সুব্রত রায়চৌধুরী
সুব্রত রায়চৌধুরী | |
---|---|
জন্ম | মেদিনীপুর, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত | ৮ এপ্রিল ১৯৬০
অন্যান্য নাম | গৌতম সান্যাল ও শাক্য সেন (ছদ্মনাম), এই দুটি নামে বহু প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। |
নাগরিকত্ব | ভারতীয় |
শিক্ষা | যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় |
পেশা | অধ্যাপনা (মৃণালিনী দত্ত মহাবিদ্যাপীঠ, বিরাটি), লেখক, গবেষক |
পরিচিতির কারণ | কবি, প্রাবন্ধিক, সম্পাদক ও সাহিত্য সমালোচক |
দাম্পত্য সঙ্গী | তাপসী রায়চৌধুরী |
সন্তান | সুকন্যা রায়চৌধুরী (কন্যা) |
পিতা-মাতা |
|
সুব্রত রায়চৌধুরী (জন্ম: ৮ এপ্রিল ১৯৬০) ভারতের পশ্চিমবঙ্গের একজন বিশিষ্ট বাঙালি কবি, সাহিত্যিক, গবেষক ও সম্পাদক। দীর্ঘদিন তিনি বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদের কোষাধ্যক্ষ ছিলেন এবং বর্তমানে তিনি বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদের পুথিশালা বিভাগের পুথিশালাধ্যক্ষ।[১] তাঁর লেখা এখনও পর্যন্ত ১৫টি কাব্যগ্রন্থ, ১৪টিরও বেশি সম্পাদিত প্রবন্ধগ্রন্থ ও প্রায় ২০টি মৌলিক প্রবন্ধগ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে।[২] এছাড়া প্রচুর লেখালেখি ছড়িয়ে রয়েছে আনন্দবাজার পত্রিকা, বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ পত্রিকা সহ ছোট বড়ো অসংখ্য লিটিল ম্যাগাজিনে।[৩] পেয়েছেন অহর্নিশ সম্মাননা (২০১৪), নবারুণ ভট্টাচার্য স্মৃতি সম্মান (২০১৮), বঙ্গদর্শন সম্মাননা (২০১৯), হরিপদ বিশ্বাস স্মৃতি সম্মাননা (২০২১) সহ অসংখ্য পুরস্কার। সুদীর্ঘ ২৯ বছর ধরে তথ্যসূত্র নামক একটি গবেষণাপত্রের সম্পাদনা করে চলেছেন।
জন্ম ও ছেলেবেলা
[সম্পাদনা]কবি সুব্রত রায়চৌধুরীর জন্ম (৮ এপ্রিল, ১৯৬০) পশ্চিমবঙ্গের মেদিনীপুরে। ১৯৬৫-র পরবর্তীকালে ছেলেবেলা ও যৌবনের দিনগুলি কেটেছে উত্তর ২৪ পরগনার নব বারাকপুর বুড়ির বাড়ি অঞ্চলে। বর্তমানে তিনি নব বারাকপুর রক্তকরবী, ৩১৮/এ স্টেশন রোড (পশ্চিম)-এর স্থায়ী বাসিন্দা। মা বিশিষ্ট লেখিকা সবিতা রায়চৌধুরী[৪][১]। বাবা সত্যপ্রকাশ রায়চৌধুরী কর্মরত ছিলেন রাজ্য সরকারের পুলিশ ওয়্যারলেস বিভাগে। তাই সত্যপ্রকাশকে পশ্চিমবঙ্গের নানা প্রান্তে বদলি হতে হয়েছে। কখনো জলপাইগুড়ির জয়গাঁ থেকে মেদিনীপুর। সেখান থেকে কোচবিহার, আবার কখনো নদিয়ার কৃষ্ণনগর থেকে কলকাতা— ছোট থেকেই পথকে সঙ্গী করে বড়ো হয়েছেন বাবা-মা'র আদরের গৌতম (সুব্রত রায়চৌধুরী)।
শিক্ষা ও পারিবারিক জীবন
[সম্পাদনা]১৯৬৫ তে পাঁচ বছর বয়সে মাসুন্দা ফ্রি প্রাইমারী স্কুলে প্রাথমিক শিক্ষা শুরু করেন। এর পাশাপাশি বাড়ির কাছে পল্লীমঙ্গল প্রাথমিক বিদ্যালয়েও কিছুদিন শিক্ষার পাঠ নেন। এর দু-এক বছর পর সেকালের অভিজাত কিশলয় বিদ্যাভবনে ভর্তি হন। এখান থেকেই প্রাথমিক শিক্ষা সম্পূর্ণ করে উচ্চতর পাঠের জন্য যান নববারাকপুর কলোনী উচ্চ বালক বিদ্যালয়[২][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]। ছোটবেলা থেকেই তিনি পড়াশোনায় অত্যন্ত মেধাবী ছাত্র ছিলেন।
