ভারত বিভাজন
১৯৪৭ সালে ব্রিটিশ ভারতকে দুই ভাগে বিভক্ত করা হয়।[গ] দুটি স্বাধীন ভারত ও পাকিস্তান নামে দেশ তৈরি করা হয়েছিল।[৬] ভারত অধিরাজ্য বর্তমান সময়ে ভারতীয় প্রজাতন্ত্র; পাকিস্তান অধিরাজ্য বর্তমান সময়ে ইসলামি প্রজাতন্ত্রী পাকিস্তান ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ হিসাবে পরিচিত। বিভাজনের ঘটনাটি জেলা-ভিত্তিক অমুসলিম বা মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে বাংলা ও পাঞ্জাব প্রদেশের বিভাজনের সাথে জড়িত ছিল। ভারত বিভাজনের সঙ্গে সঙ্গে ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনী, রাজকীয় ভারতীয় নৌবাহিনী, ইন্ডিয়ান সিভিল সার্ভিস, রেল ও কেন্দ্রীয় কোষাগারও বিভক্ত করে দেওয়া হয়। এই বিভাজনটি ভারতীয় স্বাধীনতা আইন ১৯৪৭-এ বর্ণিত হয়েছিল এবং এর ফলে ভারতে ব্রিটিশ রাজ বা ক্রাউন শাসনের অবসান ঘটে। দুটি স্ব-শাসিত দেশ ভারত ও পাকিস্তান আইনত ১৯৪৭ সালের ১৫ আগস্ট মধ্যরাতে অস্তিত্ব লাভ করে।
তারিখ | ১৫ আগস্ট ১৯৪৭ |
---|---|
অবস্থান | দক্ষিণ এশিয়া |
ফলাফল | ব্রিটিশ ভারতীয় সাম্রাজ্যের ভারত ও পাকিস্তান অংশে বিভাজন এবং শরণার্থী সংকট |
নিহত | ২ লক্ষ থেকে ২০ লক্ষ,[১][ক] ১০০ লক্ষ থেকে ২০০ লক্ষ বাস্তুচ্যুত[২][৩][৪][৫][খ] |
এই বিভাজনটি ধর্মীয় ভিত্তিতে ১ কোটি থেকে ২ কোটি মানুষকে বাস্তুচ্যুত করে এবং সদ্য প্রতিষ্ঠিত অধিরাজ্য দুটিতে অতিমাত্রায় শরণার্থী সংকট তৈরি করে।[২][৩][৪][৫] বিভাজনের অব্যবহিত পূর্বে ও পরে প্রাণহানির ঘটনা সহ বড় আকারে সহিংসতা হয়, বিতর্ক সাপেক্ষে মনে করা হয়, সহিংসতায় ১ লাখ থেকে ২০ লাখ মানুষ প্রাণ হারিয়েছিলেন।[১][ঘ] দেশ বিভাজনে সহিংসতার প্রকৃতি ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে বৈরিতা ও সন্দেহের পরিবেশ তৈরি করেছিল, যা আজ অবধি তাদের সম্পর্কের উপর প্রভাব ফেলে।
ভারতের বিভাজন শব্দটি ১৯৭১ সালে পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশের বিচ্ছিন্নতা বা ব্রিটিশ ভারতের প্রশাসন থেকে বার্মা (বর্তমানে মিয়ানমার) ও সিলনের (বর্তমানে শ্রীলঙ্কা) বিচ্ছিন্নতার বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করে না।[ঙ] এই শব্দটি দুটি নতুন আধিরাজ্যের মধ্যেকার দেশীয় রাজ্যসমূহের রাজনৈতিক সংহতকরণকেও, বা দেশীয় রাজ্য হিসাবে হায়দ্রাবাদ, জুনাগড় এবং জম্মু ও কাশ্মীরের সংযুক্তি বা বিভাজনের বিরোধের বিষয়টিকেও অন্তর্ভুক্ত করে না, যদিও কিছু ধর্মীয় ধারায় দেশীয় রাজ্যে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়েছিল। এটি ১৯৪৭–১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দের সময়কালে ফরাসি ভারতের ছিটমহল ভারতে অন্তর্ভুক্ত করা বা ১৯৬১ সালে গোয়া ও পর্তুগিজ ভারতের অন্যান্য জেলাসমূহকে ভারতের দ্বারা অধিগ্রহণ করার বিষয়টকেও অন্তর্ভুক্ত করে না। এই অঞ্চলে ১৯৪৭ সালের অন্যান্য সমসাময়িক রাজনৈতিক সত্ত্বা, সিকিম রাজ্য, ভুটান রাজ্য, নেপাল রাজ্য ও মালদ্বীপ বিভাজনের দ্বারা প্রভাবিত হয়নি।[চ]
দেশীয় রাজ্যসমূহে প্রায়শই শাসকদের সম্পৃক্ততা বা আত্মতুষ্টির সাথে সহিংসতা অত্যন্ত সংঘবদ্ধ ছিল। এটা বিশ্বাস করা হয় যে শিখ রাজ্যে (জিন্দ ও কাপুরথালা ব্যতীত) মহারাজারা মুসলমানদের জাতিগত নির্মূলকরণে আত্মতৃপ্ত ছিলেন, যখন পাতিয়ালা, ফরিদকোট ও ভরতপুরের মহারাজারা তাদের আদেশ দেওয়ার ক্ষেত্রে জড়িত ছিলেন। কথিত আছে যে, ভরতপুরের শাসক তাঁর জনগণের জাতিগত নির্মূলকরণ প্রত্যক্ষ করেছিলেন, বিশেষত দীঘের মতো স্থানসমূহে।[১০]
প্রেক্ষাপট
সম্পাদনাবঙ্গভঙ্গ (১৯০৫)
সম্পাদনা১৯০৫ সালে তাঁর দ্বিতীয় কার্যকালে তৎকালীন ভাইসরয় লর্ড কার্জন ব্রিটিশ ভারতের বৃহত্তম প্রশাসনিক বিভাগ বেঙ্গল প্রেসিডেন্সিকে রাজনৈতিক ভাবে দ্বিখণ্ডিত করেন। এই বিভাজনের ফলে গঠিত হয় মুসলমান-প্রধান পূর্ববঙ্গ ও আসাম প্রদেশ (অধুনা বাংলাদেশ রাষ্ট্র, ভারতের উত্তরপূর্বাঞ্চল ও পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের জলপাইগুড়ি বিভাগ) এবং হিন্দু-প্রধান বঙ্গপ্রদেশ (অধুনা পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের প্রেসিডেন্সি ও বর্ধমান বিভাগ, বিহার, ঝাড়খণ্ড ও ওড়িশা রাজ্য)।[১১]
কারো কারো মতে কার্জনের বঙ্গভঙ্গ প্রশাসনিক দিক থেকে খুবই ফলপ্রসূ হয়েছিল। লর্ড উইলিয়াম বেন্টিঙ্কের সময় থেকে এই ধরনের প্রশাসনিক সংস্কারের কথা অনেক বার ভাবা হলেও তা বাস্তবায়িত করা হয়নি। যদিও ভারতীয় জাতীয়তাবাদী রাজনীতিতে এই ঘটনার ফলে যে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়, তেমনটি আগে ঘটেনি।[১১] বাঙালি হিন্দু উচ্চবিত্ত গোষ্ঠী বঙ্গভঙ্গের তীব্র বিরোধিতা করেন। এঁদের অনেকেরই পূর্ববঙ্গে জমিদারি ছিল এবং সেই জমিদারির প্রজারা ছিলেন মুসলমান কৃষক। বাঙালি হিন্দু মধ্যবিত্ত বা ভদ্রলোক সমাজও নবগঠিত বঙ্গপ্রদেশে বিহারি ও ওড়িয়াদের দিয়ে বাঙালিদের সংখ্যালঘু করে দেওয়ার জন্য বঙ্গভঙ্গের তীব্র প্রতিবাদ জানান। তাঁরা মনে করেন, তাঁদের রাজনৈতিক সক্রিয়তার জন্যই কার্জন বঙ্গভঙ্গের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।