বিষয়বস্তুতে চলুন

ইবনে তাইমিয়াহ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
শায়খুল ইসলাম

ইবনে তাইমিয়াহ
ابن تيمية
ʾইবনে তাইমিয়াহর নামের আরবি চারুলিপি
উপাধিশাইখুল ইসলাম
ব্যক্তিগত তথ্য
জন্ম১০ রবিউল আউয়াল ৬৬১ হিজরি
২২ জানুয়ারি ১২৬৩ খ্রিষ্টাব্দ
মৃত্যু২০ জিলকদ ৭২৮ হিজরি
২৬ সেপ্টেম্বর ১৩২৮ (বয়স ৬৪–৬৫)
ধর্মইসলাম
জাতীয়তাশাম
যুগবিলম্বিত প্রারম্ভিক মধ্যযুগ বা বিলম্বিত মধ্যযুগের সংকট
আখ্যাসুন্নি
ব্যবহারশাস্ত্রহাম্বলি[][]
ধর্মীয় মতবিশ্বাসআছারি[][][][][][]
আন্দোলনসালাফি আন্দোলন
যেখানের শিক্ষার্থীমাদ্রাসা দারুল হাদিস আস-সুকারিয়া
মুসলিম নেতা
আরবি নাম
ব্যক্তিগত (ইসম)আহ়মদ
(أحمد)
পৈত্রিক (নাসাব)ʾইবনে ʿআব্দুল হ়ালিম ʾইবনে ʿআব্দুস সালাম ʾইবনে ʿআব্দুল্লাহ ʾইবনে আল-খ়িদ়র ʾইবনে মুহাম্মদ ʾইবনে আল-খ়িদ়র ʾইবনে ইব্রাহীম ʾইবনে ʿআলী ʾইবনে ʿআব্দুল্লাহ
(بن عبد الحليم بن عبد السلام بن عبد الله بن الخضر بن محمد بن الخضر بن إبراهيم بن علي بن عبد الله )
ডাকনাম (কুনিয়া)আবুল ʿআব্বাস
(أبو العباس)
স্থানীয় (নিসবা)হ়াররানী[]
(الحراني)

তাকিউদ্দিন আহমাদ ইবন আব্দুল হালিম ইবন আব্দুস সালাম আন-নুমায়রি আল-হাররানি (আরবি: تقي الدين أحمد بن عبد الحليم بن عبد السلام النميري الحراني; ২২ জানুয়ারি ১২৬৩ – ২৬ সেপ্টেম্বর ১৩২৮), যিনি ʾইবনে তাইমিয়াহ (ابن تيمية) নামে ও পাশাপাশি শায়খুল ইসলাম উপাধিতে অধিক পরিচিত,[১০][১১] ছিলেন একজন সুন্নি ইসলামি পণ্ডিত, মুহাদ্দিস, ধর্মতাত্ত্বিক, বিচারক, আইনজ্ঞ, মুজাহিদ[১২][১৩][১৪] এবং একজন চিন্তক ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ছিলেন।[১৫][১৬] তিনি ইলখানাতের শাসক গাজান খানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পৃক্ততা এবং মারজ আল-সাফফারের যুদ্ধে বিজয়ী কৃতিত্বের জন্য খ্যাত যার ফলে লেভান্তে মঙ্গোল আক্রমণের অবসান ঘটেছিল।[১৭]