কিশোর বয়স থেকেই দেখেছেন বাবার দীর্ঘ প্রবাসজীবন, আর সেই সঙ্গে দেখেছেন দারিদ্রের সাথে লড়াই করা মা সবিতা রায়চৌধুরীর কঠোর জীবন সংগ্রাম। দেখেছেন দু-দুটো যুদ্ধের পর (চিন-ভারত যুদ্ধ ১৯৬২ ও ভারত-পাক যুদ্ধ ১৯৬৫) অর্থনৈতিকভাবে বিপর্যস্ত বাংলার খাদ্য আন্দোলন। চরম খাদ্য সংকটের দিনে রেশন দোকানে বা লঙ্গরখানার লাইনে দাঁড়িয়ে বহু মানুষের যন্ত্রণাকে উপলব্ধি করেছেন। দেখেছেন ছাত্রজীবনে নকশালবাড়ি আন্দোলনের রক্তাক্ত দিনগুলি। আবার ৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের সময় ওপার বাংলা থেকে আগত অসংখ্য নরনারীর মিছিল দেখে বিচলিত হয়েছেন। এভাবেই এল ১৯৭৬ সাল। মাধ্যমিক পরীক্ষায় পাশ করে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি হলেন দমদম মতিঝিল কলেজে। ১৯৮১-তে দমদম মতিঝিল কলেজ থেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে অনার্সসহ বি. এ পাশ করে ভর্তি হন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে[৩]। বাড়িতে প্রতি সন্ধ্যায় মায়ের মুখে শুনতেন রামায়ণ, মহাভারত ও ভাগবত পাঠ। পাঠশেষে মা সবিতাদেবীর সাথে গভীর রাত পর্যন্ত সাহিত্য চর্চায় মগ্ন থাকতেন। দেশি-বিদেশি বহু কবি সাহিত্যিকদের জীবন ও রচনা নিয়ে চলত নানা আলোচনা। জীবনের প্রথম আঘাতটা আসে এই সময়। ১৯৮১-র ১৫ জানুয়ারি দেহাবসান হয় দিদিমা কিরণশশী মিত্রের। এই আঘাতে বি. এ পাশ করা সদ্য যুবক সুব্রত রায়চৌধুরীর মনোজগতে মৃত্যু সম্পর্কে তৈরি হয় নানা প্রশ্ন। পরবর্তীকালে তাঁর নানা কবিতায় প্রকাশিত হয় মৃত্যুর নানা রূপ ও আঙ্গিক। দিদিমার বিয়োগব্যথা হয়তো কিছুটা প্রশমন হয়েছিল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্ত প্রাঙ্গণে গিয়ে। দীর্ঘ তিন বছরের একাকীত্বময় ছাত্রজীবন কাটিয়ে এসে এখানে তিনি পেলেন সাহিত্যচর্চার উপযুক্ত পরিবেশ। ছাত্রজীবনে মাস্টারমশাই হিসাবে পেয়েছেন অধ্যাপক যতীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়, ড. দেবীপদ ভট্টাচার্য, ড. সুরেশ মৈত্র, ড. চিত্তরঞ্জন ঘোষ, কবি শঙ্খ ঘোষ, কবি আলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত, কথাসাহিত্যিক অভ্র রায়, ড. পিনাকেশচন্দ্র সরকার, ড. তপোব্রত ঘোষ প্রমুখ পণ্ডিত ব্যক্তিদের। এর মাঝেই নিউব্যারাকপুর গোপালচন্দ্র মেমোরিয়াল কলেজ অব এডুকেশন[৪] থেকে ১৯৮৫-তে বি. এড পাশ করেন। তারপর আবারও গবেষণাকর্মে নিযুক্ত হন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে। ১৯৯০-এর ফেব্রুয়ারি মাসে পরিণয়সূত্রে আবদ্ধ হন তাপসী বসুর সঙ্গে। কবির একমাত্র কন্যা সুকন্যা রায়চৌধুরী (বকুল)।
অধ্যাপনা ও সামাজিক অবদান
[সম্পাদনা]আজীবন মার্কসীয় দর্শনে বিশ্বাসী এ মানুষটির গবেষণার বিষয় ছিল বাঙালির সাম্যবাদী আদর্শে দীক্ষা এবং গোপাল হালদার। তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন প্রখ্যাত বিভূতি গবেষক ড. সুনীলকুমার চট্টোপাধ্যায়। পরীক্ষক ছিলেন ভাষাচার্য ড. সুকুমার সেন। গবেষণা করতে করতেই ১৯৮৭-র ফেব্রুয়ারি মাসে কিছুদিন বিদ্যাসাগর কলেজে অধ্যাপনা করেন। এর মাস খানেক পর ১৯৮৭-র ১৪ মার্চ বিরাটীর মৃণালিনী দত্ত মহাবিদ্যাপীঠ কলেজে স্থায়ীভাবে অধ্যাপনার পেশায় নিযুক্ত হন। অতিথি অধ্যাপক হিসাবে বহু বছর অধ্যাপনা করেছেন রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় ও আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে। আমন্ত্রিত বক্তা হিসাবে আমন্ত্রিত হয়েছেন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক আলোচনা সভায়। বক্তৃতা দিয়েছেন আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়, রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়, আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদের মতো প্রতিষ্ঠানে। দিয়েছেন হরপ্রসাদ শাস্ত্রী স্মারক বক্তৃতা, জন্ম শতবর্ষে গোপাল হালদার স্মারক বক্তৃতা।
