে আরো জানুন এখানে, এবং এ সংক্রান্ত যেকোনো মতামত বা প্রশ্ন করুন আলাপ পাতায়।
সি এবং ডি প্রকারভেদ
সি ও ডি প্রকারভেদ হল নবাগতদের নীড়পাতার জন্য যুক্ত দুইটি নতুন ব্যবস্থা। আমরা অক্টোবরে এগুলো প্রয়োগ করেছি। প্রয়োগ করার ছয় সপ্তাহ পর থেকেই আমরা দেখতে পাচ্ছি যে এগুলোর মাধ্যমে নবাগতদের সাথে কথোপকথন ও অংশগ্রহণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। এরপরে আমরা নির্ধারণ করব কোন প্রকারটি সবচেয়ে ভালো কাজ করছে এবং সেটা সকল নবাগতদের জন্য প্রয়োগ করব।
মেন্টরদের জন্য সংবাদ
কর্মশালার আয়োজকদের জন্য পৃথক তালিকা
বিভিন্ন সম্প্রদায় শিক্ষা কার্যক্রম সহ নানাবিধ কর্মশালা নিয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে কর্মশালার পরিচালক যাদেরকে উইকি সম্পর্কে প্রশিক্ষণ দিয়েছেন, তাদের মেন্টর হতে চাইতে পারেন। একাধিক উইকিতে অনুরোধ করেছে যেন স্বয়ংক্রিয়ভাবে নবাগতদের মেন্টর অর্পণ করে দেয়ার পাশাপাশি নবাগতদেরকে যেন তারা সরাসরি পরামর্শ দিতে পারেন, সেই পদ্ধতি চালু করা। এই প্রয়োজন মিটানোর উদ্দেশ্যে উইকিতে একটি পৃথক তালিকা তৈরি করা যেতে পারে, যার মাধ্যমে মেন্টররা পরামর্শগ্রহীতা দাবি করতে পারবেন, স্বয়ংক্রিয়ভাবে মেন্টর অর্পণের পরিবর্তে। এই বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে আরো জানতে পারবেন এখানে।
একইসাথে একাধিক পরামর্শগ্রহীতা দাবি
মেন্টরগণ Special:ClaimMentee ব্যবহার করে একজন নবাগতকে তাদের পরামর্শগ্রহীতা হিসেবে দাবি করতে পারবেন। বর্তমানে এই বৈশিষ্ট্যটি মেন্টরদের একই সাথে একাধিক নবাগতকে নেয়ার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাচ্ছে।
সম্প্রদায় সংবাদ
সাহায্য প্যানেলের মাধ্যমে সম্পাদনা চলাকালীন কোনো ব্যক্তি সাহায্যকেন্দ্রে বার্তা রাখতে পারবেন। এর পূর্বে সরঞ্জামটি সবসময় সাহায্যকেন্দ্রের নিচে বার্তা রাখতো। উইকিসমূহ বর্তমানে নতুন কোনো বার্তা সাহায্যকেন্দ্র পাতার শীর্ষে রাখার মত কাঠামো তৈরি করতে পারে। এ সংক্রান্ত ফ্যাব্রিকেটর কাজ: T261714।
গ্রোথ দলের নিউজলেটার প্রস্তুত করেছে গ্রোথ দল এবং বার্তা রেখেছে Ankan (WMF) • মতামত দিন • সাবস্ক্রাইব বা আনসাবস্ক্রাইব করুন।
Wikimedia Wikimeet India 2021 Newsletter #2
Hello,
The second edition of Wikimedia Wikimeet India 2021 newsletter has been published. We have started a logistics assessment. The objective of the survey is to collect relevant information about the logistics of the Indian Wikimedia community members who are willing to participate in the event. Please spend a few minutes to fill this form.
There are other stories. Please read the full newsletter here.
To subscribe or unsubscribe the newsletter, please visit this page. --MediaWiki message delivery (আলাপ) ০১:৪০, ১৭ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
গণহারে সকলকে স্বাগত বার্তা না দিয়ে ন্যূনতম ১টি সম্পাদনাকারীকে বট দিয়ে স্বাগত বার্তা দেয়া হোক
নিচের আলোচনাটি সমাপ্ত হয়েছে। অনুগ্রহপূর্বক এটি পরিবর্তন করবেন না। পরবর্তী মন্তব্যসমূহ যথাযথ আলোচনার পাতায় করা উচিত। এই আলোচনাটিতে আর কোনও সম্পাদনা করা উচিত নয়।
বাংলা উইকিপিডিয়া অনেক দূর এসেছে, আমারা আর ৭-৮ বছর আগের স্থানে নেই। বট দিয়ে গণহারে সকলকে স্বাগত বার্তা দেয়ার বিষয় নিয়ে ভাবার সময় এসেছে।
গণহারে সকলকে স্বাগত বার্তা দেয়ার ফলে যদি আমরা অনেক সম্পাদক পেতাম তবে কোন সমস্যাই ছিল না, কিন্তু কালেভদ্রে নতুন ২-৩ জন নতুন সম্পাদক আসা ছাড়া (যারা পরে শত বা হাজার সম্পাদনা করেন), বাংলা উইকিপিডিয়ায় নিয়মিত সম্পাদকরাই সম্পাদনা করেন। এই ১-২ জন যে স্বাগতম বার্তা দেখে সম্পাদনায় উৎসাহী হয়েছে তাও কিন্তু না। উল্টো আমি যা দেখি তা হল বেশির ভাগ নিজের প্রোফাইল বানিয়ে চলে যায়। বরঞ্চ, বাংলা উইকিতে নতুন সম্পাদক আসলে তারা মূলত আয়োজিত প্রতিযোগিতা, এডিটাথন, আমাদের চালানো বিভিন্ন প্রচারণা দেখেই আসেন, সম্পাদনা করতে উৎসাহী হন।
বর্তমানে বাংলা উইকিতে প্রতিদিন গড়ে ৪০-৫০টি অ্যাকাউন্ট তৈরি হয় (স্বয়ংক্রিয় তৈরিসহ)। আর বট গণহারে সকলকে স্বাগত বার্তা দেয়। বর্তমানে বাংলা উইকিতে যতটা না নিবন্ধ আছে, বটের সৃষ্ট অপ্রয়োজনীয় ব্যবহারকারীর আলাপ পাতা আছে তার ৩ গুণ (২০১৩-২০ পর্যন্ত ২,২২,০০০)। এমন হয়েছে যে অ্যাকাউন্ট সৃষ্টি হয়েছে আর বট স্বাগত বার্তা দিয়েছে, অথচ এই সকল ব্যবহারকারীর ৯৯.৯৯% কোন দিন বাংলা উইকিতে ১টা সম্পাদনাও করেনি। এভাবে যদি চলতে থাকে, তাহলে ভবিষ্যতে এটা একটা বোঝা হয়েছে দাঁড়াবে। এখন এটা ৩ লক্ষে আছে, ভবিষ্যতে এটা ৫-১০ লক্ষ হয়ে যাবে। আপনি যদি বাংলা উইকির পূর্ণ ডাম্প ডাউনলোড করেন, নিবন্ধগুলি যতটা না গিগাবাইট দখল করে, সম্পাদনা করেনি এমন ব্যবহারকারীর জন্য বটের দ্বারা সৃষ্ট অপ্রয়োজনীয় ব্যবহারকারী আলাপ পাতাগুলি তার কয়েকগুণ গিগাবাইট দখল করে নেয়। আমি কিছু ছোট উইকি বাদে আমার দেখা কোন বড় উইকিকে এভাবে স্বাগতম বার্তা দিয়ে দেখিনি।
অ্যাকাউন্ট খোলামাত্র সম্পাদনা করেননি এমন ব্যবহারকারীকে স্বাগত দেয়ার প্রয়োজন নেই। কেউ যখন অ্যাকাউন্ট খুলে তখন সে উইকিপিডিয়ার সফটওয়ার দ্বারা একটি স্বাগত বিজ্ঞপ্তি পায়। এছাড়া এমন নয় যে, সম্পাদনা করেননি এমন ব্যক্তিকে স্বাগত বার্তা না দিলে তিনি দিশেহারা হবেন, কিভাবে সম্পাদনা করবেন তা বুঝবে না, কারণ বাংলা উইকিতে আগামী কয়েক দিনের মধ্যে "গ্রোথ বা বর্ধন" নামে নতুন বৈশিষ্ট্য চালু হতে যাচ্ছে। এর ফলে উইকিপিডিয়ার সফটওয়্যার নতুনদের হাতে-কলমে কিভাবে সম্পাদনা করতে হয়, কিভাবে লেখা যোগ করতে হয় ইত্যাদি শেখাবে। এখানে আপনিও পরীক্ষা করে দেখতে পারেন।
ইত্যাদি বিবেচনায় আমি গণহারে সকলকে স্বাগত বার্তা না দিয়ে ন্যূনতম ১টি সম্পাদনাকারীকে বট দিয়ে স্বাগত বার্তা দেয়ার প্রস্তাব করছি।
এতে সম্পাদনা করে না এমন ব্যবহারকারীর জন্য বট কর্তৃক সৃষ্ট লক্ষাধিক অদরকারী পাতার বোঝা কমবে। যিনি সম্পাদনা করবে না তিনি উইকিপিডিয়ার সফটওয়ার দ্বারা তো একটি স্বাগত বিজ্ঞপ্তি পাবেনই। যিনি সম্পাদনা করতে চান তিনি কোন সমস্যায় পড়বেন না, "গ্রোথ বা বর্ধন" নামের নতুন বৈশিষ্ট্য সব দেখিয়ে দিবে। আর ন্যূনতম ১টি সম্পাদনা করা মাত্র বট তো স্বাগত বার্তা দিচ্ছেই। --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ২১:১৩, ১৬ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
মতামত