তাঁর নিজের সময়কার এবং পরবর্তী শতাব্দীসমূহের এক মেরুপ্রবণ ব্যক্তিত্ব[১৮][১৯] ইবনে তাইমিয়া সমসাময়িক ইসলামের অন্যতম প্রভাবশালী মধ্যযুগীয় লেখক হয়ে উঠেছেন,[২০] যেখানে তাঁর প্রদত্ত কুরআন ও সুন্নাহর বিশেষ ধরনের ব্যাখ্যা এবং তাঁর দ্বারা ধ্রুপদী ইসলামি ঐতিহ্যের বিভিন্ন দিক প্রত্যাখ্যানকে সালাফিবাদজিহাদবাদের মতো সমসাময়িক অতি-রক্ষণশীল মতাদর্শগুলোতে যথেষ্ট প্রভাব বিস্তারকারী বলে ধারণা করা হয়।[২১][২২][২৩] তাঁর শিক্ষার বিশেষ দিকগুলি সৌদি আরবে অনুশীলিত হাম্বলি সংস্কার আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা মুহাম্মদ ইবনে আবদুল ওয়াহাব এবং পরবর্তী ওয়াহাবি আলেমদের উপর গভীর প্রভাব ফেলেছিল।[] মিশরীয় সালাফি সংস্কারক রশিদ রিদা তাঁকে হিজরি ৭ম শতাব্দীর একজন মুজাদ্দিদ গণ্য করতেন।[১৪] অধিকন্তু, অন্য মুসলিমদের বিরুদ্ধে জিহাদকে অনুমোদিত করার ইবনে তাইমিয়া প্রদত্ত বিতর্কিত ফতোয়াটিকে আল-কায়েদাসহ বিভিন্ন জিহাদি সংগঠন তথ্যসূত্র হিসেবে উদ্ধৃত করে থাকে।[২৪][২৫] ইবনে তাইমিয়ার চিন্তার জিহাদবাদী পাঠকে সাম্প্রতিক বিদ্যাবত্তা দ্বারা চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে।[২৬][২৭]

জন্ম ও বংশ পরিচয়

[সম্পাদনা]

তিনি হলেন আবুল আববাস তকীউদ্দীন শাইখুল ইসলাম ইমাম আহমাদ বিন আব্দুল হালীম বিন আব্দুস সালাম ইবনে তাইমীয়া রাহিমাহুল্লাহ। ৬৬১ হিজরী সালের ১০ রবীউল আওয়াল মাসে তিনি বর্তমান সিরিয়ার হারান এলাকায় জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা আব্দুল হালীম ইবনে তাইমীয়া এবং দাদা আবুল বারাকাত মাজদুদ্দীন আব্দুস্ সালাম বিশিষ্ট মুহাদ্দিছ ও হাম্বলী ফিকাহবিদ ছিলেন। আলেম পরিবারে জন্মগ্রহণ করার কারণে শিশুকালেই তিনি ইলম অর্জনের প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠেন। উল্লেখ্য যে, আলেমদের প্রসিদ্ধ মত অনুযায়ী তাইমীয়া ছিলেন শাইখের নানী। তিনি ওয়াজ-নসীহত ও ভাষণ-বক্তৃতা দানে খুবই পারদর্শী ছিলেন।[২৮]

শৈশবকাল ও প্রাথমিক শিক্ষা

[সম্পাদনা]