বিরাটী মৃণালিনী দত্ত মহাবিদ্যাপীঠের বাংলা বিভাগে অধ্যাপনার সাথে যুক্ত আছেন সুদীর্ঘ তেত্রিশ বছর।[৫] ছাত্রছাত্রীদের প্রকৃত মানবিক শিক্ষা দিয়েছেন। তাদের বন্ধুর মতো উৎসাহ দিয়েছেন মৌলিক সাহিত্যচর্চায়। এমন একটা সময় ছিল যখন বিরাটী কলেজের ১২, ১৪ ও ১৬ নম্বর ঘর ভরে উঠতো পড়ুয়াদের কবিতা ও গানে। ছেলেমেয়েদের সামাজিক মন গঠনের পাশাপাশি তিনি শিখিয়েছেন যূথবদ্ধতার শিক্ষা। একবার পশ্চিমবঙ্গের নানা প্রান্তে হল ভয়াবহ বন্যা। হাজার হাজার মানুষ বিপন্ন অবস্থার মধ্যে দিন কাটাচ্ছে। কবি সুব্রত রায়চৌধুরী সেদিন ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে নিয়ে বাড়ি বাড়ি ঘুরে ত্রাণ সামগ্রী সংগ্রহ করে পৌঁছে গেছেন দুর্গত মানুষদের কাছে। বিশ্বজুড়ে এলো করোনা মহামারী। তথ্যসূত্র গবেষণাপত্রর রিলিফ ফান্ডের মাধ্যমে সুব্রত রায়চৌধুরী এসে দাঁড়ালেন দুর্গত মানুষদের পাশে। খুললেন কমিউনিটি কিচেন, সামাজিক সংগঠনকে কিনে দিলেন অক্সিজেন সিলিন্ডার। আমফান ও ইয়াস ঘূর্ণিঝড় বিদ্ধস্ত সুন্দরবনের প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে দিলেন ত্রাণ সামগ্রী।[৬] ছাত্রছাত্রীরা সামাজিক দায়িত্ব ও কর্তব্যের শিক্ষা এভাবেই পেয়েছে তাদের প্রিয় মাস্টারমশাই সুব্রত রায়চৌধুরীর কাছে। এই সামাজিক দায়িত্ব মেটাতেই নানা প্রতিবাদী আন্দোলনে যুক্ত হয়ে কলকাতার রাজপথে মিছিলে হেঁটেছেন বহুবার।
লেখালেখির জগৎ
[সম্পাদনা]এর মাঝেই চলছিল বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় নিয়মিত লেখালিখি। সুব্রত রায়চৌধুরীর প্রথম প্রেম কবিতা। কবিতা দিয়েই সাহিত্যচর্চায় হাতেখড়ি। তবে গল্পকার হিসাবেই সুব্রত রায়চৌধুরীর আত্মপ্রকাশ। একসময় বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় নিয়মিত গল্প লিখতেন। আন্তর্জাতিক যুব উৎসবে গল্পকার ও প্রাবন্ধিক হিসাবে পুরস্কৃত হয়েছেন আশির দশকে। পেয়েছেন শ্রেষ্ঠত্বের সম্মান। গল্পটির নাম ছিল সতাইয়ের আত্মদর্শন।
১৯৯১-এর ডিসেম্বর মাসে এক শীত সন্ধ্যায় নব বারাকপুর বইমেলায় প্রকাশিত হয় প্রথম কাব্যগ্রন্থ কোমল ক্যাকটাস। এরপর থেকে একে একে প্রকাশিত হয় ১৫টি কাব্যগ্রন্থ, ১৪ টি সম্পাদিত গ্রন্থ ও ২০ টি মৌলিক প্রবন্ধগ্রন্থ। কবিতা পাঠের জন্য আমন্ত্রিত হয়েছেন বিশ্ব বাংলা সাহিত্য উৎসব[৫] ও আন্তর্জাতিক কবিতা পাঠের আসরে। সম্মানিত হয়েছেন বেশ কিছু পুরস্কারে। তিনি শাক্য সেন এবং গৌতম সান্যাল ছদ্মনামেও লিখে থাকেন। চর্যাপদের দুরূহ পদগুলির আশ্চর্য ভাবানুবাদে মগ্ন ছিলেন বহুদিন। সংকলনটি জ্যোৎস্নাবাড়ি নামে প্রকাশিত হয়েছে। কবিতা লেখার পাশাপাশি বহু স্বরচিত কবিতায় কণ্ঠ দিয়েছেন।[৭][৮][৯] পাঠ করেছেন জীবনানন্দ দাশ, জয় গোস্বামী,[১০] মণিভূষণ ভট্টাচার্য[১১] সহ বহু বিখ্যাত কবির কবিতা।
পত্রিকা সম্পাদনা
[সম্পাদনা]
১৯৯৬-এ প্রকাশ পেল তথ্যসূত্র গবেষণাপত্র[১২]। সুব্রত রায়চৌধুরী দীর্ঘ ২৭ বছর ধরে এ পত্রিকাটি সাফল্যের সঙ্গে সম্পাদনা করে চলেছেন । পরবর্তীকালে এ পত্রিকার সম্পাদনায় অন্যান্য অনেকের সঙ্গে তাপসী রায়চৌধুরী ও সুকন্যা রায়চৌধুরীও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেন।
বাংলা লিটল ম্যাগাজিন জগতে তথ্যসূত্র ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৯ জুলাই ২০২২ তারিখে পত্রিকা[১৩] (UGC Refference Journal) আজ একটি বিশিষ্ট নাম।[১৪] (An International Peer Reviewed Research Journal, ISSN : 2278-5922) এ পত্রিকার সার্ধশতবর্ষে বিপিনচন্দ্র পাল, বাংলা ও বাঙালি সমাজে পঞ্জিকা, রবীন্দ্রনাথের মাস্টারমশাই,[১৫] প্রয়াণকথা স্মরণকথা[৬], বাঙালি গীতিকার[১৬][৭] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০ মার্চ ২০২৩ তারিখে, স্বাধীনতাপূর্ব বাঙালির কারাবাসের কথা[১৭][৮], অনুজের সৃজনকথায় রবীন্দ্রজীবন[১৮]-এর মতো সংখ্যাগুলি পাঠক সমাজে সাড়া ফেলেছে। সদাপ্রসন্ন এই মানুষটি ব্যক্তিজীবনে আঘাত পেয়েছেন অনেক। নিকট আত্মীয়েরা অনেকেই চলে গেছেন। প্রিয়জনের বিয়োগব্যথায় ব্যথিত হয়েছেন বার বার। সমস্ত বেদনা তিনি অর্পণ করেছেন কবিতার কাছেই। কবিতাই মানুষটির একমাত্র আশ্রয়স্থল।