- সমর্থন প্রস্তাবক হিসেবে। --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৮:২২, ১৭ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- সমর্থন- সবাইকে গণহারে স্বাগতম বার্তা দেওয়ার প্রয়োজন নেই -শাকিল হোসেন আলাপ ০৩:৫৭, ১৭ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- সমর্থন যেহেতু স্বয়ংক্রিয় বিজ্ঞপ্তি পাবেনই, সেক্ষেত্রে মনে করি সবাইকে দেওয়ার দরকার নেই। তবে একটি বিষয় বিবেচনায় আনা উচিত যে কোনো কোনো ব্যবহারকারী নিবন্ধ তৈরি করতেই অ্যাকাউন্ট খুলেন। এমনকি যোগদানের ১৩ মিনিটের মধ্যেই একটি নিবন্ধ তৈরি করে ফেলতেও দেখেছি! তাদের অবস্থাও বিবেচনায় আনা হোক। — Meghmollar2017 • আলাপ • ০৪:১৫, ১৭ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- দুঃখের বিষয় কে প্রথম সম্পাদনায় নিবন্ধ তৈরি করবে তা জানা কোনভাবে সম্ভব না। তবে এটা কালেভদ্রে হয়ে থাকে। তাই কেবল এটার জন্য বর্তমান গণহারের ব্যবস্থা চালু থাকুক তা চাই না। আর ১/২ সপ্তাহের মধ্যে বাংলা উইকিতে নতুনদের জন্য হাতে কলমে শেখার জন্য এই "বর্ধন" চালু হচ্ছে। আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ০৪:৩৮, ১৭ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- মন্তব্য এটা কি করা সম্ভব যে যারা আজ অবধি অ্যাকাউন্ট তৈরি ব্যতীত বৈশ্বিক কোনো উইকিমিডিয়ার প্রকল্পে কোনো কাজ করেনি, বট দিয়ে তাদের আলাপ পাতা মুছে দেয়া? সেক্ষেত্রে সবাইকে বার্তা দিলেও পরবর্তীতে (হয়তো তিন মাস বা ছয় মাস পরে) পাতাটি মুছেই দেয়া হবে, চাপ পড়বে না। — অংকন (আলাপ) ০৬:৫৪, ১৭ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @ANKAN: খুঁজে বের করে বট দ্বারা মোছা সম্ভব হতে পারে, বটকে আবার প্রশাসক হতে হবে। তবে বার্তা দিয়ে তা আবার কিছুদিন পর মুছে দিয়ে, বর্তমান কার্যক্রম অব্যাহত রাখার পক্ষে নই। এই জন্যই ন্যূনতম ১টা সম্পাদনা করার পর স্বাগত বার্তা দেয়ার প্রস্তাব (যদি ০.৫টা সম্পাদনা করা যেত তবে সেই প্রস্তাবই করতাম)। গত ৮ বছরের পরিসংখ্যান-ধারাবাহিকতা বিচার করলে সহজে অনুমেয়, ভবিষ্যতেও যত অ্যাকাউন্ট খোলা হবে তার ৯৯.৯৯% কোনদিন বাংলা উইকিতে সম্পাদনা করবেও না (স্বভাবিক, সবচেয়ে বড়-সক্রিয় যেসব উইকি সেগুলিতেও একই অবস্থা হয়)। অবদান রাখবে না জেনেও অ্যাকাউন্ট খোলামাত্র গণহারে স্বাগত বার্তা অপ্রয়োজনীয়। হ্যাঁ, স্বাগত বার্তায় বট সম্পাদনার ফলে বাংলা উইকির সাইট সম্পাদনার পরিসংখ্যানই (নকল!) বাড়বে কিন্তু বাস্তবে আর কোন লাভ নেই। উপরের কথা পুনব্যক্ত করছি, স্বাগত বার্তা দেয়ার ফলে আমরা কখনো নতুন সম্পাদক পাইনি, কালেভদ্রে ১-২ জন ছাড়া বেশির ভাগ, সকল সম্পাদক আসে প্রতিযোগিতা, এডিটাথন, কর্মশালা, আমাদের চালানো বিভিন্ন প্রচারণা থেকে। এই "বর্ধন" চালু হতে যাওয়ার কারণে নতুনরা কোন সমস্যায় পড়বে না, অ্যাকাউন্ট খোলার পর তারা এটা দেখতে পাবে, এখানে সম্পাদনার প্রয়োজনীয় লিঙ্ক দেয়া থাকবে ও এটাই স্বয়ংক্রিয়ভাবে অনেক কিছু শিখাবে। আর মাত্র ১টা সম্পাদনা করা মাত্রই বট তো স্বাগত বার্তা দিবেই। --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৮:২২, ১৭ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- সমর্থন নতুন বৈশিষ্ট্যটি পরীক্ষা করে দেখেছি। নতুন ব্যবহারকারীদের জন্য এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালু হলে স্বাগতম বার্তা দেয়ার চেয়েও বেশি সহায়ক হবে। বিভিন্ন সময় নতুন ব্যবহারকারীদের সম্পাদনা পর্যালোচনা করে দেখেছি বেশিরভাগ ব্যবহারকারীই স্বাগতম বার্তাটি পড়েন না। এক্ষেত্রে গণহারে বার্তা দেয়া অপ্রয়োজনীয়।—ইয়াহিয়া (আলাপ • অবদান) ০৯:১৭, ১৭ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- সমর্থন আফতাব ভাইকে বিষয়টি প্রস্তাবনা আকারে আনার জন্য ধন্যবাদ। বিষয়টি নিয়ে আমি ভাবলেও প্রস্তাব করে ওঠা হয়নি। বাংলা উইকিপিডিয়ার বর্তমান প্রেক্ষাপটে ১টি সম্পাদনা না করলে সেই ব্যবহারকারীদের স্বাগতম বার্তা দেওয়ার প্রয়োজন দেখছি না। এই প্রস্তবনা শেষ হলে বটের সেটিংস ঠিক করে দেওয়া হবে। — তানভির • ১৪:৩১, ১৯ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- সমর্থন ━ কুউ পুলক 🖂 ১৬:০০, ২২ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- সমর্থন ≈ MS Sakib «আলাপ» ১০:৪৮, ২৫ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
১ লক্ষ নিবন্ধ উপলক্ষে লোগো পরিবর্তন
নিচের আলোচনাটি সমাপ্ত হয়েছে। অনুগ্রহপূর্বক এটি পরিবর্তন করবেন না। পরবর্তী মন্তব্যসমূহ যথাযথ আলোচনার পাতায় করা উচিত। এই আলোচনাটিতে আর কোনও সম্পাদনা করা উচিত নয়।
কিছুদিনের মধ্যে বাংলা উইকিপিডিয়া ১ লক্ষ নিবন্ধে পৌঁছবে। এই উপলক্ষে লোগো পরিবর্তন করে নিচের কোনটি দেয়ার প্রস্তাব করছি। --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ০২:৪৩, ১৭ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
মতামত
- সমর্থন, তিনটি ছবির মধ্যে শেষ ছবিটিকে (সোনালি রঙ-এ ১০০০০০) নির্বাচন করলে ভালো হবে। কিছুটা আভিজাত্যের ছাপও রয়েছে।--রাফি * জিজ্ঞাসা ০৩:৩৫, ১৭ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- সমর্থন, তিনটাই কিছুদিন পর পর চেঞ্জ করে দেওয়া হোক, প্রথমে তিন নম্বরটা, পরে এক নম্বরটা, সবার শেষে দুই নম্বরটা। আর তিন নম্বর লোগোতে ১০০০০০ এর পরে নিবন্ধ শব্দটি যোগ করলে আরও বোধগম্য হবে। 43.245.121.42 (আলাপ) ০৩:৪৪, ১৭ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- মন্তব্য লোগোগুলো আরেকবার পরীক্ষা করে নিন, কারণ রিবন ও লেখাগুলো উইকিপিডিয়ার মূল লোগোর উপরে চলে গেছে। তবে আমার সমর্থন ২ নম্বরটির জন্য। ১ নম্বরটিও ভালো। — Meghmollar2017 • আলাপ • ০৪:১৯, ১৭ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- পুনশ্চঃ @আফতাবুজ্জামান: ভাইয়া সোনালি রিবনে লোগো হলে মনে আরও ভালো হয়। লোগোয় এত বড় সংখ্যা রাখার বিরোধী। কারণ, আমার মতে লোগো হওয়া উচিত সহজবোধ্য, যাতে চট করে দেখে চট করে বুঝে নেওয়া যায়। সেক্ষেত্রে এত বড় সংখ্যার ব্যবহার একটু জটিল। সংখ্যাটা পাঠকমাত্রই এড়িয়ে যাবে, গুনে পড়তে চাইবে না। তাই সোজাসাপ্টা লেখার পক্ষপাতী। — Meghmollar2017 • আলাপ • ০৪:৩০, ১৭ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- আমার কাছে প্রথমটি যথার্থ মনে হচ্ছে।—ইয়াহিয়া (আলাপ • অবদান) ০৬:০০, ১৭ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- সমর্থন, আমার কাছে ২য় ছবিটি ভালো লাগছে। ≈ MS Sakib «আলাপ» ০৬:০৯, ১৭ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- পুনশ্চঃ অজানা কারণে ডেস্কটপে ২য় টি এবং মোবাইলে ১ম টি ভালো লাগছে। তাই দুটো লোগোর প্রতিই সমর্থন রইল। ≈ MS Sakib «আলাপ» ০৭:২৬, ১৯ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @MS Sakib: মন্তব্য লোগোটি কিন্তু মোবাইলে দেখা যাবে না। দেখা যাবে ডেস্কটপ মোডের বামদিকে। — Meghmollar2017 • আলাপ • ০৭:৩৮, ১৯ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- পুনশ্চঃ অজানা কারণে ডেস্কটপে ২য় টি এবং মোবাইলে ১ম টি ভালো লাগছে। তাই দুটো লোগোর প্রতিই সমর্থন রইল। ≈ MS Sakib «আলাপ» ০৭:২৬, ১৯ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- সমর্থন, ২য় টি ব্যবহার করা যেতে পারে। -শাকিল হোসেন আলাপ ০৬:২৯, ১৭ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- সমর্থন — সবগুলো ছবিই সুন্দর। তবে প্রথম ছবিটি অধিক আকর্ষণীয় লাগছে। এটার নান্দনিক লাল রঙ সহজেই মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করবে, চিত্তাকর্ষকও বটে! আফতাব ভাইকে ধন্যবাদ চমৎকার লোগো প্রস্তুত করার জন্য। — অংকন (আলাপ) ০৬:৪৯, ১৭ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- সমর্থন। সাড়ে তিন বছরের ব্যবধানে দু-দুটো উল্লেখযোগ্য মাইলফলকের আলোচনায় নিজেকে যুক্ত রাখতে পেরে সত্যিকার অর্থেই আনন্দিত। ১ নম্বরটি উজ্জ্বল ও চকচকে ভাব বিরাজ করছে। তবে, ২ নম্বরটিও মন্দ নয়! লোগোটি সকলের সুদৃষ্টিতে পড়ার মধ্যেই এ পরিবর্তনের স্বার্থকতা। পঞ্চাশ হাজার নিবন্ধবিষয়ক আলোচনায় লাল রঙের বিপরীতে নীল রঙের অর্থাৎ ২ নম্বরটির দিকে আমি স্বীয় সমর্থন ব্যক্ত করছি। স্মর্তব্য যে, এ মুহূর্তে বাংলা উইকিপিডিয়ার নিবন্ধ সংখ্যা ৯৯,৬৫৯। সুতরাং, দু-একদিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে। সকলকে ধন্যবাদ ও অভিনন্দন! - Suvray (আলাপ) ০৭:৩৪, ১৭ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- সমর্থন প্রথম লোগোটি পরিষ্কার ও চোখে লাগে না, সুতরাং প্রথমটাতে সমর্থন। বাকীগুলোর রঙ অনেক পাঠকের কাছে সমস্যার কারণ হতে পারে। ~ যুদ্ধমন্ত্রী আলাপ ০৮:৩৮, ১৭ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- সমর্থন প্রথমটা একটু ঝকঝকে টাইপের মনে হয়, সবার চোখে লাগবে। এটাই ভাল হয় আমার মতে। বাকি সবগুলোই সুন্দর হয়েছে। - ওয়াইস আলাপ ০৯:০৪, ১৭ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- সমর্থন আমার কাছে তৃতীয় ছবিটি বেশি ভালো লেগেছে, স্পষ্ট ও সঠিক মাত্রায় আলো নিঃস্বরণ রয়েছে বলে মনে হচ্ছে।