ইমাম ইবনে তাইমিয়ার পূর্ব পুরুষগণ এই হিরান শহরের অধিবাসী। শৈশবেই তাতারীদের আক্রমণ থেকে নিষ্কৃতি লাভের জন্য তার পরিবার কে দামেস্কে হিজরত করতে হয়। তখন ইমামের বয়স ছিল মাত্র সাত বছর। দামেস্কের কিছুদিনের মধ্যেই তার পিতা আবদুল হালীম জামে উমুবীতে দরস এবং দারুল হাদিস আসসিকরিয়ায় অধ্যাপনার দায়িত্ব লাভ করেন। কিশোর ইবনে তাইমিয়া তার পিতার তত্ত্বাবধানে কুরআন মজিদের হিফয সম্পন্ন করে হাদিস, ফিকহআরবী ভাষার চর্চায় মশগুল হন। এই সংগে তিনি পিতার সাথে বিভিন্ন ইলমী মজলিসে শরীক হতে থাকলেন। ফলে বিদ্যাশিক্ষার সাথে সাথে তাঁর জ্ঞান চর্চা ও বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশের গতিও দ্রুত হতে থাকল। ইমাম তাকীউদ্দীন ইবনে তাইমিয়ার স্মরণশক্তি ছিল অসাধারণ। শিশুকাল থেকে তাঁর অদ্ভুত স্মরণশক্তি শিক্ষকদের অবাক করে দেয়। দামেস্কেও তাঁর স্মরণশক্তির চর্চা ছিল লোকের মুখে মুখে।একবার হলবের (আলেপ্পো) একজন বিখ্যাত আলেম দামেস্কে আসেন। তিনি এখানকার তাকীউদ্দীন আহমদ ইবনে তাইমিয়া নামক একটি কিশোরের অদ্ভুত স্মরণশক্তির চর্চা শুনলেন। এর সত্যতা পরীক্ষা করার জন্য মাদ্রাসা যাবার পথে এক দরজীর দোকানে বসে গেলেন। কিছুক্ষণ পরে পথে অনেক ছেলেকে আসতে দেখা গেলো। দরজী দেখিয়ে দিল, ঐ বড় তখতি বগলে ছেলেটি ইবনে তাইমিয়া। তিনি ছেলেটিকে ডাকলেন। তার তখতিতে তের চৌদ্দটি হাদিসের মতন (মূল বর্ণনা) লিখে দিয়ে বললেন, পড়ো। কিশোর ইবনে তাইমিয়া একবার গভীর মনেযোগের সাথে পড়লেন। তিনি তখতিটি উঠিয়ে নিয়ে বললেন, মুখস্থ শুনিয়ে দাও। ইবনে তাইমিয়া গড়গড় করে বলে গেলেন। তখতি মুছে ফেলে এবার তিন একগাদা সনদ লিখে দিয়ে বললেন, পড়ো। পড়া হয়ে গেলে মুখস্থ বলতে বললেন। গড়গড় করে এবার সনদও বলে গেলেন। অবাক হয়ে গেলেন হলবের আলেম। বললেন, এ ছেলে অসাধ্য সাধন করবে। কারণ এ ছেলে যে যুগে জন্মেছে সে যুগে এ ধরনের স্মরণশক্তি কল্পনাই করা যায় না।[২৯]

জ্ঞান অর্জন ও জ্ঞান চর্চা

[সম্পাদনা]

মাত্র বাইশ বছর বয়সে তাঁর তিনি অগাধ পাণ্ডিত্য অধিকারী হন। কুরআন, হাদিস, ফিকহ ও উসুলের সাথে সাথে তিনি আরবী ভাষা ও সাহিত্যে পারদর্শিতা অর্জন করার প্রতিও বিশেষ নজর দেন। তিনি দুশোর বেশি উস্তাদের কাছ থেকে হাদিস শেখেন। কুরআনের তাফসীরের প্রতি তাঁর আকর্ষণ ছিল সব চেয়ে বেশি। তিনি নিজেই বলেছেন, কুরআনের জ্ঞান আয়ত্ত করার জন্য তিনি ছোট বড় একশোরও বেশি তাফসীর গ্রন্থ অধ্যয়ন করেন। কুরআন অধ্যয়ন সম্পর্কে তিনি নিজেই বলেছেনঃ

কখনো কখনো একটি আয়াতের অন্তর্নিহিত অর্থ অনুধাবন করার জন্য আমি একশোটি তাফসীরও অধ্যয়ন করেছি। তাফসীর অধ্যয়ন করার পর আমি আল্লাহর কাছে দোয়া করতাম, হে আল্লাহ, আমাকে এ আয়াতটির অর্থ সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান দান করো। আমি বলতাম, হে আদম ও ইবরাহীমের শিক্ষক! আমাকে শিক্ষা দাও আমি বিরান এলাকা ও মসজিদে চলে যেতাম এবং মাটিতে কপাল রেখে বলতাম, হে ইবরাহীমের জ্ঞানদাতা! আমাকে জ্ঞান দাও।