[১১] কার্জনের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে স্বদেশি আন্দোলন শুরু হয়। এই আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন দুই-বারের কংগ্রেস সভাপতি সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়। এই আন্দোলনের উদ্দেশ্য ছিল ব্রিটিশ দ্রব্য বয়কট। ইচ্ছাকৃতভাবে না হলেও কখনও কখনও আন্দোলনকারীরা রাজনৈতিক সহিংসতার আশ্রয় নিতেন। যার ফলে সাধারণ নাগরিকরা আক্রান্ত হতেন।[১২] সহিংস আন্দোলন কার্যকরী হয়নি। কারণ, সেগুলি ব্রিটিশরা প্রতিহত করেছিল এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে সেগুলি ব্যর্থ হয়েছিল।[১৩] উভয় ধরনের আন্দোলনের প্রধান শ্লোগান ছিল ‘বন্দেমাতরম্’। এটি ছিল বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত একটি গানের শিরোনাম। গানটি একাধারে বঙ্গজননী, ভারতমাতা ও হিন্দু দেবী কালীর উদ্দেশ্যে রচিত হয়েছিল।[১৪] কলকাতার ইংরেজি-শিক্ষিত ছাত্ররা যখন কলকাতা থেকে তাদের গ্রাম বা মফঃস্বলে যান, তখন আন্দোলন বাংলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে।[১৫] ‘বন্দেমাতরম্’ শ্লোগানটির ধর্মীয় উন্মাদনা ও বঙ্গভঙ্গের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক প্রতিবাদ যুগান্তর ইত্যাদি দলের অধীনে যুবকদের একত্রিত করে। এঁরা সরকারি ভবনে বোমা বিস্ফোরণ, সশস্ত্র ডাকাতি,[১৩] ও ব্রিটিশ আধিকারিকদের হত্যা করতে শুরু করে।[১৪] কলকাতা যেহেতু সাম্রাজ্যের রাজধানী ছিল, তাই এই রাজনৈতিক আন্দোলন ও ‘বন্দেমাতরম্’ শ্লোগানটি জাতীয় স্তরে পরিচিত ও স্বীকৃত হয়।[১৪]
বঙ্গভঙ্গের বিরুদ্ধে হিন্দুদের সর্বব্যাপী প্রতিবাদ আন্দোলন এবং তার ফলে সংখ্যাগরিষ্ঠ হিন্দুদের মধ্যে সংস্কারের ভয়ে ভারতের মুসলমান উচ্চবিত্ত সম্প্রদায় ১৯০৬ সালে নতুন ভাইসরয় লর্ড মিন্টোর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে মুসলমানেদের জন্য পৃথক নির্বাচন ব্যবস্থার দাবি জানায়। প্রাক্তন শাসক এবং ব্রিটিশদের সঙ্গে তাদের সহায়তার নথি তুলে ধরে মুসলমান উচ্চবিত্তেরা আইনসভায় তাঁদের আনুপাতিক প্রতিনিধিত্বের দাবি জানান। এরপরই ১৯০৬ সালের ডিসেম্বরে ঢাকায় অল-ইন্ডিয়া মুসলিম লিগ স্থাপিত হয়। লর্ড কার্জন সেই সময় তাঁর সামরিক প্রধান লর্ড কিচেনারের সঙ্গে মতবিরোধের জেরে ইস্তফা দিয়ে ইংল্যান্ডে ফিরে গিয়েছিলেন। কিন্তু লিগ তাঁর বঙ্গভঙ্গের পরিকল্পনার সমর্থক ছিল। ১৮৭১ সালে ব্রিটিশ ভারতের জনগণনায় প্রথম ভারতের মুসলমান-অধ্যুষিত অঞ্চলগুলির কথা জানা গিয়েছিল। এরপর তিন দশক ধরে মুসলমান উচ্চবিত্ত সম্প্রদায়ের অবস্থান নির্ধারিত হয়েছিল। সেই অবস্থানই ছিল মুসলিম লিগের অবস্থান।[১৬] (কার্জন পূর্ববঙ্গের মুসলমানেদের সঙ্গে সুসম্পর্ক স্থাপন করতে চেয়েছিলেন। ১৮৭১ সালের জনগণনার পর থেকে পূর্ববঙ্গের মুসলমানেদের অবস্থান ব্রিটিশদের কাছে আশঙ্কাজনক হয়ে উঠেছিল। তাছাড়া সিপাহি বিদ্রোহ ও দ্বিতীয় আফগান যুদ্ধের সময় ব্রিটিশ-মুসলমান বিরোধ তাঁর বিশেষ চিন্তার কারণ হয়েছিল।[১৬]) ১৮৭১ সালের জনগণনার পর থেকে উত্তর ভারতের মুসলমান নেতৃবর্গ নবগঠিত হিন্দু রাজনৈতিক ও সামাজিক গোষ্ঠীগুলির গণপ্রতিরোধের সম্মুখীন হয়েছিল।[১৬] যেমন, আর্যসমাজ শুধুমাত্র গোরক্ষাকারী গোষ্ঠীগুলিকে সমর্থনই করেনি,[১৭] বরং মুসলমানেদের হিন্দুধর্মে পুনরায় ধর্মান্তরিত হওয়ার জন্য আহ্বান জানিয়েছিল।[১৬] ১৯শ শতাব্দীর শেষভাগে যুক্তপ্রদেশে (অধুনা উত্তরপ্রদেশ) রাজনৈতিক প্রতিনিধি সংখ্যা বৃদ্ধি পেলে হিন্দুরা অধিক ক্ষমতাশালী হয়ে ওঠে। সেই সময় হিন্দি-উর্দু বিতর্ক রাজনৈতিক মোড় নেয় এবং ১৮৯৩ সালে গোহত্যা-বিরোধী দাঙ্গা বাধে। এর ফলে মুসলমানেরা আতঙ্কিত হয়ে ওঠে।[১৮] ১৯০৫ সালে লোকমান্য বাল গঙ্গাধর তিলক ও লালা লাজপত রাই কংগ্রেসে নেতা হয়ে ওঠার চেষ্টা করেন এবং কংগ্রেসও কালীর প্রতীকতত্ত্বকে আন্দোলনের সামনে নিয়ে আসে। এর ফলে মুসলমানেদের ভয় বৃদ্ধি পায়।[১৬] উল্লেখ্য, ‘বন্দেমাতরম্’ শ্লোগানটি বঙ্কিমচন্দ্রের যে আনন্দমঠ উপন্যাস থেকে গৃহীত হয়েছিল, সেই উপন্যাসের উপজীব্য ছিল পূর্বতন মুসলমান শাসনে শাসক কর্তৃক হিন্দুদের অবদমন ও হিন্দুদের বিদ্রোহ।[১৯] মুসলমান উচ্চবিত্ত সমাজের প্রতিনিধি ঢাকার নবাব খাজা সলিমুল্লাহ শাহবাগে নিজের বাড়িতে মুসলিম লিগের প্রথম অধিবেশন ডেকেছিলেন। তিনি জানতেন, নবগঠিত প্রদেশে মুসলমানেরা সংখ্যাগুরু এবং এতে মুসলমানেদের রাজনৈতিক ক্ষমতালাভের সুবিধাই হবে।[১৯]
প্রথম বিশ্বযুদ্ধ, লখনৌ চুক্তি: ১৯১৪-১৯১৮