- এফ আর শুভ(বার্তা দিন) ১১:৫৪, ১৭ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- সমর্থন লাল রঙ দৃষ্টি আকর্ষী, প্রথম লোগো। ~ ফায়সাল বিন দারুল (২০২০) ১৮:৪০, ১৭ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- সমর্থন ১ম লোগো অথবা ২য় লোগো, দু'টিই সুন্দর। এরই মাঝে যে কোন একটি ব্যবহার করা যেতে পারে। ৩য় ও ৪র্থ লোগোও সুন্দর, তবে প্রথম দু'টি পাঠকদের দৃষ্টি আকর্ষণে পরের দুটি থেকে উত্তম হবে। ~ নাহিয়ান আলাপ ০৪:০৭, ১৮ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- আমার ভোট থাকবে প্রথমটির জন্য--মাসুম-আল-হাসান (আলাপ) ০৯:১৩, ১৮ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- সমর্থন প্রথমটিই বেষ্ট। ~SHEKH (বার্তা) ১০:৫৭, ১৮ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- সমর্থন - প্রথম চিত্রে সমর্থন দিচ্ছি । নাইম (আলাপ) ১২:৩১, ১৮ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- প্রথমটিতে দৃঢ় সমর্থন। আকর্ষক এবং ৫০,০০০ হাজারের লোগোর সাথে মিল আছে। তবে ৫০ হাজার এবং ১ লক্ষের লোগো ভিন্ন রাখতে চাইলে, দ্বিতীয়টিতে সমর্থন। --- তনয় ✉ ১৭:২৮, ১৮ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- দ্বিতীয়টিতে দৃঢ় সমর্থন ━ কুউ পুলক 🖂 ১৯:৪৪, ১৮ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- সমর্থন, দ্বিতীয় লোগোটির পক্ষে সমর্থন জানাচ্ছি। খাঁ শুভেন্দু (আলাপ) ২১:৫৮, ১৮ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- প্রথমটিতে দৃঢ় সমর্থন। কারন, এটি বেশি আকর্ষণীয় দেখাচ্ছে। — সাফী মাহফূজ 《ডাকঘর》 ১৫:৩০, ২১ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- প্রথমটিকে সমর্থন করছি। দ্বিতীয় এবং প্রথমটির মধ্যে শুধু রঙ এর পার্থক্য হলেও নির্দেশক কিংবা দৃষ্টি আকর্ষী হিসেবে লাল রঙ নীল এর চেয়ে বেশি কার্যকরী। --প্রত্যয় (স্বাগতম) ১১:০৮, ২৩ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
মন্তব্য
- চারটা লোগোর সমন্বয়ে কি কোন লোগো করা যায় না? লাল নীল সোনালি আভা মেলানো ব্যাচ সাথে কথায় ও সংখ্যায় লেখা এক লক্ষ নিবন্ধ? এক লক্ষ নিবন্ধ বাংলা উইকিপিডিয়ার একটি স্বর্ণালী অধ্যায়, তাই সোনালি রঙটি আমার মতে অবশ্যই থাকা চাই। 103.67.158.68 (আলাপ) ০৬:০২, ১৮ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @আফতাবুজ্জামান: লোগোটি তো শুধু ডেস্কটপ থেকে দেখা যাবে। মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য একটি কেন্দ্রীয় নোটিশ দেওয়া যায়। তাছাড়া উইকিপিডিয়া'২০ এর লোগোর আদলে বাংলা উইকিপিডিয়ার একটি লোগো (এরকম) তৈরি করা যায়, যাতে চারটি ব্লকে থাকবে যথাক্রমে, ১. কেক, ২. "উ" মার্ক, ৩. "এক" এবং ৪. "লক্ষ"। এরকমটি করা যায়? — Meghmollar2017 • আলাপ • ০৮:১০, ১৯ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- আমার সন্দেহ আছে মোবাইলে ১ লক্ষ উপলক্ষে বিজ্ঞপ্তি দেয়াকে মেটাতে অনুমোদন করা হবে। উইকিপিডিয়া ২০-এর লোগো পরে বানাবো। আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ২১:২৬, ১৯ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
উইকি লাভস আর্থ প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের ৪টি ছবি বিজয়ী!
উইকি লাভস আর্থ ছবি প্রতিযোগিতায় এ বছর বাংলাদেশের জমা দেওয়া ১০টি ছবি ৩৪টি দেশের সাথে প্রতিযোগিতা করে ৪টি ছবিই সেরা ১৫তে স্থান করে নিয়েছে। এরমধ্যে দুটি ছবি প্রথম ও তৃতীয় স্থান লাভ করেছে। এই প্রতিযোগিতায় এধরণের বিজয় আমাদের জন্য প্রথম। সংবাদটা এখানেও ভাগাভাগি করে নিলাম। আয়োজনে যারা যুক্ত ছিলেন তাদের সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা। মূল সংবাদ: উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের ওয়েবসাইটে। ~ যুদ্ধমন্ত্রী আলাপ ০৮:৪৩, ১৭ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
নারী নাকি মহিলা
উইকিপিডিয়ায় নারীদের বিভিন্ন ক্রিকেট দল এবং টুর্নামেন্টে মহিলা ব্যবহার করা হয়। যদিও বর্তমানে প্রায় সবক্ষেত্রেই বিষয়টিকে নারী হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। এমনকি দেশের নারী সাংসদ এবং মন্ত্রীদের ক্ষেত্রেও নারী ব্যবহার করা হয়। তাই উইকিপিডিয়ার উক্ত নিবন্ধগুলোকেও কি নারী হিসেবে রূপান্তরিত করা উচিৎ কি? --প্রত্যয় (স্বাগতম) ১৪:৪৫, ১৮ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
সংযোজন
আলোচনাটি কেবল ক্রীড়াক্ষেত্র বিষয়ক (নতুন সম্পাদিত)
- বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল এশিয়া কাপ জয়লাভ করার পরবর্তীতে বাংলাদেশের মন্ত্রীসভায় গৃহীত অভিনন্দন প্রস্তাব
- বাংলাদেশের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অভিনন্দন
--প্রত্যয় (স্বাগতম) ১০:১৭, ১৯ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- নারীর প্রতি সমর্থন। আমার কাছে "নারী" শব্দটা শ্রুতিমধুর এবং 'ফর্মাল' মনে হয়। ≈ MS Sakib «আলাপ» ১২:৩০, ১৯ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- নারী শব্দটি ব্যবহার করার পক্ষে। কায়সার আহমাদ (আলাপ) ১৩:৪১, ১৯ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- একই ধরনের শব্দ হলেও উইকিশৈলী বজায় রাখার স্বার্থে [মহিলা] শব্দটির দিকে স্বীয় সমর্থন ব্যক্ত করছি। মহিলা সমিতি, মহিলা কলেজ ইত্যাদি বিভিন্ন ক্ষেত্রে নারী-মহিলা শব্দের বহুবিধ প্রয়োগ / ব্যবহার ঘটেছে। এ বিষয়ে ক্ষাণিকটা আলোচনা লক্ষ্য করতে পারেন। এছাড়াও, একই বিষয়ে পূর্বে [মহিলা জাতীয় না-কি জাতীয় মহিলা] শীর্ষক আলোচনা হয়েছিল (লিঙ্কটি অবশ্য খুঁজে পাচ্ছিনে)। ধন্যবাদ সহযোগে - Suvray (আলাপ) ১৫:৫৯, ১৯ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Suvray: দাদা, ব্যাপারটা হচ্ছে, নারীদের দলগুলোর ব্যাপারটা বেশ বড় পরিসরে আসার আগে উইকিপিডিয়ায় এ ধরণের নিবন্ধ বা টেমপ্লেটগুলো রচিত হয়েছিল। বাংলাদেশের ক্রীড়ায় দলীয়ভাবে নারীদের উত্থানের ব্যাপারটা মূলত বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দলের ওডিআই স্ট্যাটাস লাভ এবং বাংলাদেশের অনূর্ধ্ব-১৬ নারী ফুটবলের দলের অবিশ্বাস্য পার্ফরম্যান্সের পর থেকেই আসে। এবং আমার জানামতে সে সময় ভারতেও নারীদের দলগুলোর পার্ফরম্যান্স দৃষ্টি আকর্ষী ছিল না। যাই হোক, মূল বক্তব্যটা হচ্ছে, বর্তমানে সরকারি দলিল দস্তাবেজ বলেন কিংবা বহুল প্রচলনের ব্যাপারটা বলেন, সেখানে নারী ব্যবহার করা হচ্ছে। এমনকি নতুন আইনগুলোতেও নারী শব্দটার প্রচলন হচ্ছে (এখন একটা ব্যাপার হচ্ছে, মন্ত্রণালয়ের নাম আসলে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়। এখন এখানে ব্যাপারটা হচ্ছে এটিও আবার সেই নারীদের ব্যাপক হারে উত্থানের আগের সময়ে করা।)