কুরআন, হাদিস ও ফকীহর সাথে সাথে কালাম শাস্ত্রেও তিনি গভীর পাণ্ডিত্য অর্জন করেন। সে সময় কালাম শাস্ত্রে ইমাম আবুল হাসান আশআরীর দর্শন ও নীতিশাস্ত্রের চর্চা ছিল সবচাইতে বেশি। ইলমে কালাম গভীরভাবে অধ্যয়ন করার পরেই তিনি এর যাবতীয় গলদের বিরুদ্ধে লেখনী পরিচালনা করন এবং শক্তিশালী যুক্তি প্রমাণের অবতারণা করে এমন কতিপয় গ্রন্থ রচনা করেন যার জবাব সমকালীন লেখক ও দার্শনিকদের পক্ষে দেয়া সম্ভব হয়নি। তাঁর জনৈক বিখ্যাত প্রতিদ্বন্দ্বী আল্লামা কামালউদ্দীন যামসালকানী জ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় তাঁর পারদর্শিতা সম্পর্কে মন্তব্য প্রসঙ্গে বলেছেন। কখনো দেখা যায়নি যে, তিনি কারোর সাথে বিতর্কে হেরে গেছে। কোন বিষয়ে কারোর সাথে বিতর্কে নামার পর দেখা গেছে সেই বিষয়ের বিশেষজ্ঞদেরকেও তিনি হার মানিয়েছেন।

বাইশ বছর কাল পর্যন্ত জ্ঞান লাভের পর তিনি জ্ঞান বিস্তারে কাজে আত্মনিয়োগ করেন। তাঁর বাইশ বছর বয়সের সময় তার পিতা শিহাবুদ্দীন আবদুল হালীম ইবনে তাইমিয়া(৬৮২হিঃ) মৃত্যুবরণ করেন। তিনি ছিলেন দামেস্কের প্রধান দারুল হাদিস আসসিকারিয়ার প্রধান মুহাদ্দিস। তাঁর মৃত্যুতে এ পদটি শূন্য হয়। পর বছর তার সুযোগ্য পুত্র ইমাম তাকীউদ্দিন ইবনে তাইমিয়া এ পদটি পূরণ করেন। তিনি বাইশ বছর বয়সে হাদিসের প্রথম দরস দেন। এ দরসে দেশের শ্রেষ্ঠ মুহাদ্দিস ও আলেমগণ উপস্থিত ছিলেন। যুবক আলেমের জ্ঞান ও পাণ্ডিত্য সবাইকে মুগ্ধ ও চমৎকৃত করে। এর একমাস পরে জুমার দিন শহরের প্রধান মসজিদ জামে উমুবীতে তিনি পিতার শূন্যস্থানে কুরআনের তাফসীর করার দায়িত্বে নিযুক্ত হন। [৩০]

গ্রন্থ রচনা

[সম্পাদনা]

তিনি ৫০০ এর অধিক গ্রন্থ রচনা করেছেন। তবে ড: সিরাজুল হক তার ২৫৬টি গ্রন্থের নাম উল্লেখ করেছেন। "আল-জাওয়াবুস সহীহ লিমান বাদালা দ্বীনিল মাসিহ " ধর্ম তত্ত্বের উপর তার লিখিত গ্রন্থ।

  • পুরুষের দাঁড়ি শেভ করা নারীদের মাথা শেভ করার অনুরূপ!
  • সালাতের সাথে সম্পৃক্ত ৬টি জিনিস মুনাফিক্বের লক্ষণ, তা হলোঃ

. ১. সালাত আদায় করতে আলসেমি করা। ২. অন্যকে দেখানোর নিয়তে সালাত আদায় করা। ৩. সালাত আদায় করতে দেরি করা। ৪. তাড়াহুড়ো করে/ দ্রুত সালাত আদায় করা। ৫. সালাতের মধ্যে খুব কমই আল্লাহ-কে স্মরণ করা। ৬. জামা’আতে সালাত আদায় পরিত্যাগ করা