সম্পাদনাপ্রথম বিশ্বযুদ্ধ ব্রিটেন এবং ভারতের মধ্যে সাম্রাজ্যপূর্ণ সম্পর্কের সন্ধিক্ষণ হিসাবে প্রমাণিত হয়। ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনীর ১৪ লক্ষ ভারতীয় ও ব্রিটিশ সৈন্য যুদ্ধে অংশ নেয় এবং তাদের অংশগ্রহণের ব্যাপক সাংস্কৃতিক পরিণতি ঘটে: ভারতীয় সৈন্যরা ব্রিটিশ সেনাদের সাথে লড়াই করা এবং মারা যাওয়ার পাশাপাশি কানাডা এবং অস্ট্রেলিয়ার মতো সৈনিকদের খবর নিউজপ্রিন্টে এবং রেডিওর নতুন মাধ্যম বিশ্বের দূরবর্তী কোণে ভ্রমণ তাদের নাম পৌছে।[২০] এর ফলে ভারতের আন্তর্জাতিক প্রোফাইল বৃদ্ধি পাবে এবং ১৯২০ এর দশকে বাড়তে থাকবে।[২০] ১৯২০ সালে অ্যান্টওয়ার্পে গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে "লেস ইন্ডেস আংলাইসেস" (ব্রিটিশ ইন্ডিয়া) নামে ১৯২০ সালে লীগ অফ নেশনস-এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হওয়া এবং অন্যান্য বিষয়ের পাশাপাশি ভারতের নেতৃত্ব দেওয়ার কথা ছিল।[২১] ভারতে ফিরে, বিশেষ করে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের নেতাদের মধ্যে, এটি ভারতীয়দের জন্য বৃহত্তর স্ব-সরকারের আহ্বানের দিকে পরিচালিত করবে।[২০]
কংগ্রেসের ১৯১৬ সালের লখনৌ অধিবেশনও ছিল কংগ্রেস এবং মুসলিম লীগের অপ্রত্যাশিত পারস্পরিক প্রচেষ্টার স্থান, যার জন্য জার্মানি এবং তুরস্কের মধ্যে যুদ্ধকালীন অংশীদারিত্ব সরবরাহ করেছিল। যেহেতু তুর্কি সুলতান বা খলিফাও বিক্ষিপ্তভাবে মক্কা, মদিনা এবং জেরুজালেমের ইসলামিক পবিত্র স্থানগুলির অভিভাবকত্ব দাবি করেছিলেন, এবং যেহেতু ব্রিটিশ এবং তাদের মিত্রদের তুরস্কের সাথে দ্বন্দ্বে রয়েছে, তাই কিছু ভারতীয় মুসলমানের মধ্যে ব্রিটিশদের "ধর্মীয় নিরপেক্ষতা" সম্পর্কে সন্দেহ বাড়তে শুরু করে, ১৯১১ সালে বঙ্গভঙ্গ রদের ফলে ইতোমধ্যে যে সন্দেহ প্রকাশ পেয়েছিল যা মুসলমানদের কাছে খারাপ গ্রহণ হয়েছিল।[২২] লখনৌ চুক্তিতে, লীগ বৃহত্তর স্ব-সরকারের প্রস্তাবে কংগ্রেসে যোগ দেয় যা তিলক এবং তার সমর্থকরা প্রচার করেছিল; বিনিময়ে, কংগ্রেস প্রাদেশিক আইনসভার পাশাপাশি ইম্পেরিয়াল লেজিসলেটিভ কাউন্সিলে মুসলমানদের জন্য পৃথক নির্বাচকমণ্ডলী গ্রহণ করে। ১৯১৬ সালে মুসলিম লীগের সদস্য সংখ্যা ছিল ৫০০ থেকে ৮০০ জন এবং পরবর্তী বছরগুলোতে ভারতীয় মুসলমানদের মধ্যে এর ব্যাপক অনুসারী ছিল না; লীগে এই চুক্তির সর্বসম্মত সমর্থন ছিল না, মূলত ইউনাইটেড প্রভিন্স (ইউপি) থেকে একদল "ইয়ং পার্টি" মুসলমান আলোচনা করেছিল, সবচেয়ে উল্লেখযোগ্যভাবে, ভাই মোহাম্মদ এবং শওকত আলী, যারা প্যান-ইসলামিক উদ্দেশ্যকে গ্রহণ করেছিল।[২২] যাইহোক, এটি বোম্বে থেকে একটি তরুণ আইনজীবী, মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ, যিনি পরে লীগ এবং ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলন উভয় নেতৃত্বের ভূমিকা উত্থান ছিল সমর্থন ছিল। পরবর্তী বছরগুলিতে, যখন এই চুক্তির সম্পূর্ণ প্রভাব সামনে আসে, তখন এটিকে পাঞ্জাব ও বাংলার মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠদের চেয়ে ইউপি এবং বিহারের মতো প্রদেশের মুসলিম সংখ্যালঘু অভিজাতদের বেশি উপকৃত হিসাবে দেখা হয়। সেই সময়" লখনউ চুক্তি" জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক ছিল এবং ব্রিটিশরা তা দেখেছিল।[২২]
বিভাজনের দ্বারা প্রভাবিত অঞ্চলসমূহ
সম্পাদনাপাঞ্জাব
সম্পাদনাব্রিটিশ ভারত বিভাজনের ফলে পূর্বের ব্রিটিশ প্রদেশ পাঞ্জাবকে ভারত অধিরাজ্য ও পাকিস্তান আধিরাজ্যের মধ্যে বিভক্ত করা হয়। এই প্রদেশের মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ পশ্চিমাংশ পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশে পরিণত হয়; হিন্দু ও শিখ সংখ্যাগরিষ্ঠ পূর্ব অংশ ভারতের পূর্ব পাঞ্জাব রাজ্যে পরিণত হয় (পরে রাজ্যে রাজ্যে হিসাবে পাঞ্জাব, হরিয়ানা ও হিমাচল প্রদেশে বিভক্ত করা হয়)। বহু হিন্দু ও শিখ পশ্চিমে বাস করত এবং বহু মুসলমান পূর্বে বাস করত, এই সমস্ত সংখ্যালঘুদের ভয় এতই বেড়েছিল যে দেশভাগে বহু মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছিল এবং আন্তঃসাম্প্রদায়িক সহিংসতা ঘটে। কেউ কেউ পাঞ্জাবের সহিংসতাকে প্রতিশোধাত্মক গণহত্যা হিসাবে বর্ণনা করেন।[২৩] অনুমান করা হয়, যে দেশভাগের সময় পাঞ্জাব জুড়ে মোট প্রায় ১.২ কোটি মানুষের অভিবাসন ঘটে;[ছ] প্রায় ৬৫ লক্ষ মুসলমান পূর্ব পাঞ্জাব থেকে পশ্চিম পাঞ্জাবে এবং ৪৭ লক্ষ হিন্দু ও শিখ পশ্চিম পাঞ্জাব থেকে পূর্ব পাঞ্জাবে স্থানান্তরিত হন।
নতুন গঠিত সরকাররের কাছে এই ধরনের বিস্ময়কর মাত্রার দ্বি-মুখী অভিবাসন প্রত্যাশিত ছিল না ও এর সমাধানের জন্য সম্পূর্ণরূপে সজ্জিত ছিল না এবং নতুন ভারত-পাকিস্তান সীমান্তের উভয় প্রান্তে ব্যাপক সহিংসতা ও বধ্যভূমি সংগঠিত হয়। মৃত্যুর সংখ্যা আনুমানিক তারতম্য, সর্বনিম্ন ২,০০,০০০ এবং সর্বোচ্চ ২০,০০,০০০। সমস্ত অঞ্চলের মধ্যে সহিংসতার সবচেয়ে খারাপ ঘটনাটি পাঞ্জাবের মধ্যে সংঘটিত হয়েছিল বলে মনে করা হয়।[২৪][২৫][২৬][২৭] কার্যত কোনও মুসলিম পূর্ব পাঞ্জাবে বেঁচে ছিলেন না (মালেরকোটলা ব্যতীত) এবং কার্যত কোনও হিন্দু বা শিখ পশ্চিম পাঞ্জাবে বেঁচে ছিলেন না।[২৮]