। এইজন্যে আসলে আমার প্রস্তাবনা ছিল যে সময়ের সাথে তাল মিলানোর জন্য আমাদের নারী ব্যবহার করা উচিৎ। বিশেষত আমি ভুল না করলে বিসিবি সভাপতি, কিংবা বাফুফে সভাপতি সবাই কিন্তু উদ্ধৃতি দেয়ার সময় কিংবা কাগজে কলমে নারী শব্দটিই ব্যবহার করেন। আবার সাম্প্রতিক সময়ে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকেও নারী শব্দটি ব্যবহার হচ্ছে। সেটি ক্রীড়া ক্ষেত্রে হোক, কিংবা রাজনীতির ক্ষেত্রে হোক। সেজন্য আমার কাছে মনে হচ্ছে যুগের সাথে আমাদের বহুল প্রচলনের বিষয়টি বিবেচনায় আনা উচিৎ। --প্রত্যয় (স্বাগতম) ১৬:১২, ১৯ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- যদি এখন মহিলা ফুটবল/ক্রিকেট/ইত্যাদি দল-এর বদলে নারী ফুটবল/ক্রিকেট/ইত্যাদি দল কথাটি বেশি প্রচলিত হয় তবে নারী ব্যবহার করাই যায়। তবে এর মানে এই না যে এই আলোচনার সূত্র ধরে গণহারে সব মহিলাযুক্ত যেকোন বিষয়ের শিরোনামকে নারী করা হবে। আলোচনার ভিত্তিতে আগাতে হবে। --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৯:৪৪, ১৯ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @আফতাবুজ্জামান: ভাই, এই আলোচনাটা আমি মূলত শুধুমাত্র ক্রিকেট বিষয়ক নিবন্ধগুলোর জন্য তুলেছিলাম। তবে আলোচনার বর্তমান অবস্থায় আমার ধারণা এটির সর্বোচ্চ পরিসর ক্রীড়া বিষয়ক দল বা খেলোয়াড় পর্যন্ত সীমাবদ্ধ হতে পারে। অন্যান্য ক্ষেত্রের আলোচনা এই সূত্রের অন্তর্ভুক্ত নয়। শুধুমাত্র ক্রীড়া ক্ষেত্র এই আলোচনার বিস্তৃতি। --প্রত্যয় (স্বাগতম) ০৩:৫০, ২০ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- (প্রথমেই প্রত্যয়কে শুভেচ্ছা জানাই, তোমাকে আবারও দেখে বেশ ভাল্লাগছে।) বাংলাদেশের যে মন্ত্রণালয় রয়েছে, তার নাম "মহিলা ও শিশু মন্ত্রণালয়" [১]। তাই এখনো আনুষ্ঠানিক সর্বস্তরে নারী কথাটি প্রচলিত হয়নি বলাই বাহুল্য, তবে সম্প্রতি মিডিয়া এবং বেশকিছু অফিসিয়াল স্থানে এর ব্যবহার দেখা যাচ্ছে। আনুষ্ঠানিক নাম হলেও তা ব্যবহারের কোনো বাধ্যবাধকতা নাই, বরং যে শব্দই ব্যবহার করা হবে তাকে স্থিতিশীল এবং সামঞ্জস্যপূর্ণ রাখতে হবে। এক জায়গায় নারী আরেক জায়গায় মহিলা ব্যবহারের বিপক্ষেই মত দিব। যদি ভাষার দীর্ঘ যাত্রার কথা চিন্তা করি, তাহলে "মহিলা" শব্দটিই অধিক প্রচলিত ও ব্যবহৃত। তাই আমি মনে করি বিশ্বকোষের শিরোনামের ক্ষেত্রে যে ধরনের স্থিতিশীলতা প্রয়োজন, "নারী" শব্দ ব্যবহার করার ক্ষেত্রে তার জন্য আরো বেশ খানিকটা সময় দরকার। তাই এই মুহূর্তে যেকোনো বিষয় থেকেই শব্দটি পরিবর্তনের বিপক্ষে। — অংকন (আলাপ) ০৫:২৩, ২০ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- ধন্যবাদ অংকন দা। শুভেচ্ছা গ্রহণ করলাম। এবার বিষয়টির ব্যাখ্যায় আসি। বাংলাদেশের মন্ত্রণালয়টির কথা আমি আগেই উল্লেখ করে দিয়েছি। এটি ১৯৭২ সালে অন্যান্য মন্ত্রণালয়গুলোর সাথে প্রতিষ্ঠিত। সময়কালটি লক্ষ্য করুন। এই সময়ে নারীদের জাগরণের বা উত্থানের যে ব্যাপারটি সেটি ছিল না। এবং তৎকালীন সময়ে দাপ্তরিক বিষয়গুলোতে মহিলা শব্দটি ব্যবহৃত হত। এবং আরেকটি উল্লেখ্যযোগ্য বিষয় সে সময় নারীদের দলগুলো বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত ছিল না। এবার আসি এটির সম্পৃক্ত একটি ব্যাপারে। মন্ত্রণালয়ের নাম মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়, অথচ "মন্ত্রণালয়ের সম্পর্কে" মন্ত্রণালয় প্রতিটি বাক্যে ব্যবহার করছে নারী। আবার মন্ত্রণালয় নতুন আইনও করছে নারী ও শিশু হিসেবে। এখান থেকে আসলে আমরা কয়েকটি সময়কাল পেতে পারি। মহিলা শব্দটি ব্যবহৃত হত। কিন্তু তা পূর্বে। ২০০০ পরবর্তী সময়ে কিংবা সদ্য সমাপ্ত ২০১০ এর দশকে নতুন আইন কিংবা দাপ্তরিক কার্যক্রমে প্রধানত নারী শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে। এটি মন্ত্রণালয় বলি কিংবা মহামান্য আদালত বা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরকেই বিবেচনায় নিই না কেন। অর্থাৎ বর্তমানে যে নারী শব্দটি যথেষ্টভাবেই বহুল প্রচলিত। অন্তত কেউ যদি কোন নারী দলকে খুঁজতে যায় তাহলে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই মহিলা দলের চেয়ে নারী দল হিসেবে বেশি অনুসন্ধান হবে। একটু প্রমাণ দিই। ২০১০ সালের জানুয়ারি থেকে গুগল অনুসন্ধানের তথ্য এটি। উল্লেখ্য তখনও বাংলাদেশে নারীভিত্তিক দলগুলোর উত্থান হয় নি অতটা। এখন এটি থেকে আসলে প্রমাণিত হয় না যে নারীই শিরোনাম হওয়া উচিৎ। তাহলে আরও অনেক বিষয়ই শিরোনামে দেয়া লাগত যা শিরোনাম হিসেবে দেয়া সম্ভব নয়। কিন্তু এটি থেকে যা প্রমাণিত হয় তা হচ্ছে নারী শব্দটি যে বহুল প্রচলিত হয় তা সঠিক নয়। বরং বর্তমানে মহিলার চেয়ে নারী শব্দটিই বেশি প্রচলিত। অর্থাৎ মন্ত্রণালয় মহিলা ও শিশু অধিদপ্তর হলেও সেটি যে সময় তৈরি সে সময় নারী শব্দটি প্রচলিত হিসেবে ছিলই না। নারীদের দল তো দূরের কথা। কিন্তু বর্তমানে ২০০০ পরবর্তী সময় কিংবা ডিজিটাল যুগের শুরু থেকে এইযে প্রায় ১ বা দেড় দশক সময়ে কিন্তু দাপ্তরিক কিংবা আনুষ্ঠানিক কার্যক্রমে ক্রমশই নারী শব্দটির প্রচলন হচ্ছে।
- এবার দ্বিতীয় প্রসঙ্গে আসি। স্থিতীশীলতা। সব জায়গায় চাইলে আপনি নারী ব্যবহার করতে পারবেন না আবার আপনি সব জায়গায় মহিলা ব্যবহার করতে পারবেন না। আজকে আপনি কোন আনুষ্ঠানিক অনুষ্ঠানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে কিন্তু মহিলা হিসেবে সম্বোধন করতে পারবেন না আবার তেমনি আপনি গ্রামে কথ্য ভাষায় কথা বলতে গেলেও নারী শব্দটি সহজে ব্যবহার করবেন না। ভাষার শব্দগুলোর ব্যবহারিক প্রয়োগ অনুযায়ী আপনাকে চলতে হবে। তাই আপনি কোথাও মহিলা ব্যবহার করলেন মানে যে সব জায়গায় মহিলা ব্যবহার করতে হবে এমন কিন্তু নয়। আরেকটু উদাহরণ দেয়া যায়। মুজিবনগর কমপ্লেক্সের যে আমবাগান, সেটিকে আম্রকানন হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। কিন্তু আপনি রাজশাহীর কোন আমবাগানকে আম্রকানন বলবেন না। অর্থাৎ ব্যবহারিক প্রয়োগের যে বিষয়টি সেটি কোথায় কিভাবে প্রচলিত সেটি বুঝতে হবে। এখানে ব্যাপারটি হচ্ছে, যখন নারী দলগুলো প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল তখন সেগুলোর ব্যাপারে কোন মিডিয়া কাভারেজ বা খবর ছিল না বললেই চলে। গুটিকয়েক যা খবর আসত তা একেক মাধ্যমে একেকভাবে আসত। কেউ প্রমীলা বলত, কেউ মহিলা বলত কিংবা কেউ নারী বলত। অর্থাৎ এই দলগুলোকে কিভাবে আখ্যায়িত করা হবে তা সেই ১৯৭২ সালে কিছু বলা হয় নি। কিন্তু যখন এই দলগুলো একটি কাঠামোর মাঝে আসলো, তখন থেকে কিন্তু প্রতিটি দলিল-দস্তাবেজে (রাষ্ট্রীয় কিংবা সংশ্লিষ্ট সংস্থা) নারী শব্দটি ব্যবহৃত হয়। সবচেয়ে বড় উদাহরণ বাফুফের নারী ফুটবলের যে উইং আছে তার আনুষ্ঠানিক নাম নারী উইং। মহিলা উইং নয়। অর্থাৎ আমি যে পরিসর উল্লেখ করেছি, শুধু ক্রীড়াক্ষেত্র, সেই পরিসরে সম্পূর্ণভাবেই পরিভাষা হিসেবে নারী শব্দটির ব্যবহার হয় এবং একটি কাঠামোর মাঝে প্রবেশ করার পর থেকে এটিই আসলে স্থিতিশীলভাবে বিরাজ করছে। তাই এই পরিসরে নারী শব্দটিই স্থিতিশীলতা বা শ্রুতিমাধুর্য দেয়।
- তৃতীয় যে বিষয় দীর্ঘ যাত্রা যে ব্যাপারটি। আমাদেরকে মনে রাখতে হবে ভাষা কিন্তু কোন ধ্রুবক নয়। যুগের সাথে সাথে ভাষাকেও অনেক নতুন কিছু নিতে হয়, পুরাতন জিনিস বাদ দিতে হয়। আপনি স্বাধীনতার পরবর্তী সময়ে পত্র-পত্রিকায় অনেক শব্দ দেখবেন যা বর্তমান সময়ে চলে না। তাই বলে কিন্তু সেটি অভিধান কিংবা ভাষা থেকে নাই হয়ে যায় নি। আমরা শুধুমাত্র যুগের সাথে তাল মিলিয়ে ভাষার পরিবর্তনকে মেনে নিয়ে অগ্রসর হয়েছি। এই ক্ষেত্রে একটা সময় মহিলা শব্দটি খুব বেশি প্রচলিত হলেও আমাদেরকে বর্তমান বাস্তবতা দেখতে হবে। এবং বর্তমান বাস্তবতায় এটিই সত্যি যে আপনি যখন কোন লিখিত এবং আনুষ্ঠানিক চলিত ভাষা ব্যবহার করবেন তখন আপনি মহিলা শব্দটির চেয়ে নারী শব্দটিই ব্যবহার করবেন। সেটি মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট দেখলে দেখবেন, নতুন হওয়া আইনগুলোর পরিভাষাকে বিশ্লেষণ করলেও দেখবেন কিংবা রাষ্ট্রীয় দলিল দস্তাবেজ অথবা সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর কাগজ-পত্র দেখলেও দেখবেন।