  • গুনাহ সংঘটিত হওয়ার পর বান্দা তাওবা করলে, সেটা অসম্পূর্ণ হলেও তার গুনাহ মোচন করে দেয়। তাওবা আসলে বিষের প্রতিষেধকের মতো; বিষক্রিয়া শুরু হয়ে গেলেও বিষের প্রভাবকে যা রোধ করে দিতে পারে। বা, তাওবা হলো খাবার-পানীয় গ্রহণ করার মতো; যা ক্ষুধার্তের একমাত্র সমাধান। তাওবাকে আপনি হালাল উপভোগ্য বস্তুর সঙ্গে তুলনা করতে পারেন, যা মনকে হারাম বস্তুর চাহিদা থেকে বিরত রাখে, এবং যা পেলে মন থেকে সব হারামের খাহেশ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়।[৩১]
  • অন্তরের প্রশস্ততার বৃদ্ধি হচ্ছে না, ঈমানের মিষ্টতা অনুভূত হচ্ছে না, হিদায়াতের নূর বাড়ছে না, যে ব্যক্তি নিজের মাঝে এগুলো দেখতে পায় সে যেন তাওবা-ইস্তিগফার বাড়িয়ে দেয়।[৩২]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. Ibn Taymiyyah, Ahmad ibn ʻAbd al-Ḥalīm (১৯৯৯)। Kitab Al-Iman। Kuala Lumpur: Islamic Book Trust। আইএসবিএন 978-967-5062-28-5। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০১৫ 
  2. "Ibn Taymiyyah"Encyclopædia Britannica। ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০১৫ 
  3. Halverson, Jeffry R. (২০১০)। Theology and Creed wahabi Islamসীমিত পরীক্ষা সাপেক্ষে বিনামূল্যে প্রবেশাধিকার, সাধারণত সদস্যতা প্রয়োজন। Palgrave Macmillan। পৃষ্ঠা 48আইএসবিএন 978-0-230-10279-8 
  4. Spevack, Aaron (২০১৪)। The Archetypal Scholar: Law, Theology, and Mysticism in the Synthesis of Al-Bajuri। State University of New York Press। পৃষ্ঠা 45। আইএসবিএন 978-1-4384-5370-5 
  5. Makdisi, ', American Journal of Arabic Studies 1, part 1 (1973), pp. 118–28
  6. Spevack, Aaron (২০১৪)। The Archetypal Sunni: Law, Theology, and Mysticism in the Synthesis of Al-Bajuri। State University of New York Press। পৃষ্ঠা 91। আইএসবিএন 978-1438453712 
  7. Rapoport, Yossef; Ahmed, Shahab (২০১০-০১-০১)। Ibn Taymiyya and His Times (ইংরেজি ভাষায়)। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 334। আইএসবিএন 9780195478341 
  8. Halverson, Jeffry R. (২০১০)। Theology and Creed in Wahabi Islam: The Muslim Brotherhood, Ash'arism, and Political Wahabismসীমিত পরীক্ষা সাপেক্ষে বিনামূল্যে প্রবেশাধিকার, সাধারণত সদস্যতা প্রয়োজন। Palgrave Macmillan। পৃষ্ঠা 48–49। আইএসবিএন 978-0230102798 
  9. Haque, Serajul (১৯৮২)। Imam Ibn Taimiya and his projects of reform। Islamic Foundation Bangladesh। 
  10. Ibn Taymiyya and his Times, Oxford University Press, Pakistan. "Archived copy"। ২০১৫-১০-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১২-১১ 
  11. Ibn Taymiyyah, Taqi al-Din Ahmad, The Oxford Dictionary of Islam. http://www.oxfordreference.com/view/10.1093/acref/9780195125580.001.0001/acref-9780195125580-e-959?rskey=2XYR29&result=959 ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০১৬-১২-২০ তারিখে
  12. Nadvi, Syed Suleiman (২০১২)। "Muslims and Greek Schools of Philosophy"। Islamic Studies51 (2): 218। জেস্টোর 23643961All his works are full of bitter condemnation of philosophy and yet he was a great philosopher himself. 
  13. Kokoschka, Alina (২০১৩)। Islamic Theology, Philosophy and Law: Debating Ibn Taymiyya and Ibn Qayyim Al-Jawziyya। De Gruyter। পৃষ্ঠা 218। Identifying him, especially in regards to his comprehensive view, as a true philosopher, they describe him as an equal to or even superseding the most famous medieval Muslim philosophers. 
  14. The Legal Thought of Jalāl Al-Din Al-Suyūṭī: Authority and Legacy, Page 133 Rebecca Skreslet Hernandez