লরেন্স জেমস পর্যবেক্ষণ করেছেন যে "পশ্চিম পাঞ্জাবের গভর্নর স্যার ফ্রান্সিস মুডি অনুমান করেছিলেন, যে তাঁর প্রদেশ করতে গিয়ে ৫,০০,০০০ জন মুসলমান মৃত্যুবরণ করেছিলেন, যদিও করাচির ব্রিটিশ হাইকমিশনার পুরো সংখ্যাটি ৮,০০,০০০ করে রেখেছিলেন। ‘২,০০,০০ জন মানুষের মৃত্যু’র বিষয়টি মাউন্টব্যাটেন ও তার পক্ষাবলম্বীদের অমূলক কথা": [জেমস ১৯৯৮: ৬৩৬]।[২৯]
এই সময়কালে, অনেকে অভিযোগ করেছিলেন যে তারা সিংহ মুসলিম হত্যার পক্ষে সমর্থন দিচ্ছেন। লাহোরে একটি মঞ্চ থেকে প্রায় ৫০০ জন শিখের সাথে তারা সিংহ ১৯৪৭ সালের ৩ই মার্চ "পাকিস্তানের মৃত্যু" ঘোষণা করেন।[৩০] রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ইশতিয়াক আহমেদের মতে:[৩১][৩২][৩৩][৩৪]
৩ শে মার্চ, উগ্রপন্থী শিখ নেতা মাস্টার তারা সিংহ পাঞ্জাব বিধানসভার বাইরে তাঁর কিরপণ (তরোয়াল) প্রদর্শন করেছিলেন এবং উত্তর পাঞ্জাবের মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ জেলাসমূহে শুধুমাত্র শিখদের বিরুদ্ধে নয় বরং হিন্দুদের বিরুদ্ধেও মুসলমানদের দ্বারা সহিংস প্রতিক্রিয়া জাগানো পাকিস্তানের ধারণার ধ্বংসের আহ্বান জানিয়েছিলেন। তবুও, বছরের শেষদিকে পশ্চিম পাঞ্জাবে হিন্দু ও শিখের চেয়ে পূর্ব পাঞ্জাবে অধিক সংখ্যক মুসলমানের মৃত্যু হয়েছিল।
নেহেরু গান্ধীকে ২২ আগস্ট লিখেছিলেন যে, পশ্চিম পাঞ্জাবের হিন্দু ও শিখের চেয়ে পূর্ব পাঞ্জাবে দ্বিগুণ মুসলমানের মৃত্যু ঘটেছে।[৩৫]
বাংলা
সম্পাদনাবাংলা প্রদেশটি দুটি পৃথক সত্তা - ভারত অধিরাজ্যে যুক্ত হওয়া পশ্চিমবঙ্গ ও পাকিস্তানের আধিরাজ্যে যুক্ত হওয়া পূর্ববঙ্গে বিভক্ত ছিল। পূর্ববঙ্গের নামকরণ ১৯৫৫ সালে পূর্ব পাকিস্তান করা হয় এবং এটি পরে একাত্তর সালে বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যেম স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্রে পরিণত হয়।
র্যাডক্লিফ দ্বারা মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ জেলা মুর্শিদাবাদ ও মালদহ ভারতে, হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ খুলনা ও বৌদ্ধ সংখ্যাগরিষ্ঠ, তবে খুব কম জনবহুল জেলা পার্বত্য চট্টগ্রামকে পাকিস্তানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল।[৩৬]
পাকিস্তানে অন্তর্ভুক্ত হওয়া পূর্ববাংলার জেলাসমূহে বসবাসরত হাজার হাজার হিন্দুরা নিজেদের আক্রমণের শিকার হতে দেখে ও এই ধর্মীয় নিপীড়ন পূর্ববাংলার হাজার হাজার হিন্দুকে ভারতে আশ্রয় নিতে বাধ্য করেছিল। কলকাতায় হিন্দু শরণার্থীদের বিশাল আগমন এই শহরের জনসংখ্যাকে প্রভাবিত করেছিল। বহু মুসলমান পূর্ব পাকিস্তানের উদ্দেশ্যে শহর ছেড়ে চলে গিয়েছিল এবং শরণার্থী পরিবারসমূহ তাদের কিছু বাড়িঘর ও সম্পত্তি দখল করেছিল।
পার্বত্য চট্টগ্রাম
সম্পাদনাবৌদ্ধ সংখ্যাগরিষ্ঠ পার্বত্য চট্টগ্রামকে পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত করা হয়, যদিও ব্রিটিশ সংসদ বা 'ভারতীয় স্বাধীনতা আইন ১৯৪৭' সীমান্ত কমিশনকে ভারত থেকে পার্বত্য চট্টগ্রামকে পৃথক করার আদেশ প্রদান করেনি। পার্বত্য চট্টগ্রামে ১৯৪৭ সালে সংখ্যাগরিষ্ঠ বৌদ্ধ ও হিন্দুদের সংখ্যা মোট জনসংখ্যার ৯৮.৫% ছিল।[৩৭] ১৯৪৭ সালের ভারতীয় স্বাধীনতা আইন অনুসারে, ভারতীয় বাংলা প্রদেশকে ধর্মীয় ভিত্তিতে পশ্চিমবঙ্গ ও পূর্ববঙ্গে বিভক্ত করা হয়েছিল।[৩৮] পার্বত্য চট্টগ্রাম ১৯০০ সাল থেকে একটি বঞ্চিত অঞ্চল এবং এটি বাংলার অন্তর্গত ছিল না। এটি বাংলার অংশ না হওয়ায় কলকাতার বঙ্গীয় আইনসভায় পার্বত্য চট্টগ্রামের কোনও প্রতিনিধি ছিল না।
চাকমা ও অন্যান্য আদিবাসী বৌদ্ধরা ১৯৪৭ সালের ১৫ আগস্ট পার্বত্য চট্টগ্রামের রাজধানী রাঙ্গামাটিতে ভারতীয় পতাকা উত্তোলন করে স্বাধীনতা দিবস উদ্যাপন করেছিলেন। রেডিওতে ১৯৪৭ সালের ১৭ আগস্ট পাকিস্তান ও ভারতের সীমানা ঘোষিত হওয়ার পরে তারা জেনে বিস্মিত হয়েছিলেন, যে পার্বত্য চট্টগ্রাম পাকিস্তানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। আদিবাসীরা স্নেহা কুমার চাকমার নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দলকে ভারতীয় নেতৃত্বের থেকে সহায়তার জন্য দিল্লিতে প্রেরণ করা হয়েছিল। স্নেহা কুমার চাকমা টেলিফোনে উপ-প্রধানমন্ত্রী বল্লভভাই প্যাটেলের সাথে যোগাযোগ করেন। বল্লভভাই প্যাটেল সাহায্য করতে রাজি ছিলেন, কিন্তু স্নেহা কুমার চাকমাকে প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরুর সাথে চুক্তি করার জন্য জোর দিয়েছিলেন। কিন্তু পার্বত্য চট্টগ্রামের জন্য সামরিক দ্বন্দ্ব ব্রিটিশদের ভারতে ফিরিয়ে আনতে পারে, এই ভয়ে জওহরলাল নেহরু সাহায্য করতে অস্বীকার করেছিলেন।[৩৯]
