গেয়ারভী শরীফ
(ফাতেহা-ই-ইয়াজদাহাম থেকে পুনর্নির্দেশিত)
এই নিবন্ধটি অত্যন্ত সংক্ষিপ্ত। |
ফাতেহা-ই-ইয়াজদাহাম হল হজরত আব্দুল ক্বাদির জিলানী (রহ.) এর ওফাত দিবস। বলা হয়ে থাকে, হিজরি ৫৬১ সনের ১১ রবিউস সানি উনার ওফাত দিবস।[১] হযরত আবদুল কাদির জিলানীকে দক্ষিণ এশিয়ায় সুফিবাদের প্রতিষ্ঠাতা [২] বলা হয়। তিনি গাউসে আজম দস্তগীর হিসেবে পরিচিত[৩] গেয়ারভী শরীফ প্রতিবছর রবিউস সানির এগারো তারিখ বা মাসিকভাবে ইসলামী ক্যালেন্ডারের প্রতি মাসের এগারো তারিখ উদ্যাপন করা হয়। [৪][৫]
গেয়ারভী শরীফ | |
---|---|
অন্য নাম | গেয়ারভী শরীফ
ফাতেহা ইয়াজদাহম[৬] ফাতেহা এ দো আজদাহম [৭] |
পালনকারী | মূলধারার সুন্নি ইসলামের অনুগামীরা, সুফির মতো বিভিন্ন অন্যান্য ইসলামী শ্রেণী। পশ্চিমবঙ্গে সরকারি ছুটি এবং বাংলাদেশে ঐচ্ছিক ছুটি |
ধরন | ইসলামী |
পালন | হামদ, তাসবিহ, ক্বিরাত, জনসভা, না'ত (ধর্মীয় কবিতা), পরিবার ও অন্যান্য সামাজিক জমায়েত, রাস্তাঘাট এবং বাড়ির সাজসজ্জা |
তারিখ | ১১ রবিউস সানি |
সংঘটন | মাসিক এবং বার্ষিক |
ব্যুৎপত্তি
সম্পাদনা‘ইয়াজদাহম’ ফার্সি শব্দ, যার অর্থ এগারো। ফাতিহা-ই-ইয়াজদাহম বলতে এগারো-এর ফাতিহা শরিফকে বোঝায়। এই ফাতিহা-ই-ইয়াজদাহম শরিফ আবদুল কাদের জিলানী এর স্মরণে পালিত হয়।[৮]
ইরাক
সম্পাদনাবাগদাদে গেয়ারভী শরীফের বার্ষিক উদ্যাপন হয়, যেখানে আফগানিস্তান, ভারত এবং বিভিন্ন আরব দেশসমূহের জনগণের সাথে প্রায় ৫০,০০০-১৩,০০০ পাকিস্তানি নাগরিক আকৃষ্ট হয়।[৯][১০][১১]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ১১ই রবীউছ ছানী ফাতিহা-ই ইয়াজদাহাম ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৯ মার্চ ২০১৬ তারিখে, মাওলানা মুফতী সাইয়্যিদ মুহম্মদ আব্দুল হালিম, দৈনিক আল-ইহসান। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ১৯-০২-২০১৩ খ্রিস্টাব্দ।
- ↑ Levi, André; Weingrod, Alex (২০০৫)। Homelands and Diasporas: Holy Lands and Other Places (ইংরেজি ভাষায়)। Stanford University Press। আইএসবিএন 978-0-8047-5079-0।
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;auto
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ Robinson, Kathryn (২০০৭-১২-১৫)। Asian and Pacific Cosmopolitans: Self and Subject in Motion (ইংরেজি ভাষায়)। Palgrave Macmillan। আইএসবিএন 978-0-230-01330-8।
- ↑ Zahab, Mariam Abou (২০২০-০৬-০১)। Pakistan: A Kaleidoscope of Islam (ইংরেজি ভাষায়)। Oxford University Press। আইএসবিএন 978-0-19-753605-6।
- ↑ "Fatiha-i-Yazdaham today"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৭-১২-৩০। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-০৭।
- ↑ Desk, Sentinel Digital (২০১৫-০২-১৯)। "Fateha-E-Doaz Daham concludes- Sentinelassam"। www.sentinelassam.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-০৭।
- ↑ পবিত্র ফাতেহা-ই ইয়াজদাহম আজ ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০১৭-০৪-২৪ তারিখে, দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ২২-০২-২০১৩ খ্রিস্টাব্দ।
- ↑ "851st death anniversary of Abdul Qadir Gilani observed"। nation.com.pk। ২০১৭-১২-২৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-০৭।
- ↑ "जीलानी...वह सूफी संत जिसे मुसलमान गौस-ए-आजम तो हिंदू काहनूव संत कहते हैं, जानिए कुछ विशेष बातें"। Amar Ujala (হিন্দি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-২০।
- ↑ Çakmak, Cenap (মে ১৮, ২০১৭)। "Islam: A Worldwide Encyclopedia [4 volumes]"। ABC-CLIO – Google Books-এর মাধ্যমে।