- তাই বর্তমান যুগের যে ধারা কিংবা এক দশক সময়ে ক্রীড়াঙ্গলে নারী দলগুলোকে প্রকাশের ধারার যে স্থিতিশীলতা কিংবা ভাষার বহমানতা বিবেচনায় আমার মনে হয় নারী শব্দটি ব্যবহারই শ্রেয়। ধন্যবাদ। --প্রত্যয় (স্বাগতম) ০৭:৪৩, ২৩ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- ধন্যবাদ অংকন দা। শুভেচ্ছা গ্রহণ করলাম। এবার বিষয়টির ব্যাখ্যায় আসি। বাংলাদেশের মন্ত্রণালয়টির কথা আমি আগেই উল্লেখ করে দিয়েছি। এটি ১৯৭২ সালে অন্যান্য মন্ত্রণালয়গুলোর সাথে প্রতিষ্ঠিত। সময়কালটি লক্ষ্য করুন। এই সময়ে নারীদের জাগরণের বা উত্থানের যে ব্যাপারটি সেটি ছিল না। এবং তৎকালীন সময়ে দাপ্তরিক বিষয়গুলোতে মহিলা শব্দটি ব্যবহৃত হত। এবং আরেকটি উল্লেখ্যযোগ্য বিষয় সে সময় নারীদের দলগুলো বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত ছিল না। এবার আসি এটির সম্পৃক্ত একটি ব্যাপারে। মন্ত্রণালয়ের নাম মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়, অথচ "মন্ত্রণালয়ের সম্পর্কে" মন্ত্রণালয় প্রতিটি বাক্যে ব্যবহার করছে নারী। আবার মন্ত্রণালয় নতুন আইনও করছে নারী ও শিশু হিসেবে। এখান থেকে আসলে আমরা কয়েকটি সময়কাল পেতে পারি। মহিলা শব্দটি ব্যবহৃত হত। কিন্তু তা পূর্বে। ২০০০ পরবর্তী সময়ে কিংবা সদ্য সমাপ্ত ২০১০ এর দশকে নতুন আইন কিংবা দাপ্তরিক কার্যক্রমে প্রধানত নারী শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে। এটি মন্ত্রণালয় বলি কিংবা মহামান্য আদালত বা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরকেই বিবেচনায় নিই না কেন। অর্থাৎ বর্তমানে যে নারী শব্দটি যথেষ্টভাবেই বহুল প্রচলিত। অন্তত কেউ যদি কোন নারী দলকে খুঁজতে যায় তাহলে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই মহিলা দলের চেয়ে নারী দল হিসেবে বেশি অনুসন্ধান হবে। একটু প্রমাণ দিই। ২০১০ সালের জানুয়ারি থেকে গুগল অনুসন্ধানের তথ্য এটি। উল্লেখ্য তখনও বাংলাদেশে নারীভিত্তিক দলগুলোর উত্থান হয় নি অতটা। এখন এটি থেকে আসলে প্রমাণিত হয় না যে নারীই শিরোনাম হওয়া উচিৎ। তাহলে আরও অনেক বিষয়ই শিরোনামে দেয়া লাগত যা শিরোনাম হিসেবে দেয়া সম্ভব নয়। কিন্তু এটি থেকে যা প্রমাণিত হয় তা হচ্ছে নারী শব্দটি যে বহুল প্রচলিত হয় তা সঠিক নয়। বরং বর্তমানে মহিলার চেয়ে নারী শব্দটিই বেশি প্রচলিত। অর্থাৎ মন্ত্রণালয় মহিলা ও শিশু অধিদপ্তর হলেও সেটি যে সময় তৈরি সে সময় নারী শব্দটি প্রচলিত হিসেবে ছিলই না। নারীদের দল তো দূরের কথা। কিন্তু বর্তমানে ২০০০ পরবর্তী সময় কিংবা ডিজিটাল যুগের শুরু থেকে এইযে প্রায় ১ বা দেড় দশক সময়ে কিন্তু দাপ্তরিক কিংবা আনুষ্ঠানিক কার্যক্রমে ক্রমশই নারী শব্দটির প্রচলন হচ্ছে।
- ক্রীড়াক্ষেত্রে মহিলা -কেই পূর্ণ সমর্থন। যেখানে পাশাপাশি পুরুষ দল রয়েছে সেখানে। আর সাংসদ ও মন্ত্রীদের বেলায় নারী উল্লেখ না করাই সমীচীন। কেননা ঐ আসনে বা ঐ পদে পাশাপাশি পুরুষ সদস্য নেই। যেমনটা ফুটবল, ক্রিকেটে আছে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মত আমাদেরও বাংলা উইকিতে লিঙ্গভেদ কমিয়ে আনার চেষ্টা করা উচিৎ। কেননা businessman বা businesswoman নয় এখন ব্যবহৃত হয় businesspeople কিংবা sportspeople বা sportsperson. বিশ্ববাসী বর্ণবাদী আচরণের বিপক্ষে। লিঙ্গভেদ কমানোর পক্ষে। এভাবেই আমরা আরো বেশি নিরপেক্ষ হব। ━ কুউ পুলক 🖂 ১৪:৩৩, ২২ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @কুউ পুলক: আমি আসলে উপরে অংকন দা কে দেয়া ব্যাখ্যার ক্ষেত্রে আপনার বক্তব্যের সাপেক্ষে অনেকটাই উত্তর প্রদান করি। তাও আপনাকে বলি, আপনি কথাচ্ছলে উচ্চারণ করতে গিয়ে দেখবেন, আপনি বলেন নারী-পুরুষ সবাই সমান। আপনি বলেন না মহিলা-পুরুষ সবাই সমান। এখন লিঙ্গভেদ কমানোর পক্ষে আমরা সবাই। কিন্তু কিছু জায়গায় করতেই হয়। যেমন আপনি একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ বললে এখনও অধিকাংশক্ষেত্রেই পুরুষদের দলের কথা বোঝানো হয়। তাই নারীদের খেলা বোঝাতে হলে আমাদের হয় মহিলাদের অথবা নারীদের বলতেই হবে। আমরা ব্যাটসম্যানের জায়গায় ব্যাটার ব্যবহার করি নারীদের খেলায়, যাতে লিঙ্গ বৈষম্য কমানো যায়। তো চাইলে পুরুষদের খেলায় এটিকেও ব্যাটার হিসেবে আমরা নিতেই পারি। প্রশ্নটা থেকে যায় আইসিসি আন্তর্জাতিকভাবে কি এটা ব্যবহার করছে? আর না করলে আমরা কি বহুল প্রচলন থেকে দূরে সরে যাব কিনা? এখানে আসলে আপনার
আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মত আমাদেরও বাংলা উইকিতে লিঙ্গভেদ কমিয়ে আনার চেষ্টা করা উচিৎ
উক্তিটির ব্যাখ্যা আসে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় চেষ্টা করছে, কিন্তু আমরা যদি আবার আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের বাইরে গিয়ে কিছু করার চেষ্টা করি তাহলে কিন্তু মুশকিল হবে। আর এই ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় বাদ দিয়ে নিজেদের দেশের ব্যবহার থেকে দূরে সরে গেলেও কিন্তু মুশকিল। উপরে অংকন দার ব্যাখ্যাতেই আমি বলেছি আসলে বর্তমানে দেশে একটি কাঠামোর মধ্যে থেকে প্রায় সকল লিখিত এবং আনুষ্ঠানিক ভাষায় নারী ব্যবহার হয় এবং প্রায় এক দশক হলই এটা চলে আসছে। এখন আমরা যদি দেশে আনুষ্ঠানিকতা বর্জন করার চিন্তা করি তাহলে কি উইকিপিডিয়ার নীতিসম্মত হবে তা? - সর্বশেষ আপনার নিরপেক্ষতার প্রসঙ্গে আরেকটি কথায় আসি। আপনি মহিলা বললে যেমন লিঙ্গভেদ করেন, তেমনি নারী বললেও আপনি লিঙ্গভেদ করেন। উভয়েই পুরুষের বিপরীত এবং লিঙ্গভেদ হচ্ছে। আপনি যদি সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ হতে চান তাহলে আপনার যুক্তি অনুযায়ীই মহিলা শব্দটিও বর্জন করতে হবে। অন্যথায় সেটি সম্ভব না হলে বুঝতে হবে কোন শব্দটি বেশি গ্রহণযোগ্য ও আনুষ্ঠানিক। আর বর্তমান সময়ে এসে নারী শব্দটিই আসলে উপরোক্ত আনুষ্ঠানিকতার চাহিদাটি পূরণ করে। --প্রত্যয় (স্বাগতম) ০৭:৫৮, ২৩ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @কুউ পুলক: আমি আসলে উপরে অংকন দা কে দেয়া ব্যাখ্যার ক্ষেত্রে আপনার বক্তব্যের সাপেক্ষে অনেকটাই উত্তর প্রদান করি। তাও আপনাকে বলি, আপনি কথাচ্ছলে উচ্চারণ করতে গিয়ে দেখবেন, আপনি বলেন নারী-পুরুষ সবাই সমান। আপনি বলেন না মহিলা-পুরুষ সবাই সমান। এখন লিঙ্গভেদ কমানোর পক্ষে আমরা সবাই। কিন্তু কিছু জায়গায় করতেই হয়। যেমন আপনি একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ বললে এখনও অধিকাংশক্ষেত্রেই পুরুষদের দলের কথা বোঝানো হয়। তাই নারীদের খেলা বোঝাতে হলে আমাদের হয় মহিলাদের অথবা নারীদের বলতেই হবে। আমরা ব্যাটসম্যানের জায়গায় ব্যাটার ব্যবহার করি নারীদের খেলায়, যাতে লিঙ্গ বৈষম্য কমানো যায়। তো চাইলে পুরুষদের খেলায় এটিকেও ব্যাটার হিসেবে আমরা নিতেই পারি। প্রশ্নটা থেকে যায় আইসিসি আন্তর্জাতিকভাবে কি এটা ব্যবহার করছে? আর না করলে আমরা কি বহুল প্রচলন থেকে দূরে সরে যাব কিনা? এখানে আসলে আপনার
লুক্সেমবুর্গ, লুক্সেমবর্গ, লাক্সেমবার্গ না লুক্সেমবার্গ, কোনটা সঠিক?