স্বাধীনতার এক সপ্তাহ পরে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বালুচ রেজিমেন্ট পার্বত্য চট্টগ্রামে প্রবেশ করে এবং বন্দুকের পয়েন্টে ভারতীয় পতাকা ২১শে আগস্ট নামিয়ে দেয়।[৪০] পূর্ব পাকিস্তান আদিবাসী বৌদ্ধ জনগণকে ভারতপন্থী হিসাবে দেখেছিল এবং চাকরি, শিক্ষা, ব্যবসা বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সুযোগে তাদের সাথে পরিকল্পিতভাবে বৈষম্যমূলক আচরণ করেছিল। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের পরে আদিবাসীদের পরিস্থিতি পরিবর্তন হয়। এই অঞ্চলের প্রাকৃতিক পরিবেশে আকৃষ্ট হয়ে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে অনেকে এসে বসতি স্থাপন করে। পার্বত্য চট্টগ্রামে পাড়ি জমানোর জন্য সরকার থেকে উৎসাহিত করা হয়েছিল। বাংলাদেশ সরকার মুসলিম জনবসতিদের রক্ষার জন্য এবং পাহাড়ী বিচ্ছিন্নতাবাদীদের দমনে কয়েক হাজার সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য পাঠিয়েছিল। তার আগে পাহাড়ী বিচ্ছিন্নতাবাদীরা পাহাড়ী এলাকাগুলোতে অসংখ্য চাঁদাবাজি ও জঙ্গি কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছিল। [তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
গুজরাত
সম্পাদনাপাঞ্জাব ও বাংলার মতো গুজরাতে তেমন কোনও গণ-সহিংসতা ঘটেনি।[৪১] তবে গুজরাতে বড় আকারের শরণার্থী স্থানান্তর হয়। অনুমানিক ৩,৪০,০০০ জন মুসলমান পাকিস্তানে পাড়ি জমান, যার মধ্যে ৭৫% মূলত ব্যবসায়িক স্বার্থের কারণে করাচিতে চলে গিয়েছিলেন।[৪১] আগত শরণার্থীদের সংখ্যা বেশ বড় ছিল, ১০ লাখেরও বেশি মানুষ গুজরাতে চলে এসেছিল। এই হিন্দু শরণার্থীরা মূলত সিন্ধি ও গুজরাতি ছিলেন।[৪২]
আরও দেখুন
সম্পাদনাটীকা
সম্পাদনা- ↑ "মৃতের সংখ্যা ২,০০,০০০ থেকে ২ মিলিয়ন পর্যন্ত বিস্তৃত পরিসংখ্যান নিয়ে বিতর্কিত রয়েছে।"[১]
- ↑ "Some 12 million people were displaced in the divided province of Punjab alone, and up to 20 million in the subcontinent as a whole."[৫]
- ↑ ব্রিটিশ ভারত ব্রিটিশ রাজ বা ব্রিটিশ ভারতীয় সাম্রাজ্যের সেই সমস্ত অঞ্চলসমূহ নিয়ে গঠিত ছিল, যা সরাসরি ব্রিটেন দ্বারা পরিচালিত ছিল; পরোক্ষভাবে ব্রিটেন দ্বারা শাসিত ছিল নামমাত্র সার্বভৌমত্বের অন্যান্য অঞ্চলসমূহকে দেশীয় রাজ্য বলা হত।
- ↑ "মৃত্যুর সংখ্যা এখনও ২,০০,০০০ থেকে ২ মিলিয়ন পর্যন্ত পরিসংখ্যান নিয়ে বিতর্কিত রয়েছে।"[১]
- ↑ Coastal Ceylon, part of the Madras Presidency of British India from 1796, became the separate crown colony of British Ceylon in 1802. Burma, gradually annexed by the British during 1826–86 and governed as a part of the British Indian administration until 1937, was directly administered after that.[৭] Burma was granted independence on 4 January 1948 and Ceylon on 4 February 1948. (See History of Sri Lanka and History of Burma.)
- ↑ The Himalayan kingdom of Sikkim was established as a princely state after the Anglo-Sikkimese Treaty of 1861. However, the issue of sovereignty was left undefined.[৮] In 1947, Sikkim became an independent kingdom under the suzerainty of India and remained so until 1975 when it was absorbed into India as the 22nd state. Other Himalayan kingdoms, Nepal and Bhutan, having signed treaties with the British designating them as independent states, were not a part of British India.[৯] The Indian Ocean island of The Maldives, became a protectorate of the British crown in 1887 and gained its independence in 1965.
- ↑ "Some 12 million people were displaced in the divided province of Punjab alone, and up to 20 million in the subcontinent as a whole."[৫]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ গ ঘ Talbot ও Singh 2009, পৃ. 2।
- ↑ ক খ Population Redistribution and Development in South Asia। Springer Science & Business Media। ২০১২। পৃষ্ঠা 6। আইএসবিএন 978-9400953093।
- ↑ ক খ "Rupture in South Asia" (পিডিএফ)। United Nations High Commission for Refugees। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০২১।
- ↑ ক খ Dr Crispin Bates (৩ মার্চ ২০১১)। "The Hidden Story of Partition and its Legacies"। BBC। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০২১।
- ↑ ক খ গ ঘ Vazira Fazila‐Yacoobali Zamindar (৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৩)। India–Pakistan Partition 1947 and forced migration। আইএসবিএন 9781444334890। ডিওআই:10.1002/9781444351071.wbeghm285। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০২১।
- ↑ Partition (n), 7. b (3rd সংস্করণ)। Oxford English Dictionary। ২০০৫।
The division of British India into India and Pakistan, achieved in 1947.
- ↑ Sword For Pen ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৯ জুলাই ২০২০ তারিখে, Time, 12 April 1937
- ↑ "Sikkim"। Encyclopædia Britannica। ২০০৮।
- ↑ Encyclopædia Britannica. 2008. "Nepal.", Encyclopædia Britannica. 2008. "Bhutan."