গ্রন্থপঞ্জি
[সম্পাদনা]কাব্যগ্রন্থ
[সম্পাদনা]প্রকাশকাল | কাব্যগ্রন্থ | প্রকাশক |
---|---|---|
১৯৯১ | কোমল ক্যাকটাস | অতএব প্রকাশনী |
১৯৯৪ | একাকী নির্জনে | অতএব প্রকাশনী |
১৯৯৬ | বৃষ্টি দিয়ে যা | ওয়ানটাচ |
২০০২ | নীলখাম | দুরবিন |
২০০৪ | মৃত্যু আঁকে পথ | অহর্নিশ |
২০০৬ | প্রিয় এখন প্রবাসে | আকাশদীপ |
২০১১ | করতোয়া নদী | পত্রলেখা |
২০১৪ | বুটিকের কাজ | পত্রলেখা |
২০১৪ | প্রিয় ২৫ | শব্দহরিণ |
২০১৫ | লাল উপাসনা | তথ্যসূত্র |
২০১৭ | মেঘ রঙের ওড়না | তথ্যসূত্র |
২০১৮ | জ্যোৎস্নাবাড়ি | তথ্যসূত্র |
২০১৮ | প্রিয় এখন প্রবাসে (২য় সং.) | আকাশদীপ |
২০২০ | রোদে পুড়ছে শস্যদানা | সৃষ্টি পাবলিকেশন |
২০২১ | লকডাউনের কবিতা | সৃষ্টি পাবলিকেশন |
২০২২ | লকডাউনের কবিতা (২য় সংস্করণ) | সৃষ্টি পাবলিকেশন |
২০২৩ | হার্ট করিডর[১৯] | সৃষ্টি পাবলিকেশন |
গল্পগ্রন্থ
[সম্পাদনা]প্রকাশকাল | গল্পগ্রন্থ | প্রকাশক |
---|---|---|
২০২৩ | সজনেগাছ ও অন্যান্য গল্প[২০] | সৃষ্টি পাবলিকেশন |
প্রবন্ধগ্রন্থ
[সম্পাদনা]প্রকাশকাল | প্রবন্ধগ্রন্থ | প্রকাশক |
---|---|---|
১৯৯৫ | কথাসাহিত্য : প্রসঙ্গ ও অনুষঙ্গ[২১] | ওয়ানটাচ |
১৯৯৭ | গোপাল হালদার : প্রসঙ্গ ত্রিদিবা[২২][২৩] | ওয়ানটাচ |
২০০২ | শিকড়ের সন্ধানে[২৪] | প্রশিক |
২০০৭ | কথাসাহিত্য : মন্বন্তরের দিনগুলিতে[২৫][২৬]
(ইউ.জি.সি-র অর্থানুকূল্যে সম্পন্ন গবেষণাপত্র) |
পুস্তক বিপণি |
২০০৮ | বিপিনচন্দ্র পাল : সাহিত্য ও জীবনভাবনা
(ইউ.জি.সি-র অর্থানুকূল্যে সম্পন্ন গবেষণাপত্র) |
তথ্যসূত্র |
২০০৯ | একালের কবিতা : বিষয়ে ও শৈলীতে[২৭][২৮][২৯] | প্রজ্ঞাবিকাশ |
২০১২ | উনিশের কবি কবিতার ভোর[৩০][৩১] | প্রজ্ঞাবিকাশ |
২০১২ | অঘোরনাথ গুপ্ত: সাহিত্য সাধক চরিতমালা - ১৭৩[৩২] | বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ |
২০১৪ | দুই অলিন্দে রবীন্দ্রনাথ[৩৩] | পত্রলেখা |
২০১৫ | রাজপুত জীবনসন্ধ্যা : একটি নতুন পাঠ[৩৪] | প্রজ্ঞাবিকাশ |
২০১৭ | গিরিন্দ্রমোহিনী দাসীর অশ্রুকণা : শোককাব্যের স্বরলিপি[৩৫][৩৬] | প্রজ্ঞাবিকাশ |
২০১৮ | উনিশ শতক গবেষণা গ্রন্থমালা-১
গিরিন্দ্রমোহিনী দাসী |
তথ্যসূত্র |
২০১৮ | সাহিত্য সংস্কৃতির বিবর্তনে বাংলা ও বাঙালি | প্রজ্ঞাবিকাশ |
২০১৯ | গবেষণা গ্রন্থমালা-২
সবিতা রায়চৌধুরী |
তথ্যসূত্র |
২০২০ | নবান্ন : পট ও পটচিত্র | সৃষ্টি পাবলিকেশন |
২০২০ | উনিশ শতক গবেষণা গ্রন্থমালা - ৩ | তথ্যসূত্র |
২০২১ | অনুভবে জীবনানন্দ | সৃষ্টি পাবলিকেশন |
২০২১ | উনিশ শতক গবেষণা গ্রন্থমালা - ৪
কবি মানকুমারী বসু |
তথ্যসূত্র |
২০২২ | একালের কবিতা : বিষয়ে ও ভাবনায়[৩৯] | প্রজ্ঞাবিকাশ |
২০২২ | অমল শৈশব ও রবীন্দ্রনাথের ছেলেবেলা[৪০] | সৃষ্টি পাবলিকেশন |
২০২২ | একা নই মহাসঙ্ঘে আছি (অমিয় ধরের কবিতা নিয়ে আলোচনা) | সৃষ্টি পাবলিকেশন |
২০২৪ | উনিশ শতকের মহিলা কবিকণ্ঠ[৪১] | সৃষ্টি পাবলিকেশন |
সম্পাদিত গ্রন্থ
[সম্পাদনা]প্রকাশকাল | সম্পাদিত গ্রন্থ | প্রকাশক |
---|---|---|
১৯৯৪ | প্রসঙ্গ গোপাল হালদার | অতএব প্রকাশনী |
১৯৯৫ | নির্বাচিত প্রবন্ধ : ১৯৭০ - ১৯৯৪ (সম্পাদনা : শংকর সরকার ও সুব্রত রায়চৌধুরী)[৪২] | অতএব প্রকাশনী |
