অর্চনা সোরেং
অর্চনা সোরেং | |
---|---|
জন্ম | ১৯৯৬ (বয়স ২৭–২৮) বিহাবন্ধ গ্রাম, রাজগঙ্গপুর, সুন্দরগড়, ওড়িশা, ভারত |
মাতৃশিক্ষায়তন |
|
পেশা |
|
প্রতিষ্ঠান | বসুন্ধরা ওড়িশা |
পরিচিতির কারণ | পরিবেশকর্মী |
পিতা-মাতা |
|
ওয়েবসাইট | www |
অর্চনা সোরেং একজন ভারতীয় পরিবেশ কর্মী। তিনি ভারতের ওড়িশা রাজ্যের সুন্দরগড় জেলার রাজগঙ্গপুরের নিকট বিহাবন্ধ গ্রামের খরিয়া আদিবাসী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত এক নারী।[১] তিনি জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কে মানুষকে সচেতনতার কাজ করে যাচ্ছেন। এছাড়া আদিবাসী সম্প্রদায়ের ঐতিহ্যগত জ্ঞানের ভাণ্ডারকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া, এই বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ, সংরক্ষণ এবং প্রচারের কাজ করে চলেছেন।
জাতিসংঘের সেক্রেটারি-জেনারেল দ্বারা প্রতিষ্ঠিত জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কিত যুব উপদেষ্টা দলের সাত সদস্যের মধ্যে অর্চনা সোরেংকে নির্বাচিত করা হয়েছে। জাতিসংঘের যুব কৌশলের অংশ হিসাবে তিনি নির্বাচিত হন।[২][৩][৪][৫][৬][৭][৮]
পটভূমি
[সম্পাদনা]ওড়িশা রাজ্যের সুন্দরগড় জেলার রাজগঙ্গপুরের কাছে বিহাবন্ধ গ্রামে অর্চনা সোরেঙের বাল্যকাল কাটে। তিনি খরিয়া আদিবাসী সম্প্রদায়ভুক্ত।[৯] বাবার মৃত্যুর পরে তিনি একজন সক্রিয় পরিবেশ কর্মী হিসাবে অংশগ্রহণ করতে শুরু করেন।[১০] তিনি ভারতীয় ক্যাথলিক যুব আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা নিয়েছেন।[১১]
তিনি টাটা সামাজিক বিজ্ঞান সংস্থা (টিআইএসএস)-র ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতির পদেও ছিলেন। একসময় তিনি আদিবাসী কমিশনের জাতীয় আহ্বায়কের পদ অলঙ্কৃত করেন। এই আদিবাসী কমিশন সাধারণভাবে আদিবাসী যুব চেতনা মঞ্চ নামেও পরিচিত। এই চেতনা মঞ্চ আবার সর্বভারতীয় ক্যাথলিক বিশ্ববিদ্যালয় ফেডারেশনের (এআইসিইউএফ) অন্যতম নির্ভরযোগ্য মঞ্চ।[১২] বর্তমানে তিনি ওড়িশার বসুন্ধরা নামক সংস্থায় গবেষণা আধিকারিক হিসাবে কর্মরতা। বসুন্ধরা হলো ওড়িশার ভুবনেশ্বরের একটি অ্যাকশন রিসার্চ এবং পলিসি অ্যাডভোকেসি সংস্থা। এই সংস্থা প্রাকৃতিক সম্পদ নিয়ন্ত্রণ, আদিবাসীদের অধিকার এবং জলবায়ু সংক্রান্ত ন্যায় নিয়ে কাজ করে চলেছে।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Bhattacharya, Amava (২০২০-০৮-২৫)। "Tribal communities must be made stakeholders in post-Covid world: Archana Soreng | Bhubaneswar News - Times of India"। The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১১-১৮।
- ↑ "Archana Soreng Joins UN Youth Advisory Group On Climate Change"। SheThePeople TV (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৮-০৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-২০।
- ↑ "Activist Archana Soreng in UN Chief's New Youth Advisory Group on Climate Change"। The Wire। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-২০।
- ↑ Arora, Sumit। "Archana Soreng named by UN chief to new advisory group" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১১-১৮।
- ↑ "Meet Archana Soreng - Indian activist named by UN chief to new advisory group on climate change"। Free Press Journal (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১১-১৮।
- ↑ "First Odia Girl to be Named Into New Advisory Group On Climate Change"। KalingaTV (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৭-২৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১১-১৮।
- ↑ "When Adivasis Feel Secure, They Will Be Able To Enjoy Freedom: Climate Activist Archana Soreng"। HuffPost India (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৮-১৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১১-১৮।
- ↑ "Young Indian Activist Archana Soreng Becomes Part of UN Advisory Group on Climate Change"। News18 (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৭-২৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১১-১৮।
- ↑ "Archana Soreng: Warrior For Climate Change"। femina.in (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-২৭।
- ↑ "Tribal communities must be made stakeholders in post-Covid world: Archana Soreng | Bhubaneswar News - Times of India"। The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-২৭।
- ↑ "UN appoints Indian Archana Soreng to Youth Advisory Group on Climate Change - Vatican News"। www.vaticannews.va (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৭-৩১। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-২৭।
- ↑ "Archana Soreng: Warrior For Climate Change". femina.in. Retrieved 2020-08-27.