দুই বাংলার শীর্ষ পত্রিকাগুলোতেই লুক্সেমবার্গ বানানটি ব্যবহৃত হয় সেখানে বাংলা উইকিতে ব্যবহার হয় বিভিন্ন বানান, এ ব্যাপারে সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। 103.67.157.21 (আলাপ) ১৮:০১, ১৯ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- প্রশ্ন হল একটি জার্মান নামকে কোন ভাষায় উচ্চারণ করতে চান? যদি মূল জার্মান ভাষায় করতে চান তবে লুক্সেমবুর্গ সঠিক। কিভাবে bourg উচ্চারণ বার্গ হয় এই নিয়ে আমার ধারণা নেই। আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৯:৫৭, ১৯ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @আফতাবুজ্জামান: ভাই, শীর্ষ পত্রিকাগুলো কিভাবে এটি ব্যবহার করছে সেটা আসলে ততটা গ্রহণযোগ্য বলে আমার বিবেচনায় আসে না। কারণ বিভিন্ন শীর্ষ সংবাদমাধ্যমের মাঝেই অনেক সময় বানানের তারতম্য দেখা গেছে। এর সবচেয়ে বড় উদাহরণ হচ্ছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক মাশরাফির নাম নিয়েও বিতর্ক আছে। তবে, এই দেশের প্রসঙ্গে আসলে আমাদের দুটি বিষয় বিবেচনায় নেয়া উচিৎ। প্রথমটি হচ্ছে রাষ্ট্র দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের হিসাবে কি নাম ব্যবহার করে। আর দ্বিতীয় হচ্ছে আন্তর্জাতিকভাবে এটির উচ্চারণ কি? প্রথমটি যদি দেখি, তাহলে রাষ্ট্রীয়ভাবে বাংলাদেশ এবং ভারত উভয়েই লুক্সেমবার্গ ব্যবহার করে। এবার দ্বিতীয় বিষয়। আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে কি হচ্ছে। সেটি হল লুক্সেমবার্গ। এখন এটা ভুলে গেলে চলবে না যে আমরা দাপ্তরিক বা আক্ষরিক উভয় ক্ষেত্রেই দ্বিতীয় অফিসিয়াল ভাষা হিসেবে ইংরেজিকে বেছে নিয়েছি। তাই আমাদের এধরণের নামের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক বা ইংরেজি ঘরানাটা নেয়া বেশি সামঞ্জস্যপূর্ণ। একটা উদাহরণ দিই। আমরা বাংলায় মিউনিখ ব্যবহার করি। কিন্তু স্থানীয় জার্মান ভাষায় জায়গাটির নাম কিন্তু মুইনশেন। এক্ষেত্রে আমরা আন্তর্জাতিক একটা স্ট্যান্ডার্ড নাম গ্রহণ করেছি। আর তাই রাষ্ট্রীয় ব্যবহার এবং আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলের বিবেচনায় আমার মতে লুক্সেমবার্গ হওয়া উচিৎ। --প্রত্যয় (স্বাগতম) ০৪:৩০, ২০ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- প্রত্যয়ের এই ক্ষুরধার যুক্তিগুলো অনেকদিন মিস করেছি। দীর্ঘ তিন বছর পর আবারও ফিরে আসায় তোমাকে স্বাগতম প্রত্যয়। 103.67.157.21 (আলাপ) ০৫:৫২, ২০ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- আন্তর্জাতিকভাবে এটির উচ্চারণ কি বলতে যদি দুই বা ততোধিক জাতি কি উচ্চারণ করে বুঝানো হয়, তবে নিশ্চিত করে বলতে পারি সবাই লুক্সেমবার্গ উচ্চারণ করে না। বেশি নয়, দেশটির আশেপাশের দেশগুলির লোকজনের উচ্চারণ লক্ষ্য করলেই তা দেখা যাবে। আর আন্তর্জাতিকভাবে এটির উচ্চারণ কি বলতে যদি কেবল ইংরেজি ভাষাকে বুঝানো হয়, তবে তা লুক্সেমবার্গ। বাংলায় লুক্সেমবুর্গ, লুক্সেমবর্গ, লাক্সেমবার্গ বা লুক্সেমবার্গ ইত্যাদি বানান লক্ষ্য করা গেলেও সঠিক উচ্চারণটি ব্যবহার করা যুক্তিপূর্ণ নয় কি, উদাহরণস্বরূপ মর্তুজা বানানটির কয়েকগুণ ব্যবহার থাকা সত্ত্বেও আমরা মোর্ত্তজা ব্যবহার করছি কারণ জানি যে এটিই তার সঠিক নাম। আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ২০:০২, ২০ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- আফতাব ভাই কঠিন যুক্তি দিয়ে দিলেন। কে যে কার যুক্তি এড়িয়ে যাবে সেটাই এখন কঠিন হয়ে গেলো। কারও যুক্তিই ফেলে দেবার মত নয়। 116.58.200.235 (আলাপ) ০৩:১৮, ২১ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- আফতাব ভাই, এখানে বিষয়টি হচ্ছে, মাশরাফী কিন্তু বাঙ্গালী। তার বাঙ্গালী হলফনামা আছে। তাই আমরা জোর দিয়ে Mashrafe Bin Mortaza এর অনুবাদ মাশরাফি বিন মোরতাজা করতে পারি না। ঠিক সে কারণেই Ravindranath Tagore এর অনুবাদ রবীন্দ্রনাথ ট্যাগোর বলি না। কারণ তিনি বাঙ্গালী এবং তাঁর বাংলা নাম কি হবে তার সুস্পষ্ট দালিলিক প্রমাণ রয়েছে। এখন লুক্সেমবার্গ (অথবা লুক্সেমবুর্গ) এই দেশটি কি তাদের নামের বাংলা কি হবে এমন কোন নীতি ঠিক করে দিয়েছে? বা এমন কোন দালিলিক প্রমাণ দিয়েছে? আমার মনে হয় না। এখানে আমি উদাহরণ দিতে পারি জার্মানির বিশ্বকাপজয়ী এক ফুটবালের নামের। Kevin Großkreutz এই নামটি হুবুহু ইংলিশেই রয়েছে কারণ এটি দালিলিকভাবেই এমন। অন্যদিকে উপরে মিউনিখের উদাহরণেই বলেছি সেটি আবার অন্যভাবে এসেছে। এখানে এসে যে নামবাচক বিশেষ্য সেটির একটি ব্যাপার আসে। ব্যাক্তির নাম কি হবে সেটি সম্পূর্ণ ব্যাক্তির উপর নির্ভর করে। বাংলাদেশ দলের Mustafizur Rahman যে কারণে মোস্তাফিজুর রহমান। কিন্তু স্থানের নামের অতটা বাধ্যবাধকতা আসলে নেই (বিশেষ ক্ষেত্র ছাড়া)। যাই হোক এবার চলে আসি মূল ব্যাপারে, যে দেশটির নামের বানান কি হবে তার দালিলিক কোন প্রমাণ কিন্তু নেই। তাহলে সেক্ষেত্রে আমরা ফ্রেঞ্চ নামকে কেন মানদন্ড ধরব? আমরা বৈশ্বিক পরিমন্ডলে জার্মানকে মানদন্ড ধরি, নাকি ইংরেজিকে? যদি ইংরেজিকে ধরি, তবে কিন্তু বানানটা লাক্সেমবার্গ (উইকিপিডিয়ায় আপলোডকৃত উচ্চারণ আর গুগল অনুবাদক মতে) হওয়া উচিৎ। দেশটির প্রধানমন্ত্রীর ভাষণও (০.৫০ মিনিট) তাই প্রমাণ করে। অন্যদিকে দুটি দেশের রাষ্ট্রীয় দাপ্তরিক পরিভাষা বা ব্যাপক অর্থে ব্যবহারকৃত চিন্তা করলে তা লুক্সেমবার্গ হওয়া উচিৎ। এখানে আরও একটি বিষয় উল্লেখ্য। দেশটির নিজেদের একটি ভাষা রয়েছে। সেটি অনুযায়ী উচ্চারণ হওয়া উচিৎ লুতজেবুয়োইশ (যার ব্যবহার শুধু দেশটির অভ্যন্তরেই বিদ্যমান)। তাই কোনমতেও আমরা জার্মান ভাষার উচ্চারণকে মানদন্ড ধরতে পারি না। সেজন্য আমাদের নির্ধারণ করা উচিৎ সেটা লুক্সেমবার্গ নাকি লাক্সেমবার্গ হওয়া উচিৎ। --প্রত্যয় (স্বাগতম) ০৬:১০, ২১ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- আফতাব ভাই কঠিন যুক্তি দিয়ে দিলেন। কে যে কার যুক্তি এড়িয়ে যাবে সেটাই এখন কঠিন হয়ে গেলো। কারও যুক্তিই ফেলে দেবার মত নয়। 116.58.200.235 (আলাপ) ০৩:১৮, ২১ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- আন্তর্জাতিকভাবে এটির উচ্চারণ কি বলতে যদি দুই বা ততোধিক জাতি কি উচ্চারণ করে বুঝানো হয়, তবে নিশ্চিত করে বলতে পারি সবাই লুক্সেমবার্গ উচ্চারণ করে না। বেশি নয়, দেশটির আশেপাশের দেশগুলির লোকজনের উচ্চারণ লক্ষ্য করলেই তা দেখা যাবে। আর আন্তর্জাতিকভাবে এটির উচ্চারণ কি বলতে যদি কেবল ইংরেজি ভাষাকে বুঝানো হয়, তবে তা লুক্সেমবার্গ। বাংলায় লুক্সেমবুর্গ, লুক্সেমবর্গ, লাক্সেমবার্গ বা লুক্সেমবার্গ ইত্যাদি বানান লক্ষ্য করা গেলেও সঠিক উচ্চারণটি ব্যবহার করা যুক্তিপূর্ণ নয় কি, উদাহরণস্বরূপ মর্তুজা বানানটির কয়েকগুণ ব্যবহার থাকা সত্ত্বেও আমরা মোর্ত্তজা ব্যবহার করছি কারণ জানি যে এটিই তার সঠিক নাম। আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ২০:০২, ২০ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- প্রত্যয়ের এই ক্ষুরধার যুক্তিগুলো অনেকদিন মিস করেছি। দীর্ঘ তিন বছর পর আবারও ফিরে আসায় তোমাকে স্বাগতম প্রত্যয়। 103.67.157.21 (আলাপ) ০৫:৫২, ২০ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @আফতাবুজ্জামান: ভাই, শীর্ষ পত্রিকাগুলো কিভাবে এটি ব্যবহার করছে সেটা আসলে ততটা গ্রহণযোগ্য বলে আমার বিবেচনায় আসে না। কারণ বিভিন্ন শীর্ষ সংবাদমাধ্যমের মাঝেই অনেক সময় বানানের তারতম্য দেখা গেছে। এর সবচেয়ে বড় উদাহরণ হচ্ছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক মাশরাফির নাম নিয়েও বিতর্ক আছে। তবে, এই দেশের প্রসঙ্গে আসলে আমাদের দুটি বিষয় বিবেচনায় নেয়া উচিৎ। প্রথমটি হচ্ছে রাষ্ট্র দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের হিসাবে কি নাম ব্যবহার করে। আর দ্বিতীয় হচ্ছে আন্তর্জাতিকভাবে এটির উচ্চারণ কি? প্রথমটি যদি দেখি, তাহলে রাষ্ট্রীয়ভাবে বাংলাদেশ এবং ভারত উভয়েই লুক্সেমবার্গ ব্যবহার করে। এবার দ্বিতীয় বিষয়। আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে কি হচ্ছে। সেটি হল লুক্সেমবার্গ। এখন এটা ভুলে গেলে চলবে না যে আমরা দাপ্তরিক বা আক্ষরিক উভয় ক্ষেত্রেই দ্বিতীয় অফিসিয়াল ভাষা হিসেবে ইংরেজিকে বেছে নিয়েছি। তাই আমাদের এধরণের নামের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক বা ইংরেজি ঘরানাটা নেয়া বেশি সামঞ্জস্যপূর্ণ। একটা উদাহরণ দিই। আমরা বাংলায় মিউনিখ ব্যবহার করি। কিন্তু স্থানীয় জার্মান ভাষায় জায়গাটির নাম কিন্তু মুইনশেন। এক্ষেত্রে আমরা আন্তর্জাতিক একটা স্ট্যান্ডার্ড নাম গ্রহণ করেছি। আর তাই রাষ্ট্রীয় ব্যবহার এবং আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলের বিবেচনায় আমার মতে লুক্সেমবার্গ হওয়া উচিৎ। --প্রত্যয় (স্বাগতম) ০৪:৩০, ২০ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