১৯৯৬ | বাংলা কথাসাহিত্যে মন্বন্তর [৪৩] | অতএব প্রকাশনী |
১৯৯৬ | প্রসঙ্গ জীবনানন্দ | বসুশ্রী |
১৯৯৮ | প্রসঙ্গ তারাশঙ্কর | অতএব প্রকাশনী |
২০০৫ | স্মরণে ও মননে : ভাওয়ালের কবি গোবিন্দচন্দ্র দাস[৪৪] | মুখার্জী পাবলিকেশন |
২০১০ | মতান্তরে মনান্তরে রবীন্দ্রনাথ'[৪৫][৪৬] | পত্রলেখা |
২০১১ | রবীন্দ্রনাথের মাস্টারমশাই | তথ্যসূত্র |
২০১১ | প্রয়াণকথা স্মরণকথা | পত্রলেখা |
২০১৪ | সত্তর বৎসর : বিপিনচন্দ্র পালের আত্মজীবনী[৪৭] | পত্রলেখা |
২০১৪ | আত্মবিরোধী রবীন্দ্রনাথ[৪৮] | তথ্যসূত্র |
২০১৪ | ঠাকুরবাড়ির বলেন্দ্রনাথ | তথ্যসূত্র |
২০১৫ | নবনির্মাণে চর্যাপদ | তথ্যসূত্র |
২০১৯ | বিপিনচন্দ্র পাল : কথাসাহিত্য সমগ্র[৪৯] | বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ |
পত্রপত্রিকায় লেখালেখি
[সম্পাদনা]
|
- এছাড়াও আরও অসংখ্য পত্রপত্রিকায় প্রবন্ধ, ছোটোগল্প, কবিতা ইত্যাদি প্রকাশিত হয়েছে।[৫৪]
বৃত্তি ও সম্মাননা
[সম্পাদনা]বৃত্তি
[সম্পাদনা]বছর | বৃত্তির ধরন |
---|---|
২০০৩-২০০৫ | ইউ. জি. সি গবেষণা বৃত্তি |
২০০৯-২০১১ | ইউ. জি. সি গবেষণা বৃত্তি |
পুরস্কার
[সম্পাদনা]বছর | পুরস্কার/সম্মাননা |
---|---|
১৯৯৬ | নবরত্ন পুরস্কার |
২০০৬ | সাহা টেক্সটাইল গুণিজন সম্মাননা |
২০০৯ | খবর ৩৬৫ সম্মাননা |
২০১৪ | নগরের কথা সম্মাননা |
২০১৪ | অহর্নিশ সম্মাননা |
২০১৪ | আজীবন অধ্যাপনা ও সাহিত্যকর্মের জন্য সম্মাননা (প্রাক্তন ছাত্রছাত্রী, বাংলা বিভাগ, মৃণালিনী দত্ত মহাবিদ্যাপীঠ) |
২০১৮ | নবারুণ ভট্টাচার্য স্মারক সম্মান[৫৫] |
২০১৮ | অজিত সাহিত্য পুরস্কার[৫৬] |
২০১৯ | বঙ্গদর্শন সম্মাননা |
২০২১ | হরিপদ বিশ্বাস স্মৃতি সম্মাননা[৫৭] |
২০২৪ | আজীবন অধ্যাপনার জন্য বিশেষ সম্মাননা (Angel Day Group Of Institutions) |
২০২৪ | সাহিত্য রত্ন পুরস্কার [৫৮] |
সম্মাননা/জীবনী গ্রন্থ
[সম্পাদনা]কবি ও সাহিত্যিক সুব্রত রায়চৌধুরীর কবিতা বিষয়ে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এম.ফিল-এর গবেষণা হয়েছে। এছাড়াও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন অধ্যাপক বিশিষ্ট প্রাবন্ধিক ড. তরুণ মুখোপাধ্যায় কবি সুব্রত রায়চৌধুরীর কবিতা ও জীবনকে কেন্দ্র করে লিখেছেন একাকী নির্জনে কবি সুব্রত রায়চৌধুরী গ্রন্থটি। আবার তাঁর জীবন ও সৃষ্টিকর্ম নিয়ে সৃষ্টি পাবলিকেশন থেকে ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ কলকাতার মহাবোধী সোসাইটি সভাগৃহে প্রকাশিত হয়েছে কবি ও প্রাবন্ধিক সুব্রত রায়চৌধুরীকে নিবেদিত বৃক্ষপুরুষ [৫৯]গ্রন্থটি। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ভাষাবিদ পবিত্র সরকার, পরিচয় পত্রিকার সম্পাদক অভ্র ঘোষ সহ বিশিষ্ট ব্যক্তিরা। অনুষ্ঠানের সংবাদটি প্রকাশিত হয় আনন্দবাজার পত্রিকা কলকাতার কড়চা পাতায়, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ভালোবেসে শিরোনামে।[৬০]
বছর | জীবনী/সম্মাননা গ্রন্থ | লেখক/সম্পাদক | প্রকাশক |
---|---|---|---|
২০২৩ | একাকী নির্জনে কবি সুব্রত রায়চৌধুরী[৬১] | ড.তরুণ মুখোপাধ্যায় | সৃষ্টি পাবলিকেশন |
২০২৪ | বৃক্ষপুরুষ
[সুব্রত রায়চৌধুরীর প্রতি নিবেদিত সম্মাননা গ্রন্থ][৬২] |
দেবব্রত দেবনাথ ও অপরাজিতা বন্দ্যোপাধ্যায় সম্পাদিত | সৃষ্টি পাবলিকেশন |
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ"। উইকিপিডিয়া। ২০২১-০৫-২১।