  15. Nettler, R. and Kéchichian, J.A., 2009. Ibn Taymīyah, Taqī al-Dīn Aḥmad. The Oxford Encyclopedia of the Islamic World, 2, pp.502-4.
  16. Ghobadzdeh, Naser; Akbarzadeh, Shahram (১৮ মে ২০১৫)। "Sectarianism and the prevalence of 'othering' in Islamic thought"Third World Quarterly36 (4): 691–704। এসটুসিআইডি 145364873ডিওআই:10.1080/01436597.2015.1024433। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুন ২০২০Yet Ibn Taymiyyah remained unconvinced and issued three controversial fatwas to justify revolt against mongol rule. 
  17. Kadri, Sadakat (২০১২)। Heaven on Earth: A Journey Through Shari'a Law from the Deserts of Ancient Arabia ...। macmillan। পৃষ্ঠা 187। আইএসবিএন 978-0-09-952327-7। ২০২০-০৭-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৯-১৭ 
  18. Tim Winter The Cambridge Companion to Classical Islamic Theology Cambridge University Press, 22.05.2008 আইএসবিএন ৯৭৮-০-৫২১-৭৮০৫৮-২ p. 84
  19. Yossef Rapoport and Shahab Ahmed, Introduction in Ibn Taymiyya and His Times, eds. Yossef Rapoport and Shahab Ahmed (Karachi: Oxford University Press, 2010), 6
  20. Laoust, H., "Ibn Taymiyya", in: Encyclopaedia of Islam, Second Edition, Edited by: P. Bearman, Th. Bianquis, C.E. Bosworth, E. van Donzel, W.P. Heinrichs. Consulted online on 13 December 2016 <https://dx.doi.org/10.1163/1573-3912_islam_SIM_3388 ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০২০-০৭-০১ তারিখে>
  21. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; Kepel, Gilles 2003 p.194 নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  22. Kepel, Gilles (২০০৩)। Jihad: The Trail of Political Islamআইএসবিএন 9781845112578। ২০২০-০৭-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৮-১২ 
  23. Wiktorowicz, Quintan (২০০৫)। "A Genealogy of Radical Islam" (পিডিএফ)Studies in Conflict & Terrorism28 (2): 75–97। এসটুসিআইডি 58638737ডিওআই:10.1080/10576100590905057। ২০১৭-০২-১৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা – Taylor & Francis Inc.-এর মাধ্যমে। 
  24. Springer, Devin (২০০৯-০১-০৬)। Islamic Radicalism and Global Jihad। Georgetown University Press। পৃষ্ঠা 29। আইএসবিএন 978-1589015784। ১ জুলাই ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ ডিসেম্বর ২০১৬ 
  25. Bassouni, Cherif (২০১৩-১০-২১)। The Shari'a and Islamic Criminal Justice in Time of War and Peace। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 200। আইএসবিএন 9781107471153। ১ জুলাই ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ ডিসেম্বর ২০১৬ 
  26. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; :9 নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  27. Michot, Yahyah (২০১০)। "Ibn Taymiyya's "New Mardin Fatwa". Is genetically modified Islam (GMI) carcinogenic?" (পিডিএফ)Hartford Seminary- the Muslim World (1)। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৬ 
  28. "নাম, জন্ম ও বংশ পরিচয় | শরহুল আকীদাহ আল-ওয়াসেতীয়া"www.hadithbd.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-২৭ 
  29. মান্নান তালিব, আব্দুল। ইমাম ইবনে তাইমিয়ার সংগ্রামী জীবন (পিডিএফ)। পৃষ্ঠা ৩৩–৩৪। 
  30. মান্নান তালিব, আব্দুল। ইমাম ইবনে তাইমিয়ার সংগ্রামী জীবন। পৃষ্ঠা ৩৯–৪০। 
  31. রূহের চিকিৎসা। মাকতাবাতুল আসলাফ। ২০২১। পৃষ্ঠা ৩০৭। আইএসবিএন 978-984-94066-8-6 
  32. আল-ফাতাওয়া আল-কুব'র ৬২/৫ 

