ইস্তাম্বুল সাবিহা গোকেন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
ইস্তাম্বুল সাবিহা গোকেন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর İstanbul Sabiha Gökçen Uluslararası Havalimanı | |||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |||||||||||
বিমানবন্দরের ধরন | সরকারি | ||||||||||
পরিচালক | মালয়েশিয়া এয়ারপোর্টস | ||||||||||
পরিষেবাপ্রাপ্ত এলাকা | ইস্তাম্বুল, তুরস্ক | ||||||||||
অবস্থান | পেনডিক, ইস্তাম্বুল | ||||||||||
যে হাবের জন্য | |||||||||||
সময় অঞ্চল | (UTC 3) | ||||||||||
এএমএসএল উচ্চতা | ৩১২ ফুট / ৯৫ মিটার | ||||||||||
স্থানাঙ্ক | ৪০°৫৩′৫৪″ উত্তর ২৯°১৮′৩৩″ পূর্ব / ৪০.৮৯৮৩৩° উত্তর ২৯.৩০৯১৭° পূর্ব | ||||||||||
ওয়েবসাইট | sabihagokcen.aero | ||||||||||
মানচিত্র | |||||||||||
রানওয়ে | |||||||||||
| |||||||||||
পরিসংখ্যান (2018) | |||||||||||
HEAŞ (Airport Management & Aeronautical Industries Inc) | |||||||||||
| |||||||||||
ইস্তাম্বুল সাবিহা গোকেন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (আইএটিএ: SAW, আইসিএও: LTFJ) (তুর্কি: İstanbul Sabiha Gökçen Uluslararası Havalimanı) তুরস্কের সর্ববৃহৎ শহর ইস্তাম্বুলের তিনটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের একটি। এটি নগর কেন্দ্র থেকে ৩২ কিলোমিটার (২০ মাইল) দক্ষিণ পূর্বে, দ্বিমহাদেশীয় শহরের এশীয় অংশে অবস্থিত। সাবিহা গোকেন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরকে আনাদোলুজেট ও প্যাগাসাস এয়ার লাইন্সে হাব এবং তুর্কিশ এয়ার লাইন্সের সহহাব হিসেবে ব্যবহার করে। বিমানবন্দরটি মোস্তফা কামাল আতাতুর্কের পালিত কন্যা সাবিহা গোকেনের নামে নামকরণ করা হয়েছে, যিনি ছিলেন বিশ্বের প্রথম যোদ্ধা বিমানচালক।[৩] যদিও নগর কেন্দ্র থেকে ৬৩ কিলোমিটার (৩৯ মাইল) দুরে ইস্তাম্বুলের ইউরোপীয় অংশে ইস্তাম্বুল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরকে সর্ববৃহৎ বিমানবন্দর করা হয়েছে, তবু সাবিহা গোকেন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এখনও তুরস্কের সর্ববৃহৎ বিমানবন্দরগুলোর একটি।
ওভারভিউ
[সম্পাদনা]বিমানবন্দরটি তৈরি করা হয়েছিল কারণ আতাতুর্ক আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (ইউরোপীয় দিকে অবস্থিত) ক্রমবর্ধমান যাত্রীদের চাহিদা (অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক উভয়) মেটাতে যথেষ্ট বড় ছিল না। ২০০১ সালের ৮ জানুয়ারি বিমানবন্দরটি চালু করা হয়। ২০০৭ সালের জুনে, তুর্কি সংস্থা লিমাক হোল্ডিং, ভারতের জিএমআর গ্রুপ এবং মালয়েশিয়া বিমানবন্দর হোল্ডিং বেরহাদ (এমএইচবি) কনসোর্টিয়াম বিমানবন্দরটি উন্নীত ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছিল। ২০০৮ সালের মাঝামাঝি সময়ে, বার্ষিক ২৫ মিলিয়ন যাত্রী পরিচালনার জন্য আন্তর্জাতিক টার্মিনালটি সম্প্রসারণ ও আধুনিকায়ন করাতে মাঠটি ভেঙে দেওয়া হয়েছিল।২০০৯ সালে অক্টোবরের ৩১ তারিখে নতুন টার্মিনাল উদ্বোধন করা হয়।
বিমানবন্দরের আন্তর্জাতিক টার্মিনালের ক্ষমতা মূলত বার্ষিক ৩০ লক্ষ যাত্রী ছিল এবং অভ্যন্তরীণ টার্মিনাল ক্ষমতা বার্ষিক ৫ লক্ষ যাত্রী ছিল। সাবিহা গোকেন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ২০১০ সালে ১,১১,২৯,৪৭২ জন যাত্রী পরিচালনা করে, যা ২০০৯ সালের চেয়ে ৭১% বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১১ সালে, ২০২৩ সালের মধ্যে ২ কোটি ৫০ লক্ষ যাত্রী পরিচালনার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়, কিন্তু ইতিমধ্যে ২০১৭ সালের মধ্যে ৩ কোটি ১০ লক্ষ যাত্রী পরিচালনা করেছে।
টার্মিনাল
[সম্পাদনা]২ কোটি ৫০ লাখ বার্ষিক যাত্রী ক্ষমতা সহ নতুন টার্মিনাল ভবনটি একটি ছাদের নীচে অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক বিমান চালনা করে।
নতুন টার্মিনাল ও এর বহুমুখী ভবনের বৈশিষ্ট্য ও সেবাগুলোর মধ্যে রয়েছে;
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ EAD Basic. Ead.eurocontrol.int. Retrieved on 1 August 2011.
- ↑ "ACI EUROPE Airport Traffic Report. December, Q4 and Full Year 2015" (পিডিএফ)। সংগ্রহের তারিখ ২৮ আগস্ট ২০১৬।
- ↑ "First female combat pilot"। Guinness World Records (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৪-১৯।