- ↑ "বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ ক্যাটালগ : সুব্রত রায়চৌধুরীর গ্রন্থ"। বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষৎ। সংগ্রহের তারিখ ১৫ নভেম্বর ২০২১।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ রায়চৌধুরী, সুব্রত। বাংলা কবিতায় লজ্জাবতী বসু। তপন গোস্বামী সম্পাদিত "সৃজনকথা" পত্রিকা: Myth Publication। পৃষ্ঠা ২৯–৩৮।
- ↑ ঘোষ, বারিদবরণ। "আত্মকথায় ভগ্নদেশ"। Epaper Sangbad Pratidin। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৬-২৮।
- ↑ "মৃণালিনী দত্ত মহাবিদ্যাপীঠ"। উইকিপিডিয়া। ২০২২-০৭-০২।
- ↑ "আমফানে ন্যাজাটে দুর্গতদের পাশে তথ্যসূত্র গবেষণাধর্মী পত্রিকা ও মিলনতীর্থ ক্লাবের ত্রাণ বিলি"। কলমের দুনিয়া। ১৫ জুলাই ২০২০। ২০ নভেম্বর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ নভেম্বর ২০২১।
- ↑ "লকডাউন ও রাষ্ট্রীয় উল্লাস : কবি সুব্রত রায়চৌধুরী"।
- ↑ "কবিতা । শ্রাবণ বাইশ। কবি সুব্রত রায়চৌধুরী। নির্জনসজনে"।
- ↑ সুব্রত রায়চৌধুরী। "স্বরচিত কবিতা পাঠ"। ফেসবুক।
- ↑ "সৎকারগাথা | Satkargatha | জয় গোস্বামী | Joy Goswami | Kobita Path | Subrata Roychowdhury | তথ্যসূত্র"।
- ↑ "গান্ধীনগরে একরাত্রি | Gandhinagare Ekratri | Manibhusan Bhattacharjee | Subrata Roy Chowdhury"।
- ↑ "তথ্যসূত্র, 318/A Station Road (West), New Barrackpur, North 24 Parganas (2022)"। www.medioq.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৬-২৮।
- ↑ রায়চৌধুরী সুব্রত, সম্পাদিত। "তথ্যসূত্র, গবেষণাধর্মী প্রবন্ধ পত্রিকা"। বাংলা সাহিত্য। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুন ২০২২।
- ↑ রায়চৌধুরী, সুব্রত, সম্পাদিত। "তথ্যসূত্র গবেষণাপত্র"। opac.nationallibrary.gov.in। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৭-২৯।
- ↑ Roychowdhury, Dr Subrata (২০২০-০৬-০৫)। RABINDRANATHER MASTERMASAI। Sristi Publication।
- ↑ বারিদবরণ ঘোষ। ""প্রকাশকের পাকশালায়" (প্রতিদিন বই-দিন : বাঙালি গীতিকার, তথ্যসূত্র গবেষণাপত্র)"। সংবাদ প্রতিদিন (Epaper)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৮-১১।
- ↑ ঘোষ, বারিদবরণ। "চৈত্র শেষের ঝরা-মুকুল, "স্বাধীনতাপূর্ব বাঙালির কারাবাসের কথা", তথ্যসূত্র পত্রিকা, প্রতিদিন বই দিন"। Epaper Sangbad Pratidin, Page-4। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৬-২৮।
- ↑ ROYCHOWDHURY, DR SUBRATA (২০২০-১০-২৫)। ANUJER SRIJAN KATHAY RABINDRA JIBON । অনুজের সৃজনকথায় রবীন্দ্রজীবন: ISSN : 2278-5922 । ২৫ বর্ষ প্রথম সংখ্যা । আশ্বিন ১৪২৭ । সেপ্টেম্বর ২০২০। Sristi Publication।
- ↑ অপরাজিতা, বন্দ্যোপাধ্যায়। "প্রকাশিত হলো সুব্রত রায়চৌধুরীর হার্ট করিডর"। ফেসবুক।
- ↑ অপরাজিতা, বন্দ্যোপাধ্যায়। "প্রকাশিত হলো সজনেগাছ ও অন্যান্য গল্প"। সৃষ্টি পাবলিকেশন।
- ↑ রায়চৌধুরী, সুব্রত। কথাসাহিত্যে প্রসঙ্গ ও অনুষঙ্গ। ওয়ানটাচ প্রিন্টার্স এন্ড পাবলিশার্স।
- ↑ সুব্রত রায়চৌধুরী (১৪০৪)। গোপাল হালদার: প্রসঙ্গ ত্রিদিবা (Bengali ভাষায়)। কলিকাতা: ওয়ানটাচ্ পাবলিশার্স।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ রায়চৌধুরী, সুব্রত। "VTLS Chameleon iPortal Item List>"গোপাল হালদার : প্রসঙ্গ ত্রিদিবা""। opac.nationallibrary.gov.in। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৭-২৯।
- ↑ সুব্রত রায়চৌধুরী (১৪০৯)। শিকড়ের সন্ধানে (Bengali ভাষায়)। কলকাতা: প্রশিক।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "RBU Online catalog ›Results of search for 'author:"রায়চৌধুরী, সুব্রত""। opac.rbu.net.in (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুলাই ২০২২।