- ↑ Copland, Ian (২০০৫)। State, Community and Neighbourhood in Princely North India, c. 1900-1950। পৃষ্ঠা 140।
- ↑ ক খ গ (Spear 1990, পৃ. 176)
- ↑ (Spear 1990, পৃ. 176), (Stein 2001, পৃ. 291), (Ludden 2002, পৃ. 193), (Metcalf ও Metcalf 2006, পৃ. 156)
- ↑ ক খ (Bandyopadhyay 2005, পৃ. 260)
- ↑ ক খ গ (Ludden 2002, পৃ. 193)
- ↑ (Ludden 2002, পৃ. 199)
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ (Ludden 2002, পৃ. 200)
- ↑ (Stein 2001, পৃ. 286)
- ↑ Talbot ও Singh 2009, পৃ. 20।
- ↑ ক খ (Ludden 2002, পৃ. 201)
- ↑ ক খ গ Brown 1994, পৃ. 197–198
- ↑ Olympic Games Antwerp 1920: Official Report ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৫ মে ২০১১ তারিখে, Nombre de bations representees, p. 168. Quote: "31 Nations avaient accepté l'invitation du Comité Olympique Belge: ... la Grèce – la Hollande Les Indes Anglaises – l'Italie – le Japon ..."
- ↑ ক খ গ Brown 1994, পৃ. 200–201
- ↑ "The partition of India and retributive genocide in the Punjab, 1946–47: means, methods, and purposes" (পিডিএফ)। ১৪ এপ্রিল ২০২১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ডিসেম্বর ২০০৬।
- ↑ Talbot, Ian (২০০৯)। "Partition of India: The Human Dimension"। Cultural and Social History। 6 (4): 403–410। এসটুসিআইডি 147110854। ডিওআই:10.2752/147800409X466254।
The number of casualties remains a matter of dispute, with figures being claimed that range from 200,000 to 2 million victims.
- ↑ D'Costa, Bina (২০১১)। Nationbuilding, Gender and War Crimes in South Asia। Routledge। পৃষ্ঠা 53। আইএসবিএন 978-0415565660।
- ↑ Butalia, Urvashi (২০০০)। The Other Side of Silence: Voices From the Partition of India। Duke University Press।
- ↑ Sikand, Yoginder (২০০৪)। Muslims in India Since 1947: Islamic Perspectives on Inter-Faith Relations। Routledge। পৃষ্ঠা 5। আইএসবিএন 978-1134378258।
- ↑ "A heritage all but erased"। The Friday Times। ২৫ ডিসেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুন ২০১৭।
- ↑ Bharadwaj, Prasant; Khwaja, Asim; Mian, Atif (৩০ আগস্ট ২০০৮)। "The Big March: Migratory Flows after the Partition of India" (পিডিএফ)। Economic & Political Weekly: 43। ৩ ডিসেম্বর ২০১২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "Sikh Social Warriors"। ২৩ জুলাই ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জুলাই ২০১৮।
- ↑ "The 'bloody' Punjab partition – VIII"। ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৮। ২৫ জুলাই ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মে ২০২১।
- ↑ Ahmed, Ishtiaq (৩১ জানুয়ারি ২০১৩)। "The Punjab Bloodied, Partitioned and Cleansed"।
- ↑ Butt, Shafiq (২৪ এপ্রিল ২০১৬)। "A page from history: Dr Ishtiaq underscores need to build bridges"।
- ↑ Talbot, Ian (১৯৯৩)। "The role of the crowd in the Muslim League struggled for Pakistan"। The Journal of Imperial and Commonwealth History। 21 (2): 307–333। ডিওআই:10.1080/03086539308582893।
Four thousand Muslim shops and homes were destroyed in the walled area of Amritsar during a single week in March 1947. were these exceptions which prove the rule? It appears that casualty figures were frequently higher when Hindus rather than Muslims were the aggressors.
- ↑ Nisid Hajari (২০১৫)। Midnight's Furies: The Deadly Legacy of India's Partition। Houghton Mifflin Harcourt। পৃষ্ঠা 139–। আইএসবিএন 978-0-547-66921-2।
- ↑ Chatterji, Joya (২০০৭)। The Spoils of Partition: Bengal and India, 1947–1967। পৃষ্ঠা 45। আইএসবিএন 978-1139468305।
- ↑ Khisha, Mukur K. (১৯৯৮)। All That Glisters। Minerva Press। পৃষ্ঠা 49। আইএসবিএন 978-1861060525।
- ↑ Chakma, Deepak K. (২০১৩)। The Partition and The Chakmas। পৃষ্ঠা 239।
- ↑ Chakma, Dipak Kumar (২০১৩)। The Partition and the Chakmas। India: D. K. Chakma। পৃষ্ঠা 42। আইএসবিএন 978-935-104-9272।
- ↑ Talukdar, S. P. (১৯৯৪)। Chakmas: An Embattled Tribe। India: Uppal Publishing House। পৃষ্ঠা 64। আইএসবিএন 978-818-556-5507।
- ↑ ক খ Acyuta Yājñika; Suchitra Sheth (২০০৫)। The Shaping of Modern Gujarat: Plurality, Hindutva, and Beyond। Penguin Books India। পৃষ্ঠা 225–। আইএসবিএন 978-0-14-400038-8।
- ↑ Balasubrahmanyan, Suchitra (২০১১)। "Partition and Gujarat: The Tangled Web of Religious, Caste, Community and Gender Identities"। South Asia: Journal of South Asian Studies। tandfonline। 34 (3): 460–484। এসটুসিআইডি 145404336। ডিওআই:10.1080/00856401.2011.620556।
আরো পড়ুন
সম্পাদনা- পাঠ্যপুস্তক ইতিহাস
- Bandyopādhyāẏa, Śekhara (২০০৪)। From Plassey to partition: a history of modern India। Delhi: Orient Blackswan। আইএসবিএন 978-81-250-2596-2। সংগ্রহের তারিখ ৫ নভেম্বর ২০১১
- Bose, Sugata; Jalal, Ayesha (২০০৪)। Modern South Asia: History, Culture, Political economy: second edition। Routledge। আইএসবিএন 978-1-134-39715-0। সংগ্রহের তারিখ ৫ নভেম্বর ২০১১
- Brown, Judith Margaret (১৯৯৪)। Modern India: the origins of an Asian democracy। Oxford University Press। আইএসবিএন 978-0-19-873112-2। সংগ্রহের তারিখ ৫ নভেম্বর ২০১১
- Ayub, Muhammad (2005). An army, Its Role and Rule: A History of the Pakistan Army from Independence to Kargil, 1947–1999. RoseDog Books. আইএসবিএন ৯৭৮০৮০৫৯৯৫৯৪৭.