আরও পড়ুন

[সম্পাদনা]
  • Kepel, Gilles – Muslim extremism in Egypt: The Prophet and pharaoh. With a new preface for 2003. Translated from French by Jon Rothschild. Berkeley & Los Angeles: University of California Press, 2003. See pp. 194–199.
  • Little, Donald P. – "Did Ibn Taymiyya have a screw loose?", Studia Islamica, 1975, Number 41, pp. 93–111.
  • Makdisi, G. – "Ibn Taymiyya: A Sufi of the Qadiriya Order", American Journal of Arabic Studies, 1973
  • Sivan, Emmanuel – Radical Islam: Medieval theology and modern politics. Enlarged edition. New Haven & London: Yale University Press, 1990. See pp. 94–107.
  • Michot, Yahya – Ibn Taymiyya: Against Extremisms. Texts translated, annotated and introduced. With a foreword by Bruce B. LAWRENCE. Beirut & Paris: Albouraq, 2012, xxxii & 334 p. — EAN 9782841615551.
  • Michot, Yahya – Ibn Taymiyya: Muslims under non-Muslim Rule. Texts translated, annotated and presented in relation to six modern readings of the Mardin fatwa. Foreword by James Piscatori. Oxford & London: Interface Publications, 2006. আইএসবিএন ০-৯৫৫৪৫৪৫-২-২.
  • Michot, Yahya – Ibn Taymiyya’s “New Mardin Fatwa”. Is genetically modified Islam (GMI) carcinogenic?, in "The Muslim World", 101/2, April 2011, pp. 130–181.
  • Michot, Yahya – From al-Ma’mūn to Ibn Sab‘īn, via Avicenna: Ibn Taymiyya’s Historiography of Falsafa, in F. OPWIS & D. REISMAN (eds.), "Islamic Philosophy, Science, Culture, and Religion". Studies in Honor of Dimitri Gutas (Leiden – Boston: Brill, 2012), pp. 453–475.
  • Michot, Yahya – Between Entertainment and Religion: Ibn Taymiyya’s Views on Superstition, in "The Muslim World", 99/1, January 2009, pp. 1–20.
  • Michot, Yahya – Misled and Misleading… Yet Central in their Influence: Ibn Taymiyya’s Views on the Ikhwān al-Safā’, in "The Ikhwān al-Safā’ and their Rasā’il. An Introduction". Edited by Nader EL-BIZRI. Foreword by Farhad DAFTARY (Oxford: Oxford University Press, in association with the Institute of Ismaili Studies, « Epistles of the Brethren of Purity »), 2008, pp. 139–179.
  • Michot, Yahya – Ibn Taymiyya’s Commentary on the Creed of al-Hallâj, in A. SHIHADEH (ed.), "Sufism and Theology" (Edinburgh, Edinburgh University Press, 2007), pp. 123–136.
  • Michot, Yahya – A Mamlûk Theologian’s Commentary on Avicenna’s "Risāla Aḍḥawiyya". Being a Translation of a Part of the "Dar’ al-Ta‘āruḍ" of Ibn Taymiyya, with Introduction, Annotation, and Appendices, Part I, in "Journal of Islamic Studies", 14:2, Oxford, 2003, pp. 149–203.
  • Michot, Yahya – A Mamlûk Theologian’s Commentary on Avicenna’s "Risāla Aḍḥawiyya". Being a Translation of a Part of the "Dar’ al-Ta‘āruḍ" of Ibn Taymiyya, with Introduction, Annotation, and Appendices, Part II, in "Journal of Islamic Studies", 14:3, Oxford, 2003, pp. 309–363.
  • Michot, Yahya – Ibn Taymiyya on Astrology. Annotated Translation of Three Fatwas, in "Journal of Islamic Studies", 11/2, Oxford, May 2000, pp. 147–208.
  • Michot, Yahya – Ibn Taymiyya’s Critique of Shī‘ī Imāmology. Translation of Three Sections of his "Minhāj al-Sunna", in "The Muslim World", 104/1-2, Hartford, Jan. - April 2014, pp. 109–149.
  • Michot, Yahya – An Important Reader of al-Ghazālī : Ibn Taymiyya, in "The Muslim World", 103/1, Hartford, January 2013, pp. 131–160.

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]