- ↑ রায়চৌধুরী, সুব্রত। "কথাসাহিত্য : মন্বন্তরের দিনগুলিতে"। পুস্তক বিপণি, ২৭ বেনিয়াটোলা লেন, কলকাতা - ৯, www.banglasahitya.in। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৮-০৪।
- ↑ রায়চৌধুরী, সুব্রত। "একালের কবিতা : বিষয়ে ও শৈলীতে"। নগর কলেজ। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুন ২০২২।
- ↑ রায়চৌধুরী, সুব্রত। "VTLS Chameleon iPortal Item List>"একালের কবিতা বিষয়ে ও শৈলীতে""। opac.nationallibrary.gov.in। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৭-২৯।
- ↑ সুব্রত রায়চৌধুরী। একালের কবিতা: বিষয়ে ও শৈলীতে। কলকাতা: প্রজ্ঞাবিকাশ।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "Notational Library of India, Book Catalog Online, Dr. Subrata Roychowdhury Book : "Unisher Kobi Kobitar Bhor""। opac.nationallibrary.gov.in। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৬-২৮।
- ↑ রায়চৌধুরী, সুব্রত। উনিশের কবি: কবিতার ভোর। কলকাতা: প্রজ্ঞা বিকাশ। আইএসবিএন 978-93-81684-43-6।
- ↑ সুব্রত রায়চৌধুরী (১৪১৯)। অঘোরনাথ গুপ্ত। সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা ১৭৩ (Bengali ভাষায়)। কলকাতা: বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষৎ। আইএসবিএন 978-81-87244-72-1।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ রায়চৌধুরী, সুব্রত। "VTLS Chameleon iPortal List of Titles>"দুই অলিন্দে রবীন্দ্রনাথ""। opac.nationallibrary.gov.in (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৭-২৯।
- ↑ সুব্রত, রায়চৌধুরী। "রাজপুত জীবন-সন্ধ্যা : একটি নতুন পাঠ"। প্রজ্ঞাবিকাশ। সংগ্রহের তারিখ ১০ নভেম্বর ২০২৪।
- ↑ Roychuodhury, Subrata (২০১৭)। অশ্রুকণা: শোককাব্যের স্বরলিপি। Kolkata: Pragga Bikash। আইএসবিএন 978-93-83016-69-3।
- ↑ রায়চৌধুরী, সুব্রত। অশ্রুকণা: শোককাব্যের স্বরলিপি। কলকাতা: প্রজ্ঞা বিকাশ। আইএসবিএন 978-93-83016-69-3।
- ↑ ঘোষ, বারিদবরণ। "লজ্জা নিবারণ"। প্রতিদিন বই-দিন, Epaper Sangbad Pratidin, Page-4। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৬-২৮।
- ↑ "আনন্দবাজার পত্রিকা | কলকাতার কড়চা | লজ্জাবতী"। mepaper.anandabazar.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৭-৩০।
- ↑ রায়চৌধুরী, সুব্রত। "একালের কবিতা : বিষয়ে ও ভাবনায়"। প্রজ্ঞাবিকাশ। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৭-০২।
- ↑ রায়চৌধুরী, সুব্রত। "অমল শৈশব ও রবীন্দ্রনাথের ছেলেবেলা"। Facebook। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৭-০২।
- ↑ সুশান্ত, চট্টোপাধ্যায় (২২ জানুয়ারি ২০২৪)। "প্রকাশিত হল সুব্রত রায়চৌধুরীর 'উনিশ শতকের মহিলা কবিকণ্ঠ'"।
- ↑ সুব্রত রায়চৌধুরী, ও শংকর সরকার সম্পাদিত। "নির্বাচিত প্রবন্ধ : ১৯৭০ - ১৯৯৪"। opac.nationallibrary.gov.in। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৭-৩০।
- ↑ "বাংলা কথা সাহিত্যে মন্বন্তর - সম্পাদনা সুব্রত রায়চৌধুরী"। MediaFire (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৭-২৯।