Luxembourg-এর সংবিধান অনুযায়ী দেশটির কোনও আইনি দাপ্তরিক বা সরকারী ভাষা নেই। তবে ফরাসি সুস্পষ্টভাবে দেশটির আধিপত্য বিস্তারকারী ও সবচেয়ে মর্যাদাবাহী ভাষা। দেশটির সমস্ত আইন ফরাসি ভাষাতে রচিত। এবং সরকারী যোগাযোগে ফরাসি, জার্মান ও লুক্সেমবুর্গীয় - এই তিনটি ভাষার মধ্যে দাপ্তরিক কাজে ফরাসিকে সবচেয়ে বেশি মর্যাদা ও প্রাধান্য দেওয়া হয়। দেশটির সাথে যে দুইটি দেশের সাথে সবচেয়ে বেশি ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে, সে দুইটি দেশ হলে ফরাসিভাষী ফ্রান্স ও বেলজিয়ামের ফরাসিভাষী অঞ্চল ওয়ালোনি। যদি ফরাসি উচ্চারণ ধরি, তাহলে দেশটির নামের প্রতিবর্ণীকরণ হয় "লুক্সঁবুর"। যদি জার্মান উচ্চারণ ধরি, তাহলে দেশটির নামের প্রতিবর্ণীকরণ হয় "লুক্সেমবুর্গ"। আর ইংরেজিতে এটি "লাক্সেমবার্গ" নামে উচ্চারিত হয়। আমার মতে কোনও স্থান বা ব্যক্তির নাম সেই স্থানের মানুষ বা সেই ব্যক্তি যেভাবে উচ্চারণ করেন, বাংলা উইকিপিডিয়াতে তার সবচেয়ে কাছাকাছি প্রতিবর্ণীকরণ করা উচিত। কোনও একটি ভাষাকেই আন্তর্জাতিক মানদণ্ড ধরে আগানো উচিত নয়। অর্থাৎ ইংরেজিকে প্রয়োজনের তুলনায় বেশি মাথায় তোলার কোনও প্রয়োজনীয়তা আছে বলে মনে করি না। তবে এই বিশেষ ক্ষেত্রটি খুব ঘোলাটে। স্পষ্টতই Luxembourg-এর সরকার প্রধান তার দেশের একটি মাত্র সঠিক উচ্চারণ নিয়ে খুব চিন্তিত নন। তিনি অত্যন্ত আন্তর্জাতিক মনস্ক। তিনি জাতীয় পরিচয়ের চেয়ে ইউরোপীয় পরিচয়ের উপরে বেশি জোর দেন। হয়ত সে কারণে তিনি ইংরেজি গণমাধ্যমে ইংরেজির মতো করেই "লাক্সেমবার্গ" উচ্চারণ করেন। কিন্তু তাঁর মাতৃভাষা ফরাসি ভাষা এবং ফরাসি সংবাদ মাধ্যমে তিনি অনর্গল ফরাসিতে কথা বলেন এবং নিজ দেশের নাম সর্বদা ফরাসিতে উচ্চারণ করেন, অর্থাৎ "লুক্সঁবুর" উচ্চারণ করেন। একই সাথে তিনি জার্মান ভাষাতেও অনর্গল কথা বলতে পারেন, এবং জার্মান গণমাধ্যমে তিনি "লুক্সেমবুর্গ" উচ্চারণ ব্যবহার করেন। অর্থাৎ ফরাসি "লুক্সঁবুর", জার্মান "লুক্সেমবুর্গ" - দুইটিই সমান ওজন ধরা যেতে পারে। আবার ইংরেজিভাষী গণমাধ্যমে বহুল ব্যবহৃ "লাক্সেমবার্গ"-এর ওজনও ধর্তব্য। আমার মন চাইছে দেশটির অভ্যন্তরে সুস্পষ্ট আধিপত্য বিস্তারকারী ফরাসি উচ্চারণ "লুকসঁবুর" শিরোনাম হোক, কিন্তু সেটা হয়ত আন্তর্জাতক পরিসরে এবং বাংলাভাষী অঞ্চলে ব্যবহৃত নামের প্রেক্ষিতে মানানসই হবে না। এমতাবস্থায় বাংলাভাষী অঞ্চলে যে বানানটি বহুল প্রচলিত অর্থাৎ "লুক্সেমবার্গ" -- সেটি ফরাসি, জার্মান, ইংরেজি কোনও ভাষার গণমাধ্যমেই উচ্চারিত বা ব্যবহৃত না হলেও এটা আমার কাছে এক ধরনের বিদঘুটে হলেও আপোসরফামূলক প্রতিবর্ণীকরণ বলে মনে হচ্ছে। --অর্ণব (আলাপ | অবদান) ০৭:৩২, ২১ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
সম্পূরক
আলাপ:মাশরাফি বিন মর্তুজা দেখার অনুরোধ করছি। --প্রত্যয় (স্বাগতম) ০৪:৪৭, ২০ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
লিংক
- https://www.bbc.com/bengali/news-46871301
- https://www.prothomalo.com/world/europe/যানজট-ঠেকাতে-গণপরিবহনে-ফ্রি-যাতায়াতের-পরিকল্পনা
- https://bengali.indianexpress.com/general-news/destination-of-the-week-luxembourg-free-public-transport-56515/
সেশেল এর নাম পরিবর্তন প্রসঙ্গে
শিরোনামে উল্লেখিত নিবন্ধের নাম পরিবর্তন প্রসঙ্গে, আলাপ:সেশেল পাতায় একটি প্রস্তাবনা রাখা হয়েছে। সেটিতে অংশগ্রহণের জন্য সকলকে অনুরোধ করা হচ্ছে। --প্রত্যয় (স্বাগতম) ১০:১১, ১৯ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
কুরআন নিবন্ধের বিষয়ে
নিচের আলোচনাটি সমাপ্ত হয়েছে। অনুগ্রহপূর্বক এটি পরিবর্তন করবেন না। পরবর্তী মন্তব্যসমূহ যথাযথ আলোচনার পাতায় করা উচিত। এই আলোচনাটিতে আর কোনও সম্পাদনা করা উচিত নয়।
সূধী, আমরা সবাই জানি উইকিপিডিয়া একটি নিরপেক্ষ প্লাটফর্ম।এখানে কোনো নির্দিষ্ট ধর্ম, বর্ণ বা জাতির উপর কোন কিছু জোর করে চাপানো যায় না।কুরআন মুসলমানদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ। ইংরেজি উইকিতে দেখলাম শুধুমাত্র কুরআন আর্টিকেলেই সমালোচনা অংশ রয়েছে। বাকি প্রধান ধর্মগ্রন্থগুলোতে নেই।যা আমার মতে উইকিপিডিয়ার নিরপেক্ষতা নীতিকে প্রশ্নবিদ্ধ করে।সবার জন্য সমান হওয়া উচিত নয় কি? এখন বাংলা উইকিতেও কি ইংরেজিকে অনুসরণ করে পক্ষপাতিত্ব করা হবে? ইতিমধ্যে বাংলা কুরআন নিবন্ধটিতে বেশ কয়েকবার সমালোচনা অংশের সংযোজন বিয়োজন হয়েছে।এক্ষেত্রে করণীয় সম্পর্কে জানতে চাইভোরের পাখি আলাপ ১৪:৪৭, ১৯ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- আপনি কি নিয়ে অভিযোগ করছেন তা পরিষ্কার নয়। ইংরেজির দেওয়া আপনার তথ্যটি ভুল। ঐতিহাসিকভাবে সবগুলো ধর্মগ্রন্থ নিয়েই সমালোচনা রয়েছে। সুতরাং বিশ্বকোষের জন্য উপযুক্ত সমালোচনা দেওয়াই নিরপেক্ষ আসলে। এখন কোন নিবন্ধে যে কেউ বিশ্বকোষীয় সমালোচনা যুক্ত করতে পারেন তথ্যসূত্রসহ। অন্যটিতে কেন নেই সেটি অন্য নির্দিষ্ট নিবন্ধের আলাপ পাতায় আলোচনা করা উচিত। ~ যুদ্ধমন্ত্রী আলাপ ১৭:৩২, ১৯ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @NahidSultan: ভাই আমি মূল নিবন্ধের কথা বলছিলাম।প্রধান ধর্মগ্রন্থগুলোর মধ্যে মূল নিবন্ধে শুধুমাত্র কুরআন নিবন্ধেই বিশেষ করে সমালোচনা অংশ রয়েছে।বাকি ধর্মগ্রন্থগুলোর মূল নিবন্ধে নেই।
- en:Bible en:Vedas en:Tripiṭaka
- তবে ভিন্ন আর্টিকেলে রয়েছে। যেমনটা আপনি বললেন। যখন কেউ কোন ধর্মগ্রন্থ নিয়ে জানতে উইকিপিডিয়ায় অনুসন্ধান করে তখন মূল নিবন্ধেই ফোকাস করে।এখন আপনি আমাকে বলতে পারেন যে অন্যান্য ধর্মগ্রন্থগুলোর মূল নিবন্ধে উপযুক্ত তথ্যসূত্রসহ সমালোচনা যোগ করতে। কিন্তু আমার হাতে এখন উপযুক্ত তথ্যসূত্র নেই। ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। আপনার উইকিযাত্রা শুভ হোক। ভোরের পাখি আলাপ ০৩:১২, ২০ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- আপনি গুগল বইয়ে মানে গুগল বুকসে সংশ্লিষ্ট বিষয় ইংরেজিতে লিখে সার্চ দিলে (যেমন Criticism of Bible) অসংখ্য তথ্যসূত্র পাবেন, এর মধ্যে জিলব্রিস, লুলু, অথোরহাউজ, কোবো ইত্যাদি প্রকাশনী ছাড়া (মানে স্বপ্রকাশিত সকল প্রকাশনী en:Self-publishing ছাড়া) বাকি সব প্রকাশনীর তথ্যসুত্রই নির্ভরযোগ্য। তাহলে শুরু করে দিন। আপনার উইকিযাত্রা শুভ হোক। _ 43.245.122.191 (আলাপ) ১৩:৫৯, ২০ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- আপনি যে অভিযোগ করেছেন তা আংশিক সত্য, কারণ কুরআন ও বাইবেল ছাড়া আর কোন প্রধান ধর্মগ্রন্থের নিবন্ধে সমালোচনা অনুচ্ছেদ নেই। তাছাড়া বাইবেল নিবন্ধে সমালোচনা কোরআনের সমালোচনা অনুচ্ছেদের তুলনায় খুবই ছোট। এটা উইকিপিডিয়ার ইচ্ছাকৃত ভুল না। মূলত এ ব্যাপারে কেউ মনোযোগ দেয় নি বলেই এমন হয়েছে। আপনি চাইলে সংশ্লিষ্ট নিবন্ধের আলাপ পাতায় এই সম্পর্কিত বার্তা দিতে পারেন এবং উল্লেখযোগ্য তথ্যসূত্র দিয়ে এমন তথ্যসহ সংশ্লিষ্ট অনুচ্ছেদ যুক্ত করেও দিতে পারেন। en:Bible#Higher criticism, en:Criticism of Hinduism, en:Criticism of Judaism, en:Criticism of Buddhism । 103.67.157.21 (আলাপ) ১৭:৫৩, ১৯ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
"পুনে" থেকে "পুণে" নামে স্থানান্তর
নিচের আলোচনাটি সমাপ্ত হয়েছে। অনুগ্রহপূর্বক এটি পরিবর্তন করবেন না। পরবর্তী মন্তব্যসমূহ যথাযথ আলোচনার পাতায় করা উচিত। এই আলোচনাটিতে আর কোনও সম্পাদনা করা উচিত নয়।
সুধী, পুণে জেলা নিবন্ধের আলাপ পাতার আলোচনায় "পুনে"-এর চেয়ে "পুণে" অধিক যুক্তিযুক্ত বলে প্রতীয়মান হচ্ছে। তাই আলোচনা অনুসারে উইকিপিডিয়াব্যাপী "পুনে"কে "পুণে"তে রূপান্তরের প্রস্তাব করছি। এ সংক্রান্ত যেকোনো মন্তব্যও সংশ্লিষ্ট আলাপ পাতায় করার আহ্বান জানাচ্ছি। — Meghmollar2017 • আলাপ • ০৭:০৫, ২২ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
নিবন্ধ অপসারণ প্রসঙ্গ
বেশ কিছু দিন ধরে দেখছি কিছু ব্যবহারকারী অতি উৎসাহি হয়ে নতুন নিবন্ধগুলি পর্যালোচনা করছেন। খুবই ভালো বিষয়। তবে পর্যালোচনায় সময়ে নিয়ম-নীতিসমূহ মাথায় রাখা উচিত। আমার জানা মতে নতুন নিবন্ধ শুরু পরে ৪৮ ঘণ্টা সময় (মনে হয়: আলোচনাসভাতেই ঠিক হয়েছিল) দেওয়া হয় লেখক বা অবদানকারীকে নিবন্ধটি লিখতে বা সম্পূর্ণ করতে বা মানসম্মত অবস্থায় নিয়ে যেতে। তবে ২০২০ সালে ২৪ ডিসেম্বর আমার শুরু বা তৈরি করা কোল ইন্ডিয়া নিবন্ধটি শুরুর ১ ঘণ্টার আগেই (আসলে ৩০ মিনিটের আগেই) দ্রুত অপসারণের ট্যাগ দেওয়া হয় এবং ট্যাগ প্রদানকারী বিষয়টি আমার আলাপ পাতায় উল্লেখ করেন। আমি সেই সময়েই আলাপ পাতায় ট্যাগ প্রদানকারীকে নিবন্ধ লেখার নূন্যতম সময় প্রদানের কথাটি উল্লেখ করি। এর পরে দেখি নিবন্ধটি একজন প্রশাসক অপসারণ করেছেন (হয় তো দ্রুত অপসারণ ট্যাগ দেখে)। ... এখন কথা হল এই ভাবে চলতে থাকলে তো নিবন্ধই লেখা যাবে না। ... খাঁ শুভেন্দু (আলাপ) ১৪:০৩, ২৪ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- মন্তব্য- @খাঁ শুভেন্দু শুরুতেই