- Judd, Denis (২০১০)। The lion and the tiger: the rise and fall of the British Raj, 1600–1947। Oxford University Press। আইএসবিএন 978-0-19-280579-9। সংগ্রহের তারিখ ৫ নভেম্বর ২০১১
- Kulke, Hermann; Rothermund, Dietmar (২০০৪)। A history of India। Routledge। আইএসবিএন 978-0-415-32920-0। সংগ্রহের তারিখ ৫ নভেম্বর ২০১১
- Ludden, David (২০০২)। India and South Asia: a short history। Oneworld। আইএসবিএন 978-1-85168-237-9। সংগ্রহের তারিখ ৫ নভেম্বর ২০১১
- Markovits, Claude (২০০৪)। A history of modern India, 1480–1950। Anthem Press। আইএসবিএন 978-1-84331-152-2। সংগ্রহের তারিখ ৫ নভেম্বর ২০১১
- Metcalf, Barbara Daly; Metcalf, Thomas R. (২০০৬)। A concise history of modern India। Cambridge University Press। আইএসবিএন 978-0-521-86362-9। সংগ্রহের তারিখ ৫ নভেম্বর ২০১১
- Peers, Douglas M. (২০০৬)। India under colonial rule: 1700–1885। Pearson Education। আইএসবিএন 978-0-582-31738-3। সংগ্রহের তারিখ ৫ নভেম্বর ২০১১
- Robb, Peter (২০১১)। A History of India। Palgrave Macmillan। আইএসবিএন 978-0-230-34549-2। সংগ্রহের তারিখ ৫ নভেম্বর ২০১১[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- Spear, Percival (১৯৯০)। A history of India, Volume 2। Penguin Books। আইএসবিএন 978-0-14-013836-8। সংগ্রহের তারিখ ৫ নভেম্বর ২০১১
- Stein, Burton; Arnold, David (২০১০)। A History of India। John Wiley and Sons। আইএসবিএন 978-1-4051-9509-6। সংগ্রহের তারিখ ৫ নভেম্বর ২০১১
- Wolpert, Stanley (২০০৮)। A new history of India। Oxford University Press। আইএসবিএন 978-0-19-533756-3। সংগ্রহের তারিখ ৫ নভেম্বর ২০১১
- প্রকরণগ্রন্থাবলী
- Ishtiaq Ahmed, Ahmed, Ishtiaq. 2011. The Punjab Bloodied, Partitioned and Cleansed: Unravelling the 1947 Tragedy through Secret British Reports and First Person Account. New Delhi: RUPA Publications. 808 pages. আইএসবিএন ৯৭৮-৮১-২৯১-১৮৬২-২
- Ansari, Sarah. 2005. Life after Partition: Migration, Community and Strife in Sindh: 1947—1962. Oxford, UK: Oxford University Press. 256 pages. আইএসবিএন ০-১৯-৫৯৭৮৩৪-X.
- Butalia, Urvashi. 1998. The Other Side of Silence: Voices from the Partition of India. Durham, NC: Duke University Press. 308 pages. আইএসবিএন ০-৮২২৩-২৪৯৪-৬
- Butler, Lawrence J. 2002. Britain and Empire: Adjusting to a Post-Imperial World. London: I.B.Tauris. 256 pages. আইএসবিএন ১-৮৬০৬৪-৪৪৯-X
- Chakrabarty; Bidyut. 2004. The Partition of Bengal and Assam: Contour of Freedom (RoutledgeCurzon, 2004) online edition
- Chatterji, Joya. 2002. Bengal Divided: Hindu Communalism and Partition, 1932—1947. Cambridge and New York: Cambridge University Press. 323 pages. আইএসবিএন ০-৫২১-৫২৩২৮-১.
- Chester, Lucy P. 2009. Borders and Conflict in South Asia: The Radcliffe Boundary Commission and the Partition of Punjab. Manchester University Press. আইএসবিএন ৯৭৮-০-৭১৯০-৭৮৯৯-৬.
- Gilmartin, David. 1988. Empire and Islam: Punjab and the Making of Pakistan. Berkeley: University of California Press. 258 pages. আইএসবিএন ০-৫২০-০৬২৪৯-৩.
- Gossman, Partricia. 1999. Riots and Victims: Violence and the Construction of Communal Identity Among Bengali Muslims, 1905–1947. Westview Press. 224 pages. আইএসবিএন ০-৮১৩৩-৩৬২৫-২
- Gupta, Bal K. 2012 "Forgotten Atrocities: Memoirs of a Survivor of 1947 Partition of India". lulu.com
- Hansen, Anders Bjørn. 2004. "Partition and Genocide: Manifestation of Violence in Punjab 1937–1947", India Research Press. আইএসবিএন ৯৭৮-৮১-৮৭৯৪৩-২৫-৯.
- Harris, Kenneth. Attlee (1982) pp 355–87
- Hasan, Mushirul (২০০১)। India's Partition: Process, Strategy and Mobilization। New Delhi: Oxford University Press, 444 pages। আইএসবিএন 0-19-563504-3.
- Herman, Arthur. Gandhi & Churchill: The Epic Rivalry that Destroyed an Empire and Forged Our Age (2009)
- Ikram, S. M. 1995. Indian Muslims and Partition of India. Delhi: Atlantic. আইএসবিএন ৮১-৭১৫৬-৩৭৪-০
- Jain, Jasbir (২০০৭)। Reading Partition, Living Partition। Rawat Publications, 338 pages। আইএসবিএন 81-316-0045-9
- Jalal, Ayesha (১৯৯৩)। The Sole Spokesman: Jinnah, the Muslim League and the Demand for Pakistan। Cambridge, UK: Cambridge University Press, 334 pages। আইএসবিএন 0-521-45850-1
- Kaur, Ravinder. 2007. "Since 1947: Partition Narratives among Punjabi Migrants of Delhi". Oxford University Press. আইএসবিএন ৯৭৮-০-১৯-৫৬৮৩৭৭-৬.
- Khan, Yasmin (২০০৭)। The Great Partition: The Making of India and Pakistan। Yale University Press। আইএসবিএন 978-0-300-12078-3। সংগ্রহের তারিখ ২ অক্টোবর ২০১৩
- Khosla, G. D. Stern reckoning : a survey of the events leading up to and following the partition of India New Delhi: Oxford University Press:358 pages Published: February 1990 আইএসবিএন ০-১৯-৫৬২৪১৭-৩
- Lamb, Alastair (১৯৯১)। Kashmir: A Disputed Legacy, 1846–1990। Roxford Books। আইএসবিএন 0-907129-06-4
- Metcalf, Barbara; Metcalf, Thomas R. (২০০৬)। A Concise History of Modern India (Cambridge Concise Histories)। Cambridge and New York: Cambridge University Press. Pp. xxxiii, 372। আইএসবিএন 0-521-68225-8
- Moon, Penderel. (1999). The British Conquest and Dominion of India (2 vol. 1256pp)
- Moore, R.J. (1983). Escape from Empire: The Attlee Government and the Indian Problem, the standard history of the British position
- Nair, Neeti. (2010) Changing Homelands: Hindu Politics and the Partition of India
- Page, David, Anita Inder Singh, Penderel Moon, G. D. Khosla, and Mushirul Hasan. 2001. The Partition Omnibus: Prelude to Partition/the Origins of the Partition of India 1936-1947/Divide and Quit/Stern Reckoning. Oxford University Press. আইএসবিএন ০-১৯-৫৬৫৮৫০-৭
- Pal, Anadish Kumar. 2010. World Guide to the Partition of INDIA. Kindle Edition: Amazon Digital Services. 282 KB. ASIN B0036OSCAC
- Pandey, Gyanendra. 2002. Remembering Partition:: Violence, Nationalism and History in India. Cambridge University Press. 232 pages. আইএসবিএন ০-৫২১-০০২৫০-৮ online edition
- Panigrahi; D.N. 2004. India's Partition: The Story of Imperialism in Retreat London: Routledge. online edition[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- Raja, Masood Ashraf. Constructing Pakistan: Foundational Texts and the Rise of Muslim National Identity, 1857–1947, Oxford 2010, আইএসবিএন ৯৭৮-০-১৯-৫৪৭৮১১-২
- Raza, Hashim S. 1989. Mountbatten and the partition of India. New Delhi: Atlantic. আইএসবিএন ৮১-৭১৫৬-০৫৯-৮
- Shaikh, Farzana. 1989. Community and Consensus in Islam: Muslim Representation in Colonial India, 1860—1947. Cambridge, UK: Cambridge University Press. 272 pages. আইএসবিএন ০-৫২১-৩৬৩২৮-৪.
