আফ্রো-ইউরেশিয়া
অবয়ব
আয়তন | ৮৪,৯৮০,৫৩২ কি.মি.২ 84,980,532 |
---|---|
জনসংখ্যা | ৬ বিলিয়ন |
জনঘনত্ব | /কি.মি.২ |
যদি মহাদেশগুলোকে কতগুলো ছড়ানো-ছিটানো বৃহদাকার ভূমি হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা হয়, যারা অনেকটা একই সমতলে পরস্পর সংলগ্ন কতগুলো ভূখণ্ডকে একত্রিত করে,তখন এশিয়া, ইউরোপ এবং আফ্রিকা মহাদেশ একক মহাদেশে প্রকাশিত হল, যা আফ্রো-ইউরেশিয়া নামে স্বীকৃত।[১]
আর এর দ্বারাই চারটি মহাদেশ (আফ্রো-ইউরেশিয়া, আমেরিকা, এন্টার্কটিকা, অস্ট্রেলিয়া) সংবলিত একটি মডেল ধারণা করা যায়।
যখন প্লাইস্টোসিন বরফযুগে সমুদ্রসমতল অপেক্ষাকৃত নিচু ছিল,এই সময়ে অস্ট্রেলিয়া-নিউগিনি একটা একক মহাদেশ ছিল। একইভাবে আমেরিকা (উত্তর আমেরিকা ও দক্ষিণ আমেরিকা) এবং আফ্রো ইউরেশিয়া বেরিং ল্যান্ড ব্রিজ দ্বারা সংযুক্ত ছিল। অন্যান্য দ্বীপসমূহ যেমন-গ্রেট ব্রিটেন মহাদেশের মূলভূমির সাথে সংযুক্ত ছিল। তখন মাত্র তিনটি পৃথক মহাদেশ ছিল- আফ্রো-ইউরেশিয়া, আমেরিকা, এন্টার্কটিকা, অস্ট্রেলিয়া-নিউগিনি।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ DUNN, Ross E. DunnRoss E. (২০১৬-০৮-১৮)। Afro-Eurasia (ইংরেজি ভাষায়)। Berkshire Publishing Group। আইএসবিএন 978-1-933782-65-2। ডিওআই:10.1093/acref/9780190622718.001.0001/acref-9780190622718-e-11।
উইকিমিডিয়া কমন্সে আফ্রো-ইউরেশিয়া সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে।
উইকিঅভিধানে আফ্রো-ইউরেশিয়া শব্দটি খুঁজুন।