{{কাজ চলছে}}
ট্যাগ ব্যবহার করা যায়, তাহলে যিনি প্রস্তাবনা দিবেন তিনি নিবন্ধ সম্পর্কে কিছুটা ধারণা পাবেন আর যেকোন ব্যবহারকারীর অব্যশই নিবন্ধ এবং নীতিমালা পড়ে কোন ট্যাগ যুক্ত করা উচিত। -শাকিল হোসেন আলাপ ১৪:২৬, ২৪ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @খাঁ শুভেন্দু: জনাব, আপনার {{আলাপ পাতা}} দেখুন। ভোরের পাখি আলাপ ১৪:২৬, ২৪ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @ShazidSharif2001: মহাশয় আমি আপনার বার্তা পড়েছি এবং তার প্রতি বার্তা আমার আলাপ পাতাতেই রেখেছি। খাঁ শুভেন্দু (আলাপ) ১৪:৩৪, ২৪ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
আগামী বর্ষের কার্যকলাপের জন্য র্যাপিড গ্র্যান্টের আবেদন
সুধী, সকলের জ্ঞাতার্থে, পশ্চিমবঙ্গ উইকিমিডিয়ান ইউজার গ্রুপের তরফ থেকে আগামী এক বছরের কার্যকলাপের জন্য র্যাপিড গ্র্যান্টের আবেদন করা হয়েছে। সম্প্রদায়ের সকলের সমর্থন কামনা করি। ধন্যবাদ, -- বোধিসত্ত্ব (আলাপ) ১৪:১১, ২৪ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
অভিনন্দন
সুধী, আমরা কিছুক্ষণ আগেই এক লক্ষ নিবন্ধের মাইলফলক স্পর্শ করেছি। অভিনন্দন! বাংলা উইকিপিডিয়ার এই অর্জন নতুন-পুরাতন সকল স্বেচ্ছাসেবী উইকিপিডিয়ান, দাতা, বিভিন্ন এডিটাথনের অর্থ যোগানদাতা সকলের। বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানাচ্ছি সেসব উইকিপিডিয়ানদের যাদের হাত ধরে বাংলা উইকিপিডিয়া যাত্রা শুরু করেছিল। আশা করছি, খুব দ্রুতই আমরা দুই লক্ষের মাইলফলকও স্পর্শ করে ফেলবো।—ইয়াহিয়া (আলাপ • অবদান) ০৪:৫৪, ২৫ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- অভিনন্দন সবাইকে, দয়া করে উইকিপিডিয়া:এক লক্ষ নিবন্ধ পাতাটি হালনাগাদে অংশ নিন। সবাইকে শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানাচ্ছি। 43.245.122.181 (আলাপ) ০৫:৪৮, ২৫ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
দীর্ঘদিনের পরম আকাঙ্খিত ও স্বপ্ন নয়, বাস্তব লক্ষ্যমাত্রা স্পর্শে অংশ নেয়া সকল ব্যবহারকারীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন ব্যক্ত করছি! (কৌতূহল নিবরণার্থে) ১,০০,০০০তম নিবন্ধ কোনটি? প্রচার ও প্রসারে বিভিন্ন মাধ্যম ব্যবহার করা প্রয়োজন! পাশাপাশি, গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধিকল্পে নিবন্ধের মানের দিকে নজর রাখা জরুরী হয়ে পড়েছে। যান্ত্রিকতা রোধ, ক্ষুদ্র নিবন্ধ, অনিবন্ধিত ব্যবহারকারীদের সম্পাদনা ও নিবন্ধ সৃষ্টিতে নিরুৎসাহিত বা নিয়ন্ত্রণ করাও জরুরী। - Suvray (আলাপ) ০৮:১৫, ২৫ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Suvray: সম্ভবত @Tanvir ভাইয়ের স্বতঃঅনাক্রম্যতা নিবন্ধ টি লক্ষতম নিবন্ধ -শাকিল হোসেন আলাপ ০৮:২৬, ২৫ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- আমি সম্ভবত চাচ্ছি না; নিশ্চিত হতে চাচ্ছি! - Suvray (আলাপ) ০৮:৩০, ২৫ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- ধন্যবাদ শাকিল হোসেন, একটি মাধ্যমের সংবাদ অনুযায়ী আপনার তথ্যটি সঠিক! লক্ষতম নিবন্ধের সাথে তানভির ভাইয়ের নিবন্ধের সম্পৃক্ততা অবিশ্বাস্য মাইলফলকে জড়িত হবার বিষয়টি বেশ তাৎপর্যতার দাবী রাখে। এছাড়াও উইকিপিডিয়ার বিভিন্ন নিবন্ধে এ সংক্রান্ত হালনাগাদ করা জরুরী! ধন্যবাদ সহযোগে - Suvray (আলাপ) ১০:৩৩, ২৫ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- অভিনন্দন সকল অবদানকারীকে। --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৭:০২, ২৫ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
Hearty Congratulations on crossing 100,000 articles. I was delighted to notice this achievement . Happy New Year to Bangla people and Bangla Wikipedians!- Selva from Tamil Wikipedia --செல்வா (আলাপ) ১৩:৫৪, ১ জানুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)
আইপি বাধা
নিচের আলোচনাটি সমাপ্ত হয়েছে। অনুগ্রহপূর্বক এটি পরিবর্তন করবেন না। পরবর্তী মন্তব্যসমূহ যথাযথ আলোচনার পাতায় করা উচিত। এই আলোচনাটিতে আর কোনও সম্পাদনা করা উচিত নয়।
আলোচনাসভায় সব ধরনের আইপি অথবা নির্দিষ্ট কিছু আইপি বাধা দিলে ভালো হবে। শ** উ*** (Lazy restless) সহ বিভিন্ন ব্যক্তি বিভিন্ন আইপি থেকে অপ্রাসঙ্গিক বার্তা দিচ্ছে এবং আলোচনা ঘোলাটে করার চেষ্টা করছে। তাদের উল্টোপাল্টা বক্তব্যের কারণে অনেক সময় ভালো ব্যবহারকারীদের উইকিসম্পর্কে চিড় ধরে। যদি সব ধরনের আইপি বাধা নাও দেয়া হয়, তাহলেও নির্দিষ্ট কিছু- যেমন শ*** উ***নের আইপি বাধা দেওয়া হোক। এখন তিনটি প্রস্তাব:
- সব ধরনের আইপি বাধা
- নির্দিষ্ট কিছু আইপি বাধা
- আইপি সম্পাদনা যাতে পরীক্ষণ ছাড়া প্রকাশিত না হয়, সেই ব্যবস্থা গ্রহণ। চির শুভার্থী, Ppt2003 (আলাপ) ০৭:৪৮, ২৬ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- মন্তব্য সব ধরণের আইপি বাধা না দিয়ে, আইপি সম্পাদনা যাতে পরীক্ষণ ছাড়া প্রকাশিত না হয়, সেই ব্যবস্থা গ্রহণ করা যেতে পারে। অথবা এটাকে আরেকটু শিথিল করে, ব্যবহারকারী আলাপ ছাড়া বাকি সব ধরণের আলাপ পাতায় পরীক্ষণ ছাড়া প্রকাশিত না হয়, সেই ব্যবস্থা গ্রহণ করা যেতে পারে। ≈ MS Sakib «আলাপ» ১০:৫৩, ২৬ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @MS Sakib:, আমি মূলত আলোচনাসভার ক্ষেত্রে এই প্রস্তাব উত্থাপন করেছি। আলোচনাসভায় অবাস্তব প্রস্তাব আইপি থেকেই আসছে। Ppt2003 (আলাপ) ১২:০৭, ২৬ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- মনে হয় না করা সম্ভব (করা উচিত)। সুরক্ষা ঘরে আইপি বাধা নিয়ে কিছু নেই, নিবন্ধের ক্ষেত্রে যেটা করি তা হল সুরক্ষা ঘরে "স্বয়ংনিশ্চিতকৃতদের" জন্য সম্পাদনা নির্বাচন করি, যা আইপিসহ ৪টির কম সম্পাদনার অ্যাকাউন্টগুলিকে ঐ নিবন্ধ সম্পাদনা করা থেকে বাধা দেয়। সমস্যা হল, প্রায় দেখবেন উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের কর্মী, মেটা উইকি থেকে আমরা প্রায় বিভিন্ন জনের বার্তা পাই। এটা করলে তারা আটকে যাবেন। আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৯:১২, ২৬ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @MS Sakib:, আমি মূলত আলোচনাসভার ক্ষেত্রে এই প্রস্তাব উত্থাপন করেছি। আলোচনাসভায় অবাস্তব প্রস্তাব আইপি থেকেই আসছে। Ppt2003 (আলাপ) ১২:০৭, ২৬ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
Submission Open for Wikimedia Wikimeet India 2021
Sorry for writing this message in English - feel free to help us translating it
Hello,
We are excited to announce that submission for session proposals has been opened for Wikimedia Wikimeet India 2021, the upcoming online wiki-event which is to be conducted from 19 – 21 February 2021 during the occasion of International Mother Language Day. The submission will remain open until 24 January 2021.
You can submit your session proposals here -
https://meta.wikimedia.org/wiki/Wikimedia_Wikimeet_India_2021/Submissions
A program team has been formed recently from highly experienced Wikimedia volunteers within and outside India. It is currently under the process of expansion to include more diversity in the team. The team will evaluate the submissions, accept, modify or reject them, design and finalise the program schedule by the end of January 2021. Details about the team will come soon.
We are sure that you will share some of your most inspiring stories and conduct some really exciting sessions during the event. Best of luck for your submissions!
Regards,
Jayanta
On behalf of WMWM India 2021
শহীদ শব্দের ব্যবহার ও প্রয়োগ প্রসঙ্গে
উইকিপিডিয়ায় শহীদ শব্দটি কীভাবে ব্যবহার হবে এর কোন নীতিমালা আছে কি? 103.67.158.50 (আলাপ) ০৫:১৬, ২৮ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- সংশোধন: দুই বাংলার স্বীকৃত বানানরীতি অনুযায়ী বিদেশি শব্দে সর্বদা "হ্রস স্বর" হয়। তাই শহিদ ব্যবহার করা উচিৎ। আর কোথায় শব্দটি ব্যবহার করা যাবে, আর কোথায় যাবেনা, সেটা আরও অভিজ্ঞরা বলতে পারবেন। ≈ MS Sakib «আলাপ» ০৬:২৪, ২৮ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- আমার মতে উইকিপিডিয়ার ভাষায় লেখার সময় শহীদ না লিখে নিহত লেখা উচিৎ। 43.245.122.149 (আলাপ) ১৬:১২, ২৮ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)