- Singh, Jaswant. (2011) Jinnah: India, Partition, Independence
- Talbot, Ian and Gurharpal Singh (eds). 1999. Region and Partition: Bengal, Punjab and the Partition of the Subcontinent. Oxford and New York: Oxford University Press. 420 pages. আইএসবিএন ০-১৯-৫৭৯০৫১-০.
- Talbot, Ian. 2002. Khizr Tiwana: The Punjab Unionist Party and the Partition of India. Oxford and New York: Oxford University Press. 216 pages. আইএসবিএন ০-১৯-৫৭৯৫৫১-২.
- Talbot, Ian. 2006. Divided Cities: Partition and Its Aftermath in Lahore and Amritsar. Oxford and Karachi: Oxford University Press. 350 pages. আইএসবিএন ০-১৯-৫৪৭২২৬-৮.
- Wolpert, Stanley. 2006. Shameful Flight: The Last Years of the British Empire in India. Oxford and New York: Oxford University Press. 272 pages. আইএসবিএন ০-১৯-৫১৫১৯৮-৪.
- Talbot, Ian; Singh, Gurharpal (২০০৯)। The Partition of India। Cambridge University Press। আইএসবিএন 978-0-521-85661-4। সংগ্রহের তারিখ ২ অক্টোবর ২০১৩
- Wolpert, Stanley. 1984. Jinnah of Pakistan
- নিবন্ধ
- Brass, Paul. 2003. The partition of India and retributive genocide in the Punjab,1946–47: means, methods, and purposes ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৪ এপ্রিল ২০২১ তারিখে Washington University
- Gilmartin, David. 1998. "Partition, Pakistan, and South Asian History: In Search of a Narrative." The Journal of Asian Studies, 57(4):1068–1095.
- Gupta, Bal K. "Death of Mahatma Gandhi and Alibeg Prisoners" www.dailyexcelsior.com
- Gupta, Bal K. "Train from Pakistan" www.nripulse.com
- Gupta, Bal K. "November 25, 1947, Pakisatni Invasion of Mirpur". www.dailyexcelsior.com
- Jeffrey, Robin. 1974. "The Punjab Boundary Force and the Problem of Order, August 1947" – Modern Asian Studies 8(4):491–520.
- Kaur, Ravinder. 2009. Citizenship: Refugees, Subjects and Postcolonial State in India's Partition', Cultural and Social History.
- Kaur, Ravinder. 2008. 'Narrative Absence: An 'untouchable' account of India's Partition Migration, Contributions to Indian Sociology.
- Kaur Ravinder. 2007. "India and Pakistan: Partition Lessons". Open Democracy.
- Kaur, Ravinder. 2006. "The Last Journey: Social Class in the Partition of India". Economic and Political Weekly, June 2006. epw.org.in
- Khan, Lal (২০০৩)। Partition – Can it be undone?। Wellred Publications। পৃষ্ঠা 228। আইএসবিএন 1-950007-15-0।
- Mookerjea-Leonard, Debali. 2005. "Divided Homelands, Hostile Homes: Partition, Women and Homelessness". Journal of Commonwealth Literature, 40(2):141–154.
- Mookerjea-Leonard, Debali. 2004. "Quarantined: Women and the Partition". Comparative Studies of South Asia, Africa and the Middle East, 24(1): 35–50.
- Morris-Jones. 1983. "Thirty-Six Years Later: The Mixed Legacies of Mountbatten's Transfer of Power". International Affairs (Royal Institute of International Affairs), 59(4):621–628.
- Noorani, A. G. (২২ ডিসে ২০০১ – ৪ জানু ২০০২)। "The Partition of India"। Frontline। 18 (26)। ২ এপ্রিল ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ অক্টোবর ২০১১।
- Spate, O. H. K. (১৯৪৭)। "The Partition of the Punjab and of Bengal"। The Geographical Journal। 110 (4/6): 201–218। ডিওআই:10.2307/1789950
- Spear, Percival. 1958. "Britain's Transfer of Power in India." Pacific Affairs, 31(2):173–180.
- Talbot, Ian. 1994. "Planning for Pakistan: The Planning Committee of the All-India Muslim League, 1943–46". Modern Asian Studies, 28(4):875–889.
Visaria, Pravin M. 1969. "Migration Between India and Pakistan, 1951–61" Demography, 6(3):323–334.
- Chopra, R. M., "The Punjab And Bengal", Calcutta, 1999.
- প্রাথমিক উৎস
- Mansergh, Nicholas, and Penderel Moon, eds. The Transfer of Power 1942–47 (12 vol., London: HMSO . 1970–83) comprehensive collection of British official and private documents
- Moon, Penderel. (1998) Divide & Quit
- জনপ্রিয়করণ
- Collins, Larry and Dominique Lapierre: Freedom at Midnight. London: Collins, 1975. আইএসবিএন ০-০০-৬৩৮৮৫১-৫
- Zubrzycki, John. (2006) The Last Nizam: An Indian Prince in the Australian Outback. Pan Macmillan, Australia. আইএসবিএন ৯৭৮-০-৩৩০-৪২৩২১-২.
- স্মৃতিকথা এবং মৌখিক ইতিহাস
- Bonney, Richard; Hyde, Colin; Martin, John. "Legacy of Partition, 1947–2009: Creating New Archives from the Memories of Leicestershire People," Midland History, (Sept 2011), Vol. 36 Issue 2, pp 215–224
- Azad, Maulana Abul Kalam: India Wins Freedom, Orient Longman, 1988. আইএসবিএন ৮১-২৫০-০৫১৪-৫
- Mountbatten, Pamela. (2009) India Remembered: A Personal Account of the Mountbattens During the Transfer of Power
Gupta, Bal K.:"Forgotten Atrocities: Memoirs of a Survivor of the 1947 Partition of India" www,lulu.com (2012),
- ঐতিহাসিক-কথাসাহিত্য
- Mohammed, Javed: Walk to Freedom, Rumi Bookstore, 2006. আইএসবিএন ৯৭৮-০-৯৭০১২৬১-২-২
- ((Chopra, R.M., "The Punjab And Bengal", Calcutta, 1999.
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- 1947 Partition Archive
- Partition of Bengal – Encyclopædia Britannica
- India Memory Project – 1947 India Pakistan Partition
- The Road to Partition 1939–1947 – The National Archives
- Indian Independence Bill, 1947 ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৫ মে ২০২১ তারিখে
- India's Partition: The Forgotten Story British film-maker Gurinder Chadha, directors of Bend It Like Beckham and Viceroy's House, travels from Southall to Delhi and Shimla to find out about the Partition of India – one of the most seismic events of the 20th century. Partition saw India divided into two new nations – Independent India and Pakistan. The split led to violence, disruption, and death.
- Sir Ian Scott, Mountbatten's deputy private secretary in 1947, talking about the run up to Partition
- India: A People Partitioned oral history interviews by Andrew Whitehead, 1992-2007 ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৫ মে ২০২১ তারিখে
- গ্রন্থতালিকা
- Select Research Bibliography on the Partition of India, Compiled by Vinay Lal, Department of History, UCLA; University of California at Los Angeles
- South Asian History: Colonial India – University of California, Berkeley Collection of documents on colonial India, Independence, and Partition
- Indian Nationalism ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৭ তারিখে – Fordham University archive of relevant public-domain documents