- ↑ সুব্রত রায়চৌধুরী, সম্পাদক (১৪১২)। স্মরণে ও মননে: ভাওয়াল কবি গোবিন্দচন্দ্র দাস (Bengali ভাষায়)। কোলকাতা: মুখার্জি পাবলিশিং।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ সুব্রত রায়চৌধুরী, সম্পাদক (২০১২)। মতান্তরে মনান্তরে রবীন্দ্রনাথ (Bengali ভাষায়) (২য় মুদ্রণ সংস্করণ)। কলকাতা: পত্রলেখা।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "পি. আর. এ. বই-এর তালিকা (২০১০-১১), SL-1201 "মতান্তরে মনান্তরে রবীন্দ্রনাথ""। bn.wikisource.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৭-৩০।
- ↑ সুব্রত রায়চৌধুরী (২০১৩)। সত্তর বৎসর: আত্মজীবনী (বিপিনচন্দ্র পাল) (Bengali ভাষায়) (১ম পত্রলেখা মুদ্রণ সংস্করণ)। কলকাতা: পত্রলেখা। আইএসবিএন 978-93-81858-63-9।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "VTLS Chameleon iPortal Item List"। opac.nationallibrary.gov.in। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৬-২৮।
- ↑ সুব্রত রায়চৌধুরী, সম্পাদক (১৪২৬)। বিপিনচন্দ্র পাল : কথাসাহিত্য সমগ্র (Bengali ভাষায়)। কলকাতা: বঙ্গীয়-সাহিত্য-পরিষৎ। আইএসবিএন 978-93-84816-81-0।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "Anandabazar Patrika | Read Latest Bengali News, বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর from West Bengal's Leading epaper"। mepaper.anandabazar.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৬-২৮।
- ↑ রায়চৌধুরী, সুব্রত। "বাংলা লিটিল ম্যাগাজিন আন্দোলনের গতিপ্রকৃতি"। পুনশ্চ, বাংলা বিভাগ, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়, lightscribers.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৮-০৪।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ শুভাশিস চক্রবর্তী, সম্পাদিত। "অহর্নিশ পত্রিকা"। ফেসবুক।
- ↑ রায়চৌধুরী, সুব্রত। "শঙ্খ ঘোষ স্মরণ : মাঝে মাঝে কার কাছে যাবো"। আজকের পরিপূর্ণা, পঞ্চম সংখ্যা (ajkerparipurna, Issue 5) (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২২-১০-০২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৮-০১।
- ↑ "কবিতাগুচ্ছ, সুব্রত রায়চৌধুরী"। Channel Hindustan (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-১০-০৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৬-২৮।
- ↑ "নবারুণ ভট্টাচার্য স্মারক সম্মান পেলেন কবি সুব্রত রায়চৌধুরী"। Facebook। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৭-১৫।
- ↑ "অজিত সাহিত্য পুরস্কার পেলেন কবি সুব্রত রায়চৌধুরী"। Facebook। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৭-১৫।
- ↑ "হরিপদ বিশ্বাস স্মৃতি সম্মাননা পেলেন কবি সুব্রত রায়চৌধুরী"। Facebook। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৭-১৫।
- ↑ সুশান্ত, ঘোষ (১১ এপ্রিল ২০২৪)। "সাহিত্য রত্ন পুরস্কার পেলেন কবি ও সাহিত্যিক সুব্রত রায়চৌধুরী"। ফেসবুক।
- ↑ দেবব্রত দেবনাথ, অপরাজিতা বন্দ্যোপাধ্যায় (সম্পাদিত) (৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪)। বৃক্ষপুরুষ। ২০৩/১, পশ্চিম মাসুন্দা, নববারাকপুর, কলকাতা - ১৩১: সৃষ্টি পাবলিকেশন। আইএসবিএন 819460548-2।
- ↑ কলকাতার, কড়চা (১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪)। "ভালবেসে"। আনন্দবাজার পত্রিকা।
- ↑ অপরাজিতা, বন্দ্যোপাধ্যায় (৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩)। "প্রকাশিত হল একাকী নির্জনে কবি সুব্রত রায়চৌধুরী"। ফেসবুক।
- ↑ সুশান্ত, ঘোষ। "প্রকাশিত হতে চলেছে কবি সুব্রত রায়চৌধুরীকে নিবেদিত সম্মাননা গ্রন্থ 'বৃক্ষপুরুষ'"। ফেসবুক।